নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: করোনার লক্ষণ দেখা দিলে অনেকেই ভয় পেয়ে যান। এ সময় ভয় না পেয়ে কিছু নিয়মনীতি মেনে চলতে হবে। কোনোভাবেই ভিড়ের মধ্যে যাওয়া যাবে না। পরিবারের অন্যান্য সদস্যকে সুস্থ রাখতে টেস্টের ফলাফল না আসা পর্যন্ত দূরত্ব বজায় রাখতে হবে। ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোনো ওষুধ খাওয়া যাবে না।
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হলে ২ থেকে ১৪ দিনের মধ্যেই লক্ষণ দেখা দেয়। অধিকাংশ ক্ষেত্রে লক্ষণ প্রকাশ পায় ৪ থেকে ৫ দিনের মধ্যে। আক্রান্ত হলে প্রথম এক সপ্তাহে রোগী সংক্রামক থাকেন। ফলে রোগীকে এ সময় সবচেয়ে বেশি সতর্ক থাকতে হবে। যেন অন্যদের মাঝে এই রোগ না ছড়ায়।
লক্ষণ দেখলে যা মেনে চলবেন:
• ঘরে থাকতে হবে। চিকিৎসার প্রয়োজন ছাড়া বাইরে যাবেন না।
• প্রচুর পানি ও ফলমূল খেতে হবে।
• চিকিৎসকের সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করতে হবে। শ্বাসপ্রশ্বাস নিতে সমস্যা হলে হাসপাতালে যেতে হবে।
• আলাদা একটি ঘরে থাকতে হবে। বাথরুমও আলাদা হতে হবে।
• কারও সঙ্গে কথা বলার প্রয়োজন হলে মাস্ক পরতে হবে।
• আক্রান্ত হওয়ার পর প্রথম দুই দিন কোনো লক্ষণ থাকে না। তাই কোভিড-১৯ রোগে আক্রান্ত হলেও বোঝা যায় না। এই দুই দিনে যাদের সঙ্গে মিশেছেন তাদেরকে কোয়ারেন্টাইনে থাকার পরামর্শ দিতে হবে।
সতর্কতা
• ঘরে একা থাকা অবস্থায় মাস্ক না পরলেও চলবে।
• শ্বাসকষ্ট হলে মাস্ক পরার প্রয়োজন নেই।
• ২ বছরের কম বয়সী বাচ্চাকে মাস্ক পরানো যাবে না।
• হাঁচি-কাশির সময় টিস্যু দিয়ে মুখ ঢাকতে হবে।
• প্লেট, গ্লাস, কাপ, তোয়ালে আলাদা করতে হবে।
• প্রতিবার ব্যবহারের পর রোগীকে এগুলো ধুয়ে ফেলতে হবে।
• যে তাকে খাবার দেবে বা তার ঘরে যাবে তাকেও মাস্ক ও গ্লাভস পরতে হবে।
জরুরি সেবা:
শ্বাসকষ্ট দেখা দিলে
বুকে ব্যথা হলে
ত্বকের রং নীল হয়ে গেলে
ঢাকা: করোনার লক্ষণ দেখা দিলে অনেকেই ভয় পেয়ে যান। এ সময় ভয় না পেয়ে কিছু নিয়মনীতি মেনে চলতে হবে। কোনোভাবেই ভিড়ের মধ্যে যাওয়া যাবে না। পরিবারের অন্যান্য সদস্যকে সুস্থ রাখতে টেস্টের ফলাফল না আসা পর্যন্ত দূরত্ব বজায় রাখতে হবে। ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোনো ওষুধ খাওয়া যাবে না।
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হলে ২ থেকে ১৪ দিনের মধ্যেই লক্ষণ দেখা দেয়। অধিকাংশ ক্ষেত্রে লক্ষণ প্রকাশ পায় ৪ থেকে ৫ দিনের মধ্যে। আক্রান্ত হলে প্রথম এক সপ্তাহে রোগী সংক্রামক থাকেন। ফলে রোগীকে এ সময় সবচেয়ে বেশি সতর্ক থাকতে হবে। যেন অন্যদের মাঝে এই রোগ না ছড়ায়।
লক্ষণ দেখলে যা মেনে চলবেন:
• ঘরে থাকতে হবে। চিকিৎসার প্রয়োজন ছাড়া বাইরে যাবেন না।
• প্রচুর পানি ও ফলমূল খেতে হবে।
• চিকিৎসকের সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করতে হবে। শ্বাসপ্রশ্বাস নিতে সমস্যা হলে হাসপাতালে যেতে হবে।
• আলাদা একটি ঘরে থাকতে হবে। বাথরুমও আলাদা হতে হবে।
• কারও সঙ্গে কথা বলার প্রয়োজন হলে মাস্ক পরতে হবে।
• আক্রান্ত হওয়ার পর প্রথম দুই দিন কোনো লক্ষণ থাকে না। তাই কোভিড-১৯ রোগে আক্রান্ত হলেও বোঝা যায় না। এই দুই দিনে যাদের সঙ্গে মিশেছেন তাদেরকে কোয়ারেন্টাইনে থাকার পরামর্শ দিতে হবে।
সতর্কতা
• ঘরে একা থাকা অবস্থায় মাস্ক না পরলেও চলবে।
• শ্বাসকষ্ট হলে মাস্ক পরার প্রয়োজন নেই।
• ২ বছরের কম বয়সী বাচ্চাকে মাস্ক পরানো যাবে না।
• হাঁচি-কাশির সময় টিস্যু দিয়ে মুখ ঢাকতে হবে।
• প্লেট, গ্লাস, কাপ, তোয়ালে আলাদা করতে হবে।
• প্রতিবার ব্যবহারের পর রোগীকে এগুলো ধুয়ে ফেলতে হবে।
• যে তাকে খাবার দেবে বা তার ঘরে যাবে তাকেও মাস্ক ও গ্লাভস পরতে হবে।
জরুরি সেবা:
শ্বাসকষ্ট দেখা দিলে
বুকে ব্যথা হলে
ত্বকের রং নীল হয়ে গেলে
রান্নায় চিনি ব্যবহারে খাবারের রঙ ও স্বাদ দুটোই বাড়ে। বিশ্বাস না হলে গরুর মাংসে চিনি ব্যবহার করেই দেখুন। তবে শুধু চিনি ব্যবহার করলেই হবে না, কীভাবে রান্না করছেন তার ওপরও নির্ভর করবে স্বাদ কেমন হবে।
১২ আগস্ট ২০২৫শ্রাবণের শেষেই যদি থাকে রোদের এত তাপ, তাহলে আসছে শরতে কী হবে, বোঝাই যাচ্ছে। সকালে স্নান সেরে সেজেগুজে বের হয়েও নিস্তার নেই। আধা ঘণ্টার মধ্য়ে ঘেমে-নেয়ে নাজেহাল। রোদের তাপে ত্বকের অবস্থা খারাপ। ব্রণ হওয়ার প্রবণতাও এ ঋতুতে বেড়ে যায়। এ সময় ত্বক ঠান্ডা রাখতে পারলে ব্রণ ও র্যাশ হওয়ার আশঙ্কা কমে...
১২ আগস্ট ২০২৫‘ভাবো, ভাবা প্র্যাকটিস করো’। ঋত্বিক ঘটকের এই কথা শোনেনি, এমন মানুষ কি আছে। কোথাও না কোথাও, কোনো না কোনোভাবে এই উক্তি আমরা বহুবার শুনেছি। খুব ইতিবাচক কথা নিঃসন্দেহে। তবে এই ‘ভাবা’ বা ‘ভাবনা’ কিংবা ‘চিন্তা’ শব্দটির উল্টো দিকে আছে ‘দুর্ভাবনা’ শব্দটি।
১১ আগস্ট ২০২৫রোমকূপে ত্বক নষ্ট! সেই সঙ্গে নষ্ট শান্তি। বহু কিছু করেও বাগে আনা যাচ্ছে না সেগুলো; বরং ধীরে ধীরে সংখ্যা বেড়ে চলেছে। একটু ধৈর্য ধরে বসুন। এরও প্রতিকার আছে। ঘরোয়া উপায়ে ধীরে ধীরে পোরস বা রোমকূপ বড় হয়ে যাওয়ার সমস্যার সমাধান করা যেতে পারে।
১১ আগস্ট ২০২৫