নিজেদের ১৫ বছরের টি-টোয়েন্টি ইতিহাসে যে দলকে কখনো হারাতে পারেনি বাংলাদেশ, সেই অস্ট্রেলিয়াকে মাহমুদউল্লাহরা ২৪ ঘণ্টার মধ্যে দুবার হারিয়েছেন। বাংলাদেশের সামনে এখন আরেকটা ইতিহাস গড়ার হাতছানি—ক্রিকেটের যেকোনো সংস্করণে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথমবারের মতো সিরিজ জয়। ২-০ ব্যবধানে এগিয়ে থাকা বাংলাদেশকে সিরিজটা আজই জিততে হলে কী করণীয়, সেটিই বলছেন পাঁচ সাবেক খেলোয়াড়
ফিল্ডিংয়ে ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে হবে
প্রথম দুই টি-টোয়েন্টিতে এগিয়ে থাকা মানে সিরিজ জয়ের পথে ৬০ শতাংশ এগিয়ে যাওয়া। এখন বাকি তিন ম্যাচের একটি জিতলেই হচ্ছে। হয়তো অস্ট্রেলিয়া দলের নিয়মিত খেলোয়াড়দের অনেকে আসেনি। যারা এসেছে, তারা কিন্তু বিগব্যাশে খেলা ক্রিকেটার। আমরা কন্ডিশনটা ভালো ব্যবহার করতে পেরেছি। জেতার অভ্যাস খুবই ভালো অভ্যাস, সেটি যে সংস্করণেই হোক। তবে ব্যাটিংয়ে আরও উন্নতি করতে পারি।
টপ অর্ডারে একজন ব্যাটসম্যান যদি বড় ইনিংস খেলতে পারে, বড় স্কোর গড়তে সহায়তা করবে। ব্যাটিং-বোলিং একেক দিন ভালো-খারাপ হতে পারে। তবে ফিল্ডিং নিয়মিত ভালো হতে হবে। এই সিরিজে ফিল্ডিং খুব ভালো হচ্ছে, এটার ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে হবে। অস্ট্রেলিয়ার গতিময় বোলারদের খেলতে হচ্ছে, এটি নিয়ে আলাদা ভাবার কারণ দেখি না। ঘণ্টায় ১৪০–১৫০ কিলোমিটার গতিতে বোলিং করে, এখন প্রতি দলেই এমন বোলার থাকে।
টপ অর্ডারে রান চাই
ব্যাটিং, বোলিং, ফিল্ডিং, মাহমুদউল্লাহর অধিনায়কত্ব—একটা দল হিসেবেই খেলছে বাংলাদেশ। ভালো একটা সমন্বয় আছে। বিশেষ করে বোলিং বিভাগ খুবই ভালো করেছে। অস্ট্রেলিয়া দলের ব্যাটসম্যানদের রান করা কঠিন হচ্ছে এই কন্ডিশনে। তাদের টপ অর্ডার ছন্দে নেই। বোলিং বিভাগে অবশ্য ভালো করছে। তবে ব্যাটিং বিভাগে অনেক ঘাটতি থেকে গেছে। বাংলাদেশ দলেরও স্কোর বড় হচ্ছে না। লো স্কোরিং ম্যাচে ১৩০–১৪০ রানই বড় হয়ে যাচ্ছে ম্যাচ জিততে। দ্বিতীয় ম্যাচে সোহান-আফিফ অসাধারণ ব্যাটিং করেছে।
এ ধরনের উইকেটে তারা যেভাবে ম্যাচ শেষ করে এসেছে, অসাধারণ। শুধু একটাই ঘাটতি রয়েছে, টপ অর্ডারে রান পাচ্ছে না দুজন। ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে এ দুজনকে দিয়ে আরেকটু চেষ্টা করা উচিত টিম ম্যানেজমেন্টকে। যেহেতু নিচের দিকে ব্যাটসম্যানেরা রান পাচ্ছে, এই দুজনের ছন্দে আসাটা তাই জরুরি।
যেমন খেলছি তেমন খেললেই হবে
অস্ট্রেলিয়ার সমস্যা যেটা হচ্ছে, তারা এ ধরনের উইকেটে খেলে অভ্যস্ত না। বাংলাদেশ অস্ট্রেলিয়া সফরে গেলে তাদেরও একই অবস্থা হবে। সবাই ঘরের মাঠের সুবিধা নেবে, সেটাই স্বাভাবিক। বাংলাদেশ জিতছে বলে যে তাদের কোনো ভুল নেই, সেটা বলা যাবে না। দ্বিতীয় ম্যাচে অস্ট্রেলিয়া ১৩০–১৩৫ রান করে ফেললেই ম্যাচটা আরও কঠিন হয়ে যেত। এই ভুলগুলো তাড়াতাড়ি শুধরে নিতে হবে।
অস্ট্রেলিয়া কিন্তু তাদের ভুল খুব দ্রুত শুধরে নেওয়ার মতো দল। বাংলাদেশের টপ অর্ডারে ব্যাটম্যানেরা ধারাবাহিক রান না পেলে সেটির মূল্য দিতে হতে পারে। সিরিজ জিততে হলে যেমন খেলছি তেমন খেললেই হবে। ব্যাটসম্যানেরা রান করলেই হবে। উইকেট-কন্ডিশন যেমন আছে, এটা বোলারদের জন্য ভালো। যে পরিকল্পনায় খেলছে বাংলাদেশ, এই পরিকল্পনায় খেললেই সিরিজ জেতা যাবে।
নির্ভার হওয়া যাবে না
সিরিজে ২–০ ব্যবধানে এগিয়ে থাকার পরও নির্ভার থাকা যাবে না। সিরিজ জিততে হলে মাঠে সর্বোচ্চটাই দিতে হবে মাহমুদউল্লাহদের। কারণ, দলটা যে অস্ট্রেলিয়া। তারা যেকোনো সময় ঘুরে দাঁড়াতে পারে। বোলাররা খুবই দুর্দান্ত বোলিং করছে। উইকেট মন্থর। এখানে যতই লো স্কোর হোক না কেন, সেটা তাড়া করা কঠিন। তবে অস্ট্রেলিয়া যদি আগে ব্যাটিং করে ১৩০–১৪০ রান করে ফেলে, আমাদের জন্য কঠিন হয়ে যাবে।
সেটি মাথায় রেখে তাদের কম রানে আটকে রাখতে হবে। উইকেট যেহেতু ধীর, পাওয়ার প্লেতেই যত দ্রুত সম্ভব রান করতে হবে। বলটা যতই পুরোনো হবে, ততই কঠিন হয়ে যাবে। প্রথম ছয় ওভারে তাই ইতিবাচক ব্যাটিং করতে হবে। প্রথম দুই ম্যাচের মতো কম রানে যদি অস্ট্রেলিয়াকে বেঁধে রাখা যায়, তৃতীয় ম্যাচেই সিরিজ জেতা যাবে।
বোলিং দিয়েই জিততে হবে
বোলারদের দিয়েই ম্যাচ জিততে হবে। কম রানে আটকাতে হবে অস্ট্রেলিয়াকে, এটাই সেরা উপায়। ব্যাটিংয়ে ওরা যদি ১৬০ রান করে ফেলে, আমাদের জন্য কঠিন হয়ে যাবে। আমাদের তাই বোলিং দিয়েই জিততে হবে। সৌম্যর শট খেলা দেখে মনে হলো সে খুব জোরে খেলতে চাচ্ছে। মিচেল স্টার্ক অনেক দ্রুত গতিতে বোলিং করে। ওর বলে টাইমিং করলেই হয়ে যায়। পাওয়ার প্লেতে জোরে না খেলে শুধু টাইমিং করে মারলে মনে হয় রান আসবে।
এসব উইকেটে জোর করে কিছু করতে গেলেই আউট হতে হবে। সোহান-আফিফই তো সেটি দেখিয়ে দিল। সাকিবও সেভাবে ব্যাটিং করেছে, শুধু টাইমিং ঠিকঠাক হয়েছে। অস্ট্রেলিয়া এই উইকেটে খেলে অভ্যস্ত না। আমাদের স্পিনারদের সামলানোর মতো ভালো মানের ব্যাটসম্যানের ঘাটতি রয়েছে তাদের। আমাদের সামনে তাই সুবর্ণ সুযোগ সিরিজ জেতার। আর উইনিং কম্বিনেশনটা ভাঙা ঠিক হবে না।
নিজেদের ১৫ বছরের টি-টোয়েন্টি ইতিহাসে যে দলকে কখনো হারাতে পারেনি বাংলাদেশ, সেই অস্ট্রেলিয়াকে মাহমুদউল্লাহরা ২৪ ঘণ্টার মধ্যে দুবার হারিয়েছেন। বাংলাদেশের সামনে এখন আরেকটা ইতিহাস গড়ার হাতছানি—ক্রিকেটের যেকোনো সংস্করণে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথমবারের মতো সিরিজ জয়। ২-০ ব্যবধানে এগিয়ে থাকা বাংলাদেশকে সিরিজটা আজই জিততে হলে কী করণীয়, সেটিই বলছেন পাঁচ সাবেক খেলোয়াড়
ফিল্ডিংয়ে ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে হবে
প্রথম দুই টি-টোয়েন্টিতে এগিয়ে থাকা মানে সিরিজ জয়ের পথে ৬০ শতাংশ এগিয়ে যাওয়া। এখন বাকি তিন ম্যাচের একটি জিতলেই হচ্ছে। হয়তো অস্ট্রেলিয়া দলের নিয়মিত খেলোয়াড়দের অনেকে আসেনি। যারা এসেছে, তারা কিন্তু বিগব্যাশে খেলা ক্রিকেটার। আমরা কন্ডিশনটা ভালো ব্যবহার করতে পেরেছি। জেতার অভ্যাস খুবই ভালো অভ্যাস, সেটি যে সংস্করণেই হোক। তবে ব্যাটিংয়ে আরও উন্নতি করতে পারি।
টপ অর্ডারে একজন ব্যাটসম্যান যদি বড় ইনিংস খেলতে পারে, বড় স্কোর গড়তে সহায়তা করবে। ব্যাটিং-বোলিং একেক দিন ভালো-খারাপ হতে পারে। তবে ফিল্ডিং নিয়মিত ভালো হতে হবে। এই সিরিজে ফিল্ডিং খুব ভালো হচ্ছে, এটার ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে হবে। অস্ট্রেলিয়ার গতিময় বোলারদের খেলতে হচ্ছে, এটি নিয়ে আলাদা ভাবার কারণ দেখি না। ঘণ্টায় ১৪০–১৫০ কিলোমিটার গতিতে বোলিং করে, এখন প্রতি দলেই এমন বোলার থাকে।
টপ অর্ডারে রান চাই
ব্যাটিং, বোলিং, ফিল্ডিং, মাহমুদউল্লাহর অধিনায়কত্ব—একটা দল হিসেবেই খেলছে বাংলাদেশ। ভালো একটা সমন্বয় আছে। বিশেষ করে বোলিং বিভাগ খুবই ভালো করেছে। অস্ট্রেলিয়া দলের ব্যাটসম্যানদের রান করা কঠিন হচ্ছে এই কন্ডিশনে। তাদের টপ অর্ডার ছন্দে নেই। বোলিং বিভাগে অবশ্য ভালো করছে। তবে ব্যাটিং বিভাগে অনেক ঘাটতি থেকে গেছে। বাংলাদেশ দলেরও স্কোর বড় হচ্ছে না। লো স্কোরিং ম্যাচে ১৩০–১৪০ রানই বড় হয়ে যাচ্ছে ম্যাচ জিততে। দ্বিতীয় ম্যাচে সোহান-আফিফ অসাধারণ ব্যাটিং করেছে।
এ ধরনের উইকেটে তারা যেভাবে ম্যাচ শেষ করে এসেছে, অসাধারণ। শুধু একটাই ঘাটতি রয়েছে, টপ অর্ডারে রান পাচ্ছে না দুজন। ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে এ দুজনকে দিয়ে আরেকটু চেষ্টা করা উচিত টিম ম্যানেজমেন্টকে। যেহেতু নিচের দিকে ব্যাটসম্যানেরা রান পাচ্ছে, এই দুজনের ছন্দে আসাটা তাই জরুরি।
যেমন খেলছি তেমন খেললেই হবে
অস্ট্রেলিয়ার সমস্যা যেটা হচ্ছে, তারা এ ধরনের উইকেটে খেলে অভ্যস্ত না। বাংলাদেশ অস্ট্রেলিয়া সফরে গেলে তাদেরও একই অবস্থা হবে। সবাই ঘরের মাঠের সুবিধা নেবে, সেটাই স্বাভাবিক। বাংলাদেশ জিতছে বলে যে তাদের কোনো ভুল নেই, সেটা বলা যাবে না। দ্বিতীয় ম্যাচে অস্ট্রেলিয়া ১৩০–১৩৫ রান করে ফেললেই ম্যাচটা আরও কঠিন হয়ে যেত। এই ভুলগুলো তাড়াতাড়ি শুধরে নিতে হবে।
অস্ট্রেলিয়া কিন্তু তাদের ভুল খুব দ্রুত শুধরে নেওয়ার মতো দল। বাংলাদেশের টপ অর্ডারে ব্যাটম্যানেরা ধারাবাহিক রান না পেলে সেটির মূল্য দিতে হতে পারে। সিরিজ জিততে হলে যেমন খেলছি তেমন খেললেই হবে। ব্যাটসম্যানেরা রান করলেই হবে। উইকেট-কন্ডিশন যেমন আছে, এটা বোলারদের জন্য ভালো। যে পরিকল্পনায় খেলছে বাংলাদেশ, এই পরিকল্পনায় খেললেই সিরিজ জেতা যাবে।
নির্ভার হওয়া যাবে না
সিরিজে ২–০ ব্যবধানে এগিয়ে থাকার পরও নির্ভার থাকা যাবে না। সিরিজ জিততে হলে মাঠে সর্বোচ্চটাই দিতে হবে মাহমুদউল্লাহদের। কারণ, দলটা যে অস্ট্রেলিয়া। তারা যেকোনো সময় ঘুরে দাঁড়াতে পারে। বোলাররা খুবই দুর্দান্ত বোলিং করছে। উইকেট মন্থর। এখানে যতই লো স্কোর হোক না কেন, সেটা তাড়া করা কঠিন। তবে অস্ট্রেলিয়া যদি আগে ব্যাটিং করে ১৩০–১৪০ রান করে ফেলে, আমাদের জন্য কঠিন হয়ে যাবে।
সেটি মাথায় রেখে তাদের কম রানে আটকে রাখতে হবে। উইকেট যেহেতু ধীর, পাওয়ার প্লেতেই যত দ্রুত সম্ভব রান করতে হবে। বলটা যতই পুরোনো হবে, ততই কঠিন হয়ে যাবে। প্রথম ছয় ওভারে তাই ইতিবাচক ব্যাটিং করতে হবে। প্রথম দুই ম্যাচের মতো কম রানে যদি অস্ট্রেলিয়াকে বেঁধে রাখা যায়, তৃতীয় ম্যাচেই সিরিজ জেতা যাবে।
বোলিং দিয়েই জিততে হবে
বোলারদের দিয়েই ম্যাচ জিততে হবে। কম রানে আটকাতে হবে অস্ট্রেলিয়াকে, এটাই সেরা উপায়। ব্যাটিংয়ে ওরা যদি ১৬০ রান করে ফেলে, আমাদের জন্য কঠিন হয়ে যাবে। আমাদের তাই বোলিং দিয়েই জিততে হবে। সৌম্যর শট খেলা দেখে মনে হলো সে খুব জোরে খেলতে চাচ্ছে। মিচেল স্টার্ক অনেক দ্রুত গতিতে বোলিং করে। ওর বলে টাইমিং করলেই হয়ে যায়। পাওয়ার প্লেতে জোরে না খেলে শুধু টাইমিং করে মারলে মনে হয় রান আসবে।
এসব উইকেটে জোর করে কিছু করতে গেলেই আউট হতে হবে। সোহান-আফিফই তো সেটি দেখিয়ে দিল। সাকিবও সেভাবে ব্যাটিং করেছে, শুধু টাইমিং ঠিকঠাক হয়েছে। অস্ট্রেলিয়া এই উইকেটে খেলে অভ্যস্ত না। আমাদের স্পিনারদের সামলানোর মতো ভালো মানের ব্যাটসম্যানের ঘাটতি রয়েছে তাদের। আমাদের সামনে তাই সুবর্ণ সুযোগ সিরিজ জেতার। আর উইনিং কম্বিনেশনটা ভাঙা ঠিক হবে না।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নিলেও ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটে খেলা চালিয়ে যাচ্ছেন ডেভিড ওয়ার্নার। টি-টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক হওয়ার দৌড়ে ছুটছেন বেশ ভালোভাবেই। গতকাল ভারতের বিরাট কোহলিকে টপকে তালিকার পাঁচে উঠে এসেছেন বাঁহাতি এই ওপেনার।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় স্টেডিয়ামের দুটি গ্যালারি অলিখিতভাবে আবাহনী লিমিটেড ও মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবের নামে ভাগ করা। মোহামেডান-ভক্তরা অবশ্য দীর্ঘশ্বাস ফেলতে পারেন। জাতীয় স্টেডিয়ামে আজ আবাহনীর জায়গায় দেখা যেতে পারত তাদেরও। ২৩ বছর পর লিগ জেতার গৌরব কিছুটা হলেও ফিকে হয়ে গেছে এএফসির লাইসেন্স না থাকায়।
১২ আগস্ট ২০২৫নতুন মৌসুম সামনে রেখে ব্রাজিলিয়ান কোচ সের্গিও ফারিয়াস নিয়োগ দিয়েছিল বসুন্ধরা কিংস। আগামীকাল কাতারের দোহায় এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগের প্রাথমিক পর্বে সিরিয়ার ক্লাব আল কারামাহর মুখোমুখি হবে তারা। কাতারে দলের সঙ্গে যোগ দেওয়ার কথা ছিল ফারিয়াসের। উল্টো ইরাকের ক্লাব দুহোকের স্পোর্টসের কোচ হয়েছেন তিনি।
১১ আগস্ট ২০২৫২০২৬ বিশ্বকাপের স্বেচ্ছাসেবী কর্মসূচির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু করেছে ফিফা। আগ্রহী ব্যক্তিরা আজ শুরু করে দিতে পারেন আবেদনপ্রক্রিয়া।
১১ আগস্ট ২০২৫