সম্পাদকীয়
ড. ফজলুর রহমান খান ছিলেন বিশ্ববিখ্যাত বাংলাদেশি স্থপতি ও পুরকৌশলী। তিনি এফ আর খান নামেও পরিচিত ছিলেন। পৃথিবীর অন্যতম উচ্চ ভবন শিকাগোর সিয়ার্স টাওয়ারের নকশা প্রণয়ন করেন ড. খান। এ ছাড়া নকশা করেন জেদ্দা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ও মক্কা বিশ্ববিদ্যালয়ের। ‘খান টিউব স্ট্রাকচার ডিজাইন’-এর উদ্ভাবক তিনি। তাঁকে বিংশ শতকের একজন অন্যতম শ্রেষ্ঠ প্রকৌশলী বলা হয়।
ড. ফজলুর রহমান খানের জন্ম ঢাকায়। তিনি ঢাকার আরমানিটোলা সরকারি উচ্চবিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক এবং কলকাতার প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে কলকাতার শিবপুর বেঙ্গল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে ভর্তি হন। চূড়ান্ত পরীক্ষা চলাকালে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার কারণে তিনি ঢাকায় ফিরে এসে তৎকালীন আহসানউল্লাহ ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ (বর্তমান বুয়েট) থেকে বাকি পরীক্ষা সমাপ্ত করেন। তিনি প্রথম শ্রেণিতে প্রথম হয়ে ব্যাচেলর অব ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি লাভ করেন। সরকারি ও ফুলব্রাইট বৃত্তি নিয়ে গবেষণার জন্য আমেরিকায় যান।
এরপর দেশে ফিরে আহসানউল্লাহ ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে অধ্যাপক পদে যোগ দেন। ১৯৫৫ সালে তিনি শিকাগো শহরের স্কিডমোর, ওউইং ও মেরিল নামের প্রকৌশল প্রতিষ্ঠানে প্রকল্প প্রকৌশলী হিসেবে এবং পরে আমেরিকার একটি স্থাপত্য প্রতিষ্ঠানে পরিচালক হিসেবে যোগদান করেন। পাশাপাশি তিনি আমেরিকার ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির স্থাপত্য বিভাগে অধ্যাপক পদে অধিষ্ঠিত হন। সেখানে পরে তিনি প্রফেসর ইমেরিটাস হয়েছিলেন।
১৯৭২ সালে তিনি ‘ইঞ্জিনিয়ারিং নিউজ রেকর্ড’-এ ম্যান অব দ্য ইয়ার নির্বাচিত হন।
ড. ফজলুর রহমান খান মুসলিম স্থাপত্য বিষয়ের ওপর নানা ধরনের গবেষণা করেছেন। তিনি টিউব ইন টিউব নামের স্থাপত্যশিল্পের এক নতুন পদ্ধতি উদ্ভাবন করেছিলেন, যার মাধ্যমে কমপক্ষে ১০০তলা ভবন স্বল্প খরচে নির্মাণ করা সম্ভব। গগনচুম্বী ভবনের ওপর সাত খণ্ডে প্রকাশিত একটি পুস্তক সম্পাদনা করেছেন তিনি। ড. খান ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে প্রবাসে গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা পালন করেন।
১৯৮২ সালের ২৭ মার্চ জেদ্দায় তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
ড. ফজলুর রহমান খান ছিলেন বিশ্ববিখ্যাত বাংলাদেশি স্থপতি ও পুরকৌশলী। তিনি এফ আর খান নামেও পরিচিত ছিলেন। পৃথিবীর অন্যতম উচ্চ ভবন শিকাগোর সিয়ার্স টাওয়ারের নকশা প্রণয়ন করেন ড. খান। এ ছাড়া নকশা করেন জেদ্দা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ও মক্কা বিশ্ববিদ্যালয়ের। ‘খান টিউব স্ট্রাকচার ডিজাইন’-এর উদ্ভাবক তিনি। তাঁকে বিংশ শতকের একজন অন্যতম শ্রেষ্ঠ প্রকৌশলী বলা হয়।
ড. ফজলুর রহমান খানের জন্ম ঢাকায়। তিনি ঢাকার আরমানিটোলা সরকারি উচ্চবিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক এবং কলকাতার প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে কলকাতার শিবপুর বেঙ্গল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে ভর্তি হন। চূড়ান্ত পরীক্ষা চলাকালে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার কারণে তিনি ঢাকায় ফিরে এসে তৎকালীন আহসানউল্লাহ ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ (বর্তমান বুয়েট) থেকে বাকি পরীক্ষা সমাপ্ত করেন। তিনি প্রথম শ্রেণিতে প্রথম হয়ে ব্যাচেলর অব ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি লাভ করেন। সরকারি ও ফুলব্রাইট বৃত্তি নিয়ে গবেষণার জন্য আমেরিকায় যান।
এরপর দেশে ফিরে আহসানউল্লাহ ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে অধ্যাপক পদে যোগ দেন। ১৯৫৫ সালে তিনি শিকাগো শহরের স্কিডমোর, ওউইং ও মেরিল নামের প্রকৌশল প্রতিষ্ঠানে প্রকল্প প্রকৌশলী হিসেবে এবং পরে আমেরিকার একটি স্থাপত্য প্রতিষ্ঠানে পরিচালক হিসেবে যোগদান করেন। পাশাপাশি তিনি আমেরিকার ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির স্থাপত্য বিভাগে অধ্যাপক পদে অধিষ্ঠিত হন। সেখানে পরে তিনি প্রফেসর ইমেরিটাস হয়েছিলেন।
১৯৭২ সালে তিনি ‘ইঞ্জিনিয়ারিং নিউজ রেকর্ড’-এ ম্যান অব দ্য ইয়ার নির্বাচিত হন।
ড. ফজলুর রহমান খান মুসলিম স্থাপত্য বিষয়ের ওপর নানা ধরনের গবেষণা করেছেন। তিনি টিউব ইন টিউব নামের স্থাপত্যশিল্পের এক নতুন পদ্ধতি উদ্ভাবন করেছিলেন, যার মাধ্যমে কমপক্ষে ১০০তলা ভবন স্বল্প খরচে নির্মাণ করা সম্ভব। গগনচুম্বী ভবনের ওপর সাত খণ্ডে প্রকাশিত একটি পুস্তক সম্পাদনা করেছেন তিনি। ড. খান ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে প্রবাসে গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা পালন করেন।
১৯৮২ সালের ২৭ মার্চ জেদ্দায় তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
একটি ছোট পার্টি, একটি সাধারণ কমিউনিটি রুম এবং এক যুবক—১৫২০ সেডগউইক অ্যাভিনিউ, নিউইয়র্ক সিটির ব্রঙ্কস এলাকা তখন জানত না, যে এক রাতের অনুষ্ঠানই বিশ্বসংগীতের ইতিহাস বদলে দেবে। ১৯৭৩ সালের আজকের এই দিনে (১১ আগস্ট), যখন স্কুলফেরত কিছু কিশোর-তরুণীরা জমে উঠেছিল...
২১ দিন আগেযুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক শহরের ম্যানহাটানে অবস্থিত মেট্রোপলিটন মিউজিয়াম অব আর্টকে বলা হয় দেশটির বৃহত্তম শিল্প জাদুঘর। আর বিশ্বে তৃতীয় বৃহত্তম। সংক্ষেপে জাদুঘরটি ‘দ্য মেট’ নামেও পরিচিত। ১৫৫ বছর পুরোনো এই জাদুঘর প্রতিষ্ঠিত হয় ১৮৭০ সালে।
০৭ আগস্ট ২০২৫বাংলা বর্ষার দ্বিতীয় মাস শ্রাবণ। বাতাসে আর্দ্রতা, আকাশে ঘনঘোর মেঘ, আর রিমঝিম শব্দে প্রকৃতির নীরব সংগীত। এই শ্রাবণেই, ১৩৪৮ বঙ্গাব্দের ২২ তারিখ, আমাদের ছেড়ে গিয়েছিলেন বাংলা সাহিত্যের শ্রেষ্ঠ কবি, বিশ্বকবি, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। সেই থেকে ২২ শ্রাবণ বাঙালির জন্য শুধু এক প্রাকৃতিক ঋতুর উপলব্ধি নয়—এ এক স্মরণ,
০৬ আগস্ট ২০২৫যুক্তরাজ্যের লন্ডনে অবস্থিত ন্যাচারাল হিস্ট্রি মিউজিয়ামটি বিশ্বের অন্যতম প্রাকৃতিক ইতিহাসভিত্তিক জাদুঘর। এটি উদ্বোধন করা হয় ১৮৮১ সালে। ১৭৫৩ সালের দিকে বিজ্ঞানী স্যার হ্যান্স স্লোয়েনের সংগ্রহ দিয়ে যাত্রা শুরু হয় ব্রিটিশ মিউজিয়ামের। ন্যাচারাল হিস্ট্রি মিউজিয়াম ছিল ব্রিটিশ মিউজিয়ামেরই অংশ।
০৬ আগস্ট ২০২৫