বেশ কিছু দিন ধরেই শোনা যাচ্ছিল সেই গুঞ্জন, অবশেষে সেটাই সত্যি হলো। আইসিসির আম্পায়ারদের এলিট প্যানেলে জায়গা করে নিলেন শরাফুদ্দৌলা ইবনে শহীদ সৈকত। বাংলাদেশের প্রথম আম্পায়ার হিসেবে এই অর্জন তাঁর। সৈকতকে এলিট প্যানেলে যুক্ত করার ব্যাপারটি আজ এক বিজ্ঞপ্তিতে নিশ্চিত করেছে আইসিসি।
এমিরেটস প্যানেল থেকে পদোন্নতি হয়েছে সৈকতের। আইসিসির জেনারেল ম্যানেজার ওয়াসিম খান, সাবেক ক্রিকেটার ও ধারাভাষ্যকার সঞ্জয় মাঞ্জেরেকার, অবসরপ্রাপ্ত নিউজিল্যান্ড আম্পায়ার টনি হিল এবং পরামর্শক কার্যনির্বাহী বিশেষজ্ঞ মাইক রিলিকে নিয়ে গঠিত নির্বাচক প্যানেলের পরামর্শে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
আম্পায়ারদের সর্বোচ্চ ধাপে উন্নীত হওয়ায় উচ্ছ্বসিত সৈকত বললেন, ‘আইসিসির এলিট প্যানেলে জায়গা পাওয়া অনেক সম্মানের। নিজের দেশ থেকে প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে প্যানেলে জায়গা পাওয়া সত্যিই অনেক বিশেষ কিছু। বছরের পর বছর ধরে আমার অভিজ্ঞতা রয়েছে। আগামী কাজগুলোর জন্য যে চ্যালেঞ্জ আছে, তার জন্য প্রস্তুত। আইসিসি ও বিসিবিকে আমার পাশে থাকার জন্য এবং সহকর্মীদের ধন্যবাদ জানাই আমাকে নির্দেশনা দেওয়া জন্য। আমার পাশে থেকে সমর্থন দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ আমার পরিবার ও বন্ধুদের।’
সৈকতের অর্জনে আনন্দিত বিসিবির আম্পায়ার্স কমিটির প্রধান ইফতিখার আহমেদ মিঠু। সৈকতের জন্য শুভ কামনা জানিয়ে আজকের পত্রিকাকে বলেছেন, ‘আনন্দের খবর সব সময় ভালো লাগে। সৈকতের জন্য শুভ কামনা। সবচেয়ে বড় ব্যাপার হচ্ছে, বাংলাদেশকে এখন আম্পায়ারদের সবচেয়ে উচ্চ পর্যায়ে—এলিট প্যানেলে নিয়ে গেছে। দ্বিতীয় হচ্ছে সৈকতের এটা নিজের আলাদাভাবেও অর্জন, সে যোগ্যতা দিয়ে অর্জন করেছে।’
মিঠুর মতে, সৈকতের অর্জন আম্পায়ারিং পেশার প্রতি অনুপ্রাণিত করবে নতুন প্রজন্মকে। বিসিবির এ পরিচালক বললেন, ‘সৈকতের অর্জনে আমাদের যে নতুন প্রজন্ম আছে, তারাও এটা ক্যারিয়ার হিসেবে পাওয়ার জন্য উদ্বুদ্ধ হবে। এটার মানে হলো—বিশ্বমানের আম্পায়ার হলো আমাদের। পুরো বাংলাদেশের নাম উজ্জ্বল করবে এটা। এখন নানান জায়গায় বলা হবে, এটা বাংলাদেশের আম্পায়ার। ক্রিকেট বোর্ডও যে সঠিক পথে আছে, পথ দেখিয়ে এত দূর নিয়ে এসেছে।’
২০০৬ থেকে আন্তর্জাতিক প্যানেলে আছেন সৈকত। ২০১০ সালে বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কার ওয়ানডে ম্যাচ দিয়ে আম্পায়ারিং ক্যারিয়ারে অভিষেক হয় তাঁর। ছেলেদের ১০ টেস্ট, ৬৩ ওয়ানডে, ৪৪ আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ম্যাচে মাঠের আম্পায়ারের দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি। মেয়েদের ১৩ ওয়ানডে ও ২৮ টি-টোয়েন্টি ম্যাচেও মাঠের আম্পায়ার ছিলেন সৈকত।
বেশ কিছু দিন ধরেই শোনা যাচ্ছিল সেই গুঞ্জন, অবশেষে সেটাই সত্যি হলো। আইসিসির আম্পায়ারদের এলিট প্যানেলে জায়গা করে নিলেন শরাফুদ্দৌলা ইবনে শহীদ সৈকত। বাংলাদেশের প্রথম আম্পায়ার হিসেবে এই অর্জন তাঁর। সৈকতকে এলিট প্যানেলে যুক্ত করার ব্যাপারটি আজ এক বিজ্ঞপ্তিতে নিশ্চিত করেছে আইসিসি।
এমিরেটস প্যানেল থেকে পদোন্নতি হয়েছে সৈকতের। আইসিসির জেনারেল ম্যানেজার ওয়াসিম খান, সাবেক ক্রিকেটার ও ধারাভাষ্যকার সঞ্জয় মাঞ্জেরেকার, অবসরপ্রাপ্ত নিউজিল্যান্ড আম্পায়ার টনি হিল এবং পরামর্শক কার্যনির্বাহী বিশেষজ্ঞ মাইক রিলিকে নিয়ে গঠিত নির্বাচক প্যানেলের পরামর্শে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
আম্পায়ারদের সর্বোচ্চ ধাপে উন্নীত হওয়ায় উচ্ছ্বসিত সৈকত বললেন, ‘আইসিসির এলিট প্যানেলে জায়গা পাওয়া অনেক সম্মানের। নিজের দেশ থেকে প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে প্যানেলে জায়গা পাওয়া সত্যিই অনেক বিশেষ কিছু। বছরের পর বছর ধরে আমার অভিজ্ঞতা রয়েছে। আগামী কাজগুলোর জন্য যে চ্যালেঞ্জ আছে, তার জন্য প্রস্তুত। আইসিসি ও বিসিবিকে আমার পাশে থাকার জন্য এবং সহকর্মীদের ধন্যবাদ জানাই আমাকে নির্দেশনা দেওয়া জন্য। আমার পাশে থেকে সমর্থন দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ আমার পরিবার ও বন্ধুদের।’
সৈকতের অর্জনে আনন্দিত বিসিবির আম্পায়ার্স কমিটির প্রধান ইফতিখার আহমেদ মিঠু। সৈকতের জন্য শুভ কামনা জানিয়ে আজকের পত্রিকাকে বলেছেন, ‘আনন্দের খবর সব সময় ভালো লাগে। সৈকতের জন্য শুভ কামনা। সবচেয়ে বড় ব্যাপার হচ্ছে, বাংলাদেশকে এখন আম্পায়ারদের সবচেয়ে উচ্চ পর্যায়ে—এলিট প্যানেলে নিয়ে গেছে। দ্বিতীয় হচ্ছে সৈকতের এটা নিজের আলাদাভাবেও অর্জন, সে যোগ্যতা দিয়ে অর্জন করেছে।’
মিঠুর মতে, সৈকতের অর্জন আম্পায়ারিং পেশার প্রতি অনুপ্রাণিত করবে নতুন প্রজন্মকে। বিসিবির এ পরিচালক বললেন, ‘সৈকতের অর্জনে আমাদের যে নতুন প্রজন্ম আছে, তারাও এটা ক্যারিয়ার হিসেবে পাওয়ার জন্য উদ্বুদ্ধ হবে। এটার মানে হলো—বিশ্বমানের আম্পায়ার হলো আমাদের। পুরো বাংলাদেশের নাম উজ্জ্বল করবে এটা। এখন নানান জায়গায় বলা হবে, এটা বাংলাদেশের আম্পায়ার। ক্রিকেট বোর্ডও যে সঠিক পথে আছে, পথ দেখিয়ে এত দূর নিয়ে এসেছে।’
২০০৬ থেকে আন্তর্জাতিক প্যানেলে আছেন সৈকত। ২০১০ সালে বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কার ওয়ানডে ম্যাচ দিয়ে আম্পায়ারিং ক্যারিয়ারে অভিষেক হয় তাঁর। ছেলেদের ১০ টেস্ট, ৬৩ ওয়ানডে, ৪৪ আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ম্যাচে মাঠের আম্পায়ারের দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি। মেয়েদের ১৩ ওয়ানডে ও ২৮ টি-টোয়েন্টি ম্যাচেও মাঠের আম্পায়ার ছিলেন সৈকত।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নিলেও ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটে খেলা চালিয়ে যাচ্ছেন ডেভিড ওয়ার্নার। টি-টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক হওয়ার দৌড়ে ছুটছেন বেশ ভালোভাবেই। গতকাল ভারতের বিরাট কোহলিকে টপকে তালিকার পাঁচে উঠে এসেছেন বাঁহাতি এই ওপেনার।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় স্টেডিয়ামের দুটি গ্যালারি অলিখিতভাবে আবাহনী লিমিটেড ও মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবের নামে ভাগ করা। মোহামেডান-ভক্তরা অবশ্য দীর্ঘশ্বাস ফেলতে পারেন। জাতীয় স্টেডিয়ামে আজ আবাহনীর জায়গায় দেখা যেতে পারত তাদেরও। ২৩ বছর পর লিগ জেতার গৌরব কিছুটা হলেও ফিকে হয়ে গেছে এএফসির লাইসেন্স না থাকায়।
১২ আগস্ট ২০২৫নতুন মৌসুম সামনে রেখে ব্রাজিলিয়ান কোচ সের্গিও ফারিয়াস নিয়োগ দিয়েছিল বসুন্ধরা কিংস। আগামীকাল কাতারের দোহায় এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগের প্রাথমিক পর্বে সিরিয়ার ক্লাব আল কারামাহর মুখোমুখি হবে তারা। কাতারে দলের সঙ্গে যোগ দেওয়ার কথা ছিল ফারিয়াসের। উল্টো ইরাকের ক্লাব দুহোকের স্পোর্টসের কোচ হয়েছেন তিনি।
১১ আগস্ট ২০২৫২০২৬ বিশ্বকাপের স্বেচ্ছাসেবী কর্মসূচির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু করেছে ফিফা। আগ্রহী ব্যক্তিরা আজ শুরু করে দিতে পারেন আবেদনপ্রক্রিয়া।
১১ আগস্ট ২০২৫