যুদ্ধের মোড় ঘুরিয়ে দিতে গত বছরের আগস্টে রাশিয়ার ভেতরে প্রবেশ করে কুরস্কের কিছু অঞ্চল দখল করে নিয়েছিল ইউক্রেনের বাহিনী। কিন্তু যুদ্ধের এই পর্যায়ে এসে রাশিয়ার দক্ষ যুদ্ধ ইউনিটগুলো কুরস্কে বিজয়ের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। আর ওই অঞ্চলটিতে বিপদের মুখে পড়া ইউক্রেনের পদাতিক বাহিনী ক্রমেই পিছু হটছে এবং আমেরিকার প্রতি ক্ষুব্ধ হয়ে উঠছে।
যুক্তরাজ্য-ভিত্তিক সানডে টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে—রুশ বাহিনীর বিজয়ের মুখে রাশিয়ার কুরস্কে অবস্থান করা ইউক্রেনের নানা কৌশলে পিছু হটছে। বিশেষ করে, সূর্য ডুবে যাওয়ার পর রাতের অন্ধকারে তারা নিজ দেশের দিকে অগ্রসর হতে থাকে। তাদের কেউ পায়ে হেঁটে, উপত্যকা ও ঝোপঝাড়ের আড়াল দিয়ে দ্রুত দৌড়ে ইউক্রেনের দিকে এগোচ্ছে। শত্রুপক্ষের ড্রোনের নজর এড়াতেই তারা এভাবে পালাচ্ছে।
তবে ইউক্রেনের বাহিনীর এক অফিসার আরও বিপজ্জনক এক কাজ করছিলেন। নিজের ইউনিটের সেনাদের পিছু হটার নির্দেশ দিয়ে তিনি গাড়ি চালিয়েই সর্বোচ্চ গতিতে কুরস্ক থেকে ইউক্রেনের দিকে ছুটছেন। গাড়িতে থাকা গুরুত্বপূর্ণ সামগ্রী ফেলে রেখে যেতে চান না বলেই এই পথ বেছে নিয়েছেন তিনি। তাঁর একমাত্র প্রতিরক্ষা ছিল গাড়িটির জানালা দিয়ে বন্দুক তাক করে রাখা এক সহযোদ্ধা।
কুরস্কে গত কয়েক দিনের ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী এক ইউক্রেনের সেনা বলেছেন, ‘পায়ে হাঁটাই নিরাপদ।’ গত বৃহস্পতিবার তাদের ইউনিট অলৌকিকভাবে পালাতে সক্ষম হয়েছিল, যদিও একজনের গোড়ালি মচকে গিয়েছিল।
এদিকে কুরস্কের কয়েকটি গ্রামে এখনো কিছু ইউক্রেনীয় সেনা রুশ ও উত্তর কোরিয়ার বাহিনীর সঙ্গে লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বে ৩০ দিনের যুদ্ধবিরতির বিষয়ে আলোচনা চললেও রাশিয়ার উত্তরাঞ্চলীয় ফ্রন্ট বর্তমানে বেশ সক্রিয়। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলদিমির জেলেনস্কি বলেছেন, ‘পূর্ব সীমান্তে রাশিয়া বড় ধরনের বাহিনী গড়ে তুলছে, যা আমাদের সুমি অঞ্চলে আক্রমণ চালানোর ইঙ্গিত দেয়।’
এ ছাড়া কুরস্ক অঞ্চলে ইউক্রেনের হাজার হাজার সেনা আটকে পড়েছে বলে সম্প্রতি পুতিন যে দাবি করেছেন, তা প্রত্যাখ্যান করেছেন জেলেনস্কি। তবে ওই অঞ্চলটিতে যুদ্ধের পরিস্থিতি অনেক কঠিন হয়ে পড়েছে বলে ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে। রাশিয়া তাদের দক্ষ ইউনিটগুলোকেই উত্তর ফ্রন্টে পাঠিয়েছে। উত্তর কোরিয়ার যোদ্ধারাও এখন ইউক্রেনের সেনাদের বিরুদ্ধে কার্যকর প্রতিপক্ষ হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। তারা ইউক্রেনের ড্রোন হামলার মুখেও পালিয়ে যাচ্ছে না বা আহতদের ফেলে যাচ্ছে না। এক ইউক্রেনীয় সেনা বলেন, ‘রাশিয়ানরা প্রায়ই তাদের আহত সেনাদের গুলি করে মেরে ফেলে। কিন্তু কোরিয়ার সেনারা আহতদের ফিরিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে।’
বর্তমান পরিস্থিতিতে রাশিয়ার সামরিক অগ্রগতি স্পষ্ট। ইউক্রেনের সুমি শহরে প্রবেশের আগে কুরস্কের কিছু এলাকায় কালো ধোঁয়ার স্তম্ভ দেখা গেছে। সেখানে এখনো যুদ্ধ চলছে।
ইউক্রেনের বাহিনী অবশ্য সীমান্তের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা জোরদার করছে। সেনাবাহিনীর এক কর্মকর্তা বলেছেন, ‘আমরা শুধু সীমান্ত পেরিয়ে অভিযান চালাচ্ছি না, বরং সীমান্ত প্রতিরক্ষাকে আরও শক্তিশালী করছি।’
ইউক্রেনের সীমান্তবর্তী গ্রামগুলো এখন প্রায় সময়ই রুশ হামলার শিকার হচ্ছে। এমনই একটি সীমান্তবর্তী গ্রাম জাপসিলিয়ায় বাস করেন ৪৬ বছর বয়সী লুদমিলা। সম্প্রতি তিনি গ্রাম থেকে পালিয়ে নিরাপদ আশ্রয়ে এসেছেন। তিনি বলেন, ‘এটি এক দুঃস্বপ্ন। আমরা এখন গৃহহীন। যা কিছু আমরা বহু বছর ধরে গড়ে তুলেছি, সব ফেলে আসতে হয়েছে।’
লুদমিলার গ্রামে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১১টি রুশ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হয়েছে। লুদমিলা বলেন, ‘আমাদের বাহিনীর ওপর আমার বিশ্বাস রয়েছে। কিন্তু গোলাগুলির তীব্রতা ছিল ভয়াবহ।’
গত বৃহস্পতিবার সুমি অঞ্চলের আটটি গ্রাম থেকে বাসিন্দাদের সরিয়ে নেওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়। লুদমিলার স্বামী ও ছেলে বর্তমানে ইউক্রেনের সেনাবাহিনীতে রয়েছেন। ফেলে আসা বাড়ির প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আমরা আমাদের হাতের পরিশ্রমে যা গড়ে তুলেছি, তা এক ধূসর মরুভূমিতে পরিণত হয়েছে।’
নিরাপত্তা বিশ্লেষকেরা বলছেন, যদি রাশিয়ার অগ্রযাত্রা অব্যাহত থাকে, তবে শুধু সীমান্তবর্তী গ্রাম নয়, ইউক্রেনের সুমি শহরও সরাসরি হামলার শিকার হতে পারে। তবে আপাতত, শহরের জীবন স্বাভাবিক ছন্দে চলছে। সুপারমার্কেটের তাকগুলো পূর্ণ, বাসিন্দারা নির্দ্বিধায় কেনাকাটা করছেন।
কিন্তু এই স্বাভাবিক অবস্থা কত দিন বজায় থাকবে? এক ইউক্রেনীয় সেনা মন্তব্য করেন, ‘আমরা প্রতিরক্ষামূলক লাইন ভালোভাবে তৈরি করেছি। কিন্তু এটি কত দিন টিকবে? জানি না। এটা যুদ্ধ, আর শত্রুরা সামনে এগিয়ে আসছে।’
যুদ্ধের মোড় ঘুরিয়ে দিতে গত বছরের আগস্টে রাশিয়ার ভেতরে প্রবেশ করে কুরস্কের কিছু অঞ্চল দখল করে নিয়েছিল ইউক্রেনের বাহিনী। কিন্তু যুদ্ধের এই পর্যায়ে এসে রাশিয়ার দক্ষ যুদ্ধ ইউনিটগুলো কুরস্কে বিজয়ের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। আর ওই অঞ্চলটিতে বিপদের মুখে পড়া ইউক্রেনের পদাতিক বাহিনী ক্রমেই পিছু হটছে এবং আমেরিকার প্রতি ক্ষুব্ধ হয়ে উঠছে।
যুক্তরাজ্য-ভিত্তিক সানডে টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে—রুশ বাহিনীর বিজয়ের মুখে রাশিয়ার কুরস্কে অবস্থান করা ইউক্রেনের নানা কৌশলে পিছু হটছে। বিশেষ করে, সূর্য ডুবে যাওয়ার পর রাতের অন্ধকারে তারা নিজ দেশের দিকে অগ্রসর হতে থাকে। তাদের কেউ পায়ে হেঁটে, উপত্যকা ও ঝোপঝাড়ের আড়াল দিয়ে দ্রুত দৌড়ে ইউক্রেনের দিকে এগোচ্ছে। শত্রুপক্ষের ড্রোনের নজর এড়াতেই তারা এভাবে পালাচ্ছে।
তবে ইউক্রেনের বাহিনীর এক অফিসার আরও বিপজ্জনক এক কাজ করছিলেন। নিজের ইউনিটের সেনাদের পিছু হটার নির্দেশ দিয়ে তিনি গাড়ি চালিয়েই সর্বোচ্চ গতিতে কুরস্ক থেকে ইউক্রেনের দিকে ছুটছেন। গাড়িতে থাকা গুরুত্বপূর্ণ সামগ্রী ফেলে রেখে যেতে চান না বলেই এই পথ বেছে নিয়েছেন তিনি। তাঁর একমাত্র প্রতিরক্ষা ছিল গাড়িটির জানালা দিয়ে বন্দুক তাক করে রাখা এক সহযোদ্ধা।
কুরস্কে গত কয়েক দিনের ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী এক ইউক্রেনের সেনা বলেছেন, ‘পায়ে হাঁটাই নিরাপদ।’ গত বৃহস্পতিবার তাদের ইউনিট অলৌকিকভাবে পালাতে সক্ষম হয়েছিল, যদিও একজনের গোড়ালি মচকে গিয়েছিল।
এদিকে কুরস্কের কয়েকটি গ্রামে এখনো কিছু ইউক্রেনীয় সেনা রুশ ও উত্তর কোরিয়ার বাহিনীর সঙ্গে লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বে ৩০ দিনের যুদ্ধবিরতির বিষয়ে আলোচনা চললেও রাশিয়ার উত্তরাঞ্চলীয় ফ্রন্ট বর্তমানে বেশ সক্রিয়। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলদিমির জেলেনস্কি বলেছেন, ‘পূর্ব সীমান্তে রাশিয়া বড় ধরনের বাহিনী গড়ে তুলছে, যা আমাদের সুমি অঞ্চলে আক্রমণ চালানোর ইঙ্গিত দেয়।’
এ ছাড়া কুরস্ক অঞ্চলে ইউক্রেনের হাজার হাজার সেনা আটকে পড়েছে বলে সম্প্রতি পুতিন যে দাবি করেছেন, তা প্রত্যাখ্যান করেছেন জেলেনস্কি। তবে ওই অঞ্চলটিতে যুদ্ধের পরিস্থিতি অনেক কঠিন হয়ে পড়েছে বলে ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে। রাশিয়া তাদের দক্ষ ইউনিটগুলোকেই উত্তর ফ্রন্টে পাঠিয়েছে। উত্তর কোরিয়ার যোদ্ধারাও এখন ইউক্রেনের সেনাদের বিরুদ্ধে কার্যকর প্রতিপক্ষ হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। তারা ইউক্রেনের ড্রোন হামলার মুখেও পালিয়ে যাচ্ছে না বা আহতদের ফেলে যাচ্ছে না। এক ইউক্রেনীয় সেনা বলেন, ‘রাশিয়ানরা প্রায়ই তাদের আহত সেনাদের গুলি করে মেরে ফেলে। কিন্তু কোরিয়ার সেনারা আহতদের ফিরিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে।’
বর্তমান পরিস্থিতিতে রাশিয়ার সামরিক অগ্রগতি স্পষ্ট। ইউক্রেনের সুমি শহরে প্রবেশের আগে কুরস্কের কিছু এলাকায় কালো ধোঁয়ার স্তম্ভ দেখা গেছে। সেখানে এখনো যুদ্ধ চলছে।
ইউক্রেনের বাহিনী অবশ্য সীমান্তের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা জোরদার করছে। সেনাবাহিনীর এক কর্মকর্তা বলেছেন, ‘আমরা শুধু সীমান্ত পেরিয়ে অভিযান চালাচ্ছি না, বরং সীমান্ত প্রতিরক্ষাকে আরও শক্তিশালী করছি।’
ইউক্রেনের সীমান্তবর্তী গ্রামগুলো এখন প্রায় সময়ই রুশ হামলার শিকার হচ্ছে। এমনই একটি সীমান্তবর্তী গ্রাম জাপসিলিয়ায় বাস করেন ৪৬ বছর বয়সী লুদমিলা। সম্প্রতি তিনি গ্রাম থেকে পালিয়ে নিরাপদ আশ্রয়ে এসেছেন। তিনি বলেন, ‘এটি এক দুঃস্বপ্ন। আমরা এখন গৃহহীন। যা কিছু আমরা বহু বছর ধরে গড়ে তুলেছি, সব ফেলে আসতে হয়েছে।’
লুদমিলার গ্রামে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১১টি রুশ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হয়েছে। লুদমিলা বলেন, ‘আমাদের বাহিনীর ওপর আমার বিশ্বাস রয়েছে। কিন্তু গোলাগুলির তীব্রতা ছিল ভয়াবহ।’
গত বৃহস্পতিবার সুমি অঞ্চলের আটটি গ্রাম থেকে বাসিন্দাদের সরিয়ে নেওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়। লুদমিলার স্বামী ও ছেলে বর্তমানে ইউক্রেনের সেনাবাহিনীতে রয়েছেন। ফেলে আসা বাড়ির প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আমরা আমাদের হাতের পরিশ্রমে যা গড়ে তুলেছি, তা এক ধূসর মরুভূমিতে পরিণত হয়েছে।’
নিরাপত্তা বিশ্লেষকেরা বলছেন, যদি রাশিয়ার অগ্রযাত্রা অব্যাহত থাকে, তবে শুধু সীমান্তবর্তী গ্রাম নয়, ইউক্রেনের সুমি শহরও সরাসরি হামলার শিকার হতে পারে। তবে আপাতত, শহরের জীবন স্বাভাবিক ছন্দে চলছে। সুপারমার্কেটের তাকগুলো পূর্ণ, বাসিন্দারা নির্দ্বিধায় কেনাকাটা করছেন।
কিন্তু এই স্বাভাবিক অবস্থা কত দিন বজায় থাকবে? এক ইউক্রেনীয় সেনা মন্তব্য করেন, ‘আমরা প্রতিরক্ষামূলক লাইন ভালোভাবে তৈরি করেছি। কিন্তু এটি কত দিন টিকবে? জানি না। এটা যুদ্ধ, আর শত্রুরা সামনে এগিয়ে আসছে।’
পাকিস্তানের বেলুচিস্তান লিবারেশন আর্মি (বিএলএ) এবং এর প্রধান সহযোগী একটি গ্রুপকে বিদেশি সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে চিহ্নিত করেছে যুক্তরাষ্ট্র। গতকাল সোমবার মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর এক বিবৃতিতে এই ঘোষণা দেয়।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতিসংঘের তিন-চতুর্থাংশ সদস্য দেশ এরই মধ্যে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিয়েছে বা শিগগিরই দেওয়ার পরিকল্পনা করছে। আগামী সেপ্টেম্বরের জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে (ইউএনজিএ) ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার ঘোষণা দিয়ে সোমবার এ তালিকায় নতুন করে যুক্ত হয়েছে অস্ট্রেলিয়া।
১২ আগস্ট ২০২৫আরব নিউজের প্রতিবেদন অনুযায়ী, সিন্ধু পানিবণ্টন চুক্তি নিয়ে গত ৮ আগস্ট এক রায়ে আন্তর্জাতিক আদালত বলেছে যে, ভারতকে পাকিস্তানের জন্য সিন্ধু নদীর পশ্চিমাঞ্চলের নদীগুলোর পানি অবাধভাবে প্রবাহিত হতে দিতে হবে। আদালত স্পষ্টভাবে নির্দেশ দিয়েছে যে, ভারতের নতুন হাইড্রোপাওয়ার প্রকল্পসমূহ চুক্তির নির্ধারিত মানদণ্
১২ আগস্ট ২০২৫পাকিস্তান আবারও ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধের হুমকি দিয়েছে। এবার পাকিস্তানের রাজনীতিবিদ বিলাওয়াল ভুট্টো ভারতকে সিন্ধু পানিবণ্টন চুক্তি একতরফাভাবে স্থগিত করার বিষয়ে হুমকি দিয়েছেন। পাকিস্তানের সাবেক এই পররাষ্ট্রমন্ত্রী অভিযোগ করেছেন, ভারত পাকিস্তানের ‘বড় ক্ষতি’ করেছে এবং প্রধানমন্ত্রী...
১২ আগস্ট ২০২৫