পর্যটক

মালদ্বীপের দ্বীপগুলোতে পর্যটকদের মুগ্ধ করার মতো অনেক কিছুই আছে। তবে এদের মধ্যে ভাধু দ্বীপে গেলে রীতিমতো চমকে উঠতে হবে আপনাকে। সাগরের ঢেউগুলো এমন উজ্জ্বল নীল রঙা, যেন জ্বলছে। তারপর এসে আছড়ে পড়ছে তীরের বালুময় সৈকতে। স্বপ্ন দেখছেন ভেবে চোখ কচলে নিতে পারেন বার কয়েক। কিন্তু এই নীল আলো আসে কোথা থেকে? 

টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষ দেখতে গিয়ে প্রাণ হারানো পর্যটকদের মাথাপিছু ভাড়া ছিল ২ লাখ ৫০ হাজার ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় ২ কোটি ৭০ লাখ ৪৬ হাজার টাকা। আরোহী ছিলেন ব্রিটিশ সমুদ্র অভিযাত্রী, পাকিস্তানি বিলিয়নিয়ার ও তাঁর ছেলে এবং দুজন ক্রু। বাকিরাও ব্রিটিশ নাগরিক। 

টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষ দেখতে গিয়ে নির্মম পরিণতির শিকার পর্যটক দলটির সবচেয়ে কম বয়সী সদস্য ছিলেন সুলেমান। তাঁর বাবা শাহজাদা দাউদ ছিলেন পাকিস্তানের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তিদের মধ্যে অন্যতম। এবারের বাবা দিবসকে স্মরণীয় করে রাখতেই পিতা-পুত্র রওনা হয়েছিলেন সমুদ্রের তলদেশে, কিংবদন্তির টাইটানিক স্বচক্ষে দেখতে।

ডুবোযান টাইটান দুর্ঘটনায় পাঁচ আরোহী নিহতের ঘটনায় মুখ খুলেছেন অস্কারজয়ী সিনেমা ‘টাইটানিক’–এর নির্মাতা জেমস ক্যামেরন। ঝুঁকির ব্যাপারে ডুবোযানের নির্মাতাদের আগেই অনেকে সতর্ক করেছিলেন বলে জানিয়েছেন তিনি। 

মার্কিন কোস্ট গার্ড তাদের অফিশিয়াল টুইটার অ্যাকাউন্ট থেকে জানায়, একটি স্বয়ংক্রিয় অনুসন্ধান যন্ত্রের সাহায্যে ডুবে থাকা টাইটানিকের কাছেই নতুন কতগুলো ধ্বংসাবশেষের টুকরো পাওয়া গেছে। ধ্বংসাবশেষের ওই এলাকাটি এখন খতিয়ে দেখছেন বিশেষজ্ঞরা। 

আথোস সালোম নামে ব্রাজিলিয়ান এই রহস্য পুরুষকে বলা হয় আধুনিক নস্ত্রাদামুস। কারণ করোনা মহামারি এবং ব্রিটিশ রানি এলিজাবেথের মৃত্যুসহ বেশ কয়েকটি ঘটনায় তিনি নির্ভুল ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন। 

দূর থেকে দেখলে চমকে উঠবেন। বিশালাকায় দুটি হাত ধরে রেখেছে একটি সেতুকে। পর্যটকেরা খুশি মনে হেঁটে বেড়াচ্ছেন সেতুটি দিয়ে। বুঝতেই পারছেন এত বড় হাত মানুষ কিংবা অন্য কোনো প্রাণীর হওয়া সম্ভব নয়। তবে কী দিয়ে তৈরি এই হাত?

বোস্টন কোস্টগার্ড বিবিসিকে জানিয়েছে, কানাডার নিউফাউন্ডল্যান্ড উপকূলে ডুবোযানটির খোঁজে এখন উদ্ধার অভিযান চলছে। তবে নিখোঁজ হওয়ার সময় যানটিতে কতজন পর্যটক ছিলেন তা এখনো স্পষ্ট নয়। 

একসময় মৎস্য সম্পদে ভরপুর ছিল রাঙামাটির কাপ্তাই হ্রদ। তবে এখন এই হ্রদের মাছের অভয়াশ্রমগুলোতে চলছে নৌযান। স্থাপন করা হয়েছে পর্যটক ও যাত্রীবাহী স্পিডবোট স্টেশন। কয়েকটিতে মাছের প্রজননের সময় পানিই থাকে না। সঠিক সময়ে ছাড়া হয় না মাছের পোনা।

২৩ বছর বয়সী রুশ যুবক ভ্লাদিমির পপোভ মিশরে ঘুরতে গিয়েছিলেন। হুরঘাদা নামে দেশটির একটি উপকূলীয় রিসোর্টে বাবার সঙ্গে অবস্থান করছিলেন তিনি। পরে সেখান থেকে তারা সমুদ্রে সাঁতার কাটতে গেলে একটি হাঙর পপোভকে আক্রমণ করে। সমুদ্রের তীর থেকে এই আক্রমণের একটি ভিডিও ফুটেজ বিশ্বজুড়ে ভাইরাল হয়ে যায়।

ঘটনার পর নিজের আসল নাম প্রকাশ করেননি ম্যানেজমেন্টে স্নাতক হেনরি। দাবি করেন, এ ধরনের কাজ কোনো বেসামরিক মানুষ হিসেবে শুধু তিনি একাই করেননি, আরও নজির আছে। এ ছাড়া ওই ঘটনার ভিডিও ফুটেজে শুধু তার কৃতিত্বই দেখা গেছে। আসলে সেখানে উপস্থিত প্রত্যেকটি মানুষই নিজ নিজ উপায়ে ঘটনাটি প্রতিরোধের চেষ্টা করছিলেন। 

নানা আকার ও আকৃতির হ্রদের দেখা মেলে পৃথিবীতে। তাই গোলাকার হ্রদের কথা শুনলে আকাশ থেকে পড়বেন এটা আশা করাটা বাড়াবাড়ি। স্বাভাবিকভাবেই আপনি ধরে নেবেন এ রকম গোলাকার হ্রদগুলো মানুষের তৈরি। কিন্তু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডার কিংসলের কথা যদি বলেন, এটা প্রাকৃতিক একটি গোলাকার হ্রদ। 

কুয়াকাটা সমুদ্রসৈকতে গোসল করতে নেমে সাগরের স্রোতের টানে ডুবতে থাকা দুই পর্যটককে উদ্ধার করেছে ট্যুরিস্ট পুলিশ। পরে তাঁদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। উদ্ধার হওয়া দুই পর্যটক হলেন ঢাকার বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার বাসিন্দা ও একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী মো. রাশিক (২৭) এবং কুড়িল বিশ্বরোড এলাকার বাসিন

খুব কাছ থেকে প্রাকৃতিক পরিবেশে ডলফিনদের দেখতে চান? তাহলে আপনার জন্য আদর্শ জায়গা মাংকি মিয়া। অস্ট্রেলিয়ার এই সৈকতে প্রতিদিন নিয়ম করে হাজির হয় ডলফিনেরা। সৌভাগ্যবান হলে এমনকি তাদের খাওয়াতেও পারবেন। 

রাঙামাটির আসামবস্তি থেকে কাপ্তাইয়ের দিকে চলে যাওয়া সড়কটি মুগ্ধ করবে যে কাউকে। ১৮ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের রাস্তাটির এক পাশে কাপ্তাই হ্রদ, অন্য পাশে সবুজ পাহাড়। পর্যটকদের কাছে দিনে দিনে জনপ্রিয়তা পাচ্ছে সড়কটি।

উড়োজাহাজ থেকে দেখলে কিংবা গুগল আর্থ অথবা ড্রোন দিয়ে ছবি তুললে মনে হবে বিশাল কোনো আঙুলের ছাপ। মিলটা এতটাই যে দ্বীপটিকে এখন ফিঙ্গারপ্রিন্ট আইল্যান্ড নামেই বেশি চেনে মানুষ। প্রকৃতপক্ষে দ্বীপটির নাম বাভিয়ানেজ, অবস্থান ইউরোপের দেশ ক্রোয়েশিয়ায়।

আইসল্যান্ডের দক্ষিণ উপকূলে অবস্থিত দুর্গম, ছোট্ট এক দ্বীপ এলেরাই। সেখানে একাকী দাঁড়িয়ে আছে একটি বাড়ি। অনেকেই একে পরিচয় করিয়ে দেন পৃথিবীর সবচেয়ে নিঃসঙ্গ বাড়ি হিসেবে।