প্রযুক্তি ডেস্ক
প্রথমবারের মতো গাঁজা কারবারিদের বিজ্ঞাপনের অনুমতি দিল মাইক্রো ব্লগিং সাইট টুইটার। তবে শুধু যুক্তরাষ্ট্রের যেসব অঙ্গরাজ্যে গাঁজা বৈধ, শুধু সেসব রাজ্যের জন্যই দেওয়া যাবে বিজ্ঞাপন। টুইটার এরই মধ্যে ২১টি অঙ্গরাজ্যে গাঁজা বিক্রির বিজ্ঞাপন দেওয়ার অনুমতি দিয়েছে। ফলে আপাতত যুক্তরাষ্ট্রের গাঁজা কারবারিদের জন্যই এই সুবিধা থাকছে।
প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট টেকক্রাঞ্চের প্রতিবেদন অনুযায়ী, টুইটার জানিয়েছে, বিজ্ঞাপন দেওয়ার জন্য গাঁজা কোম্পানিগুলোর সরকারের সংশ্লিষ্ট নিয়ন্ত্রক সংস্থার দেওয়া লাইসেন্স থাকতে হবে। ফলে অনুমোদন প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যেতে হবে কোম্পানিগুলোকে। তা ছাড়া, যেসব এলাকায় গাঁজা বৈধ, শুধু সে এলাকাগুলোতেই বিজ্ঞাপন দেখা যাবে। এ ছাড়া টুইটার নিয়ম করেছে, ২১ বছরের কম বয়সীদের লক্ষ্য করে বিজ্ঞাপন দেওয়া যাবে না।
আন্তঅঙ্গরাজ্য গাঁজা কারবারিরা এবং চিকিৎসায় ব্যবহারের গাঁজা-সম্পর্কিত সংস্থা ক্রেসকো ল্যাবস বলছে, বৈধভাবে গাঁজা বিপণনকারীদের জন্য এটি একটি বিশাল সুযোগ। বেশির ভাগ গাঁজা কোম্পানি টুইটারের প্রস্তাবিত পরিবর্তনগুলো দ্রুত কার্যকরের অপেক্ষায় রয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক বৃহত্তম গাঁজা সংস্থা কেট লিঞ্চ কুরালিফ জানিয়েছে, এই পরিবর্তনটি মূলধারার গাঁজার ক্রমবর্ধমান গ্রহণযোগ্যতার কথা বলে। আমরা আশাবাদী, এটি অন্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মগুলোকেও গাঁজার বিজ্ঞাপনের অনুমতি প্রদানে উৎসাহিত করবে।
সম্প্রতি, টুইটার ব্যবহারকারীদের সঙ্গে বিজ্ঞাপনের টাকা ভাগ করে নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন মাস্ক। প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট টেকক্রাঞ্চের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ৩ ফেব্রুয়ারি নিজের অফিশিয়াল টুইটার হ্যান্ডল থেকে এক পোস্টে মাস্ক লেখেন, ‘আজ থেকে পোস্টদাতার সঙ্গে টুইটে দেখানো বিজ্ঞাপনগুলো থেকে আয় ভাগ করে নেবে টুইটার।’
ওই টুইটের রিপ্লাইতে তিনি আরও লেখেন, ‘এই আয়ের অংশ হতে হলে ব্যবহারকারীকে টুইটারের ব্লু সাবস্ক্রাইবার হতে হবে।’
প্রথমবারের মতো গাঁজা কারবারিদের বিজ্ঞাপনের অনুমতি দিল মাইক্রো ব্লগিং সাইট টুইটার। তবে শুধু যুক্তরাষ্ট্রের যেসব অঙ্গরাজ্যে গাঁজা বৈধ, শুধু সেসব রাজ্যের জন্যই দেওয়া যাবে বিজ্ঞাপন। টুইটার এরই মধ্যে ২১টি অঙ্গরাজ্যে গাঁজা বিক্রির বিজ্ঞাপন দেওয়ার অনুমতি দিয়েছে। ফলে আপাতত যুক্তরাষ্ট্রের গাঁজা কারবারিদের জন্যই এই সুবিধা থাকছে।
প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট টেকক্রাঞ্চের প্রতিবেদন অনুযায়ী, টুইটার জানিয়েছে, বিজ্ঞাপন দেওয়ার জন্য গাঁজা কোম্পানিগুলোর সরকারের সংশ্লিষ্ট নিয়ন্ত্রক সংস্থার দেওয়া লাইসেন্স থাকতে হবে। ফলে অনুমোদন প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যেতে হবে কোম্পানিগুলোকে। তা ছাড়া, যেসব এলাকায় গাঁজা বৈধ, শুধু সে এলাকাগুলোতেই বিজ্ঞাপন দেখা যাবে। এ ছাড়া টুইটার নিয়ম করেছে, ২১ বছরের কম বয়সীদের লক্ষ্য করে বিজ্ঞাপন দেওয়া যাবে না।
আন্তঅঙ্গরাজ্য গাঁজা কারবারিরা এবং চিকিৎসায় ব্যবহারের গাঁজা-সম্পর্কিত সংস্থা ক্রেসকো ল্যাবস বলছে, বৈধভাবে গাঁজা বিপণনকারীদের জন্য এটি একটি বিশাল সুযোগ। বেশির ভাগ গাঁজা কোম্পানি টুইটারের প্রস্তাবিত পরিবর্তনগুলো দ্রুত কার্যকরের অপেক্ষায় রয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক বৃহত্তম গাঁজা সংস্থা কেট লিঞ্চ কুরালিফ জানিয়েছে, এই পরিবর্তনটি মূলধারার গাঁজার ক্রমবর্ধমান গ্রহণযোগ্যতার কথা বলে। আমরা আশাবাদী, এটি অন্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মগুলোকেও গাঁজার বিজ্ঞাপনের অনুমতি প্রদানে উৎসাহিত করবে।
সম্প্রতি, টুইটার ব্যবহারকারীদের সঙ্গে বিজ্ঞাপনের টাকা ভাগ করে নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন মাস্ক। প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট টেকক্রাঞ্চের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ৩ ফেব্রুয়ারি নিজের অফিশিয়াল টুইটার হ্যান্ডল থেকে এক পোস্টে মাস্ক লেখেন, ‘আজ থেকে পোস্টদাতার সঙ্গে টুইটে দেখানো বিজ্ঞাপনগুলো থেকে আয় ভাগ করে নেবে টুইটার।’
ওই টুইটের রিপ্লাইতে তিনি আরও লেখেন, ‘এই আয়ের অংশ হতে হলে ব্যবহারকারীকে টুইটারের ব্লু সাবস্ক্রাইবার হতে হবে।’
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ভিত্তিক চ্যাটজিপিটির পরামর্শ মেনে খাদ্যাভাস পরিবর্তন করায় নিউইয়র্কের ৬০ বছর বয়সী এক ব্যক্তি হাসপাতালে ভর্তি হন। চিকিৎসকদের মতে, কয়েক সপ্তাহের মধ্যে খাদ্যাভ্যাসে প্রায় সম্পূর্ণভাবে লবণ বাদ দিয়ে ফেলেন ওই ব্যক্তি, যার ফলে তার শরীরে বিপজ্জনকভাবে সোডিয়ামের ঘাটতি দেখা দেয়।
২২ দিন আগেঅ্যাপলের অ্যাপ স্টোর নীতিমালা নিয়ে তীব্র সমালোচনা করেছেন বিশ্বখ্যাত প্রযুক্তি উদ্যোক্তা এবং এক্সএআইয়ের প্রতিষ্ঠাতা ইলন মাস্ক। নিজের এক্স (সাবেক টুইটার) অ্যাকাউন্টে পিন করা একটি পোস্টে মাস্ক দাবি করেন, অ্যাপল ইচ্ছাকৃতভাবে ওপেনএআই ছাড়া অন্য কোনো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক কোম্পানিকে অ্যাপ স্টোরের র্য
২২ দিন আগেবিশ্বের জনপ্রিয় এআই চ্যাটবট চ্যাটজিপিটির নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআই সম্প্রতি তাদের সর্বশেষ সংস্করণ জিপিটি-৫ উন্মোচন করেছে। প্রতিষ্ঠানটি দাবি করছে, এই মডেলটি মানুষের পিএইচডি লেভেলের দক্ষ!
২২ দিন আগেস্মার্টফোন আসক্তি অনেকের কাছে ব্যাপক মাথাব্যথার কারণ। বিরতিহীন স্মার্টফোন স্ক্রলিংয়ের কারণে অন্যান্য কাজে মনোযোগ নষ্ট হয়। তা ছাড়া মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। তবে স্মার্টফোনের আসক্তি কমানো যায় স্মার্টফোন দিয়েই। বিভিন্ন অ্যাপ দিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া আসক্তি থেকে বেরিয়ে আসা যায়। দেখে নিন
২২ দিন আগে