নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মিরপুর শের-ই বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে পাকিস্তানের পতাকা উড়িয়ে অনুশীলনের অভিযোগে দেশটির ক্রিকেট দলের অধিনায়ক বাবর আজমসহ ২১ জনের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলা খারিজ করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার অতিরিক্ত মুখ্য মহানগর হাকিম আবু বক্কর ছিদ্দিকের আদালতে মুক্তিযোদ্ধা মঞ্চের সাধারণ সম্পাদক আল মামুন বাদী হয়ে এ মামলা করেন।
সকালে আদালত বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করেন। তবে কোনো আদেশ দেননি। আদালত পরে আদেশ দেবেন বলে জানিয়েছেন। বিকেলে মামলা খারিজ করে দেন আদালত।
মামলায় অন্য যাদের আসামি করা হয় তারা হলেন পাকিস্তান দলের কোচ সাকলাইন মোস্তাক, ম্যানেজার মনসুর রানা, ক্রিকেটার শাদাব খান, ফখর জামান, আসিফ আলী, হায়দার আলী, হ্যারিস রউফ, হাসান আলী, ইফতেখার আহমেদ, ইমাদ ওয়াসিম, খুশদিল শাহ, মোহাম্মদ নওয়াজ, মোহাম্মদ রিজওয়ান, মোহাম্মদ ওয়াসিম জুনিয়র, সরফরাজ আহমেদ, শাহিন শাহ আফ্রিদি, শোয়েব মালিক, শাহনেওয়াজ দাহানি, ওসমান কাদির ও শহীদ আসলাম।
মামলার আর্জিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের আতিথেয়তার সুযোগে স্বাগতিক দেশে এসে প্রথম দিনেই পাকিস্তান ক্রিকেট দল বিধিবিধান ও আইন লঙ্ঘন করে নিজ দেশের জাতীয় পতাকা উত্তোলন ও উড়িয়ে বাংলাদেশের প্রচলিত আইন ভঙ্গ করেছে। বিভিন্ন পত্রিকার উদ্ধৃতি দিয়ে অভিযোগে বলা হয়, আসামিরা ক্রীড়া-কসরত প্রদর্শনের নামে অসৎ উদ্দেশ্যে বাংলাদেশে প্রবেশ করে ঢাকার মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে গত ১৫ নভেম্বর সকাল ১১টার দিকে পাকিস্তানের জাতীয় পতাকা উড়িয়ে খেলায় লিপ্ত হয়। তাদের এমন ধৃষ্টতামূলক কর্মকাণ্ড দণ্ডনীয় অপরাধ। আসামিরা মাঠে বিদেশি পতাকা স্থাপন করে ও উড়িয়ে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা ও জাতীয় সংহতিকে দুর্বল ও ধ্বংসের হীন চেষ্টায় লিপ্ত রয়েছেন। তারা স্বেচ্ছায়, স্বজ্ঞানে, বাংলাদেশের স্বাধীনতার সার্বভৌমত্বকে খাটো করার ব্যর্থ প্রত্যয়ে এমন হীন কাজ করেছে বলে মনে করেন বাদী।
বাদী আর্জিতে আরও উল্লেখ করেছেন, তিনি শাহবাগ ও মিরপুর থানায় মামলা করতে গেলে থানা কর্তৃপক্ষ মামলা নেয়নি। এ কারণে তিনি আদালতের শরণাপন্ন হয়েছেন।
বাদী তাঁর মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করার দাবি করেন। পাকিস্তানি নাগরিক সবাই খেলা শেষ হলে দেশে চলে যাবেন। তাই এই দাবি জানানো হয়।
মিরপুর শের-ই বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে পাকিস্তানের পতাকা উড়িয়ে অনুশীলনের অভিযোগে দেশটির ক্রিকেট দলের অধিনায়ক বাবর আজমসহ ২১ জনের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলা খারিজ করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার অতিরিক্ত মুখ্য মহানগর হাকিম আবু বক্কর ছিদ্দিকের আদালতে মুক্তিযোদ্ধা মঞ্চের সাধারণ সম্পাদক আল মামুন বাদী হয়ে এ মামলা করেন।
সকালে আদালত বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করেন। তবে কোনো আদেশ দেননি। আদালত পরে আদেশ দেবেন বলে জানিয়েছেন। বিকেলে মামলা খারিজ করে দেন আদালত।
মামলায় অন্য যাদের আসামি করা হয় তারা হলেন পাকিস্তান দলের কোচ সাকলাইন মোস্তাক, ম্যানেজার মনসুর রানা, ক্রিকেটার শাদাব খান, ফখর জামান, আসিফ আলী, হায়দার আলী, হ্যারিস রউফ, হাসান আলী, ইফতেখার আহমেদ, ইমাদ ওয়াসিম, খুশদিল শাহ, মোহাম্মদ নওয়াজ, মোহাম্মদ রিজওয়ান, মোহাম্মদ ওয়াসিম জুনিয়র, সরফরাজ আহমেদ, শাহিন শাহ আফ্রিদি, শোয়েব মালিক, শাহনেওয়াজ দাহানি, ওসমান কাদির ও শহীদ আসলাম।
মামলার আর্জিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের আতিথেয়তার সুযোগে স্বাগতিক দেশে এসে প্রথম দিনেই পাকিস্তান ক্রিকেট দল বিধিবিধান ও আইন লঙ্ঘন করে নিজ দেশের জাতীয় পতাকা উত্তোলন ও উড়িয়ে বাংলাদেশের প্রচলিত আইন ভঙ্গ করেছে। বিভিন্ন পত্রিকার উদ্ধৃতি দিয়ে অভিযোগে বলা হয়, আসামিরা ক্রীড়া-কসরত প্রদর্শনের নামে অসৎ উদ্দেশ্যে বাংলাদেশে প্রবেশ করে ঢাকার মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে গত ১৫ নভেম্বর সকাল ১১টার দিকে পাকিস্তানের জাতীয় পতাকা উড়িয়ে খেলায় লিপ্ত হয়। তাদের এমন ধৃষ্টতামূলক কর্মকাণ্ড দণ্ডনীয় অপরাধ। আসামিরা মাঠে বিদেশি পতাকা স্থাপন করে ও উড়িয়ে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা ও জাতীয় সংহতিকে দুর্বল ও ধ্বংসের হীন চেষ্টায় লিপ্ত রয়েছেন। তারা স্বেচ্ছায়, স্বজ্ঞানে, বাংলাদেশের স্বাধীনতার সার্বভৌমত্বকে খাটো করার ব্যর্থ প্রত্যয়ে এমন হীন কাজ করেছে বলে মনে করেন বাদী।
বাদী আর্জিতে আরও উল্লেখ করেছেন, তিনি শাহবাগ ও মিরপুর থানায় মামলা করতে গেলে থানা কর্তৃপক্ষ মামলা নেয়নি। এ কারণে তিনি আদালতের শরণাপন্ন হয়েছেন।
বাদী তাঁর মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করার দাবি করেন। পাকিস্তানি নাগরিক সবাই খেলা শেষ হলে দেশে চলে যাবেন। তাই এই দাবি জানানো হয়।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫