আল মামুন জীবন, বালিয়াডাঙ্গী (ঠাকুরগাঁও)
১৯৭০ সালে মাত্র ১৪ বছর বয়সে পরিবারের লোকজন বিয়ে দেন আমিনা খাতুনের। তখন তিনি ছিলেন সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থী।স্বাভাবিকভাবে বিয়ের পর আর পড়াশোনা করার সুযোগ হয়নি তাঁর। এরপর শুরু হয় সংসারজীবন। দুই ছেলে ও দুই মেয়ের মা তিনি।
তবে নিজে পড়াশোনা শেষ করতে না পারলেও চার সন্তানকে পড়াশোনা করিয়েছেন আমিনা খাতুন। উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে
তাঁরা এখন সরকারি ও বেসরকারি বিভিন্ন দপ্তরে কর্মরত।
এই অর্জনের জন্য রোকেয়া দিবসে উপজেলা পর্যায়ে ২০২৩ সালে শ্রেষ্ঠ জয়িতার সম্মাননা দেওয়া হয় আমিনা খাতুনকে। তাঁর বাড়ি ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার চাড়োল ইউনিয়নের ছোট সিঙ্গিয়া গ্রামে। তিনি ওই এলাকার অবসরপ্রাপ্ত স্কুলশিক্ষক মীর হাফিজ উদ্দিন আহমেদের স্ত্রী।
এবার রোকেয়া দিবসে উপজেলা পরিষদ হলরুমে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বিপুল কুমার ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) তাঁকে শ্রেষ্ঠ জয়িতার সম্মাননা পদক ও সনদ তুলে দেন।
আমিনা খাতুনের দুই ছেলের মধ্যে বড় ছেলে মীর মোহাম্মদ আশরাফুল ইসলাম কুমিল্লায় পেট্রোবাংলার জিএম পদে, ছোট ছেলে মীর আব্বাস আলী স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের জিএম পদে, বড় মেয়ে শাহনাজ পারভীন এলাকার মধুপুর নয়াদিঘী এম রফিক আলিম মাদ্রাসায় সহকারী অধ্যাপক পদে এবং ছোট মেয়ে সিদ্দিকা বেগম লাকী সিআইডির অতিরিক্ত ডিআইজি পদে কর্মরত।
আমিনা খাতুনের তিন সন্তানের জন্মের পর তাঁর শাশুড়ি মারা যান। মৃত্যুর আগে তিনি আমিনার কাছে আকুতি জানিয়েছিলেন, কষ্ট করে হলেও যেন সন্তানদের উচ্চশিক্ষিত করেন। কষ্ট করেই তিনি শাশুড়ির শেষ কথার মূল্য দিয়েছিলেন।
মধুপুর নয়াদিঘী এম রফিক আলিম মাদ্রাসার সহকারী অধ্যাপক শাহনাজ পারভীন জানালেন সন্তানদের লেখাপড়া শেখাতে মায়ের সংগ্রামের কাহিনি। বললেন, ‘আমাদের চারজনকে এ পর্যন্ত নিয়ে আসতে মা অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন। ওই সময় তিনি কষ্ট না করলে আমরা এত দূর আসতে পারতাম না।’ এমন মায়ের সন্তান হয়ে তাঁরা গর্বিত।
১৯৭০ সালে মাত্র ১৪ বছর বয়সে পরিবারের লোকজন বিয়ে দেন আমিনা খাতুনের। তখন তিনি ছিলেন সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থী।স্বাভাবিকভাবে বিয়ের পর আর পড়াশোনা করার সুযোগ হয়নি তাঁর। এরপর শুরু হয় সংসারজীবন। দুই ছেলে ও দুই মেয়ের মা তিনি।
তবে নিজে পড়াশোনা শেষ করতে না পারলেও চার সন্তানকে পড়াশোনা করিয়েছেন আমিনা খাতুন। উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে
তাঁরা এখন সরকারি ও বেসরকারি বিভিন্ন দপ্তরে কর্মরত।
এই অর্জনের জন্য রোকেয়া দিবসে উপজেলা পর্যায়ে ২০২৩ সালে শ্রেষ্ঠ জয়িতার সম্মাননা দেওয়া হয় আমিনা খাতুনকে। তাঁর বাড়ি ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার চাড়োল ইউনিয়নের ছোট সিঙ্গিয়া গ্রামে। তিনি ওই এলাকার অবসরপ্রাপ্ত স্কুলশিক্ষক মীর হাফিজ উদ্দিন আহমেদের স্ত্রী।
এবার রোকেয়া দিবসে উপজেলা পরিষদ হলরুমে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বিপুল কুমার ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) তাঁকে শ্রেষ্ঠ জয়িতার সম্মাননা পদক ও সনদ তুলে দেন।
আমিনা খাতুনের দুই ছেলের মধ্যে বড় ছেলে মীর মোহাম্মদ আশরাফুল ইসলাম কুমিল্লায় পেট্রোবাংলার জিএম পদে, ছোট ছেলে মীর আব্বাস আলী স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের জিএম পদে, বড় মেয়ে শাহনাজ পারভীন এলাকার মধুপুর নয়াদিঘী এম রফিক আলিম মাদ্রাসায় সহকারী অধ্যাপক পদে এবং ছোট মেয়ে সিদ্দিকা বেগম লাকী সিআইডির অতিরিক্ত ডিআইজি পদে কর্মরত।
আমিনা খাতুনের তিন সন্তানের জন্মের পর তাঁর শাশুড়ি মারা যান। মৃত্যুর আগে তিনি আমিনার কাছে আকুতি জানিয়েছিলেন, কষ্ট করে হলেও যেন সন্তানদের উচ্চশিক্ষিত করেন। কষ্ট করেই তিনি শাশুড়ির শেষ কথার মূল্য দিয়েছিলেন।
মধুপুর নয়াদিঘী এম রফিক আলিম মাদ্রাসার সহকারী অধ্যাপক শাহনাজ পারভীন জানালেন সন্তানদের লেখাপড়া শেখাতে মায়ের সংগ্রামের কাহিনি। বললেন, ‘আমাদের চারজনকে এ পর্যন্ত নিয়ে আসতে মা অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন। ওই সময় তিনি কষ্ট না করলে আমরা এত দূর আসতে পারতাম না।’ এমন মায়ের সন্তান হয়ে তাঁরা গর্বিত।
গত বছর আমার বিয়ে হয় ছেলের ইচ্ছার বিরুদ্ধে। বিয়ের কয়েক দিন পরে সে আমাকে ছেড়ে চলে যায়। আর কখনো খোঁজখবর নেয়নি। তখন আমাদের বিয়ে রেজিস্ট্রি হয়েছিল। কিন্তু তখন আমার স্বামীর বয়স কম ছিল। তার বিরুদ্ধে আমি মামলা করতে চাইলে কাজি সাহেব আমাদের বিয়ের কাবিলনামা অস্বীকার করেন। তখন আমি আদালতে নারী ও শিশু নির্যাতন আই
০৬ আগস্ট ২০২৫গ্রহ-নক্ষত্র আর মহাবিশ্বের মতিগতি বোঝার জন্য রাজপরিবারে একজন জ্যোতির্বিদ থাকবেন না, তা কি হয়? সে কারণে প্রায় ৩৫০ বছর আগে, ১৬৭৫ সালে রাজা দ্বিতীয় চার্লস ব্রিটিশ রাজপরিবারে একজন জ্যোতির্বিজ্ঞানীকে নিয়োগ দেন। এই মর্যাদাপূর্ণ পদকে বলা হয় ‘অ্যাস্ট্রোনমার রয়্যাল’।
০৬ আগস্ট ২০২৫চাঁদপুরের হাইমচর উপজেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষ জান্নাতুল মাওয়া। তাঁকে অনেকে চেনে অনলাইনে চাঁদপুরের ইলিশ ও নদীর সুস্বাদু তাজা মাছ বিক্রির জন্য। এখন তিনি ‘ইলিশ রানি’ নামে বেশ পরিচিত। জীবন তাঁকে টেনে এনেছে এখানে।
০৬ আগস্ট ২০২৫চলতি বছরের জুলাই মাসে ২৩৫ জন নারী ও কন্যাশিশু নির্যাতন ও সহিংসতার শিকার হয়েছে। বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ জানিয়েছে, তাদের মধ্যে ৮৬ জন কন্যা ও ১৪৯ জন নারী। মহিলা পরিষদের দেওয়া মাসিক প্রতিবেদনের তথ্য পর্যবেক্ষণ করলে দেখা যায়, জানুয়ারি থেকে জুলাই পর্যন্ত মোট ১ হাজার ৭৯০ জন নারী ও কন্যাশিশু সহিংসতা...
০৬ আগস্ট ২০২৫