মহাকাশ নিয়ে মানুষের কৌতূহল সব সময়। মহাকাশে এলিয়েনদের বা ভিন গ্রহের প্রাণীদের কি অস্তিত্ব আছে? এই প্রশ্নটি দীর্ঘকাল ধরে মানবজাতিকে বিভ্রান্তি ও বিতর্কের মধ্যে ফেলে রেখেছে। এই প্রশ্ন মানবজাতিকে বিভিন্ন তত্ত্ব এবং অনুমানের দিকে নিয়ে গেছে। এ নিয়ে তৈরি হয়েছে নানান গল্প, উপন্যাস, সিনেমা, সিরিজ ইত্যাদি ইত্যাদি। আচ্ছা, পাঠক, জানেন কি, এই পৃথিবীতে ভিন গ্রহের প্রাণীদের যান (আন-আইডেন্টিফায়েড ফ্লাইং অবজেক্ট বা ইউএফও) নিয়ে দিবসও আছে?
রহস্যময় অজানা উড়ন্ত বস্তুর বা এলিয়েনদের যানের অস্তিত্ব সম্পর্কে সচেতনতা ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য প্রতিবছর ২ জুলাই বিশ্ব ইউএফও দিবস পালিত হয়। অতীতে এই দিবস দুই দিন ধরে পালন করা হতো। ২ জুলাই ও ২৪ জুন পালিত হতো দিনটি। পরে ২ জুলাই দিনটি বিশ্ব ইউএফও দিবস হিসেবে নির্দিষ্ট করা হয়েছে।
এখন প্রশ্ন আসতে পারে ইউএফও কী? ইউএফও বা অজানা উড়ন্ত বস্তু নিয়ে ধারণা আছে যে এগুলো অদ্ভুত মহাকাশযান। এগুলো আমাদের গ্রহের নয় এবং এসব চিহ্নিত করা বা ব্যাখ্যা করা যায় না। আকাশে ইউএফও দেখার বিষয়ে বেশ কয়েকটি ঘটনা ঘটেছে, তবে আনুষ্ঠানিকভাবে এখনো নিশ্চিত করা হয়নি।
সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে, ২ জুলাই ১৯৪৭ সালে মেক্সিকোতে একটি ঘটনা ঘটেছিল। যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনীর একটি বেলুনাকৃতির যান নিউ মেক্সিকোর রোজওয়েলের কাছে বিধ্বস্ত হয়। ওই ঘটনার পরে রটে যে সেটি একটি ইউএফও। বিধ্বস্ত হওয়ার কয়েক দশক পরে প্রচারিত নানা ষড়যন্ত্র তত্ত্বে প্রচারিত হয় যে ধ্বংসস্থলে একটি অজানা উড়ন্ত বস্তু ছিল এবং আমেরিকার সরকার সেই সত্যকে ধামাচাপা দেয়। পরবর্তী সময়ে বিশ্ব ইউএফও দিবস হিসেবে ২ জুলাই নির্ধারণ করা হয়।
ইউএফও নিয়ে আরও অনেক কাহিনি প্রচলিত আছে। পাইলট কেনেথ আর্নল্ড একটি ইউএফও সম্পর্কে লিখেছিলেন, ১৯০০ সালের ২৪ জুন ওয়াশিংটনের ওপর দিয়ে ৯টি অস্বাভাবিক বস্তু উড়ে গিয়েছিল। এগুলো একটি বড় ফ্ল্যাট ডিস্কের মতো দেখতে ছিল বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা দাবি করেছিল। তখন থেকেই এলিয়েনের অস্তিত্ব প্রসঙ্গে মানুষের মনে জল্পনা তৈরি হয়।
বিশ্ব ইউএফও দিবস পালনের লক্ষ্য হলো, ইউএফওর প্রতি মানুষের বিশ্বাস তৈরি করা। এই দিনটি মহাকাশে থাকা অজ্ঞাত উড়ন্ত বস্তুর অস্তিত্ব সম্পর্কে মানুষের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধিতেও কাজে লাগানো হয়ে থাকে।
এদিকে ইউএফও নিয়ে বিশ্ববিখ্যাত প্রতিষ্ঠান নাসা একটি নতুন গবেষণার ক্ষেত্রও ঘোষণা করেছে। নাসা বলছে, এই গবেষণায় অজ্ঞাত বায়বীয় ঘটনা পরীক্ষা করার জন্য নেতৃস্থানীয় বিজ্ঞানীদের নিয়োগ দেওয়া হবে। প্রকল্পটি শিগগির শুরু হওয়ার কথা রয়েছে। প্রায় ৯ মাস স্থায়ী হবে এটি। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, এই গবেষণায় ইউএফও নিয়ে স্পষ্ট ধারণা পাওয়া যেতে পারে।
মহাকাশ নিয়ে মানুষের কৌতূহল সব সময়। মহাকাশে এলিয়েনদের বা ভিন গ্রহের প্রাণীদের কি অস্তিত্ব আছে? এই প্রশ্নটি দীর্ঘকাল ধরে মানবজাতিকে বিভ্রান্তি ও বিতর্কের মধ্যে ফেলে রেখেছে। এই প্রশ্ন মানবজাতিকে বিভিন্ন তত্ত্ব এবং অনুমানের দিকে নিয়ে গেছে। এ নিয়ে তৈরি হয়েছে নানান গল্প, উপন্যাস, সিনেমা, সিরিজ ইত্যাদি ইত্যাদি। আচ্ছা, পাঠক, জানেন কি, এই পৃথিবীতে ভিন গ্রহের প্রাণীদের যান (আন-আইডেন্টিফায়েড ফ্লাইং অবজেক্ট বা ইউএফও) নিয়ে দিবসও আছে?
রহস্যময় অজানা উড়ন্ত বস্তুর বা এলিয়েনদের যানের অস্তিত্ব সম্পর্কে সচেতনতা ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য প্রতিবছর ২ জুলাই বিশ্ব ইউএফও দিবস পালিত হয়। অতীতে এই দিবস দুই দিন ধরে পালন করা হতো। ২ জুলাই ও ২৪ জুন পালিত হতো দিনটি। পরে ২ জুলাই দিনটি বিশ্ব ইউএফও দিবস হিসেবে নির্দিষ্ট করা হয়েছে।
এখন প্রশ্ন আসতে পারে ইউএফও কী? ইউএফও বা অজানা উড়ন্ত বস্তু নিয়ে ধারণা আছে যে এগুলো অদ্ভুত মহাকাশযান। এগুলো আমাদের গ্রহের নয় এবং এসব চিহ্নিত করা বা ব্যাখ্যা করা যায় না। আকাশে ইউএফও দেখার বিষয়ে বেশ কয়েকটি ঘটনা ঘটেছে, তবে আনুষ্ঠানিকভাবে এখনো নিশ্চিত করা হয়নি।
সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে, ২ জুলাই ১৯৪৭ সালে মেক্সিকোতে একটি ঘটনা ঘটেছিল। যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনীর একটি বেলুনাকৃতির যান নিউ মেক্সিকোর রোজওয়েলের কাছে বিধ্বস্ত হয়। ওই ঘটনার পরে রটে যে সেটি একটি ইউএফও। বিধ্বস্ত হওয়ার কয়েক দশক পরে প্রচারিত নানা ষড়যন্ত্র তত্ত্বে প্রচারিত হয় যে ধ্বংসস্থলে একটি অজানা উড়ন্ত বস্তু ছিল এবং আমেরিকার সরকার সেই সত্যকে ধামাচাপা দেয়। পরবর্তী সময়ে বিশ্ব ইউএফও দিবস হিসেবে ২ জুলাই নির্ধারণ করা হয়।
ইউএফও নিয়ে আরও অনেক কাহিনি প্রচলিত আছে। পাইলট কেনেথ আর্নল্ড একটি ইউএফও সম্পর্কে লিখেছিলেন, ১৯০০ সালের ২৪ জুন ওয়াশিংটনের ওপর দিয়ে ৯টি অস্বাভাবিক বস্তু উড়ে গিয়েছিল। এগুলো একটি বড় ফ্ল্যাট ডিস্কের মতো দেখতে ছিল বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা দাবি করেছিল। তখন থেকেই এলিয়েনের অস্তিত্ব প্রসঙ্গে মানুষের মনে জল্পনা তৈরি হয়।
বিশ্ব ইউএফও দিবস পালনের লক্ষ্য হলো, ইউএফওর প্রতি মানুষের বিশ্বাস তৈরি করা। এই দিনটি মহাকাশে থাকা অজ্ঞাত উড়ন্ত বস্তুর অস্তিত্ব সম্পর্কে মানুষের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধিতেও কাজে লাগানো হয়ে থাকে।
এদিকে ইউএফও নিয়ে বিশ্ববিখ্যাত প্রতিষ্ঠান নাসা একটি নতুন গবেষণার ক্ষেত্রও ঘোষণা করেছে। নাসা বলছে, এই গবেষণায় অজ্ঞাত বায়বীয় ঘটনা পরীক্ষা করার জন্য নেতৃস্থানীয় বিজ্ঞানীদের নিয়োগ দেওয়া হবে। প্রকল্পটি শিগগির শুরু হওয়ার কথা রয়েছে। প্রায় ৯ মাস স্থায়ী হবে এটি। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, এই গবেষণায় ইউএফও নিয়ে স্পষ্ট ধারণা পাওয়া যেতে পারে।
ডলফিনকে প্রাণিজগতের সবচেয়ে বুদ্ধিমান প্রজাতির একটি হিসেবে গণ্য করা হয়। সমুদ্রজীব বিজ্ঞানীদের মতে, ডলফিন শুধু শিকার ধরতে নয়, নিজেদের আনন্দ কিংবা কৌতূহল মেটাতেও নানা ধরনের বুদ্ধি খাটায়। এবার সেই বুদ্ধিমত্তার নতুন এক দিক উঠে এসেছে বিবিসি ওয়ানের নতুন তথ্যচিত্রে—যেখানে দেখা গেছে, তরুণ ডলফিনেরা পাফার মাছ।
১২ আগস্ট ২০২৫তবে এটি মোটেও শখ করে বাজানো হয় না। বরং, নতুন এই ফ্যাশন গরুকে আরামদায়ক রাখার চেষ্টার পাশাপাশি দুধের মান এবং উৎপাদন বাড়ানোর নতুন উপায় হিসেবেও দেখা হচ্ছে। এই প্রবণতা টিকটকসহ বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে এবং কোটি কোটি দর্শক এর ভিডিও দেখে মুগ্ধ হয়েছেন।
১১ আগস্ট ২০২৫গত ১৫ বছরে ব্রিটেনে রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যে একমাত্র স্থিতিশীলতার প্রতীক ল্যারি—ডাউনিং স্ট্রিটের বিখ্যাত বিড়াল। এই ট্যাবি বিড়াল এরই মধ্যে পাঁচ প্রধানমন্ত্রীর ‘অধীনে’ ডাউনিং স্ট্রিটের ‘চিফ মাউজার’ বা প্রধান ইঁদুর শিকারি হিসেবে দায়িত্ব পালন করে ফেলেছে। বর্তমানে সে ষষ্ঠ প্রধানমন্ত্রীর অধীনে দায়িত্ব
১০ আগস্ট ২০২৫ডেনমার্কের একটি চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষ সেখানকার মাংসাশী প্রাণীদের খাদ্য হিসেবে ছোট পোষা প্রাণী দান করার জন্য জনগণের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে।
০৯ আগস্ট ২০২৫