নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
টেপ টেনিস দিয়ে ক্রিকেটপ্রেমের শুরু। এরপর এলাকার বড় ভাইদের অনুপ্রেরণায় ক্রিকেট বলের টুর্নামেন্টে খেলতে যাওয়া। সেখান থেকেই শুরু। গত কয়েক বছরে ঘরোয়া ক্রিকেটে দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের পর রেজাউর রহমান রাজার সামনে এখন খুলে গেল স্বপ্নের দুয়ার। এবার দেশের জার্সি গায়ে জড়ানোর প্রতীক্ষা তাঁর সামনে।
পাকিস্তানের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজে অভিষেকের অপেক্ষায় আছেন আরও একজন। তিনি মাহমুদুল হাসান জয়। অনূর্ধ্ব–১৯ বিশ্বকাপজয়ী এই ব্যাটার সেই বিশ্বকাপের ধারাবাহিকতা ধরে রেখেছেন ঘরোয়া ক্রিকেটেও। এবারের জাতীয় ক্রিকেট লিগেও নিজের জাত চিনিয়েছেন এই ব্যাটার। সেটির ফল পেলেন দ্রুতই–পাকিস্তান সিরিজে সুযোগ পেয়ে। বিসিবির পাঠানো ভিডিওচিত্রে দুজনেই জানিয়েছেন তাঁদের স্বপ্নের কথা, বলেছেন সুযোগ পেলে কি করতে চান–তাও।
রেজাউর রাজা তাঁর ক্রিকেটের শুরুর কথা বলতে গিয়ে বলেছেন, ‘আসলে টেপ টেনিস খেলা থেকে অনুপ্রাণিত হওয়া। এলাকায় টেপ টেনিস খেলার পর একটা ক্রিকেট বলের টুর্নামেন্ট হয়েছিল। আমি সেখানে খেলতে যাই। তখন বড় ভাইয়েরা বোলিং দেখে বলছিলেন, তোর বোলিং ভালো হচ্ছে, তুই চাইলে স্টেডিয়ামে গিয়ে ক্রিকেট অনুশীলন করতে পারিস। বড় ভাইদের কথা শুনে অনুশীলনে গেলাম। সেখানে গিয়ে আমার মনে হলো, ইনশা আল্লাহ আমি পারব। তো এভাবেই আসলে আমার ক্রিকেটে আসা।’
বাংলাদেশ দলের টেস্টের পেস বোলিং বিভাগটা বলতে গেলে এখন সিলেটনির্ভর। আবু জায়েদ রাহি, ইবাদত হোসেন, খালেদ আহমেদর পর এখন রাজা। রাজাও পেস বোলার হওয়ার পেছনে অনুপ্রাণিত হয়েছেন নিজ বিভাগের এই পেসারদের কাছ থেকে। রাজা বলেছেন সেটিও, ‘আমাদের সিলেটে যেমন রাহি ভাই, ইবাদত ভাই, খালেদ ভাইদের কাছ থেকে অনুপ্রেরণা পাওয়া। এই থেকেই আসলে পেস বোলার হওয়ার একটা উৎসাহ জেগেছে।’
এখন সবাই ছোট সংস্করণের ক্রিকেটের প্রতি ঝুঁকলেও রাজা নাকি উপভোগ করেন বড় দৈর্ঘ্যর ম্যাচ। এ নিয়ে রাজা বলেছেন, ‘টেস্ট খেলা আমি উপভোগ করি। আলহামদুলিল্লাহ ঘরোয়া ক্রিকেটে প্রথম শ্রেণিতে ভালো করেছি। চার দিনের খেলায় ডে বাই ডে কয়েকটা স্পেলে বোলিং করতে পারি।’
রাজা জানিয়েছেন তাঁর শক্তির জায়গা কোনটি সেটিও, ‘আমার নিজের যেটা মনে হয় যে, এক জায়গায় টানা বল করতে পারি। বলে কিছু মুভমেন্ট করাতে পারি। এক রিদমে টানা বল করতে পারি। দিনের শুরুতে যেই পেসে বোলিং করি, দিনের শেষে আলহামদুলিল্লাহ তার চেয়ে একটু বেশি পেসে বল করতে পারি।’
জাতীয় দলে সুযোগ পাওয়া নিয়ে জয় তাই স্বাভাবিকভাবেই উচ্ছ্বাসিত জয়। বলেছেন, ‘আসলে এই অনুভূতিটা প্রকাশ করার মতো না। সবারই স্বপ্ন থাকে টেস্ট স্কোয়াডে সুযোগ পাওয়ার। আমি প্রথমবারের মতো টেস্ট দলে সুযোগ পেয়েছি। আমি অনেক খুশি।’
এখনো আন্তর্জাতিক ক্রিকেট না খেললেও জয় জানিয়েছেন, তিনি প্রস্তুত আছেন। এ নিয়ে জয় বলেছেন, ‘জাতীয় লিগে বেশ কয়েকটি ইনিংস ভালো খেলেছি। আমার আত্মবিশ্বাস এখন ভালো আছে। তার আগে এইচপি ও এ টিমের প্রস্তুতি ম্যাচেও আমি ভালো একটা ইনিংস খেলেছি। তাই আমি প্রস্তুত আছি, সামনের ম্যাচগুলোতে ভালো খেলার জন্য।’
জয় সুযোগ পাবেন কি না এখনো নিশ্চিত নয়। তবে সুযোগ পেলে ঢেলে দিতে চান নিজের সবটুকু। তবে এ নিয়ে এখনো পরিকল্পনা করেননি। খেলতে চান নিজের স্বাভাবিক খেলাটা, ‘আসলে তেমন কোনো আলাদা পরিকল্পনা নেই। সুযোগ পেলে আমি আমার স্বাভাবিক ব্যাটিংয়ের চেষ্টা করব।’
টেপ টেনিস দিয়ে ক্রিকেটপ্রেমের শুরু। এরপর এলাকার বড় ভাইদের অনুপ্রেরণায় ক্রিকেট বলের টুর্নামেন্টে খেলতে যাওয়া। সেখান থেকেই শুরু। গত কয়েক বছরে ঘরোয়া ক্রিকেটে দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের পর রেজাউর রহমান রাজার সামনে এখন খুলে গেল স্বপ্নের দুয়ার। এবার দেশের জার্সি গায়ে জড়ানোর প্রতীক্ষা তাঁর সামনে।
পাকিস্তানের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজে অভিষেকের অপেক্ষায় আছেন আরও একজন। তিনি মাহমুদুল হাসান জয়। অনূর্ধ্ব–১৯ বিশ্বকাপজয়ী এই ব্যাটার সেই বিশ্বকাপের ধারাবাহিকতা ধরে রেখেছেন ঘরোয়া ক্রিকেটেও। এবারের জাতীয় ক্রিকেট লিগেও নিজের জাত চিনিয়েছেন এই ব্যাটার। সেটির ফল পেলেন দ্রুতই–পাকিস্তান সিরিজে সুযোগ পেয়ে। বিসিবির পাঠানো ভিডিওচিত্রে দুজনেই জানিয়েছেন তাঁদের স্বপ্নের কথা, বলেছেন সুযোগ পেলে কি করতে চান–তাও।
রেজাউর রাজা তাঁর ক্রিকেটের শুরুর কথা বলতে গিয়ে বলেছেন, ‘আসলে টেপ টেনিস খেলা থেকে অনুপ্রাণিত হওয়া। এলাকায় টেপ টেনিস খেলার পর একটা ক্রিকেট বলের টুর্নামেন্ট হয়েছিল। আমি সেখানে খেলতে যাই। তখন বড় ভাইয়েরা বোলিং দেখে বলছিলেন, তোর বোলিং ভালো হচ্ছে, তুই চাইলে স্টেডিয়ামে গিয়ে ক্রিকেট অনুশীলন করতে পারিস। বড় ভাইদের কথা শুনে অনুশীলনে গেলাম। সেখানে গিয়ে আমার মনে হলো, ইনশা আল্লাহ আমি পারব। তো এভাবেই আসলে আমার ক্রিকেটে আসা।’
বাংলাদেশ দলের টেস্টের পেস বোলিং বিভাগটা বলতে গেলে এখন সিলেটনির্ভর। আবু জায়েদ রাহি, ইবাদত হোসেন, খালেদ আহমেদর পর এখন রাজা। রাজাও পেস বোলার হওয়ার পেছনে অনুপ্রাণিত হয়েছেন নিজ বিভাগের এই পেসারদের কাছ থেকে। রাজা বলেছেন সেটিও, ‘আমাদের সিলেটে যেমন রাহি ভাই, ইবাদত ভাই, খালেদ ভাইদের কাছ থেকে অনুপ্রেরণা পাওয়া। এই থেকেই আসলে পেস বোলার হওয়ার একটা উৎসাহ জেগেছে।’
এখন সবাই ছোট সংস্করণের ক্রিকেটের প্রতি ঝুঁকলেও রাজা নাকি উপভোগ করেন বড় দৈর্ঘ্যর ম্যাচ। এ নিয়ে রাজা বলেছেন, ‘টেস্ট খেলা আমি উপভোগ করি। আলহামদুলিল্লাহ ঘরোয়া ক্রিকেটে প্রথম শ্রেণিতে ভালো করেছি। চার দিনের খেলায় ডে বাই ডে কয়েকটা স্পেলে বোলিং করতে পারি।’
রাজা জানিয়েছেন তাঁর শক্তির জায়গা কোনটি সেটিও, ‘আমার নিজের যেটা মনে হয় যে, এক জায়গায় টানা বল করতে পারি। বলে কিছু মুভমেন্ট করাতে পারি। এক রিদমে টানা বল করতে পারি। দিনের শুরুতে যেই পেসে বোলিং করি, দিনের শেষে আলহামদুলিল্লাহ তার চেয়ে একটু বেশি পেসে বল করতে পারি।’
জাতীয় দলে সুযোগ পাওয়া নিয়ে জয় তাই স্বাভাবিকভাবেই উচ্ছ্বাসিত জয়। বলেছেন, ‘আসলে এই অনুভূতিটা প্রকাশ করার মতো না। সবারই স্বপ্ন থাকে টেস্ট স্কোয়াডে সুযোগ পাওয়ার। আমি প্রথমবারের মতো টেস্ট দলে সুযোগ পেয়েছি। আমি অনেক খুশি।’
এখনো আন্তর্জাতিক ক্রিকেট না খেললেও জয় জানিয়েছেন, তিনি প্রস্তুত আছেন। এ নিয়ে জয় বলেছেন, ‘জাতীয় লিগে বেশ কয়েকটি ইনিংস ভালো খেলেছি। আমার আত্মবিশ্বাস এখন ভালো আছে। তার আগে এইচপি ও এ টিমের প্রস্তুতি ম্যাচেও আমি ভালো একটা ইনিংস খেলেছি। তাই আমি প্রস্তুত আছি, সামনের ম্যাচগুলোতে ভালো খেলার জন্য।’
জয় সুযোগ পাবেন কি না এখনো নিশ্চিত নয়। তবে সুযোগ পেলে ঢেলে দিতে চান নিজের সবটুকু। তবে এ নিয়ে এখনো পরিকল্পনা করেননি। খেলতে চান নিজের স্বাভাবিক খেলাটা, ‘আসলে তেমন কোনো আলাদা পরিকল্পনা নেই। সুযোগ পেলে আমি আমার স্বাভাবিক ব্যাটিংয়ের চেষ্টা করব।’
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নিলেও ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটে খেলা চালিয়ে যাচ্ছেন ডেভিড ওয়ার্নার। টি-টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক হওয়ার দৌড়ে ছুটছেন বেশ ভালোভাবেই। গতকাল ভারতের বিরাট কোহলিকে টপকে তালিকার পাঁচে উঠে এসেছেন বাঁহাতি এই ওপেনার।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় স্টেডিয়ামের দুটি গ্যালারি অলিখিতভাবে আবাহনী লিমিটেড ও মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবের নামে ভাগ করা। মোহামেডান-ভক্তরা অবশ্য দীর্ঘশ্বাস ফেলতে পারেন। জাতীয় স্টেডিয়ামে আজ আবাহনীর জায়গায় দেখা যেতে পারত তাদেরও। ২৩ বছর পর লিগ জেতার গৌরব কিছুটা হলেও ফিকে হয়ে গেছে এএফসির লাইসেন্স না থাকায়।
১২ আগস্ট ২০২৫নতুন মৌসুম সামনে রেখে ব্রাজিলিয়ান কোচ সের্গিও ফারিয়াস নিয়োগ দিয়েছিল বসুন্ধরা কিংস। আগামীকাল কাতারের দোহায় এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগের প্রাথমিক পর্বে সিরিয়ার ক্লাব আল কারামাহর মুখোমুখি হবে তারা। কাতারে দলের সঙ্গে যোগ দেওয়ার কথা ছিল ফারিয়াসের। উল্টো ইরাকের ক্লাব দুহোকের স্পোর্টসের কোচ হয়েছেন তিনি।
১১ আগস্ট ২০২৫২০২৬ বিশ্বকাপের স্বেচ্ছাসেবী কর্মসূচির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু করেছে ফিফা। আগ্রহী ব্যক্তিরা আজ শুরু করে দিতে পারেন আবেদনপ্রক্রিয়া।
১১ আগস্ট ২০২৫