অ্যান্টিগা, সেন্ট লুসিয়া, ডমিনিকার পর গায়ানা—ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে ভেন্যু বদলালেও বাংলাদেশের ভাগ্য আর বদলাল না।
টেস্টের পর টি-টোয়েন্টি সিরিজও ২-০ ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ। প্রভিডেন্স স্টেডিয়ামে গত রাতে সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ-লিটন দাসদের দেওয়া ১৬৪ রানের লক্ষ্য ৫ উইকেট আর ১০ বল অক্ষত রেখে পেরিয়ে গেছে স্বাগতিকেরা।
অথচ প্রভিডেন্সের উইকেট ছিল সম্পূর্ণ ব্যাটিং সহায়ক। সেখানে ১৬৩ রান মাঝারি পুঁজির মতোই। বোলাররা শুরুতে আশা জাগালেও নিকোলাস পুরান আর কাইল মেয়ার্সের দারুণ ব্যাটিংয়ে মিইয়ে যায় সব সম্ভাবনা।
সিরিজ হারের পর আরেকটু বড় স্কোরের অভাব হাড়ে হাড়ে টের পায় বাংলাদেশ। দলে পুরানের মতো (৩৯ বলে অপরাজিত ৭৪) পাওয়ার হিটার থাকলে হয়তো বড় হতে পারত বাংলাদেশের ইনিংসও। দিন শেষে আক্ষেপ নিয়ে মাঠ ছাড়া লিটন দাস তাই ব্যাটারদেরই দুষলেন।
১ রানের জন্য ফিফটি মিস করা লিটন বললেন, ‘সাকিব ভাই ছাড়া আমরা খুব একটা ভালো ব্যাটিং করিনি। প্রথম ম্যাচেও না, দ্বিতীয় ম্যাচেও না। আমি, বিজয় ভাই বা মুনিম যদি ঠিকঠাক দায়িত্ব পালন করতে পারতাম, হয়তো পেছনের দিকের ব্যাটাররা মন খুলে খেলতে পারত।’
বোলাররা যে আহামরি কিছু করেছেন তা-ও নয়। ডমিনিকায় তাসকিন, সাকিব, শরীফুল, মোস্তাফিজরা বেদম পিটুনি খেয়েছেন। দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে সবচেয়ে খরুচে তাসকিন তো শেষ ম্যাচের দলে জায়গাই হারিয়েছেন। তাঁর জায়গায় একাদশে ঢোকা নাসুম আহমেদ দুটি উইকেট পেলেও ছিলেন ব্যয়বহুল। শরীফুল-মোস্তাফিজদেরও কোনো উন্নতি নেই।
সতীর্থ বোলারদের ব্যর্থতায় অবশ্য ভিন্ন সমস্যা দেখছেন লিটন, ‘আজকের (গত রাতের) ম্যাচে বোলারদের এক্সিকিউশনে একটু সমস্যা ছিল। সব বোলার নিজেদের জায়গায় ঠিকঠাক বল করতে পারেনি। পুরান ও মেয়ার্সকে কৃতিত্ব দিতে হবে। ওরা ভালো ব্যাটিং করেছে। অনেক ভালো বলেও চার-ছক্কা মেরেছে। ওরা পাওয়ার ক্রিকেট খেলে, আমরা পারি না। এটা ওদের ইতিবাচক দিক। আমাদের বোলারদের মনে সব সময় একটা জিনিস কাজ করছিল—একটু উনিশ-বিশ হলেই উইন্ডিজ ব্যাটাররা মেরে দিতে (বড় শট খেলতে) পারে।’
ক্যারিবিয়ানদের শারীরিক সক্ষমতা তাঁদের অনেক এগিয়ে রেখেছে বলে মত লিটনের, ‘ওরা জিনগতভাবে প্রচণ্ড শক্তিশালী, যেটা আমি বা আমাদের দলের কেউই না। ওরা চাইলেই বড় মাঠেও ছক্কা মেরে দিতে পারে। আমাদের সেই সক্ষমতা নেই। আমরা চার মেরে রান বাড়ানোর চেষ্টা করি, ওরা ছক্কা মেরে। এটাই পার্থক্য গড়ে দেয়।’
এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ হবে অস্ট্রেলিয়ায়। সেখানকার বাউন্ডারি আরও বড়। ছক্কা মারতে গিয়ে ফিল্ডারদের হাতে ধরা পড়ার শঙ্কা তাই আরও বেড়ে যাবে। লিটন মনে করেন, শিগগিরই ব্যাটিংয়ে উন্নতি করতে না পারলে বিশ্বকাপে ভুগতে হবে তাঁদের, ‘বিশ্বকাপে ভালো দলগুলোর থেকে আমরা অনেক পিছিয়ে থাকব। অনেক কিছু নিয়ে কাজ করার আছে। টি-টোয়েন্টিকে স্কিল, টেকনিক, ট্যাকটিকসের খেলা বলা হলেও পাওয়ার হিটিংটা খুব দরকার।’
অ্যান্টিগা, সেন্ট লুসিয়া, ডমিনিকার পর গায়ানা—ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে ভেন্যু বদলালেও বাংলাদেশের ভাগ্য আর বদলাল না।
টেস্টের পর টি-টোয়েন্টি সিরিজও ২-০ ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ। প্রভিডেন্স স্টেডিয়ামে গত রাতে সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ-লিটন দাসদের দেওয়া ১৬৪ রানের লক্ষ্য ৫ উইকেট আর ১০ বল অক্ষত রেখে পেরিয়ে গেছে স্বাগতিকেরা।
অথচ প্রভিডেন্সের উইকেট ছিল সম্পূর্ণ ব্যাটিং সহায়ক। সেখানে ১৬৩ রান মাঝারি পুঁজির মতোই। বোলাররা শুরুতে আশা জাগালেও নিকোলাস পুরান আর কাইল মেয়ার্সের দারুণ ব্যাটিংয়ে মিইয়ে যায় সব সম্ভাবনা।
সিরিজ হারের পর আরেকটু বড় স্কোরের অভাব হাড়ে হাড়ে টের পায় বাংলাদেশ। দলে পুরানের মতো (৩৯ বলে অপরাজিত ৭৪) পাওয়ার হিটার থাকলে হয়তো বড় হতে পারত বাংলাদেশের ইনিংসও। দিন শেষে আক্ষেপ নিয়ে মাঠ ছাড়া লিটন দাস তাই ব্যাটারদেরই দুষলেন।
১ রানের জন্য ফিফটি মিস করা লিটন বললেন, ‘সাকিব ভাই ছাড়া আমরা খুব একটা ভালো ব্যাটিং করিনি। প্রথম ম্যাচেও না, দ্বিতীয় ম্যাচেও না। আমি, বিজয় ভাই বা মুনিম যদি ঠিকঠাক দায়িত্ব পালন করতে পারতাম, হয়তো পেছনের দিকের ব্যাটাররা মন খুলে খেলতে পারত।’
বোলাররা যে আহামরি কিছু করেছেন তা-ও নয়। ডমিনিকায় তাসকিন, সাকিব, শরীফুল, মোস্তাফিজরা বেদম পিটুনি খেয়েছেন। দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে সবচেয়ে খরুচে তাসকিন তো শেষ ম্যাচের দলে জায়গাই হারিয়েছেন। তাঁর জায়গায় একাদশে ঢোকা নাসুম আহমেদ দুটি উইকেট পেলেও ছিলেন ব্যয়বহুল। শরীফুল-মোস্তাফিজদেরও কোনো উন্নতি নেই।
সতীর্থ বোলারদের ব্যর্থতায় অবশ্য ভিন্ন সমস্যা দেখছেন লিটন, ‘আজকের (গত রাতের) ম্যাচে বোলারদের এক্সিকিউশনে একটু সমস্যা ছিল। সব বোলার নিজেদের জায়গায় ঠিকঠাক বল করতে পারেনি। পুরান ও মেয়ার্সকে কৃতিত্ব দিতে হবে। ওরা ভালো ব্যাটিং করেছে। অনেক ভালো বলেও চার-ছক্কা মেরেছে। ওরা পাওয়ার ক্রিকেট খেলে, আমরা পারি না। এটা ওদের ইতিবাচক দিক। আমাদের বোলারদের মনে সব সময় একটা জিনিস কাজ করছিল—একটু উনিশ-বিশ হলেই উইন্ডিজ ব্যাটাররা মেরে দিতে (বড় শট খেলতে) পারে।’
ক্যারিবিয়ানদের শারীরিক সক্ষমতা তাঁদের অনেক এগিয়ে রেখেছে বলে মত লিটনের, ‘ওরা জিনগতভাবে প্রচণ্ড শক্তিশালী, যেটা আমি বা আমাদের দলের কেউই না। ওরা চাইলেই বড় মাঠেও ছক্কা মেরে দিতে পারে। আমাদের সেই সক্ষমতা নেই। আমরা চার মেরে রান বাড়ানোর চেষ্টা করি, ওরা ছক্কা মেরে। এটাই পার্থক্য গড়ে দেয়।’
এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ হবে অস্ট্রেলিয়ায়। সেখানকার বাউন্ডারি আরও বড়। ছক্কা মারতে গিয়ে ফিল্ডারদের হাতে ধরা পড়ার শঙ্কা তাই আরও বেড়ে যাবে। লিটন মনে করেন, শিগগিরই ব্যাটিংয়ে উন্নতি করতে না পারলে বিশ্বকাপে ভুগতে হবে তাঁদের, ‘বিশ্বকাপে ভালো দলগুলোর থেকে আমরা অনেক পিছিয়ে থাকব। অনেক কিছু নিয়ে কাজ করার আছে। টি-টোয়েন্টিকে স্কিল, টেকনিক, ট্যাকটিকসের খেলা বলা হলেও পাওয়ার হিটিংটা খুব দরকার।’
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নিলেও ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটে খেলা চালিয়ে যাচ্ছেন ডেভিড ওয়ার্নার। টি-টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক হওয়ার দৌড়ে ছুটছেন বেশ ভালোভাবেই। গতকাল ভারতের বিরাট কোহলিকে টপকে তালিকার পাঁচে উঠে এসেছেন বাঁহাতি এই ওপেনার।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় স্টেডিয়ামের দুটি গ্যালারি অলিখিতভাবে আবাহনী লিমিটেড ও মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবের নামে ভাগ করা। মোহামেডান-ভক্তরা অবশ্য দীর্ঘশ্বাস ফেলতে পারেন। জাতীয় স্টেডিয়ামে আজ আবাহনীর জায়গায় দেখা যেতে পারত তাদেরও। ২৩ বছর পর লিগ জেতার গৌরব কিছুটা হলেও ফিকে হয়ে গেছে এএফসির লাইসেন্স না থাকায়।
১২ আগস্ট ২০২৫নতুন মৌসুম সামনে রেখে ব্রাজিলিয়ান কোচ সের্গিও ফারিয়াস নিয়োগ দিয়েছিল বসুন্ধরা কিংস। আগামীকাল কাতারের দোহায় এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগের প্রাথমিক পর্বে সিরিয়ার ক্লাব আল কারামাহর মুখোমুখি হবে তারা। কাতারে দলের সঙ্গে যোগ দেওয়ার কথা ছিল ফারিয়াসের। উল্টো ইরাকের ক্লাব দুহোকের স্পোর্টসের কোচ হয়েছেন তিনি।
১১ আগস্ট ২০২৫২০২৬ বিশ্বকাপের স্বেচ্ছাসেবী কর্মসূচির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু করেছে ফিফা। আগ্রহী ব্যক্তিরা আজ শুরু করে দিতে পারেন আবেদনপ্রক্রিয়া।
১১ আগস্ট ২০২৫