ল–র–ব–য–হ ডেস্ক
ঢাকা: পোষা প্রাণী বলতে আমরা কী বুঝি? যে প্রাণীগুলোকে খুব শখ ও যত্ন করে আমরা লালন-পালন করি, তাই তো। এদের কথা এলে প্রথমেই আমাদের মনে যে প্রাণীগুলোর ছবি ভেসে ওঠে সেগুলো ব্যক্তিভেদে ভিন্ন ভিন্ন হতেই পারে। যেমন–বিড়াল, কুকুর কিংবা পাখি।
একবার ভেবে দেখুন তো, আপনার চারপাশে মাকড়সা, বিচ্ছু, তেলাপোকা, ফড়িং–এর মতো পোকামাকড় যদি স্বচ্ছন্দে ঘুরে বেড়ায়, তাহলে কেমন লাগবে? যুক্তরাজ্যের লানেলিতে এমনই এক তরুণ রয়েছেন।
তাঁর শখের পোষা প্রাণীর তালিকায় রয়েছে অভিনবত্ব। বাসায় তিনি পোকামাকড় লালন-পালন করেন। শুধু তা–ই নয়, এই পোকামাকড় বিক্রি করে তিনি প্রতি মাসে পাঁচ হাজার পাউন্ড পর্যন্ত আয় করেন! বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৬০ লাখ টাকা!
লানেলির ১৯ বছর বয়সী ক্যামেরন রিয়ার্ডনের সংগ্রহে আছে কাঠ ফড়িং, ঘাস ফড়িং, গোবরে পোকা, মাকড়সা, বিচ্ছু জাতীয় নানা অদ্ভুত পোকামাকড়।
প্রথমে তিনি এসব পোকামাকড় শোয়ার ঘরেই রাখতেন। সমস্যা হলো, ঘর থেকে দৈনিক কিছু পোকা হারিয়ে যাওয়া শুরু করল। তখন তিনি তাদের জন্য একটি আশ্রয়স্থল বানিয়ে দেন।
রিয়ার্ডন বিবিসিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে জানান, তাঁর সংগ্রহের পোকামাকড়গুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি বিক্রি হয় লেডিবার্ড মাকড়সা। এগুলো দেখতে খুবই চমৎকার। চাহিদা বেশি। ফলে চড়া দামে বেচতে পারেন তিনি। তবে সব মাকড়সাই কিন্তু নিরীহ নয়। এগুলোর মধ্যে কিছু রয়েছে বেশ আক্রমণাত্মক। যেমন, থাইল্যান্ডের কালো মাকড়সা। এটি তিনি থাইল্যান্ড থেকেই এনেছেন। এই মাকড়সাগুলো বেশ ভয়ংকর, তবে পোষা প্রাণী হিসেবে ততটা খারাপ নয় বলে দাবি করেন রিয়ার্ডন।
সবচেয়ে মজার তথ্য হলো, এই মাকড়সাগুলো বিড়াল কিংবা কুকুরের মতো একসঙ্গে দু-চারটি বাচ্চা দেয় না; এরা এক সঙ্গে হাজারের মতো বাচ্চা ফুটায়। ফেসবুকের মাধ্যমেই বেশির ভাগ পোকামাকড় বিক্রি করেন তিনি। ধরনভেদে সংগ্রহের মাকড়সাগুলো ৩০০ থেকে ৫০০ পাউন্ডেও বিক্রি করেন। রিয়ার্ডনের সংগ্রহে গোবরে পোকা, কাঠ ফড়িং, ঘাস ফড়িং, দৈত্যাকৃতির কেন্নো, গিরগিটিও রয়েছে।
পোকা বেচেই লাখপতি রিয়ার্ডন। তবে তাঁর মা এগুলো ভীষণ ভয় পান। শুরুর দিকে পোকাগুলো যখন তিনি শোয়ার ঘরে রাখতেন তখন একদিন বিশাল এক কেন্নো ঢুকে যায় মায়ের ঘরে। তিনি ভয়ে লাফানো শুরু করেন। কিছু মাকড়সাও লাফিয়ে এদিক সেদিক দৌড়াতে থাকে। মা ভয়ে সিঁটিয়ে যান।
তবে রিয়ার্ডন হাল ছাড়ার পাত্র নন। বর্তমানে একটাই লক্ষ্য তাঁর। ব্যবসাকে এখন যুক্তরাষ্ট্রের বাজারেও প্রসারিত করার স্বপ্ন দেখছেন।
ঢাকা: পোষা প্রাণী বলতে আমরা কী বুঝি? যে প্রাণীগুলোকে খুব শখ ও যত্ন করে আমরা লালন-পালন করি, তাই তো। এদের কথা এলে প্রথমেই আমাদের মনে যে প্রাণীগুলোর ছবি ভেসে ওঠে সেগুলো ব্যক্তিভেদে ভিন্ন ভিন্ন হতেই পারে। যেমন–বিড়াল, কুকুর কিংবা পাখি।
একবার ভেবে দেখুন তো, আপনার চারপাশে মাকড়সা, বিচ্ছু, তেলাপোকা, ফড়িং–এর মতো পোকামাকড় যদি স্বচ্ছন্দে ঘুরে বেড়ায়, তাহলে কেমন লাগবে? যুক্তরাজ্যের লানেলিতে এমনই এক তরুণ রয়েছেন।
তাঁর শখের পোষা প্রাণীর তালিকায় রয়েছে অভিনবত্ব। বাসায় তিনি পোকামাকড় লালন-পালন করেন। শুধু তা–ই নয়, এই পোকামাকড় বিক্রি করে তিনি প্রতি মাসে পাঁচ হাজার পাউন্ড পর্যন্ত আয় করেন! বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৬০ লাখ টাকা!
লানেলির ১৯ বছর বয়সী ক্যামেরন রিয়ার্ডনের সংগ্রহে আছে কাঠ ফড়িং, ঘাস ফড়িং, গোবরে পোকা, মাকড়সা, বিচ্ছু জাতীয় নানা অদ্ভুত পোকামাকড়।
প্রথমে তিনি এসব পোকামাকড় শোয়ার ঘরেই রাখতেন। সমস্যা হলো, ঘর থেকে দৈনিক কিছু পোকা হারিয়ে যাওয়া শুরু করল। তখন তিনি তাদের জন্য একটি আশ্রয়স্থল বানিয়ে দেন।
রিয়ার্ডন বিবিসিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে জানান, তাঁর সংগ্রহের পোকামাকড়গুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি বিক্রি হয় লেডিবার্ড মাকড়সা। এগুলো দেখতে খুবই চমৎকার। চাহিদা বেশি। ফলে চড়া দামে বেচতে পারেন তিনি। তবে সব মাকড়সাই কিন্তু নিরীহ নয়। এগুলোর মধ্যে কিছু রয়েছে বেশ আক্রমণাত্মক। যেমন, থাইল্যান্ডের কালো মাকড়সা। এটি তিনি থাইল্যান্ড থেকেই এনেছেন। এই মাকড়সাগুলো বেশ ভয়ংকর, তবে পোষা প্রাণী হিসেবে ততটা খারাপ নয় বলে দাবি করেন রিয়ার্ডন।
সবচেয়ে মজার তথ্য হলো, এই মাকড়সাগুলো বিড়াল কিংবা কুকুরের মতো একসঙ্গে দু-চারটি বাচ্চা দেয় না; এরা এক সঙ্গে হাজারের মতো বাচ্চা ফুটায়। ফেসবুকের মাধ্যমেই বেশির ভাগ পোকামাকড় বিক্রি করেন তিনি। ধরনভেদে সংগ্রহের মাকড়সাগুলো ৩০০ থেকে ৫০০ পাউন্ডেও বিক্রি করেন। রিয়ার্ডনের সংগ্রহে গোবরে পোকা, কাঠ ফড়িং, ঘাস ফড়িং, দৈত্যাকৃতির কেন্নো, গিরগিটিও রয়েছে।
পোকা বেচেই লাখপতি রিয়ার্ডন। তবে তাঁর মা এগুলো ভীষণ ভয় পান। শুরুর দিকে পোকাগুলো যখন তিনি শোয়ার ঘরে রাখতেন তখন একদিন বিশাল এক কেন্নো ঢুকে যায় মায়ের ঘরে। তিনি ভয়ে লাফানো শুরু করেন। কিছু মাকড়সাও লাফিয়ে এদিক সেদিক দৌড়াতে থাকে। মা ভয়ে সিঁটিয়ে যান।
তবে রিয়ার্ডন হাল ছাড়ার পাত্র নন। বর্তমানে একটাই লক্ষ্য তাঁর। ব্যবসাকে এখন যুক্তরাষ্ট্রের বাজারেও প্রসারিত করার স্বপ্ন দেখছেন।
ডলফিনকে প্রাণিজগতের সবচেয়ে বুদ্ধিমান প্রজাতির একটি হিসেবে গণ্য করা হয়। সমুদ্রজীব বিজ্ঞানীদের মতে, ডলফিন শুধু শিকার ধরতে নয়, নিজেদের আনন্দ কিংবা কৌতূহল মেটাতেও নানা ধরনের বুদ্ধি খাটায়। এবার সেই বুদ্ধিমত্তার নতুন এক দিক উঠে এসেছে বিবিসি ওয়ানের নতুন তথ্যচিত্রে—যেখানে দেখা গেছে, তরুণ ডলফিনেরা পাফার মাছ।
১২ আগস্ট ২০২৫তবে এটি মোটেও শখ করে বাজানো হয় না। বরং, নতুন এই ফ্যাশন গরুকে আরামদায়ক রাখার চেষ্টার পাশাপাশি দুধের মান এবং উৎপাদন বাড়ানোর নতুন উপায় হিসেবেও দেখা হচ্ছে। এই প্রবণতা টিকটকসহ বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে এবং কোটি কোটি দর্শক এর ভিডিও দেখে মুগ্ধ হয়েছেন।
১১ আগস্ট ২০২৫গত ১৫ বছরে ব্রিটেনে রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যে একমাত্র স্থিতিশীলতার প্রতীক ল্যারি—ডাউনিং স্ট্রিটের বিখ্যাত বিড়াল। এই ট্যাবি বিড়াল এরই মধ্যে পাঁচ প্রধানমন্ত্রীর ‘অধীনে’ ডাউনিং স্ট্রিটের ‘চিফ মাউজার’ বা প্রধান ইঁদুর শিকারি হিসেবে দায়িত্ব পালন করে ফেলেছে। বর্তমানে সে ষষ্ঠ প্রধানমন্ত্রীর অধীনে দায়িত্ব
১০ আগস্ট ২০২৫ডেনমার্কের একটি চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষ সেখানকার মাংসাশী প্রাণীদের খাদ্য হিসেবে ছোট পোষা প্রাণী দান করার জন্য জনগণের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে।
০৯ আগস্ট ২০২৫