সম্পাদকীয়
লতা মঙ্গেশকর ছিলেন ভারতীয় উপমহাদেশের একজন প্রভাব বিস্তারকারী সংগীতশিল্পী। তাঁর আসল নাম ছিল কুমারী লতা দীননাথ মঙ্গেশকর। ১৯২৯ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর মধ্যপ্রদেশের ইনদোরের এক সংগীত পরিবারে জন্ম হয় লতা মঙ্গেশকরের। তাঁর বাবা পণ্ডিত দীননাথ মঙ্গেশকার ছিলেন একাধারে গায়ক, নাট্যকার ও সুরকার। বাবার থেকেই সংগীতে প্রথম তালিম নেওয়া। মাত্র ১৩ বছর বয়সে একটি সিনেমার জন্য প্রথমবার গান রেকর্ড করলেও, তা পরবর্তী সময়ে সিনেমা থেকে বাদ পড়ে। ১৯৪৫ সালে মুম্বাইয়ে পাড়ি দেন তিনি।
মুম্বাই যাওয়ার পর ১৯৪৮ সালে প্রথম হিন্দি সিনেমা ‘মজবুর’-এ গান করেন। পরবর্তী সময়ে আয়েগা আনেওয়ালা, প্যার কিয়া তো ডরনা কেয়া, আল্লা তেরো নাম, কঁহি দীপ জ্বলে—ছয় ও সাতের দশকে এসব গান জনপ্রিয়তার যে শিখর ছুঁয়েছিল, তা আজও অম্লান।
এক হাজারের বেশি ভারতীয় ছবিতে গান করেছেন লতা এবং তাঁর গাওয়া মোট গানের সংখ্যা ১০ হাজারের বেশি। এ ছাড়া ভারতের ৩৬টি আঞ্চলিক ভাষা এবং বিদেশি ভাষায় গান গাওয়ার একমাত্র রেকর্ডটি তাঁরই। বাংলা ভাষায় তিনি রেকর্ড করেছিলেন ২০০টি গান, যা আজও শ্রোতামহলে প্রশংসিত হয়। চঞ্চল মন আনমনা হয়, নিঝুম সন্ধ্যায়, কে যেন গো ডেকেছে আমায়, আজ মন চেয়েছে আমি হারিয়ে যাব ইত্যাদি গান এখনো অনেকের কানে বাজে।
এ ছাড়া যেভাবে হিন্দি গানের ক্ষেত্রে তিনি নিজের সুরের জাদু প্রতিষ্ঠিত করে গেছেন, তা বহুকাল ধরে অনেকের হৃদয়ে ছুঁয়ে থাকবে। ১৯৭৪ সালে সবচেয়ে বেশিসংখ্যক গান রেকর্ড করার জন্য গিনেস বুক অব রেকর্ডে তাঁর নাম ওঠে। ১৯৮৭ সালে তাঁকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাম্মানিক নাগরিকত্ব প্রদান করা হয়। ১৯৯০ সালে পুনে বিশ্ববিদ্যালয় তাঁকে সাম্মানিক ডক্টরেট ডিগ্রি প্রদান করে। আর এক বিখ্যাত গায়িকা আশা ভোঁসলে হলেন লতা মঙ্গেশকরের ছোট বোন।
২০২২ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
লতা মঙ্গেশকর ছিলেন ভারতীয় উপমহাদেশের একজন প্রভাব বিস্তারকারী সংগীতশিল্পী। তাঁর আসল নাম ছিল কুমারী লতা দীননাথ মঙ্গেশকর। ১৯২৯ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর মধ্যপ্রদেশের ইনদোরের এক সংগীত পরিবারে জন্ম হয় লতা মঙ্গেশকরের। তাঁর বাবা পণ্ডিত দীননাথ মঙ্গেশকার ছিলেন একাধারে গায়ক, নাট্যকার ও সুরকার। বাবার থেকেই সংগীতে প্রথম তালিম নেওয়া। মাত্র ১৩ বছর বয়সে একটি সিনেমার জন্য প্রথমবার গান রেকর্ড করলেও, তা পরবর্তী সময়ে সিনেমা থেকে বাদ পড়ে। ১৯৪৫ সালে মুম্বাইয়ে পাড়ি দেন তিনি।
মুম্বাই যাওয়ার পর ১৯৪৮ সালে প্রথম হিন্দি সিনেমা ‘মজবুর’-এ গান করেন। পরবর্তী সময়ে আয়েগা আনেওয়ালা, প্যার কিয়া তো ডরনা কেয়া, আল্লা তেরো নাম, কঁহি দীপ জ্বলে—ছয় ও সাতের দশকে এসব গান জনপ্রিয়তার যে শিখর ছুঁয়েছিল, তা আজও অম্লান।
এক হাজারের বেশি ভারতীয় ছবিতে গান করেছেন লতা এবং তাঁর গাওয়া মোট গানের সংখ্যা ১০ হাজারের বেশি। এ ছাড়া ভারতের ৩৬টি আঞ্চলিক ভাষা এবং বিদেশি ভাষায় গান গাওয়ার একমাত্র রেকর্ডটি তাঁরই। বাংলা ভাষায় তিনি রেকর্ড করেছিলেন ২০০টি গান, যা আজও শ্রোতামহলে প্রশংসিত হয়। চঞ্চল মন আনমনা হয়, নিঝুম সন্ধ্যায়, কে যেন গো ডেকেছে আমায়, আজ মন চেয়েছে আমি হারিয়ে যাব ইত্যাদি গান এখনো অনেকের কানে বাজে।
এ ছাড়া যেভাবে হিন্দি গানের ক্ষেত্রে তিনি নিজের সুরের জাদু প্রতিষ্ঠিত করে গেছেন, তা বহুকাল ধরে অনেকের হৃদয়ে ছুঁয়ে থাকবে। ১৯৭৪ সালে সবচেয়ে বেশিসংখ্যক গান রেকর্ড করার জন্য গিনেস বুক অব রেকর্ডে তাঁর নাম ওঠে। ১৯৮৭ সালে তাঁকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাম্মানিক নাগরিকত্ব প্রদান করা হয়। ১৯৯০ সালে পুনে বিশ্ববিদ্যালয় তাঁকে সাম্মানিক ডক্টরেট ডিগ্রি প্রদান করে। আর এক বিখ্যাত গায়িকা আশা ভোঁসলে হলেন লতা মঙ্গেশকরের ছোট বোন।
২০২২ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
একটি ছোট পার্টি, একটি সাধারণ কমিউনিটি রুম এবং এক যুবক—১৫২০ সেডগউইক অ্যাভিনিউ, নিউইয়র্ক সিটির ব্রঙ্কস এলাকা তখন জানত না, যে এক রাতের অনুষ্ঠানই বিশ্বসংগীতের ইতিহাস বদলে দেবে। ১৯৭৩ সালের আজকের এই দিনে (১১ আগস্ট), যখন স্কুলফেরত কিছু কিশোর-তরুণীরা জমে উঠেছিল...
২১ দিন আগেযুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক শহরের ম্যানহাটানে অবস্থিত মেট্রোপলিটন মিউজিয়াম অব আর্টকে বলা হয় দেশটির বৃহত্তম শিল্প জাদুঘর। আর বিশ্বে তৃতীয় বৃহত্তম। সংক্ষেপে জাদুঘরটি ‘দ্য মেট’ নামেও পরিচিত। ১৫৫ বছর পুরোনো এই জাদুঘর প্রতিষ্ঠিত হয় ১৮৭০ সালে।
০৭ আগস্ট ২০২৫বাংলা বর্ষার দ্বিতীয় মাস শ্রাবণ। বাতাসে আর্দ্রতা, আকাশে ঘনঘোর মেঘ, আর রিমঝিম শব্দে প্রকৃতির নীরব সংগীত। এই শ্রাবণেই, ১৩৪৮ বঙ্গাব্দের ২২ তারিখ, আমাদের ছেড়ে গিয়েছিলেন বাংলা সাহিত্যের শ্রেষ্ঠ কবি, বিশ্বকবি, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। সেই থেকে ২২ শ্রাবণ বাঙালির জন্য শুধু এক প্রাকৃতিক ঋতুর উপলব্ধি নয়—এ এক স্মরণ,
০৬ আগস্ট ২০২৫যুক্তরাজ্যের লন্ডনে অবস্থিত ন্যাচারাল হিস্ট্রি মিউজিয়ামটি বিশ্বের অন্যতম প্রাকৃতিক ইতিহাসভিত্তিক জাদুঘর। এটি উদ্বোধন করা হয় ১৮৮১ সালে। ১৭৫৩ সালের দিকে বিজ্ঞানী স্যার হ্যান্স স্লোয়েনের সংগ্রহ দিয়ে যাত্রা শুরু হয় ব্রিটিশ মিউজিয়ামের। ন্যাচারাল হিস্ট্রি মিউজিয়াম ছিল ব্রিটিশ মিউজিয়ামেরই অংশ।
০৬ আগস্ট ২০২৫