ইনস্টাগ্রাম পাবলিক অ্যাকাউন্ট থেকে রিল ডাউনলোড করা যাবে। এই ফিচারের মাধ্যমে রিল ডাউনলোড করে শেয়ারও করা যাবে। গত জুলাইতে যুক্তরাষ্ট্রের গ্রাহকদের জন্য প্রথম এই ফিচার আনা হয়। এখন বিশ্বের সকল প্রান্ত থেকে ব্যবহার করা যাবে।
পাবলিক অ্যাকাউন্ট হলেই যে কেউ রিল ডাউনলোড করতে পারবে। কারা রিলস ডাউনলোড করতে পারবে তা অ্যাকাউন্টের প্রাইভেসি থেকে নির্ধারণ করা যাবে। তবে ডাউনলোড করা ভিডিওতে ইনস্টাগ্রামের ওয়াটারমার্ক, অ্যাকাউন্টটির ইউজারনেম ও অডিওর নাম যুক্ত থাকবে। এই ভিডিও বাণিজ্যি স্বার্থে ব্যবহার করা যাবে না। তবে ডাউনলোডের পর ভিডিগুলো নিয়ে কি করা হবে তা প্ল্যাটফর্মটির নিয়ন্ত্রণের বাইরে বলে জানিয়েছে ইনস্টাগ্রাম।
এক ব্লগ পোস্টে ইনস্টাগ্রাম বলেছে, ১৮ বছরের কম বয়সীদের পাবলিক অ্যাকাউন্টগুলোয় এই ফিচার ডিফল্টভাবে বন্ধ থাকবে। তবে যে কোনো সময় সেটিংস থেকে এই ফিচার চালু করা যাবে। তবে প্রাইভেট অ্যাকাউন্টের রিল কেউ ডাউনলোড করতে পারবে না।
রিল ডাউনলোডের অনুমতি যেভাবে দেবেন
১. ভিডিও রেকর্ড করুন ও রিল এডিট করুন। এরপর ডান পাশের নিচে ‘নেক্সট’ বাটনটি চাপুন।
২. নিচের মোর অপশনে ট্যাপ করুন।
৩. নিচের দিকে স্ক্রল করে অ্যাডভান্স সেটিংসে ট্যাপ করুন।
৪. আবার নিচের দিকে স্ক্রল করে অন্যদের রিল ডাউনলোডের জন্য অনুমতি দিন এবং এই সেটিংস চালু বা বন্ধ করতে ট্যাপ করুন।
৫. সব রিল বা শুধুমাত্র যে রিল আপলোড করছেন তা ডাউনলোডের অনুমতি দিতে পারবেন।
৬. আগের পেজে যাওয়ার জন্য বাম পাশে ট্যাপ করুন ও নিচের শেয়ার অপশনে ট্যাপ করুন।
প্রাইভেসি সেটিংস থেকে ফিচারটি যেভাবে চালু করবেন
১. ডান পাশের নিচের প্রোফাইল ছবিতে ট্যাপ করুন।
২. উপরের মোর অপশনে ট্যাপ করুন
৩. এরপর সেটিংস ও প্রাইভেসি অপশনে ট্যাপ করুন
৪. প্রাইভেসিতে ট্যাপ করুন। এরপর রিলস ও রিমিক্সে ট্যাপ করুন।
৫. টগল অপশন অন করে অন্যদের রিলস ডাউনলোডের অনুমতি দিতে পারবেন।
তথ্যসূত্র: গ্যাজেটস নাও
ইনস্টাগ্রাম পাবলিক অ্যাকাউন্ট থেকে রিল ডাউনলোড করা যাবে। এই ফিচারের মাধ্যমে রিল ডাউনলোড করে শেয়ারও করা যাবে। গত জুলাইতে যুক্তরাষ্ট্রের গ্রাহকদের জন্য প্রথম এই ফিচার আনা হয়। এখন বিশ্বের সকল প্রান্ত থেকে ব্যবহার করা যাবে।
পাবলিক অ্যাকাউন্ট হলেই যে কেউ রিল ডাউনলোড করতে পারবে। কারা রিলস ডাউনলোড করতে পারবে তা অ্যাকাউন্টের প্রাইভেসি থেকে নির্ধারণ করা যাবে। তবে ডাউনলোড করা ভিডিওতে ইনস্টাগ্রামের ওয়াটারমার্ক, অ্যাকাউন্টটির ইউজারনেম ও অডিওর নাম যুক্ত থাকবে। এই ভিডিও বাণিজ্যি স্বার্থে ব্যবহার করা যাবে না। তবে ডাউনলোডের পর ভিডিগুলো নিয়ে কি করা হবে তা প্ল্যাটফর্মটির নিয়ন্ত্রণের বাইরে বলে জানিয়েছে ইনস্টাগ্রাম।
এক ব্লগ পোস্টে ইনস্টাগ্রাম বলেছে, ১৮ বছরের কম বয়সীদের পাবলিক অ্যাকাউন্টগুলোয় এই ফিচার ডিফল্টভাবে বন্ধ থাকবে। তবে যে কোনো সময় সেটিংস থেকে এই ফিচার চালু করা যাবে। তবে প্রাইভেট অ্যাকাউন্টের রিল কেউ ডাউনলোড করতে পারবে না।
রিল ডাউনলোডের অনুমতি যেভাবে দেবেন
১. ভিডিও রেকর্ড করুন ও রিল এডিট করুন। এরপর ডান পাশের নিচে ‘নেক্সট’ বাটনটি চাপুন।
২. নিচের মোর অপশনে ট্যাপ করুন।
৩. নিচের দিকে স্ক্রল করে অ্যাডভান্স সেটিংসে ট্যাপ করুন।
৪. আবার নিচের দিকে স্ক্রল করে অন্যদের রিল ডাউনলোডের জন্য অনুমতি দিন এবং এই সেটিংস চালু বা বন্ধ করতে ট্যাপ করুন।
৫. সব রিল বা শুধুমাত্র যে রিল আপলোড করছেন তা ডাউনলোডের অনুমতি দিতে পারবেন।
৬. আগের পেজে যাওয়ার জন্য বাম পাশে ট্যাপ করুন ও নিচের শেয়ার অপশনে ট্যাপ করুন।
প্রাইভেসি সেটিংস থেকে ফিচারটি যেভাবে চালু করবেন
১. ডান পাশের নিচের প্রোফাইল ছবিতে ট্যাপ করুন।
২. উপরের মোর অপশনে ট্যাপ করুন
৩. এরপর সেটিংস ও প্রাইভেসি অপশনে ট্যাপ করুন
৪. প্রাইভেসিতে ট্যাপ করুন। এরপর রিলস ও রিমিক্সে ট্যাপ করুন।
৫. টগল অপশন অন করে অন্যদের রিলস ডাউনলোডের অনুমতি দিতে পারবেন।
তথ্যসূত্র: গ্যাজেটস নাও
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ভিত্তিক চ্যাটজিপিটির পরামর্শ মেনে খাদ্যাভাস পরিবর্তন করায় নিউইয়র্কের ৬০ বছর বয়সী এক ব্যক্তি হাসপাতালে ভর্তি হন। চিকিৎসকদের মতে, কয়েক সপ্তাহের মধ্যে খাদ্যাভ্যাসে প্রায় সম্পূর্ণভাবে লবণ বাদ দিয়ে ফেলেন ওই ব্যক্তি, যার ফলে তার শরীরে বিপজ্জনকভাবে সোডিয়ামের ঘাটতি দেখা দেয়।
২১ দিন আগেঅ্যাপলের অ্যাপ স্টোর নীতিমালা নিয়ে তীব্র সমালোচনা করেছেন বিশ্বখ্যাত প্রযুক্তি উদ্যোক্তা এবং এক্সএআইয়ের প্রতিষ্ঠাতা ইলন মাস্ক। নিজের এক্স (সাবেক টুইটার) অ্যাকাউন্টে পিন করা একটি পোস্টে মাস্ক দাবি করেন, অ্যাপল ইচ্ছাকৃতভাবে ওপেনএআই ছাড়া অন্য কোনো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক কোম্পানিকে অ্যাপ স্টোরের র্য
২১ দিন আগেবিশ্বের জনপ্রিয় এআই চ্যাটবট চ্যাটজিপিটির নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআই সম্প্রতি তাদের সর্বশেষ সংস্করণ জিপিটি-৫ উন্মোচন করেছে। প্রতিষ্ঠানটি দাবি করছে, এই মডেলটি মানুষের পিএইচডি লেভেলের দক্ষ!
২১ দিন আগেস্মার্টফোন আসক্তি অনেকের কাছে ব্যাপক মাথাব্যথার কারণ। বিরতিহীন স্মার্টফোন স্ক্রলিংয়ের কারণে অন্যান্য কাজে মনোযোগ নষ্ট হয়। তা ছাড়া মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। তবে স্মার্টফোনের আসক্তি কমানো যায় স্মার্টফোন দিয়েই। বিভিন্ন অ্যাপ দিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া আসক্তি থেকে বেরিয়ে আসা যায়। দেখে নিন
২১ দিন আগে