সম্পাদকীয়
সুভাষচন্দ্র বসু ছিলেন ভারতের স্বাধীনতাসংগ্রামের কিংবদন্তি নেতা। তিনি ‘নেতাজি’ নামে সমধিক পরিচিত ছিলেন। সুভাষচন্দ্র বসুর জন্ম ১৮৯৭ সালের ২৩ জানুয়ারি ব্রিটিশ ভারতের ওডিশা রাজ্যের কটকে। তবে তাঁদের পৈতৃক বাড়ি ছিল ভারতের পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণ চব্বিশ
পরগনার কোদালিয়া গ্রামে (বর্তমানে যেটি সুভাষচন্দ্র গ্রাম)।
কটকের প্রোটেস্ট্যান্ট ইউরোপীয় স্কুলে ষষ্ঠ শ্রেণি পর্যন্ত পড়ার পর র্যাভেনশো কলেজিয়েট স্কুলে ভর্তি হন। ১৯১২ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ম্যাট্রিক পরীক্ষায় দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেন। এরপর কলকাতার প্রেসিডেন্সি কলেজে ভর্তি হন। তবে এক ইংরেজ শিক্ষকের সঙ্গে অসদাচরণের জন্য তাঁকে বহিষ্কার করা হয়। তারপর তিনি কলকাতার স্কটিশ চার্চ কলেজ থেকে ডিস্টিংশনসহ দর্শনে অনার্স ডিগ্রি লাভ করেন। আইসিএস পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য তিনি ইংল্যান্ড যান এবং সাফল্যের সঙ্গে এ পরীক্ষায় পাস করেন। কিন্তু তিনি সিভিল সার্ভিস থেকে ইস্তফা দিয়ে দেশে ফিরে আসেন।
তাঁর রাজনৈতিক গুরু ছিলেন দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশ। তিনি তাঁর পুরো জীবনটা ব্রিটিশবিরোধী সংগ্রামে অতিবাহিত করেছেন। ‘ফরওয়ার্ড ব্লক’ নামে একটি রাজনৈতিক দল প্রতিষ্ঠা করে ব্রিটিশ শাসন থেকে ভারতের পূর্ণ স্বাধীনতার দাবি জানাতে থাকেন সুভাষ। ব্রিটিশ শাসকেরা তাঁকে এগারোবার কারারুদ্ধ করেছিল।
জাপানিদের সহযোগিতায় সুভাষচন্দ্র বসু ভারতীয় যুদ্ধবন্দী এবং দক্ষিণ এশিয়ার অন্যান্য অঞ্চলে কর্মরত ভারতীয়দের নিয়ে ‘আজাদ হিন্দ ফৌজ’ গঠন করেছিলেন।
সুভাষচন্দ্র পরপর দুইবার ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের সভাপতি নির্বাচিত হন। কিন্তু মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধীর সঙ্গে আদর্শগত মতৈক্যের কারণে শেষ পর্যন্ত সভাপতির পদ থেকে পদত্যাগ করতে বাধ্য হন নেতাজি। অনেকেই মনে করেন, তাঁর প্রতি গান্ধী সেই সময় অবিচার করেছিলেন।
নেতাজির ঐতিহাসিক আহ্বান, ‘আমাকে রক্ত দাও, আমি তোমাদের স্বাধীনতা দেব’—বাঙালিকে ব্যাপকভাবে উদ্বুদ্ধ করেছিল।
১৯৪৫ সালের ১৮ আগস্ট জাপানশাসিত ফোরমোসায় বিমান বিধ্বস্ত হয়ে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
সুভাষচন্দ্র বসু ছিলেন ভারতের স্বাধীনতাসংগ্রামের কিংবদন্তি নেতা। তিনি ‘নেতাজি’ নামে সমধিক পরিচিত ছিলেন। সুভাষচন্দ্র বসুর জন্ম ১৮৯৭ সালের ২৩ জানুয়ারি ব্রিটিশ ভারতের ওডিশা রাজ্যের কটকে। তবে তাঁদের পৈতৃক বাড়ি ছিল ভারতের পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণ চব্বিশ
পরগনার কোদালিয়া গ্রামে (বর্তমানে যেটি সুভাষচন্দ্র গ্রাম)।
কটকের প্রোটেস্ট্যান্ট ইউরোপীয় স্কুলে ষষ্ঠ শ্রেণি পর্যন্ত পড়ার পর র্যাভেনশো কলেজিয়েট স্কুলে ভর্তি হন। ১৯১২ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ম্যাট্রিক পরীক্ষায় দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেন। এরপর কলকাতার প্রেসিডেন্সি কলেজে ভর্তি হন। তবে এক ইংরেজ শিক্ষকের সঙ্গে অসদাচরণের জন্য তাঁকে বহিষ্কার করা হয়। তারপর তিনি কলকাতার স্কটিশ চার্চ কলেজ থেকে ডিস্টিংশনসহ দর্শনে অনার্স ডিগ্রি লাভ করেন। আইসিএস পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য তিনি ইংল্যান্ড যান এবং সাফল্যের সঙ্গে এ পরীক্ষায় পাস করেন। কিন্তু তিনি সিভিল সার্ভিস থেকে ইস্তফা দিয়ে দেশে ফিরে আসেন।
তাঁর রাজনৈতিক গুরু ছিলেন দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশ। তিনি তাঁর পুরো জীবনটা ব্রিটিশবিরোধী সংগ্রামে অতিবাহিত করেছেন। ‘ফরওয়ার্ড ব্লক’ নামে একটি রাজনৈতিক দল প্রতিষ্ঠা করে ব্রিটিশ শাসন থেকে ভারতের পূর্ণ স্বাধীনতার দাবি জানাতে থাকেন সুভাষ। ব্রিটিশ শাসকেরা তাঁকে এগারোবার কারারুদ্ধ করেছিল।
জাপানিদের সহযোগিতায় সুভাষচন্দ্র বসু ভারতীয় যুদ্ধবন্দী এবং দক্ষিণ এশিয়ার অন্যান্য অঞ্চলে কর্মরত ভারতীয়দের নিয়ে ‘আজাদ হিন্দ ফৌজ’ গঠন করেছিলেন।
সুভাষচন্দ্র পরপর দুইবার ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের সভাপতি নির্বাচিত হন। কিন্তু মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধীর সঙ্গে আদর্শগত মতৈক্যের কারণে শেষ পর্যন্ত সভাপতির পদ থেকে পদত্যাগ করতে বাধ্য হন নেতাজি। অনেকেই মনে করেন, তাঁর প্রতি গান্ধী সেই সময় অবিচার করেছিলেন।
নেতাজির ঐতিহাসিক আহ্বান, ‘আমাকে রক্ত দাও, আমি তোমাদের স্বাধীনতা দেব’—বাঙালিকে ব্যাপকভাবে উদ্বুদ্ধ করেছিল।
১৯৪৫ সালের ১৮ আগস্ট জাপানশাসিত ফোরমোসায় বিমান বিধ্বস্ত হয়ে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
একটি ছোট পার্টি, একটি সাধারণ কমিউনিটি রুম এবং এক যুবক—১৫২০ সেডগউইক অ্যাভিনিউ, নিউইয়র্ক সিটির ব্রঙ্কস এলাকা তখন জানত না, যে এক রাতের অনুষ্ঠানই বিশ্বসংগীতের ইতিহাস বদলে দেবে। ১৯৭৩ সালের আজকের এই দিনে (১১ আগস্ট), যখন স্কুলফেরত কিছু কিশোর-তরুণীরা জমে উঠেছিল...
১১ আগস্ট ২০২৫যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক শহরের ম্যানহাটানে অবস্থিত মেট্রোপলিটন মিউজিয়াম অব আর্টকে বলা হয় দেশটির বৃহত্তম শিল্প জাদুঘর। আর বিশ্বে তৃতীয় বৃহত্তম। সংক্ষেপে জাদুঘরটি ‘দ্য মেট’ নামেও পরিচিত। ১৫৫ বছর পুরোনো এই জাদুঘর প্রতিষ্ঠিত হয় ১৮৭০ সালে।
০৭ আগস্ট ২০২৫বাংলা বর্ষার দ্বিতীয় মাস শ্রাবণ। বাতাসে আর্দ্রতা, আকাশে ঘনঘোর মেঘ, আর রিমঝিম শব্দে প্রকৃতির নীরব সংগীত। এই শ্রাবণেই, ১৩৪৮ বঙ্গাব্দের ২২ তারিখ, আমাদের ছেড়ে গিয়েছিলেন বাংলা সাহিত্যের শ্রেষ্ঠ কবি, বিশ্বকবি, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। সেই থেকে ২২ শ্রাবণ বাঙালির জন্য শুধু এক প্রাকৃতিক ঋতুর উপলব্ধি নয়—এ এক স্মরণ,
০৬ আগস্ট ২০২৫যুক্তরাজ্যের লন্ডনে অবস্থিত ন্যাচারাল হিস্ট্রি মিউজিয়ামটি বিশ্বের অন্যতম প্রাকৃতিক ইতিহাসভিত্তিক জাদুঘর। এটি উদ্বোধন করা হয় ১৮৮১ সালে। ১৭৫৩ সালের দিকে বিজ্ঞানী স্যার হ্যান্স স্লোয়েনের সংগ্রহ দিয়ে যাত্রা শুরু হয় ব্রিটিশ মিউজিয়ামের। ন্যাচারাল হিস্ট্রি মিউজিয়াম ছিল ব্রিটিশ মিউজিয়ামেরই অংশ।
০৬ আগস্ট ২০২৫