রাজবাড়ী

রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়ার পদ্মায় ১৬ কেজি ওজনের এক বিশাল বোয়াল মাছ ধরা পড়েছে। সোমবার ভোর ৬টার দিকে পলাশ হলদারের জালে মাছটি ধরা পড়ে। পরে মাছটি দৌলতদিয়া ঘাটের শাজাহান শেখের মৎস্য আড়তে আনা হলে তিনি ২ হাজার ২০০ টাকা কেজি দরে মাছটি কিনে নেন। 

রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়া পদ্মা নদী থেকে ১০ মন ওজনের একটি দৈত্যকার শাপলা পাতা মাছ ধরা পড়েছে। রোববার (২৯ আগস্ট) ভোর ৭টার দিকে দৌলতদিয়া ৭ নম্বর ফেরি ঘাট এলাকার অদূরে পদ্মা নদীর মোহনায় স্থানীয় জেলে বাবু সরদারের জালে এই মাছটি ধরা পড়ে। 

পরে মাছটি বিক্রির উদ্দেশ্যে দৌলতদিয়া বাইপাস সড়কের পাশে অবস্থিত মো. দুলাল চালাকের মৎস্য আড়তে আনা হয়। সেখানে উন্মুক্ত নিলামে সর্বোচ্চ দরদাতা হিসেবে দৌলতদিয়া ৫ নং ফেরিঘাট এলাকার মৎস্য ব্যবসায়ী মো. চান্দু মোল্লা ১ হাজার ৪০০ টাকা কেজি দরে ৩০ হাজার ৮০০ টাকায় মাছটি কিনে নেন। 

সকালে ট্যাম্পুস্ট্যান্ড এলাকায় আমাদের ভ্যান একটি কক্ষে রেখে কাজে চলে যাই। আমাদের অজান্তে কুকুরটি ওই কক্ষের মধ্যে আটকা পড়ে থাকে। সারা দিনের কাজ শেষে আমরা এসে ভ্যানটি বের করার জন্য কক্ষের শাটার খুলি।

রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার বৃষ্টির মধ্যে মাছ ধরতে গিয়ে বজ্রপাতে বাদশা শেখ (১৫) নামের এক কিশোর মারা গেছে। এ ছাড়া একই সঙ্গে বজ্রপাতে গুরুতর আহত হয়েছেন বড় ভাই কবির শেখ (২২)। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে গোয়ালন্দ উপজেলার পদ্মা নদীর দেবীপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটেছে। 

রাজবাড়ীর পাংশায় সড়ক দুর্ঘটনায় দুজন মোটরসাইকেল আরোহী নিহত হয়েছেন। গতকাল বুধবার দিবাগত রাতে রাজবাড়ী-কুষ্টিয়া আঞ্চলিক মহাসড়কের কলেজ মোড় এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহতরা হলেন, কুষ্টিয়া সদর উপজেলার হাউজিং এলাকার আবুল হোসেনের ছেলে মুক্তার হোসেন (৩৮) ও সাউথ স্টেট ১১১ এলাকার মৃত খালেক শেখের ছেলে রাকিব উদ্দিন (

রাজবাড়ীর কালুখালীতে সড়ক দুর্ঘটনায় সুজিত চৌধুরী (৩০) ও বিমল রায় (৩৫) নামে দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত হয়েছেন। আজ মঙ্গলবার সকাল ৬টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। 

রাজবাড়ীর কালুখালীতে সড়ক দুর্ঘটনায় অজ্ঞাত দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত হয়েছেন। নিহতদের পরিচয় এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত পাওয়া যায়নি

রাজবাড়ীর গোয়ালন্দে পদ্মা নদীর পানি ১০ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে বিপৎসীমার ২৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ফলে নদীতে তীব্র স্রোতের কারণে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল ব্যাহত হচ্ছে। প্রতিটি ফেরি নদী পার হতে স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে প্রায় দ্বিগুণ সময় লাগছে

তীব্র স্রোতের কারণে বাংলাবাজার-শিমুলিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় দৌলতদিয়া ফেরি ঘাটে যানবাহনের চাপ বেড়েছে। ফলে গত কয়েক দিন ধরেই ঘাট এলাকায় যানবাহনের দীর্ঘ জট সৃষ্টি হয়েছে। যাত্রীবাহী পরিবহন গুলোকে ভোগান্তিতে না পরলেও পণ‍্যবাহি ট্রাক গুলোকে তিন থেকে চার দিন অপেক্ষায় থাকতে হচ্ছে ফেরি পার হওয়ার জন্য

রাজবাড়ীর পাংশা উপজেলা আওয়ামী লীগের শোক দিবসের আয়োজনে সংরক্ষিত আসনের সংসদ সদস্য-৪০ (রাজবাড়ী) অ্যাডভোকেট খোদেজা নাসরিন আক্তার হোসেনকে ঢুকতে দেওয়া হয়নি। এই অনুষ্ঠানে যোগদানের উদ্দেশ্যে উপজেলা আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ে গেলেও নেতা-কর্মীদের বাধার মুখে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ে প্রবেশ করতে পারেননি। 

রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়া যৌনপল্লি থেকে গত শুক্রবার এক গৃহবধূকে (২৫) উদ্ধার করেছে গোয়ালন্দ ঘাট থানা-পুলিশ। নায়িকা বানানোর প্রতিশ্রুতির শিকার হয়ে প্রায় দেড় বছর আগে দৌলতদিয়া যৌনপল্লিতে তাঁকে বিক্রি করা হয়। ওই গৃহবধূ চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার গোমস্তাপুর উপজেলার বাসিন্দা

সরকার ঘোষিত কঠোর বিধিনিষেধ শিথিল হওয়ায় রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়া ফেরি ঘাট দিয়ে বৃষ্টি উপেক্ষা করেই রাজধানীতে ছুটছেন কর্মজীবী মানুষ। আজ শুক্রবার সকাল থেকেই দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের বিভিন্ন জেলা থেকে রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া ঘাটে অবস্থান করে দেখা যায়, দক্ষিণাঞ্চলের বিভিন্ন জেলা থেকে গণপরিবহনে করে মানুষ

লকডাউন শিথিলের প্রথম দিনেই দৌলতদিয়া ফেরিঘাটে দেখা দিয়েছে যানবাহনের দীর্ঘ যানজট। ঘাটের জিরো পয়েন্ট থেকে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের ৩ কিলোমিটার অংশ জুড়ে রয়েছে যাত্রীবাহী বাস ও পণ্যবাহী ট্রাকের সাড়ি।

টিকা গ্রহণকারী ইসমত আরার স্বামী নাহিদুল হক স্বপন জানান, সকালে তাঁর স্ত্রী টিকা নিতে গেলে স্বাস্থ্যকর্মী তাঁর বাম হাতে টিকা দেন। টিকা দেওয়ার স্থানে অন্য হাত দিয়ে চাপ দিয়ে ধরে রাখেন তিনি। এ সময় আরেক স্বাস্থ্যকর্মী এসে ডান হাতে টিকা দেন। একসঙ্গে দুই ডোজ টিকা দেওয়ায় দুচিন্তায় আছেন তিনি

দিনে তিন থেকে চার শ টাকা আয় হতো। ভালোই কাটত দিন। পরিবার–পরিজন নিয়ে সাধ্যের মধ্যে সুখে থাকার চেষ্টা করতেন তাঁরা। কিন্তু করোনা আর লকডাউন তাঁদের সে শান্তি কেড়ে নিয়েছে। এখন দিনে এক শ টাকাও আয় হয় না। দুশ্চিন্তায় দিন কাটছে বালিয়াকান্দির মুচি সম্প্রদায়ের।

করোনা সংক্রমণ রোধে পূর্বঘোষিত লকডাউন গতকাল বুধবার শেষ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু সময়সীমা বাড়িয়ে ১০ তারিখ পর্যন্ত করায় বিপাকে পড়েছেন অনেক মানুষ। তড়িঘড়ি করে তাঁরা ফিরছেন রাজধানীতে।