সম্পাদকীয়
অনেকেই তাঁকে ‘বাগবান’ নামে চেনেন। সেই যে আজাদ পত্রিকায় মুকুলের মাহফিলের সম্পাদনা করতেন ‘বাগমান’ ছদ্মনামে, তা থেকেই শিশুকিশোরেরা তাঁকে সেই নামে চিনত। সত্যিই শিশু-কিশোরদের সঙ্গে ছিল তাঁর দারুণ সখ্য।
তবে তার আগে বলে নেওয়া যাক, মোহাম্মদ মোদাব্বেরের সাংবাদিকতার শুরু ব্রিটিশ ভারতে। জন্মেছিলেন ভারতবর্ষের পশ্চিমবঙ্গের চব্বিশ পরগনা জেলার বশিরহাটে। গ্রামের নাম ছিল হাড়োয়া। ১৯০৮ সালের ৬ অক্টোবর জন্ম নেওয়া মোহাম্মদ মোদাব্বের ১৯২২ সালে স্যার আর এন মুখার্জী বিদ্যালয় থেকে প্রবেশিকা পাস করেন প্রথম বিভাগে।
১৯২৮ সালে মৌলবী মুজিবুর রহমানের দ্য মুসলমান পত্রিকা দিয়ে তাঁর সাংবাদিকতাজীবনের শুরু। ১৯৩৩ সালে নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসুর দ্য ফরোয়ার্ড পত্রিকায় যোগ দেন। ১৯৩৫ সালে সাপ্তাহিক মোহাম্মাদী ঘুরে ১৯৩৬ সালে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় যুক্ত হন। এবং দীর্ঘদিন ছিলেন আজাদের বার্তা সম্পাদক। সেকালে বার্তা সম্পাদক ছিলেন পত্রিকার বার্তা বিভাগের অধীশ্বর। মোহাম্মদ মোদাব্বের খুবই ডাকসাইটে বার্তা সম্পাদক ছিলেন।
কলকাতা থেকে আজাদ পত্রিকা প্রকাশিত হতো। দেশভাগের পর আজাদ চলে আসে ঢাকায়। ১৯৪৯ সালে দৈনিক ইত্তেহাদে যোগ দেন। ১৯৫১ সালে দৈনিক মিল্লাত প্রকাশিত হলে তিনি তার প্রধান সম্পাদক হন।
বাংলা শিশুসাহিত্যে মোহাম্মদ মোদাব্বেরের নাম উজ্জ্বল হয়ে আছে। ইদানীং অভিভাবকেরা শিশুদের হাতে বই তুলে দিচ্ছেন না বলে মনকাড়া বইগুলো আর প্রকাশিত হচ্ছে না। কিন্তু যদি বইয়ের দিকে শিশু-কিশোরদের দৃষ্টি ফেরানোর কাজটি অভিভাবকেরা করতেন, তাহলে দেখতে পেতেন ‘হীরের ফুল’, ‘তাকডুমাডুম’, ‘মিসেস লতা সান্যাল ও আরো অনেকে’, ‘কিস্সা শোনো’, ‘গল্প শোনো’ ‘ডানপিটের দল’ নামে যে বইগুলো লিখেছেন মোহাম্মদ মোদাব্বের, সেগুলো সত্যিই শিশু-কিশোর মনকে নান্দনিক করে তুলছে।
বার্তা সম্পাদক হিসেবে পরবর্তীকালে নামকরা যে সাংবাদিকদের তিনি সম্পাদনা শিখিয়েছেন, তাদের মধ্যে খোন্দকার মোহাম্মদ ইলিয়াস, সিরাজুদ্দীন হোসেন, কে জি মুস্তাফা, আসফউদ্দৌলা রেজাদের নাম বলা যায়।
অনেকেই তাঁকে ‘বাগবান’ নামে চেনেন। সেই যে আজাদ পত্রিকায় মুকুলের মাহফিলের সম্পাদনা করতেন ‘বাগমান’ ছদ্মনামে, তা থেকেই শিশুকিশোরেরা তাঁকে সেই নামে চিনত। সত্যিই শিশু-কিশোরদের সঙ্গে ছিল তাঁর দারুণ সখ্য।
তবে তার আগে বলে নেওয়া যাক, মোহাম্মদ মোদাব্বেরের সাংবাদিকতার শুরু ব্রিটিশ ভারতে। জন্মেছিলেন ভারতবর্ষের পশ্চিমবঙ্গের চব্বিশ পরগনা জেলার বশিরহাটে। গ্রামের নাম ছিল হাড়োয়া। ১৯০৮ সালের ৬ অক্টোবর জন্ম নেওয়া মোহাম্মদ মোদাব্বের ১৯২২ সালে স্যার আর এন মুখার্জী বিদ্যালয় থেকে প্রবেশিকা পাস করেন প্রথম বিভাগে।
১৯২৮ সালে মৌলবী মুজিবুর রহমানের দ্য মুসলমান পত্রিকা দিয়ে তাঁর সাংবাদিকতাজীবনের শুরু। ১৯৩৩ সালে নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসুর দ্য ফরোয়ার্ড পত্রিকায় যোগ দেন। ১৯৩৫ সালে সাপ্তাহিক মোহাম্মাদী ঘুরে ১৯৩৬ সালে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় যুক্ত হন। এবং দীর্ঘদিন ছিলেন আজাদের বার্তা সম্পাদক। সেকালে বার্তা সম্পাদক ছিলেন পত্রিকার বার্তা বিভাগের অধীশ্বর। মোহাম্মদ মোদাব্বের খুবই ডাকসাইটে বার্তা সম্পাদক ছিলেন।
কলকাতা থেকে আজাদ পত্রিকা প্রকাশিত হতো। দেশভাগের পর আজাদ চলে আসে ঢাকায়। ১৯৪৯ সালে দৈনিক ইত্তেহাদে যোগ দেন। ১৯৫১ সালে দৈনিক মিল্লাত প্রকাশিত হলে তিনি তার প্রধান সম্পাদক হন।
বাংলা শিশুসাহিত্যে মোহাম্মদ মোদাব্বেরের নাম উজ্জ্বল হয়ে আছে। ইদানীং অভিভাবকেরা শিশুদের হাতে বই তুলে দিচ্ছেন না বলে মনকাড়া বইগুলো আর প্রকাশিত হচ্ছে না। কিন্তু যদি বইয়ের দিকে শিশু-কিশোরদের দৃষ্টি ফেরানোর কাজটি অভিভাবকেরা করতেন, তাহলে দেখতে পেতেন ‘হীরের ফুল’, ‘তাকডুমাডুম’, ‘মিসেস লতা সান্যাল ও আরো অনেকে’, ‘কিস্সা শোনো’, ‘গল্প শোনো’ ‘ডানপিটের দল’ নামে যে বইগুলো লিখেছেন মোহাম্মদ মোদাব্বের, সেগুলো সত্যিই শিশু-কিশোর মনকে নান্দনিক করে তুলছে।
বার্তা সম্পাদক হিসেবে পরবর্তীকালে নামকরা যে সাংবাদিকদের তিনি সম্পাদনা শিখিয়েছেন, তাদের মধ্যে খোন্দকার মোহাম্মদ ইলিয়াস, সিরাজুদ্দীন হোসেন, কে জি মুস্তাফা, আসফউদ্দৌলা রেজাদের নাম বলা যায়।
একটি ছোট পার্টি, একটি সাধারণ কমিউনিটি রুম এবং এক যুবক—১৫২০ সেডগউইক অ্যাভিনিউ, নিউইয়র্ক সিটির ব্রঙ্কস এলাকা তখন জানত না, যে এক রাতের অনুষ্ঠানই বিশ্বসংগীতের ইতিহাস বদলে দেবে। ১৯৭৩ সালের আজকের এই দিনে (১১ আগস্ট), যখন স্কুলফেরত কিছু কিশোর-তরুণীরা জমে উঠেছিল...
২১ দিন আগেযুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক শহরের ম্যানহাটানে অবস্থিত মেট্রোপলিটন মিউজিয়াম অব আর্টকে বলা হয় দেশটির বৃহত্তম শিল্প জাদুঘর। আর বিশ্বে তৃতীয় বৃহত্তম। সংক্ষেপে জাদুঘরটি ‘দ্য মেট’ নামেও পরিচিত। ১৫৫ বছর পুরোনো এই জাদুঘর প্রতিষ্ঠিত হয় ১৮৭০ সালে।
০৭ আগস্ট ২০২৫বাংলা বর্ষার দ্বিতীয় মাস শ্রাবণ। বাতাসে আর্দ্রতা, আকাশে ঘনঘোর মেঘ, আর রিমঝিম শব্দে প্রকৃতির নীরব সংগীত। এই শ্রাবণেই, ১৩৪৮ বঙ্গাব্দের ২২ তারিখ, আমাদের ছেড়ে গিয়েছিলেন বাংলা সাহিত্যের শ্রেষ্ঠ কবি, বিশ্বকবি, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। সেই থেকে ২২ শ্রাবণ বাঙালির জন্য শুধু এক প্রাকৃতিক ঋতুর উপলব্ধি নয়—এ এক স্মরণ,
০৬ আগস্ট ২০২৫যুক্তরাজ্যের লন্ডনে অবস্থিত ন্যাচারাল হিস্ট্রি মিউজিয়ামটি বিশ্বের অন্যতম প্রাকৃতিক ইতিহাসভিত্তিক জাদুঘর। এটি উদ্বোধন করা হয় ১৮৮১ সালে। ১৭৫৩ সালের দিকে বিজ্ঞানী স্যার হ্যান্স স্লোয়েনের সংগ্রহ দিয়ে যাত্রা শুরু হয় ব্রিটিশ মিউজিয়ামের। ন্যাচারাল হিস্ট্রি মিউজিয়াম ছিল ব্রিটিশ মিউজিয়ামেরই অংশ।
০৬ আগস্ট ২০২৫