ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার দায়িত্ব নেওয়ার পর প্রথমবারের মতো আজ বৃহস্পতিবার ইউক্রেন সফর করেছেন। তিনি কিয়েভে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে দেখা করেন। এ সময় তিনি প্রয়োজনীয় সহায়তার মাধ্যমে ইউক্রেনকে ২০২৫ সালের মধ্যে একটি ‘শক্তিশালী অবস্থানে’ নিয়ে যাওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিসিসি জানিয়েছে, জেলেনস্কির সঙ্গে সাক্ষাতের পর স্টারমার ইউক্রেন যুদ্ধের শহীদদের স্মরণে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান। এ সময় তিনি উপস্থিত সাংবাদিকদের বলেন, ‘যুক্তরাজ্য ইউক্রেনে প্রয়োজনীয় সহায়তা সরবরাহ অব্যাহত রাখবে।’
ডাউনিং স্ট্রিট স্টারমারের সফরকে ‘ঐতিহাসিক ১০০ বছরের অংশীদারত্ব চুক্তি’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছে। এই চুক্তির মাধ্যমে যুক্তরাজ্য ইউক্রেনে অর্থনৈতিক, সামরিক সহায়তাসহ বিদ্যমান প্রতিশ্রুতিগুলোকে আনুষ্ঠানিকভাবে নিশ্চিত করবে।
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর এই ইউক্রেন সফর এমন এক সময় হচ্ছে, যখন ডোনাল্ড ট্রাম্প হোয়াইট হাউসে প্রত্যাবর্তন করতে যাচ্ছেন। এদিকে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি উদ্বিগ্ন, নতুন মার্কিন প্রশাসন হয়তো রাশিয়ার সঙ্গে সমঝোতার জন্য চাপ সৃষ্টি করতে পারে। তবে কিয়ার স্টারমার জানিয়েছেন, রাশিয়ার ‘অবৈধ ও বর্বর আগ্রাসনের’ বিরুদ্ধে ইউক্রেনকে দীর্ঘ মেয়াদে সহায়তা দিয়ে যাবে যুক্তরাজ্য।
এরপর স্টারমার কিয়েভের একটি বিশেষায়িত হাসপাতালে যান এবং যুদ্ধাহতদের সঙ্গে দেখা করেন। তিনি আহতদের চিকিৎসার জন্য ব্রিটিশ রেডক্রসের সহায়তা কার্যক্রমও পরিদর্শন করেন। এ সময় তিনি বলেন, এই দৃশ্য ইউক্রেনের ভয়াবহ সংকটকে তুলে ধরে।
এই সফরকালে স্টারমার অর্থনৈতিক সাহায্য, স্বাস্থ্য খাত উন্নয়ন এবং সামরিক ক্ষেত্রে ড্রোন প্রযুক্তি ও সামুদ্রিক নিরাপত্তায় সহযোগিতার ওপরও জোর দেন। ইউক্রেন ইতিমধ্যেই রুশ সামরিক স্থাপনার ওপর হামলায় ব্যবহার ব্রিটেন থেকে সরবরাহ করা স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র করছে।
সফরকালে কিয়ার স্টারমার বলেন, ‘দুই দেশের এই সম্পর্ক শুধু বর্তমানের জন্য নয়। এটি আমাদের আগামী ১০০ বছরের জন্য একটি বিনিয়োগ।’
স্টারমার আরও বলেন, পুতিনের ইউক্রেনকে বিচ্ছিন্ন করার প্রচেষ্টা সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছে। বরং তাঁর ইউক্রেন আক্রমণ ন্যাটোকে আরও শক্তিশালী করেছে।
এদিকে জেলেনস্কি ন্যাটোর সদস্যপদ এবং ভবিষ্যতে সম্ভাব্য যুদ্ধবিরতির পর সীমান্তে শান্তিরক্ষী মোতায়েনের বিষয়ে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা করেছেন। যুক্তরাজ্য এরই মধ্যে ইউক্রেনকে ১৫.৬১ বিলিয়ন ডলার সহায়তা দিয়েছে এবং প্রতিবছর আরও ৩ দশমিক ৬৬ বিলিয়ন ডলার সামরিক সহায়তা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।
এসব চুক্তি ও সহায়তার বিষয়গুলো যুক্তরাজ্যের পার্লামেন্টে উত্থাপন করা হবে। আগের কনজারভেটিভ সরকারের অধীনে এই পরিকল্পনা শুরু হয়েছিল। জেলেনস্কি আশা করছেন, নতুন চুক্তি ইউক্রেনকে ভবিষ্যতের আক্রমণ থেকে সুরক্ষা দিতে সাহায্য করবে।
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার দায়িত্ব নেওয়ার পর প্রথমবারের মতো আজ বৃহস্পতিবার ইউক্রেন সফর করেছেন। তিনি কিয়েভে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে দেখা করেন। এ সময় তিনি প্রয়োজনীয় সহায়তার মাধ্যমে ইউক্রেনকে ২০২৫ সালের মধ্যে একটি ‘শক্তিশালী অবস্থানে’ নিয়ে যাওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিসিসি জানিয়েছে, জেলেনস্কির সঙ্গে সাক্ষাতের পর স্টারমার ইউক্রেন যুদ্ধের শহীদদের স্মরণে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান। এ সময় তিনি উপস্থিত সাংবাদিকদের বলেন, ‘যুক্তরাজ্য ইউক্রেনে প্রয়োজনীয় সহায়তা সরবরাহ অব্যাহত রাখবে।’
ডাউনিং স্ট্রিট স্টারমারের সফরকে ‘ঐতিহাসিক ১০০ বছরের অংশীদারত্ব চুক্তি’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছে। এই চুক্তির মাধ্যমে যুক্তরাজ্য ইউক্রেনে অর্থনৈতিক, সামরিক সহায়তাসহ বিদ্যমান প্রতিশ্রুতিগুলোকে আনুষ্ঠানিকভাবে নিশ্চিত করবে।
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর এই ইউক্রেন সফর এমন এক সময় হচ্ছে, যখন ডোনাল্ড ট্রাম্প হোয়াইট হাউসে প্রত্যাবর্তন করতে যাচ্ছেন। এদিকে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি উদ্বিগ্ন, নতুন মার্কিন প্রশাসন হয়তো রাশিয়ার সঙ্গে সমঝোতার জন্য চাপ সৃষ্টি করতে পারে। তবে কিয়ার স্টারমার জানিয়েছেন, রাশিয়ার ‘অবৈধ ও বর্বর আগ্রাসনের’ বিরুদ্ধে ইউক্রেনকে দীর্ঘ মেয়াদে সহায়তা দিয়ে যাবে যুক্তরাজ্য।
এরপর স্টারমার কিয়েভের একটি বিশেষায়িত হাসপাতালে যান এবং যুদ্ধাহতদের সঙ্গে দেখা করেন। তিনি আহতদের চিকিৎসার জন্য ব্রিটিশ রেডক্রসের সহায়তা কার্যক্রমও পরিদর্শন করেন। এ সময় তিনি বলেন, এই দৃশ্য ইউক্রেনের ভয়াবহ সংকটকে তুলে ধরে।
এই সফরকালে স্টারমার অর্থনৈতিক সাহায্য, স্বাস্থ্য খাত উন্নয়ন এবং সামরিক ক্ষেত্রে ড্রোন প্রযুক্তি ও সামুদ্রিক নিরাপত্তায় সহযোগিতার ওপরও জোর দেন। ইউক্রেন ইতিমধ্যেই রুশ সামরিক স্থাপনার ওপর হামলায় ব্যবহার ব্রিটেন থেকে সরবরাহ করা স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র করছে।
সফরকালে কিয়ার স্টারমার বলেন, ‘দুই দেশের এই সম্পর্ক শুধু বর্তমানের জন্য নয়। এটি আমাদের আগামী ১০০ বছরের জন্য একটি বিনিয়োগ।’
স্টারমার আরও বলেন, পুতিনের ইউক্রেনকে বিচ্ছিন্ন করার প্রচেষ্টা সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছে। বরং তাঁর ইউক্রেন আক্রমণ ন্যাটোকে আরও শক্তিশালী করেছে।
এদিকে জেলেনস্কি ন্যাটোর সদস্যপদ এবং ভবিষ্যতে সম্ভাব্য যুদ্ধবিরতির পর সীমান্তে শান্তিরক্ষী মোতায়েনের বিষয়ে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা করেছেন। যুক্তরাজ্য এরই মধ্যে ইউক্রেনকে ১৫.৬১ বিলিয়ন ডলার সহায়তা দিয়েছে এবং প্রতিবছর আরও ৩ দশমিক ৬৬ বিলিয়ন ডলার সামরিক সহায়তা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।
এসব চুক্তি ও সহায়তার বিষয়গুলো যুক্তরাজ্যের পার্লামেন্টে উত্থাপন করা হবে। আগের কনজারভেটিভ সরকারের অধীনে এই পরিকল্পনা শুরু হয়েছিল। জেলেনস্কি আশা করছেন, নতুন চুক্তি ইউক্রেনকে ভবিষ্যতের আক্রমণ থেকে সুরক্ষা দিতে সাহায্য করবে।
পাকিস্তানের বেলুচিস্তান লিবারেশন আর্মি (বিএলএ) এবং এর প্রধান সহযোগী একটি গ্রুপকে বিদেশি সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে চিহ্নিত করেছে যুক্তরাষ্ট্র। গতকাল সোমবার মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর এক বিবৃতিতে এই ঘোষণা দেয়।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতিসংঘের তিন-চতুর্থাংশ সদস্য দেশ এরই মধ্যে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিয়েছে বা শিগগিরই দেওয়ার পরিকল্পনা করছে। আগামী সেপ্টেম্বরের জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে (ইউএনজিএ) ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার ঘোষণা দিয়ে সোমবার এ তালিকায় নতুন করে যুক্ত হয়েছে অস্ট্রেলিয়া।
১২ আগস্ট ২০২৫আরব নিউজের প্রতিবেদন অনুযায়ী, সিন্ধু পানিবণ্টন চুক্তি নিয়ে গত ৮ আগস্ট এক রায়ে আন্তর্জাতিক আদালত বলেছে যে, ভারতকে পাকিস্তানের জন্য সিন্ধু নদীর পশ্চিমাঞ্চলের নদীগুলোর পানি অবাধভাবে প্রবাহিত হতে দিতে হবে। আদালত স্পষ্টভাবে নির্দেশ দিয়েছে যে, ভারতের নতুন হাইড্রোপাওয়ার প্রকল্পসমূহ চুক্তির নির্ধারিত মানদণ্
১২ আগস্ট ২০২৫পাকিস্তান আবারও ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধের হুমকি দিয়েছে। এবার পাকিস্তানের রাজনীতিবিদ বিলাওয়াল ভুট্টো ভারতকে সিন্ধু পানিবণ্টন চুক্তি একতরফাভাবে স্থগিত করার বিষয়ে হুমকি দিয়েছেন। পাকিস্তানের সাবেক এই পররাষ্ট্রমন্ত্রী অভিযোগ করেছেন, ভারত পাকিস্তানের ‘বড় ক্ষতি’ করেছে এবং প্রধানমন্ত্রী...
১২ আগস্ট ২০২৫