ফিচার ডেস্ক
বিশ শতকে যুক্তরাষ্ট্রে আফ্রিকান- আমেরিকানরা ছিল চরম বর্ণবৈষম্যের শিকার। দেশটির ইতিহাসে বিভিন্ন স্মরণীয় ঘটনা ঘটে সে সময়। তেমনি একটি ঘটনা শিল্পী মেরিয়ান অ্যান্ডারসনের কনসার্ট। সেই কনসার্টকে বর্ণবাদবিরোধী আন্দোলনের ইতিহাসের অংশ বলে মনে রাখা হয়েছে এখনো।
১৯৩৯ সালের জানুয়ারিতে হাওয়ার্ড বিশ্ববিদ্যালয় শিল্পী মেরিয়ানকে নিয়ে একটি কনসার্ট আয়োজনের পরিকল্পনা করে।
সে জন্য আয়োজকেরা ডটার্স অব দ্য আমেরিকান রেভল্যুশনের (ডিএআর) হল বুকিংয়ের আবেদন করে। সে সময় ডিএআর কনস্টিটিউশন হলের মঞ্চে শুধু সাদা আমেরিকানদের সংগীত পরিবেশনের অনুমতি ছিল। আর সংরক্ষিত আসনে বসে কনসার্ট শোনার অধিকার দেওয়া হয়েছিল কৃষ্ণাঙ্গ দর্শকদের। এই বর্ণবাদী নীতির প্রতিবাদ জানান আয়োজকেরা। গণমাধ্যম, শিল্পীসমাজ, রাজনীতিবিদসহ বেশ কয়েকটি নামকরা নাগরিক অধিকার ও শ্রম সংগঠন ডিএআরকে চাপ দেয় তাদের বর্ণবাদী নীতি বদলাতে। কিন্তু কোনো কাজ হয়নি তাতেও।
অবশেষে সেই কনসার্ট হয় সে বছরেরই ৯ এপ্রিল, লিংকন মেমোরিয়ালে। ৭৫ হাজার দর্শকের উপস্থিতিতে সেই আউটডোর কনসার্টে গান গাইতে উঠেছিলেন মেরিয়ান অ্যান্ডারসন। ইন্টেরিয়র সেক্রেটারি হ্যারল্ড ইকিস সেদিনের অনুষ্ঠানে মেরিয়ানকে পরিচয় করিয়ে দিতে গিয়ে বলেছিলেন, ‘প্রতিভা কোনো রঙের সীমা জানে না’। মেরিয়ান সেদিন কনসার্ট শুরু করেছিলেন ‘মাই কান্ট্রি, টিস অব দ্য’ গান দিয়ে। আর শেষ করেছিলেন ‘নোবডি নোজ দ্য ট্রাবল আই’ভ সিন’ গান গেয়ে।
সূত্র: হিস্ট্রি আনফোল্ড
বিশ শতকে যুক্তরাষ্ট্রে আফ্রিকান- আমেরিকানরা ছিল চরম বর্ণবৈষম্যের শিকার। দেশটির ইতিহাসে বিভিন্ন স্মরণীয় ঘটনা ঘটে সে সময়। তেমনি একটি ঘটনা শিল্পী মেরিয়ান অ্যান্ডারসনের কনসার্ট। সেই কনসার্টকে বর্ণবাদবিরোধী আন্দোলনের ইতিহাসের অংশ বলে মনে রাখা হয়েছে এখনো।
১৯৩৯ সালের জানুয়ারিতে হাওয়ার্ড বিশ্ববিদ্যালয় শিল্পী মেরিয়ানকে নিয়ে একটি কনসার্ট আয়োজনের পরিকল্পনা করে।
সে জন্য আয়োজকেরা ডটার্স অব দ্য আমেরিকান রেভল্যুশনের (ডিএআর) হল বুকিংয়ের আবেদন করে। সে সময় ডিএআর কনস্টিটিউশন হলের মঞ্চে শুধু সাদা আমেরিকানদের সংগীত পরিবেশনের অনুমতি ছিল। আর সংরক্ষিত আসনে বসে কনসার্ট শোনার অধিকার দেওয়া হয়েছিল কৃষ্ণাঙ্গ দর্শকদের। এই বর্ণবাদী নীতির প্রতিবাদ জানান আয়োজকেরা। গণমাধ্যম, শিল্পীসমাজ, রাজনীতিবিদসহ বেশ কয়েকটি নামকরা নাগরিক অধিকার ও শ্রম সংগঠন ডিএআরকে চাপ দেয় তাদের বর্ণবাদী নীতি বদলাতে। কিন্তু কোনো কাজ হয়নি তাতেও।
অবশেষে সেই কনসার্ট হয় সে বছরেরই ৯ এপ্রিল, লিংকন মেমোরিয়ালে। ৭৫ হাজার দর্শকের উপস্থিতিতে সেই আউটডোর কনসার্টে গান গাইতে উঠেছিলেন মেরিয়ান অ্যান্ডারসন। ইন্টেরিয়র সেক্রেটারি হ্যারল্ড ইকিস সেদিনের অনুষ্ঠানে মেরিয়ানকে পরিচয় করিয়ে দিতে গিয়ে বলেছিলেন, ‘প্রতিভা কোনো রঙের সীমা জানে না’। মেরিয়ান সেদিন কনসার্ট শুরু করেছিলেন ‘মাই কান্ট্রি, টিস অব দ্য’ গান দিয়ে। আর শেষ করেছিলেন ‘নোবডি নোজ দ্য ট্রাবল আই’ভ সিন’ গান গেয়ে।
সূত্র: হিস্ট্রি আনফোল্ড
গত বছর আমার বিয়ে হয় ছেলের ইচ্ছার বিরুদ্ধে। বিয়ের কয়েক দিন পরে সে আমাকে ছেড়ে চলে যায়। আর কখনো খোঁজখবর নেয়নি। তখন আমাদের বিয়ে রেজিস্ট্রি হয়েছিল। কিন্তু তখন আমার স্বামীর বয়স কম ছিল। তার বিরুদ্ধে আমি মামলা করতে চাইলে কাজি সাহেব আমাদের বিয়ের কাবিলনামা অস্বীকার করেন। তখন আমি আদালতে নারী ও শিশু নির্যাতন আই
০৬ আগস্ট ২০২৫গ্রহ-নক্ষত্র আর মহাবিশ্বের মতিগতি বোঝার জন্য রাজপরিবারে একজন জ্যোতির্বিদ থাকবেন না, তা কি হয়? সে কারণে প্রায় ৩৫০ বছর আগে, ১৬৭৫ সালে রাজা দ্বিতীয় চার্লস ব্রিটিশ রাজপরিবারে একজন জ্যোতির্বিজ্ঞানীকে নিয়োগ দেন। এই মর্যাদাপূর্ণ পদকে বলা হয় ‘অ্যাস্ট্রোনমার রয়্যাল’।
০৬ আগস্ট ২০২৫চাঁদপুরের হাইমচর উপজেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষ জান্নাতুল মাওয়া। তাঁকে অনেকে চেনে অনলাইনে চাঁদপুরের ইলিশ ও নদীর সুস্বাদু তাজা মাছ বিক্রির জন্য। এখন তিনি ‘ইলিশ রানি’ নামে বেশ পরিচিত। জীবন তাঁকে টেনে এনেছে এখানে।
০৬ আগস্ট ২০২৫চলতি বছরের জুলাই মাসে ২৩৫ জন নারী ও কন্যাশিশু নির্যাতন ও সহিংসতার শিকার হয়েছে। বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ জানিয়েছে, তাদের মধ্যে ৮৬ জন কন্যা ও ১৪৯ জন নারী। মহিলা পরিষদের দেওয়া মাসিক প্রতিবেদনের তথ্য পর্যবেক্ষণ করলে দেখা যায়, জানুয়ারি থেকে জুলাই পর্যন্ত মোট ১ হাজার ৭৯০ জন নারী ও কন্যাশিশু সহিংসতা...
০৬ আগস্ট ২০২৫