মাছ

সাগরে জালপাতার জন্য কিছু দূর পরপর খুঁটি স্থাপন করেন জেলেরা। এই খুঁটি স্থাপন যেমন পরিশ্রমের কাজ, তেমনি ব্যয়বহুল। এ জন্য সাগর থেকে জাল তোলা হলেও খুঁটিগুলো তোলা হয় না। পরে আবার ওই খুঁটিতেই জাল পেতে মাছ ধরেন জেলেরা। এভাবেই চলে জেলেদের মাছ শিকার। সম্প্রতি সাগরে ৬৫ দিন মাছ শিকার নিষিদ্ধ করেছে সরকার। ফলে জ

রাজবাড়ীর গোয়ালন্দে পদ্মার দুইটি ইলিশ ১০ হাজার ২০০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। আজ শনিবার সকালে স্থানীয় জেলে আনিস হালদারের জালে মাছ দুটি ধরা পড়ে। পরে তিনি দৌলতদিয়া ৬ নম্বর ফেরিঘাটে অবস্থিত দুলাল মণ্ডলের আড়তে মাছ দুটি নিয়ে উন্মুক্ত নিলামে বিক্রি করেন।

বাগেরহাটের ফকিরহাট উপজেলার পাইকপাড়া এলাকায় সুপেয় পানির জন্য সংরক্ষিত সরকারি পুকুরে নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে মাছ চাষের অভিযোগ উঠেছে। সাবেক ইউপি সদস্য ও ওই পুকুর ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য শেখ আ. জব্বারের বিরুদ্ধে এ অভিযোগ করেছে এলাকাবাসী।

মনিরামপুরের বিল কপালিয়ার একটি ঘের দখলের চেষ্টায় ব্যর্থ হয়ে কয়েকজনকে মারধর ও বিষ দিয়ে মাছ নিধনের অভিযোগ পাওয়া গেছে। গত বৃহস্পতিবার সকালে ঘেরের মালিকেরা মরা মাছ ভেসে থাকতে দেখেন।

সাগরে ৬৫ দিনের মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা চলছে। এ অবস্থায় বরগুনার পাথরঘাটার জেলেরা মানবেতর জীবনযাপন করছেন। একদিকে মাছ শিকার বন্ধ, অন্যদিকে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্য বৃদ্ধি পাওয়ায় জেলেদের দুর্দিন চলছে। অন্য কোনো পেশায় সুযোগ না পেয়ে পরিবার-পরিজন নিয়ে অলস সময় পার করছেন তাঁরা।

ঝালকাঠি সদর উপজেলার নেহালপুর গ্রামে মাছ চাষ করে স্বাবলম্বী হয়েছেন অনেক বেকার যুবক। এক গ্রামেই গড়ে উঠেছে শতাধিক মাছের ঘের। এখানকার উৎপাদিত মাছ যাচ্ছে জেলার নানা প্রান্তে। গ্রামটিতে মাছ চাষের পরিধি আরও বাড়াতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছে মৎস্য বিভাগ।

গত ২০ মে থেকে আগামী ২৩ জুলাই পর্যন্ত সাগরে মাছ ধরা বন্ধ। ৬৫ দিন সমুদ্রে মাছ ধরা নিষিদ্ধ থাকায় দৌলতখান উপজেলায় সমুদ্রগামী জেলেরা মানবেতর জীবনযাপন করছেন। অন্য কোনো পেশায় সুযোগ না পেয়ে পরিবার-পরিজন নিয়ে তারা অলস সময় পার করছেন সমুদ্রগামী জেলেরা। 

উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল ও ভারী বর্ষণে সুনামগঞ্জে সড়ক, বসতভিটা ও মাছের খামার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। জেলার অভ্যন্তরীণ ও উপ-আঞ্চলিক সড়কের অনেক স্থান ভেঙে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। এসব সড়কে যান চলাচল ব্যাহত হচ্ছে। কবে সড়কগুলো সংস্কার হবে, তা নিয়ে দুশ্চিন্তায় আছে সাধারণ মানুষ। তাঁদের দাবি দ্রুত সড়ক সং

কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রামের বিভিন্ন হাওরে অবাধে চলছে কারেন্ট জালসহ বিভিন্ন নিষিদ্ধ জাল দিয়ে অবাধে মৎস্য নিধন। এতে নষ্ট হচ্ছে হাওরের বাস্তুতন্ত্র। ব্যাহত হচ্ছে অনেক দেশি মাছের প্রজনন। স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন নিষিদ্ধ জাল দিয়ে নির্বিচারে মাছ ধরছেন জেলেরা।

প্রায় এক মাস আগে মেঘনায় মাছ ধরার ওপর নিষেধাজ্ঞা শেষ হলেও চাঁদপুরের মতলব দক্ষিণের বাজারগুলোতে ইলিশের সরবরাহ কম। নদীতে জেলেদের জালে ইলিশ ধরা পড়ছে না। যে কারণে মাছের বাজারগুলোতে ইলিশের দেখা পাওয়া যাচ্ছে না। অল্প কিছু ইলিশ বাজারে এলেও দাম বেশ চড়া।

অভয়নগরে প্রতিবছর মাছের চাহিদা রয়েছে ৬ হাজার ৭২ মেট্রিক টন। আর গত বছর উপজেলাটিতে মাছ উৎপাদিত হয়েছে ৩০ হাজার মেট্রিক টন। অর্থাৎ চাহিদার চার গুণ বেশি মাছ উৎপাদিত হয়েছে এখানে।

সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজার উপজেলার সুরমা ইউনিয়নের আলীপুর গ্রামের মাছচাষি সিরাজ মিয়া। গত বছর বন্যায় তাঁর পুকুরের মাছ ভেসে যায়। ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে ও প্রতিবেশীদের কাছ থেকে ধারদেনা করে আবারও মাছ চাষ করেন তিনি। স্বপ্ন ছিল ঘুরে দাঁড়ানোর।

রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়ার পদ্মা নদীতে জেলের জালে ধরা পড়েছে ২০ কেজি ওজনের একটি পাঙাশ মাছ। গতকাল মঙ্গলবার ভোর ৫টার দিকে দৌলতদিয়া ফেরিঘাটের কাছে স্থানীয় জেলে আ. সালাম প্রামাণিকের জালে মাছটি ধরা পড়ে। মাছটি ২৫ হাজার টাকায় বিক্রি করা হয়েছে।

সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজার উপজেলার সুরমা ইউনিয়নের আলীপুর গ্রামের মাছ চাষি সিরাজ মিয়া। গত বছর বন্যায় তাঁর পুকুরের মাছ ভেসে যায়। ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে ও পাড়া প্রতিবেশীদের কাছ থেকে ধারদেনা করে আবার মাছ চাষ শুরু করেন তিনি। স্বপ্ন ছিল ঘুরে দাঁড়ানোর...

রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়ার পদ্মায় জেলের জালে ধরা পরেছে ২০ কেজি ওজনের একটি পাঙাশ মাছ। আজ মঙ্গলবার ভোর ৫টার দিকে দৌলতদিয়া ফেরিঘাটের অদূরে পদ্মা নদী থেকে স্থানীয় জেলে আ. সালাম প্রামাণিকের জালে বিশাল...

বন্যার কারণে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে ১১টি উপজেলার মৎস্যচাষি ও খামারিদের। চলমান বন্যার পানিতে ভেসে গেছে ২ হাজার ৩০৫.৫৭ টন মাছ। পাশাপাশি জেলার ১১টি উপজেলার ২ হাজার ২৯৬.৭ হেক্টর আয়তনের ১৮ হাজার ৭৪৯টি পুকুর, দিঘি ও খামার প্লাবিত হয়েছে।

চট্টগ্রামের মিরসরাই উপজেলার বিভিন্ন বাজারে ক্ষতিকর রং মেশানো মাছ বিক্রির অভিযোগ পাওয়া গেছে। বাজারে মাছ কিনতে আসা ক্রেতারা জানান, সামুদ্রিক চেউয়া, পোপা, লইট্যা ও চিংড়ি মাছে কাপড়ের ক্ষতিকর রং মেশাচ্ছেন ব্যবসায়ীরা।