সম্পাদকীয়
আনা ফ্রাঙ্ক বিশ্ববাসীর কাছে বিখ্যাত তাঁর লেখা ডায়েরির জন্য। পুরো নাম আনেলিস মারি আনা ফ্রাঙ্ক। তাঁর জন্ম ১৯২৯ সালের ১২ জুন জার্মানির ফ্রাঙ্কফুর্টের আম মাইন শহরে এক ইহুদি পরিবারে। হিটলারের ইহুদিবিদ্বেষের কারণে আনার পরিবার জার্মানি ছেড়ে নেদারল্যান্ডসের আমস্টারডামে চলে যেতে বাধ্য হয়। সেখানেও তাঁর পরিবার স্বস্তিতে জীবন কাটাতে পারেনি।
১৯৩৩ সালে নাৎসিরা জার্মানির এবং ১৯৪০ সালে জার্মানের দখলকৃত নেদারল্যান্ডসে ক্ষমতায় আসে। ১৯৪২ সালের দিকে ইহুদি জনগণের ওপর নিধন বাড়তে থাকায় আনার পরিবারের সদস্যরা বাড়ির একটা কক্ষে লুকিয়ে অবস্থান করতে থাকেন। সেই সময়ই ডায়েরি লিখতে শুরু করে ১২-১৩ বছরের কিশোরী আনা ফ্রাঙ্ক। এক ইহুদি কিশোরী ও তাঁর পরিবারের আত্মগোপনের দুই বছর গৃহবন্দী হওয়ার ঘটনাই উঠে এসেছে সেই ডায়েরিতে। ডায়েরিতে আরও আছে হিটলারের পৃথিবীতে ইহুদিদের সেই করুণ পরিণতির বর্ণনা।
দুই বছর পর ১৯৪৪ সালের ৪ আগস্ট সকালে তাঁরা জার্মান নিরাপত্তারক্ষীদের হাতে ধরা পড়েন। আনা ফ্রাঙ্ক ও তাঁর বোন মার্গোট ফ্রাঙ্ককে বার্গেন-বেলজান কনসেনট্রেশন ক্যাম্পে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। সেখানে ১৯৪৫ সালে খেতে না পাওয়ার কারণে দুই বোনই মৃত্যুবরণ করেন।
আনা ফ্রাঙ্কের বাবা ছাড়া আর কেউই বেঁচে ছিলেন না। পরে তাঁর বাবা ডায়েরিটি পেয়ে যান। তিনি ডায়েরিটি প্রকাশের উদ্যোগ গ্রহণ করেন। আনা মারা গেলেও তাঁর ডায়েরি পরিণত হয় এক অমূল্য ইতিহাসে। ১৯৪৭ সালে প্রথমবারের মতো ডাচ ভাষায় এটি ‘রেয়ার অ্যানেক্স’ নামে প্রকাশিত হয়। পরে বইটি ‘দ্য ডায়েরি অব আ ইয়াং গার্ল’ নামে প্রকাশিত হয়। এ পর্যন্ত ৭০টির বেশি ভাষায় অনূদিত হয়ে বিশ্বের সবচেয়ে বেশি বিক্রীত বইয়ের তালিকায় স্থান করে নিয়েছে ‘আনা ফ্রাঙ্কের ডায়েরি’। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ভয়াবহ অভিজ্ঞতা নিয়ে তাঁর লেখা সেই ডায়েরি এখনো পড়ে শিউরে ওঠে পাঠক।
আনা ফ্রাঙ্ক বিশ্ববাসীর কাছে বিখ্যাত তাঁর লেখা ডায়েরির জন্য। পুরো নাম আনেলিস মারি আনা ফ্রাঙ্ক। তাঁর জন্ম ১৯২৯ সালের ১২ জুন জার্মানির ফ্রাঙ্কফুর্টের আম মাইন শহরে এক ইহুদি পরিবারে। হিটলারের ইহুদিবিদ্বেষের কারণে আনার পরিবার জার্মানি ছেড়ে নেদারল্যান্ডসের আমস্টারডামে চলে যেতে বাধ্য হয়। সেখানেও তাঁর পরিবার স্বস্তিতে জীবন কাটাতে পারেনি।
১৯৩৩ সালে নাৎসিরা জার্মানির এবং ১৯৪০ সালে জার্মানের দখলকৃত নেদারল্যান্ডসে ক্ষমতায় আসে। ১৯৪২ সালের দিকে ইহুদি জনগণের ওপর নিধন বাড়তে থাকায় আনার পরিবারের সদস্যরা বাড়ির একটা কক্ষে লুকিয়ে অবস্থান করতে থাকেন। সেই সময়ই ডায়েরি লিখতে শুরু করে ১২-১৩ বছরের কিশোরী আনা ফ্রাঙ্ক। এক ইহুদি কিশোরী ও তাঁর পরিবারের আত্মগোপনের দুই বছর গৃহবন্দী হওয়ার ঘটনাই উঠে এসেছে সেই ডায়েরিতে। ডায়েরিতে আরও আছে হিটলারের পৃথিবীতে ইহুদিদের সেই করুণ পরিণতির বর্ণনা।
দুই বছর পর ১৯৪৪ সালের ৪ আগস্ট সকালে তাঁরা জার্মান নিরাপত্তারক্ষীদের হাতে ধরা পড়েন। আনা ফ্রাঙ্ক ও তাঁর বোন মার্গোট ফ্রাঙ্ককে বার্গেন-বেলজান কনসেনট্রেশন ক্যাম্পে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। সেখানে ১৯৪৫ সালে খেতে না পাওয়ার কারণে দুই বোনই মৃত্যুবরণ করেন।
আনা ফ্রাঙ্কের বাবা ছাড়া আর কেউই বেঁচে ছিলেন না। পরে তাঁর বাবা ডায়েরিটি পেয়ে যান। তিনি ডায়েরিটি প্রকাশের উদ্যোগ গ্রহণ করেন। আনা মারা গেলেও তাঁর ডায়েরি পরিণত হয় এক অমূল্য ইতিহাসে। ১৯৪৭ সালে প্রথমবারের মতো ডাচ ভাষায় এটি ‘রেয়ার অ্যানেক্স’ নামে প্রকাশিত হয়। পরে বইটি ‘দ্য ডায়েরি অব আ ইয়াং গার্ল’ নামে প্রকাশিত হয়। এ পর্যন্ত ৭০টির বেশি ভাষায় অনূদিত হয়ে বিশ্বের সবচেয়ে বেশি বিক্রীত বইয়ের তালিকায় স্থান করে নিয়েছে ‘আনা ফ্রাঙ্কের ডায়েরি’। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ভয়াবহ অভিজ্ঞতা নিয়ে তাঁর লেখা সেই ডায়েরি এখনো পড়ে শিউরে ওঠে পাঠক।
একটি ছোট পার্টি, একটি সাধারণ কমিউনিটি রুম এবং এক যুবক—১৫২০ সেডগউইক অ্যাভিনিউ, নিউইয়র্ক সিটির ব্রঙ্কস এলাকা তখন জানত না, যে এক রাতের অনুষ্ঠানই বিশ্বসংগীতের ইতিহাস বদলে দেবে। ১৯৭৩ সালের আজকের এই দিনে (১১ আগস্ট), যখন স্কুলফেরত কিছু কিশোর-তরুণীরা জমে উঠেছিল...
১১ আগস্ট ২০২৫যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক শহরের ম্যানহাটানে অবস্থিত মেট্রোপলিটন মিউজিয়াম অব আর্টকে বলা হয় দেশটির বৃহত্তম শিল্প জাদুঘর। আর বিশ্বে তৃতীয় বৃহত্তম। সংক্ষেপে জাদুঘরটি ‘দ্য মেট’ নামেও পরিচিত। ১৫৫ বছর পুরোনো এই জাদুঘর প্রতিষ্ঠিত হয় ১৮৭০ সালে।
০৭ আগস্ট ২০২৫বাংলা বর্ষার দ্বিতীয় মাস শ্রাবণ। বাতাসে আর্দ্রতা, আকাশে ঘনঘোর মেঘ, আর রিমঝিম শব্দে প্রকৃতির নীরব সংগীত। এই শ্রাবণেই, ১৩৪৮ বঙ্গাব্দের ২২ তারিখ, আমাদের ছেড়ে গিয়েছিলেন বাংলা সাহিত্যের শ্রেষ্ঠ কবি, বিশ্বকবি, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। সেই থেকে ২২ শ্রাবণ বাঙালির জন্য শুধু এক প্রাকৃতিক ঋতুর উপলব্ধি নয়—এ এক স্মরণ,
০৬ আগস্ট ২০২৫যুক্তরাজ্যের লন্ডনে অবস্থিত ন্যাচারাল হিস্ট্রি মিউজিয়ামটি বিশ্বের অন্যতম প্রাকৃতিক ইতিহাসভিত্তিক জাদুঘর। এটি উদ্বোধন করা হয় ১৮৮১ সালে। ১৭৫৩ সালের দিকে বিজ্ঞানী স্যার হ্যান্স স্লোয়েনের সংগ্রহ দিয়ে যাত্রা শুরু হয় ব্রিটিশ মিউজিয়ামের। ন্যাচারাল হিস্ট্রি মিউজিয়াম ছিল ব্রিটিশ মিউজিয়ামেরই অংশ।
০৬ আগস্ট ২০২৫