সম্পাদকীয়
ইবনে সিনা ছিলেন একাধারে চিকিৎসাবিজ্ঞানী, গণিতজ্ঞ, জ্যোতির্বিজ্ঞানী ও দার্শনিক। তাঁর পুরো নাম আবু আলী হোসাইন ইবনে আবদুল্লাহ আল হাসান ইবনে আলী ইবনে সিনা।
তাঁর জন্ম ৯৮০ সালের শেষের দিকে বুখারার (বর্তমান উজবেকিস্তান) অন্তর্গত খার্মাতায়েন জেলার আফসানা এলাকায়।
গোটা পৃথিবীতেই তিনি অন্যতম শ্রেষ্ঠ জ্ঞানী মানুষ বলে পরিচিত। তাঁকে একই সঙ্গে ইরান, তুরস্ক, আফগানিস্তান ও রাশিয়ার বিজ্ঞজনেরা তাঁদের জাতীয় জ্ঞান বীর হিসেবে ঘোষণা করেছেন। মধ্যযুগীয় জ্ঞান-বিজ্ঞানের ভিত রচনায় তিনি অনন্য অবদান রেখেছেন।
ইবনে সিনা মূলত অ্যারিস্টটল, প্লেটো ও অন্যান্য দর্শনের ওপর ব্যাপক জ্ঞানার্জন করেন। মাত্র ১৭ বছর বয়সে তিনি বিভিন্ন শাস্ত্রে পাণ্ডিত্য অর্জন করেন; এর মধ্যে ছিল বিজ্ঞান, দর্শন, ইতিহাস, অর্থনীতি, রাজনীতি, গণিতশাস্ত্র, জ্যামিতি, ন্যায়শাস্ত্র, চিকিৎসাশাস্ত্র ও সাহিত্য প্রভৃতি বিষয়ে অসীম জ্ঞানের অধিকারী হন। ২১ বছর বয়সে ‘আল মজমুয়া’ নামে একটি বিশ্বকোষ রচনা করেন। এর পেছনে তাঁর তিনজন গৃহশিক্ষকের অবদান ছিল। তাঁর মূল অবদান ছিল চিকিৎসাশাস্ত্রে। তিনি চিকিৎসাশাস্ত্রের বিশ্বকোষ ‘আল-কানুন ফিত-তিব’ রচনা করেন, যা ঊনবিংশ শতাব্দী পর্যন্ত প্রাচ্য ও পাশ্চাত্যের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও চিকিৎসা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাঠ্য ছিল। পাঁচ খণ্ডের এ বইটিকে বলা হয় চিকিৎসাশাস্ত্রের বাইবেল। তিনি এত বেশি প্রভাবশালী ছিলেন যে এখন পর্যন্ত তাঁর বইগুলো চিকিৎসাবিজ্ঞানে অমূল্য সম্পদ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
ইবনে সিনা ছিলেন গ্রিক অ্যারিস্টটলীয় দর্শন দ্বারা প্রভাবিত একজন দার্শনিক। ধারণা করা হয়, তিনি ১৯০টি গ্রন্থ রচনা করেছিলেন, যার মধ্যে ১৫০ দর্শনশাস্ত্রবিষয়ক এবং ৪০টি চিকিৎসাবিজ্ঞানবিষয়ক।
ইবন সিনাকে আল-শায়খ আল-রাঈস তথা জ্ঞানিকুল শিরোমণি হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়েছে। ইউরোপে তিনি ‘আভিসিনা’ (Avicenna) নামে পরিচিত; হিব্রু ভাষায় তাঁকে বলা হয় ‘অ্যাভেন সিনা’ (Aven Sina)।
আধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞানের জনক ইবনে সিনা ১০৩৭ সালের ২২ জুন মাত্র ৫৮ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন।
ইবনে সিনা ছিলেন একাধারে চিকিৎসাবিজ্ঞানী, গণিতজ্ঞ, জ্যোতির্বিজ্ঞানী ও দার্শনিক। তাঁর পুরো নাম আবু আলী হোসাইন ইবনে আবদুল্লাহ আল হাসান ইবনে আলী ইবনে সিনা।
তাঁর জন্ম ৯৮০ সালের শেষের দিকে বুখারার (বর্তমান উজবেকিস্তান) অন্তর্গত খার্মাতায়েন জেলার আফসানা এলাকায়।
গোটা পৃথিবীতেই তিনি অন্যতম শ্রেষ্ঠ জ্ঞানী মানুষ বলে পরিচিত। তাঁকে একই সঙ্গে ইরান, তুরস্ক, আফগানিস্তান ও রাশিয়ার বিজ্ঞজনেরা তাঁদের জাতীয় জ্ঞান বীর হিসেবে ঘোষণা করেছেন। মধ্যযুগীয় জ্ঞান-বিজ্ঞানের ভিত রচনায় তিনি অনন্য অবদান রেখেছেন।
ইবনে সিনা মূলত অ্যারিস্টটল, প্লেটো ও অন্যান্য দর্শনের ওপর ব্যাপক জ্ঞানার্জন করেন। মাত্র ১৭ বছর বয়সে তিনি বিভিন্ন শাস্ত্রে পাণ্ডিত্য অর্জন করেন; এর মধ্যে ছিল বিজ্ঞান, দর্শন, ইতিহাস, অর্থনীতি, রাজনীতি, গণিতশাস্ত্র, জ্যামিতি, ন্যায়শাস্ত্র, চিকিৎসাশাস্ত্র ও সাহিত্য প্রভৃতি বিষয়ে অসীম জ্ঞানের অধিকারী হন। ২১ বছর বয়সে ‘আল মজমুয়া’ নামে একটি বিশ্বকোষ রচনা করেন। এর পেছনে তাঁর তিনজন গৃহশিক্ষকের অবদান ছিল। তাঁর মূল অবদান ছিল চিকিৎসাশাস্ত্রে। তিনি চিকিৎসাশাস্ত্রের বিশ্বকোষ ‘আল-কানুন ফিত-তিব’ রচনা করেন, যা ঊনবিংশ শতাব্দী পর্যন্ত প্রাচ্য ও পাশ্চাত্যের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও চিকিৎসা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাঠ্য ছিল। পাঁচ খণ্ডের এ বইটিকে বলা হয় চিকিৎসাশাস্ত্রের বাইবেল। তিনি এত বেশি প্রভাবশালী ছিলেন যে এখন পর্যন্ত তাঁর বইগুলো চিকিৎসাবিজ্ঞানে অমূল্য সম্পদ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
ইবনে সিনা ছিলেন গ্রিক অ্যারিস্টটলীয় দর্শন দ্বারা প্রভাবিত একজন দার্শনিক। ধারণা করা হয়, তিনি ১৯০টি গ্রন্থ রচনা করেছিলেন, যার মধ্যে ১৫০ দর্শনশাস্ত্রবিষয়ক এবং ৪০টি চিকিৎসাবিজ্ঞানবিষয়ক।
ইবন সিনাকে আল-শায়খ আল-রাঈস তথা জ্ঞানিকুল শিরোমণি হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়েছে। ইউরোপে তিনি ‘আভিসিনা’ (Avicenna) নামে পরিচিত; হিব্রু ভাষায় তাঁকে বলা হয় ‘অ্যাভেন সিনা’ (Aven Sina)।
আধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞানের জনক ইবনে সিনা ১০৩৭ সালের ২২ জুন মাত্র ৫৮ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন।
একটি ছোট পার্টি, একটি সাধারণ কমিউনিটি রুম এবং এক যুবক—১৫২০ সেডগউইক অ্যাভিনিউ, নিউইয়র্ক সিটির ব্রঙ্কস এলাকা তখন জানত না, যে এক রাতের অনুষ্ঠানই বিশ্বসংগীতের ইতিহাস বদলে দেবে। ১৯৭৩ সালের আজকের এই দিনে (১১ আগস্ট), যখন স্কুলফেরত কিছু কিশোর-তরুণীরা জমে উঠেছিল...
২১ দিন আগেযুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক শহরের ম্যানহাটানে অবস্থিত মেট্রোপলিটন মিউজিয়াম অব আর্টকে বলা হয় দেশটির বৃহত্তম শিল্প জাদুঘর। আর বিশ্বে তৃতীয় বৃহত্তম। সংক্ষেপে জাদুঘরটি ‘দ্য মেট’ নামেও পরিচিত। ১৫৫ বছর পুরোনো এই জাদুঘর প্রতিষ্ঠিত হয় ১৮৭০ সালে।
০৭ আগস্ট ২০২৫বাংলা বর্ষার দ্বিতীয় মাস শ্রাবণ। বাতাসে আর্দ্রতা, আকাশে ঘনঘোর মেঘ, আর রিমঝিম শব্দে প্রকৃতির নীরব সংগীত। এই শ্রাবণেই, ১৩৪৮ বঙ্গাব্দের ২২ তারিখ, আমাদের ছেড়ে গিয়েছিলেন বাংলা সাহিত্যের শ্রেষ্ঠ কবি, বিশ্বকবি, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। সেই থেকে ২২ শ্রাবণ বাঙালির জন্য শুধু এক প্রাকৃতিক ঋতুর উপলব্ধি নয়—এ এক স্মরণ,
০৬ আগস্ট ২০২৫যুক্তরাজ্যের লন্ডনে অবস্থিত ন্যাচারাল হিস্ট্রি মিউজিয়ামটি বিশ্বের অন্যতম প্রাকৃতিক ইতিহাসভিত্তিক জাদুঘর। এটি উদ্বোধন করা হয় ১৮৮১ সালে। ১৭৫৩ সালের দিকে বিজ্ঞানী স্যার হ্যান্স স্লোয়েনের সংগ্রহ দিয়ে যাত্রা শুরু হয় ব্রিটিশ মিউজিয়ামের। ন্যাচারাল হিস্ট্রি মিউজিয়াম ছিল ব্রিটিশ মিউজিয়ামেরই অংশ।
০৬ আগস্ট ২০২৫