অনলাইন ডেস্ক
বর্তমান যুগের ব্যস্ত মানুষেরা ছোট দৈর্ঘ্যের ভিডিও বেশ পছন্দ করে। টিকটকের জনপ্রিয়তা তারই প্রমাণ। ফেসবুকও ব্যবহারকারীদের সৃজনশীল ও আকর্ষণীয় ছোট দৈর্ঘ্যের রিল ভিডিও তৈরির সুযোগ দেয়। এটি মূলত ইনস্টাগ্রাম রিলের মতো, তবে ফেসবুকের নিজস্ব প্ল্যাটফর্মে তৈরি করা হয়। রিলের মাধ্যমে ১৫ সেকেন্ড থেকে ৩০ সেকেন্ডের মধ্যে কোনো বিষয় বা থিম নিয়ে ভিডিও তৈরি করা যায় এবং সেটি ফেসবুকের নিউজফিডে অথবা প্রোফাইলে শেয়ার করা হয়। তবে অনেকে এটি সঠিকভাবে বানাতে পারেন না। তাই এগুলো বেশি দর্শকের কাছে পৌঁছায় না।
ফেসবুক রিল কী
ফেসবুক রিল হলো শর্ট ফরম্যাট ভিডিও (৯০ সেকেন্ড পর্যন্ত), যার সঙ্গে মিউজিক, অডিও ক্লিপ ও ইফেক্ট যুক্ত করা যায়। এগুলো সাধারণত কনটেন্ট ক্রিয়েটর, ব্যবসায়িক পেজ ও ইনফ্লুয়েন্সারেরা ব্যবহার করে থাকেন।
ফেসবুক রিল এখন ১৫০টিরও বেশি দেশের ফেসবুক অ্যাপে তৈরি করা যায়।
ফেসবুক রিলে প্রকাশিত ভিডিওগুলো একটি উল্লম্ব স্ক্রলিং ফিডে প্রদর্শিত হয় এবং এগুলো ফেসবুক ফিড, গ্রুপ ও মেনুতে পাওয়া যায়।
ফেসবুক রিলের দৈর্ঘ্য কত হতে পারে
ফেসবুক অনুযায়ী, রিলের দৈর্ঘ্য ৯০ সেকেন্ড পর্যন্ত হতে পারে। তবে আগে সর্বোচ্চ সীমা ছিল ৩০ সেকেন্ড। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ১০–৩০ সেকেন্ডের ছোট ভিডিওগুলো সবচেয়ে বেশি আকর্ষণীয় হয়।
ফেসবুক রিলের সাইজ ও স্পেসিফিকেশন
নিজের ফেসবুক রিল তৈরি করার সময় এর আকার ও স্পেসিফিকেশনগুলোর দিকে খেয়াল রাখা ভালো। তাহলে রিলের রিচ বাড়ে।
অ্যাসপেক্ট রেশিও: ৯: ১৬
রেজল্যুশন: ১০৮০ পিপি
ফ্রেম রেট: ২৪৬০ এফপিএস
দৈর্ঘ্য: ৩৯০ সেকেন্ড
ফাইল সাইজ: ১ জিবি
ভিডিও ফরম্যাট: এমপি ৪
ফেসবুক রিল তৈরি করবেন যেভাবে
ফেসবুকে সাধারণভাবে রিলগুলো খুবই সহজে তৈরি করা যায়। তবে এগুলো আকর্ষণীয়ভাবে তৈরি করতে ফেসবুকের টুল ব্যবহার করে থাকেন অনেকে। ফেসবুক রিল শুধু ছবি দিয়ে তৈরি করা যায়, আবার ভিডিও দিয়েও করা যায়। রিল তৈরির জন্য নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন—
১. অ্যান্ড্রয়েড বা আইফোনে ফেসবুক চালু করুন।
২. এবার ওপরের দিকে থাকা ‘+’ আইকনে ট্যাপ করুন।
৩. এখন ‘রিল’ অপশনে ট্যাপ করুন।
৪. ছবি দিয়ে রিল তৈরির জন্য একটি বা একাধিক ছবি নির্বাচন করুন। একাধিক ছবি নির্বাচনের ক্ষেত্রে ‘সিলেক্ট মাল্টিপল’ অপশনে ট্যাপ করতে হবে। এরপর ছবিগুলোর ওপর ট্যাপ করে সেগুলো নির্বাচন করতে পারবেন।
ভিডিও রিল তৈরি জন্য গ্যালারির পাশে থাকা তীর চিহ্নে ট্যাপ করুন। অপশনগুলো থেকে ‘ভিডিও’ বাছাই করুন। এর ফলে ফোনের গ্যালারিতে থাকা ভিডিওগুলো দেখা যাবে।
৫. ছবি ও ভিডিও নির্বাচনের পর নিচের দিকে থাকা ‘এডিট অপশন’ থেকে রিলের দৈর্ঘ্যসহ বিভিন্ন বিষয় এডিট করতে পারবেন। এ ছাড়া অডিও, টেক্সট, ইফেক্ট, স্টিকারও এখন নির্বাচন করতে পারবেন।
৬. এডিট শেষ হলে ‘নেক্সট’ বাটনে ট্যাপ করুন।
৭. এরপর ভিডিওটি কার কার সঙ্গে (পাবলিক বা ফ্রেন্ডস) শেয়ার করতে চান, তা নির্বাচন করুন।
ট্যাগ অপশন থেকে ফেসবুক বন্ধুদের ট্যাগও করতে পারবেন। লোকেশন অপশনের মাধ্যমে কোনো জায়গার ঠিকানাও যুক্ত করতে পারবেন।
৮. এখন ভিডিওটি পোস্টের জন্য নিচের ‘শেয়ার নাউ’ অপশনে ট্যাপ করুন।
আর ভিডিওটি ফোনের গ্যালারিতে সেভ করতে চাইলে নিচের দিকে থাকা ফোল্ডার আইকনে ট্যাপ করুন।
বর্তমান যুগের ব্যস্ত মানুষেরা ছোট দৈর্ঘ্যের ভিডিও বেশ পছন্দ করে। টিকটকের জনপ্রিয়তা তারই প্রমাণ। ফেসবুকও ব্যবহারকারীদের সৃজনশীল ও আকর্ষণীয় ছোট দৈর্ঘ্যের রিল ভিডিও তৈরির সুযোগ দেয়। এটি মূলত ইনস্টাগ্রাম রিলের মতো, তবে ফেসবুকের নিজস্ব প্ল্যাটফর্মে তৈরি করা হয়। রিলের মাধ্যমে ১৫ সেকেন্ড থেকে ৩০ সেকেন্ডের মধ্যে কোনো বিষয় বা থিম নিয়ে ভিডিও তৈরি করা যায় এবং সেটি ফেসবুকের নিউজফিডে অথবা প্রোফাইলে শেয়ার করা হয়। তবে অনেকে এটি সঠিকভাবে বানাতে পারেন না। তাই এগুলো বেশি দর্শকের কাছে পৌঁছায় না।
ফেসবুক রিল কী
ফেসবুক রিল হলো শর্ট ফরম্যাট ভিডিও (৯০ সেকেন্ড পর্যন্ত), যার সঙ্গে মিউজিক, অডিও ক্লিপ ও ইফেক্ট যুক্ত করা যায়। এগুলো সাধারণত কনটেন্ট ক্রিয়েটর, ব্যবসায়িক পেজ ও ইনফ্লুয়েন্সারেরা ব্যবহার করে থাকেন।
ফেসবুক রিল এখন ১৫০টিরও বেশি দেশের ফেসবুক অ্যাপে তৈরি করা যায়।
ফেসবুক রিলে প্রকাশিত ভিডিওগুলো একটি উল্লম্ব স্ক্রলিং ফিডে প্রদর্শিত হয় এবং এগুলো ফেসবুক ফিড, গ্রুপ ও মেনুতে পাওয়া যায়।
ফেসবুক রিলের দৈর্ঘ্য কত হতে পারে
ফেসবুক অনুযায়ী, রিলের দৈর্ঘ্য ৯০ সেকেন্ড পর্যন্ত হতে পারে। তবে আগে সর্বোচ্চ সীমা ছিল ৩০ সেকেন্ড। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ১০–৩০ সেকেন্ডের ছোট ভিডিওগুলো সবচেয়ে বেশি আকর্ষণীয় হয়।
ফেসবুক রিলের সাইজ ও স্পেসিফিকেশন
নিজের ফেসবুক রিল তৈরি করার সময় এর আকার ও স্পেসিফিকেশনগুলোর দিকে খেয়াল রাখা ভালো। তাহলে রিলের রিচ বাড়ে।
অ্যাসপেক্ট রেশিও: ৯: ১৬
রেজল্যুশন: ১০৮০ পিপি
ফ্রেম রেট: ২৪৬০ এফপিএস
দৈর্ঘ্য: ৩৯০ সেকেন্ড
ফাইল সাইজ: ১ জিবি
ভিডিও ফরম্যাট: এমপি ৪
ফেসবুক রিল তৈরি করবেন যেভাবে
ফেসবুকে সাধারণভাবে রিলগুলো খুবই সহজে তৈরি করা যায়। তবে এগুলো আকর্ষণীয়ভাবে তৈরি করতে ফেসবুকের টুল ব্যবহার করে থাকেন অনেকে। ফেসবুক রিল শুধু ছবি দিয়ে তৈরি করা যায়, আবার ভিডিও দিয়েও করা যায়। রিল তৈরির জন্য নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন—
১. অ্যান্ড্রয়েড বা আইফোনে ফেসবুক চালু করুন।
২. এবার ওপরের দিকে থাকা ‘+’ আইকনে ট্যাপ করুন।
৩. এখন ‘রিল’ অপশনে ট্যাপ করুন।
৪. ছবি দিয়ে রিল তৈরির জন্য একটি বা একাধিক ছবি নির্বাচন করুন। একাধিক ছবি নির্বাচনের ক্ষেত্রে ‘সিলেক্ট মাল্টিপল’ অপশনে ট্যাপ করতে হবে। এরপর ছবিগুলোর ওপর ট্যাপ করে সেগুলো নির্বাচন করতে পারবেন।
ভিডিও রিল তৈরি জন্য গ্যালারির পাশে থাকা তীর চিহ্নে ট্যাপ করুন। অপশনগুলো থেকে ‘ভিডিও’ বাছাই করুন। এর ফলে ফোনের গ্যালারিতে থাকা ভিডিওগুলো দেখা যাবে।
৫. ছবি ও ভিডিও নির্বাচনের পর নিচের দিকে থাকা ‘এডিট অপশন’ থেকে রিলের দৈর্ঘ্যসহ বিভিন্ন বিষয় এডিট করতে পারবেন। এ ছাড়া অডিও, টেক্সট, ইফেক্ট, স্টিকারও এখন নির্বাচন করতে পারবেন।
৬. এডিট শেষ হলে ‘নেক্সট’ বাটনে ট্যাপ করুন।
৭. এরপর ভিডিওটি কার কার সঙ্গে (পাবলিক বা ফ্রেন্ডস) শেয়ার করতে চান, তা নির্বাচন করুন।
ট্যাগ অপশন থেকে ফেসবুক বন্ধুদের ট্যাগও করতে পারবেন। লোকেশন অপশনের মাধ্যমে কোনো জায়গার ঠিকানাও যুক্ত করতে পারবেন।
৮. এখন ভিডিওটি পোস্টের জন্য নিচের ‘শেয়ার নাউ’ অপশনে ট্যাপ করুন।
আর ভিডিওটি ফোনের গ্যালারিতে সেভ করতে চাইলে নিচের দিকে থাকা ফোল্ডার আইকনে ট্যাপ করুন।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ভিত্তিক চ্যাটজিপিটির পরামর্শ মেনে খাদ্যাভাস পরিবর্তন করায় নিউইয়র্কের ৬০ বছর বয়সী এক ব্যক্তি হাসপাতালে ভর্তি হন। চিকিৎসকদের মতে, কয়েক সপ্তাহের মধ্যে খাদ্যাভ্যাসে প্রায় সম্পূর্ণভাবে লবণ বাদ দিয়ে ফেলেন ওই ব্যক্তি, যার ফলে তার শরীরে বিপজ্জনকভাবে সোডিয়ামের ঘাটতি দেখা দেয়।
১২ আগস্ট ২০২৫অ্যাপলের অ্যাপ স্টোর নীতিমালা নিয়ে তীব্র সমালোচনা করেছেন বিশ্বখ্যাত প্রযুক্তি উদ্যোক্তা এবং এক্সএআইয়ের প্রতিষ্ঠাতা ইলন মাস্ক। নিজের এক্স (সাবেক টুইটার) অ্যাকাউন্টে পিন করা একটি পোস্টে মাস্ক দাবি করেন, অ্যাপল ইচ্ছাকৃতভাবে ওপেনএআই ছাড়া অন্য কোনো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক কোম্পানিকে অ্যাপ স্টোরের র্য
১২ আগস্ট ২০২৫বিশ্বের জনপ্রিয় এআই চ্যাটবট চ্যাটজিপিটির নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআই সম্প্রতি তাদের সর্বশেষ সংস্করণ জিপিটি-৫ উন্মোচন করেছে। প্রতিষ্ঠানটি দাবি করছে, এই মডেলটি মানুষের পিএইচডি লেভেলের দক্ষ!
১২ আগস্ট ২০২৫স্মার্টফোন আসক্তি অনেকের কাছে ব্যাপক মাথাব্যথার কারণ। বিরতিহীন স্মার্টফোন স্ক্রলিংয়ের কারণে অন্যান্য কাজে মনোযোগ নষ্ট হয়। তা ছাড়া মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। তবে স্মার্টফোনের আসক্তি কমানো যায় স্মার্টফোন দিয়েই। বিভিন্ন অ্যাপ দিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া আসক্তি থেকে বেরিয়ে আসা যায়। দেখে নিন
১২ আগস্ট ২০২৫