ডাক্তারের পরামর্শ

উপশমের জন্য সঠিক চিকিৎসকের পরামর্শমতো নির্দিষ্ট মাত্রায় ওষুধ সেবন করতে হয়–তা সবাই জানি। এ কারণে রোগের উপসর্গের ভিত্তিতে চিকিৎসার জন্য উপযুক্ত চিকিৎসক যেমন আমরা খুঁজি, তেমনি সেই চিকিৎসকের ব্যবস্থাপত্র অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময়ে, নির্দিষ্ট মাত্রা ও পরিমাণে, নির্দিষ্ট দিন পর্যন্ত ওষুধ সেবন করি আমরা।

দাঁতের ইনফেকশন অবহেলা করার সুযোগ নেই। কারণ, দাঁতে জীবাণুর সংক্রমণ দীর্ঘস্থায়ী হলে তা থেকে স্ট্রোক, হার্ট অ্যাটাক কিংবা ফুসফুসের মতো অঙ্গ আক্রান্ত হয়ে দেখা দিতে পারে জটিল সমস্যা।

মজা করে খাওয়ার সময় হেঁচকি উঠলে কী যে বিষম অস্বস্তিতে পড়তে হয়, তা ভুক্তভোগীমাত্রই জানেন। অস্বস্তিকর সে অবস্থা থেকে মুক্তি পেতে অনেকেই অনেক কিছু করে থাকেন। তাতে কখনো হেঁচকি দূর হয়, কখনো হয় না।

করোনার লক্ষণ দেখা দিলে অনেকেই ভয় পেয়ে যান। এ সময় ভয় না পেয়ে কিছু নিয়মনীতি মেনে চলতে হবে। কোনোভাবেই ভিড়ের মধ্যে যাওয়া যাবে না। পরিবারের অন্যান্য সদস্যকে সুস্থ রাখতে টেস্টের ফলাফল না আসা পর্যন্ত দূরত্ব বজায় রাখতে হবে।

শিশুর জটিল সমস্যাগুলোর একটি হলো কৃমি সমস্যা। সারা পৃথিবীতেই শিশুর বিভিন্ন ধরনের কৃমির প্রাদুর্ভাব দেখা যায়। কৃমির হাত থেকে শিশুকে বাঁচাতে, কেন কৃমি হয় সে সম্পর্কে জানাটা খুব জরুরি।

বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে হাঁটুতে ব্যথা হওয়া একটি সাধারণ রোগ আমাদের দেশে। হাঁটুর অস্টিওআর্থ্রাইটিস বা বাত উপশমের জন্য সুনির্দিষ্ট কিছু থেরাপিউটিক এক্সারসাইজ বা ব্যায়াম কার্যকরী বলে প্রমাণিত। বর্তমানে বাংলাদেশের বিভিন্ন হাসপাতালে সম্পূর্ণ হাঁটু পরিবর্তনসহ অন্যান্য সার্জারি করা হচ্ছে।

আহমেদ মেহেদি করপোরেট অফিসে চাকরি করেন। বয়স মাত্র ৩০। এর মধ্যেই বেশ কয়েকবার পদোন্নতি পেয়েছেন। চাকরি বদল করার সময় শর্ত হিসেবে কিছু মেডিকেল টেস্ট করাতে হয়। সেখানেই ধরা পড়ে তাঁর প্রি-ডায়াবেটিস।

স্নায়ুতন্ত্রের সমস্যার কারণে মাথাব্যথা হয়। এর মধ্যে বিশ্বে প্রতি সাতজনের একজন মাইগ্রেনের ব্যথায় ভোগেন। হরমোনের কারণে নারীদের মধ্যে মাইগ্রেনের হার তিন গুণ বেশি। মাইগ্রেনের ব্যথায় ভুগতে পারে ৫ থেকে ১৫ বছরের ১০ শতাংশ শিশুও।

করোনার লক্ষণ দেখা দিলে অনেকেই ভয় পেয়ে যান। এ সময় ভয় না পেয়ে কিছু নিয়মনীতি মেনে চলতে হবে। কোনোভাবেই ভিড়ের মধ্যে যাওয়া যাবে না। পরিবারের অন্যান্য সদস্যকে সুস্থ রাখতে টেস্টের ফলাফল না আসা পর্যন্ত দূরত্ব বজায় রাখতে হবে। ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোনো ওষুধ খাওয়া যাবে না।