ফখরুল ইসলাম
কোপা আমেরিকার ফাইনাল ম্যাচ ব্রাজিলে অনুষ্ঠিত হলেও টান টান উত্তেজনা ছিল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়। উত্তেজনা থেকে যেন সংঘাত সৃষ্টি না হয়, সে জন্য পাঁচ শতাধিক পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছিল জেলায়। কেনই–বা পুলিশ মোতায়েন করা হবে না। যে এলাকায় কিশোরদের ক্রিকেট খেলা নিয়ে সফল সংঘর্ষ হয়, যেখানে নারীসহ উভয় পক্ষের অন্তত ৩০ জন আহত হন, সেখানে পুলিশ মোতায়েন তো রুটিন ওয়ার্ক।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া বাংলাদেশের মান রাখছে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া ‘গাহে সাম্যের গান/ যেখানে আসিয়া এক হয়ে গেছে সব বাধা-ব্যবধান’। স্মার্টফোনে লুডু খেলা থেকে শুরু করে কোপা আমেরিকা—কোনোটাতেই তারা নির্লিপ্ত নয়। স্মার্টফোনে লুডুর প্রসঙ্গ যখন এলই তখন একটু খোলাসা করা যাক। এই খেলাকে কেন্দ্র করেও সংঘর্ষ হয়েছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়, যেখানে আহত হয় অর্ধশত। আর শিশুদের মার্বেল খেলা নিয়ে হওয়া সংঘর্ষে ১৫ জন আহতের ঘটনাও ঘটেছে এলাকাটিতে। ফলে কোপা আমেরিকা নিয়ে কী হতে পারত? আর ভাবা যাচ্ছে না, কেমন গা শিউরে উঠছে। এ হিসাবে কোপার আসরে জেলাজুড়ে ৫০০ পুলিশ মোতায়েন তো কমই হয়েছে।
ওই এলাকার এক আর্জেন্টিনা সমর্থককে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে জড়ানোর শীর্ষে কারা রয়েছেন—এমন প্রশ্ন করা হলে তিনি চোখ বন্ধ করে শরাইলের কুট্টা পাড়ার নাম নেন। তারপর তিনি বলেন, ভাগ্য ভালো এবারের কোপার আসর ব্রাজিলে হইছে। যদি খেলা ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মাঠে হইতো তাহলে কখনোই আর্জেন্টিনা কাপ নিতে পারত না। এর কারণ জানতে চাইলে এই সমর্থক বলেন, শরাইলের ওই কুট্টা পাড়ার প্রায় সবাই ব্রাজিল সমর্থক। যাদের সামনে পান থেকে চুন খসলেই নারী–পুরুষ নির্বিশেষে মারামারি করতে পুরো গ্রাম একত্রিত হয়ে যায়। তাহলে সেই এলাকার আবেগী জনগণ কীভাবে চোখের সামনে দিয়ে আর্জেন্টিনাকে কাপ নিতে দিত।
সেই তুলনায় এবারের কোপার আসরে ব্রাজিল-আর্জেন্টিনার সমর্থকদের সংঘর্ষ কমই হয়েছে। এবাররে সংঘর্ষে ব্রাজিল ৩-১ গোলে জয় পেয়েছে। অর্থাৎ, আর্জেন্টিনার তিনজন সমর্থক এবং ব্রাজিলের একজন সমর্থক আহত হয়েছেন। এতে অনেকটাই প্রমাণিত হয় ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আর্জেন্টিনার সমর্থকের চেয়ে ব্রাজিলের সমর্থকদের গায়ে জোর বেশি। তাহলে ওই আর্জেন্টিনা ভক্তের সঙ্গে কণ্ঠ মিলিয়ে হাসতে হাসতে বলাই যায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মাঠে খেলা হলে কোপার কাপ ব্রাজিলই নিত।
এ বিষয়ে নেইমার এক কাল্পনিক সাক্ষাৎকারে বলেন, রেফারি আমাদের ওপর অবিচার করেছে। আমাদের একটা গোল অফসাইড ধরলেও আর্জেন্টিনার গোলটা কিন্তু অফসাইড ধরেনি। আমি কিন্তু ফাইনালে হারার কারণে কাঁদিনি। কেঁদেছি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সমর্থকদের কথা স্মরণ করে। তাঁরা আমাদের ওপর অবিচার হতে দেখে কতই না কষ্ট পেয়েছেন। আজ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মাঠে খেলা হইলে দেখতাম, আর্জেন্টিনা কেমনে কাপটা নিত।
ব্রাহম্ণবাড়িয়া নাম নেওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই নেইমারের মধ্যেও আবেগের আধিক্য দেখা দেয়। আবেগের বসে তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার স্থানীয় ভাষার সঙ্গে পর্তুগিজ ও স্প্যানিশ মিশিয়ে কথা বলতে শুরু করেন। বিপদ দেখে দ্রুত কেটে পড়তে হলো।
কোপা আমেরিকার ফাইনাল ম্যাচ ব্রাজিলে অনুষ্ঠিত হলেও টান টান উত্তেজনা ছিল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়। উত্তেজনা থেকে যেন সংঘাত সৃষ্টি না হয়, সে জন্য পাঁচ শতাধিক পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছিল জেলায়। কেনই–বা পুলিশ মোতায়েন করা হবে না। যে এলাকায় কিশোরদের ক্রিকেট খেলা নিয়ে সফল সংঘর্ষ হয়, যেখানে নারীসহ উভয় পক্ষের অন্তত ৩০ জন আহত হন, সেখানে পুলিশ মোতায়েন তো রুটিন ওয়ার্ক।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া বাংলাদেশের মান রাখছে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া ‘গাহে সাম্যের গান/ যেখানে আসিয়া এক হয়ে গেছে সব বাধা-ব্যবধান’। স্মার্টফোনে লুডু খেলা থেকে শুরু করে কোপা আমেরিকা—কোনোটাতেই তারা নির্লিপ্ত নয়। স্মার্টফোনে লুডুর প্রসঙ্গ যখন এলই তখন একটু খোলাসা করা যাক। এই খেলাকে কেন্দ্র করেও সংঘর্ষ হয়েছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়, যেখানে আহত হয় অর্ধশত। আর শিশুদের মার্বেল খেলা নিয়ে হওয়া সংঘর্ষে ১৫ জন আহতের ঘটনাও ঘটেছে এলাকাটিতে। ফলে কোপা আমেরিকা নিয়ে কী হতে পারত? আর ভাবা যাচ্ছে না, কেমন গা শিউরে উঠছে। এ হিসাবে কোপার আসরে জেলাজুড়ে ৫০০ পুলিশ মোতায়েন তো কমই হয়েছে।
ওই এলাকার এক আর্জেন্টিনা সমর্থককে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে জড়ানোর শীর্ষে কারা রয়েছেন—এমন প্রশ্ন করা হলে তিনি চোখ বন্ধ করে শরাইলের কুট্টা পাড়ার নাম নেন। তারপর তিনি বলেন, ভাগ্য ভালো এবারের কোপার আসর ব্রাজিলে হইছে। যদি খেলা ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মাঠে হইতো তাহলে কখনোই আর্জেন্টিনা কাপ নিতে পারত না। এর কারণ জানতে চাইলে এই সমর্থক বলেন, শরাইলের ওই কুট্টা পাড়ার প্রায় সবাই ব্রাজিল সমর্থক। যাদের সামনে পান থেকে চুন খসলেই নারী–পুরুষ নির্বিশেষে মারামারি করতে পুরো গ্রাম একত্রিত হয়ে যায়। তাহলে সেই এলাকার আবেগী জনগণ কীভাবে চোখের সামনে দিয়ে আর্জেন্টিনাকে কাপ নিতে দিত।
সেই তুলনায় এবারের কোপার আসরে ব্রাজিল-আর্জেন্টিনার সমর্থকদের সংঘর্ষ কমই হয়েছে। এবাররে সংঘর্ষে ব্রাজিল ৩-১ গোলে জয় পেয়েছে। অর্থাৎ, আর্জেন্টিনার তিনজন সমর্থক এবং ব্রাজিলের একজন সমর্থক আহত হয়েছেন। এতে অনেকটাই প্রমাণিত হয় ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আর্জেন্টিনার সমর্থকের চেয়ে ব্রাজিলের সমর্থকদের গায়ে জোর বেশি। তাহলে ওই আর্জেন্টিনা ভক্তের সঙ্গে কণ্ঠ মিলিয়ে হাসতে হাসতে বলাই যায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মাঠে খেলা হলে কোপার কাপ ব্রাজিলই নিত।
এ বিষয়ে নেইমার এক কাল্পনিক সাক্ষাৎকারে বলেন, রেফারি আমাদের ওপর অবিচার করেছে। আমাদের একটা গোল অফসাইড ধরলেও আর্জেন্টিনার গোলটা কিন্তু অফসাইড ধরেনি। আমি কিন্তু ফাইনালে হারার কারণে কাঁদিনি। কেঁদেছি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সমর্থকদের কথা স্মরণ করে। তাঁরা আমাদের ওপর অবিচার হতে দেখে কতই না কষ্ট পেয়েছেন। আজ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মাঠে খেলা হইলে দেখতাম, আর্জেন্টিনা কেমনে কাপটা নিত।
ব্রাহম্ণবাড়িয়া নাম নেওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই নেইমারের মধ্যেও আবেগের আধিক্য দেখা দেয়। আবেগের বসে তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার স্থানীয় ভাষার সঙ্গে পর্তুগিজ ও স্প্যানিশ মিশিয়ে কথা বলতে শুরু করেন। বিপদ দেখে দ্রুত কেটে পড়তে হলো।
ডলফিনকে প্রাণিজগতের সবচেয়ে বুদ্ধিমান প্রজাতির একটি হিসেবে গণ্য করা হয়। সমুদ্রজীব বিজ্ঞানীদের মতে, ডলফিন শুধু শিকার ধরতে নয়, নিজেদের আনন্দ কিংবা কৌতূহল মেটাতেও নানা ধরনের বুদ্ধি খাটায়। এবার সেই বুদ্ধিমত্তার নতুন এক দিক উঠে এসেছে বিবিসি ওয়ানের নতুন তথ্যচিত্রে—যেখানে দেখা গেছে, তরুণ ডলফিনেরা পাফার মাছ।
২৪ দিন আগেতবে এটি মোটেও শখ করে বাজানো হয় না। বরং, নতুন এই ফ্যাশন গরুকে আরামদায়ক রাখার চেষ্টার পাশাপাশি দুধের মান এবং উৎপাদন বাড়ানোর নতুন উপায় হিসেবেও দেখা হচ্ছে। এই প্রবণতা টিকটকসহ বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে এবং কোটি কোটি দর্শক এর ভিডিও দেখে মুগ্ধ হয়েছেন।
২৫ দিন আগেগত ১৫ বছরে ব্রিটেনে রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যে একমাত্র স্থিতিশীলতার প্রতীক ল্যারি—ডাউনিং স্ট্রিটের বিখ্যাত বিড়াল। এই ট্যাবি বিড়াল এরই মধ্যে পাঁচ প্রধানমন্ত্রীর ‘অধীনে’ ডাউনিং স্ট্রিটের ‘চিফ মাউজার’ বা প্রধান ইঁদুর শিকারি হিসেবে দায়িত্ব পালন করে ফেলেছে। বর্তমানে সে ষষ্ঠ প্রধানমন্ত্রীর অধীনে দায়িত্ব
১০ আগস্ট ২০২৫ডেনমার্কের একটি চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষ সেখানকার মাংসাশী প্রাণীদের খাদ্য হিসেবে ছোট পোষা প্রাণী দান করার জন্য জনগণের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে।
০৯ আগস্ট ২০২৫