টুইটার কেনার বিষয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে ‘না’ বলে দিলেন বিশ্বের শীর্ষ ধনী ব্যক্তি ইলন মাস্ক। স্থানীয় সময় গতকাল শুক্রবার তিনি এমন ঘোষণা দিয়েছেন। ইলন জানিয়েছেন, ফেক অ্যাকাউন্টের বিষয়ে ‘বিভ্রান্তিকর’ বিবৃতি দেওয়ায় এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এদিকে চুপটি করে বসে নেই টুইটারও। প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান এক বিবৃতিতে জানিয়ে দিয়েছেন, এ বিষয়ে আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হবে শিগগিরই।
সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে, ফেক বা স্প্যাম অ্যাকাউন্ট বিষয়ে টুইটার কর্তৃপক্ষ সঠিক তথ্য সরবরাহ করতে ব্যর্থ হওয়ায় এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তেমনটাই জানিয়েছেন ইলন মাস্কের আইনজীবীরা। আবার ইলন মাস্ক অভিযোগ করেছেন, অধিগ্রহণের শর্ত ভঙ্গ করেছে টুইটার।
চলতি বছরের এপ্রিলের মাঝামাঝি বিশাল ঘোষণা দিয়ে টুইটার কিনে ফেলার তথ্য জানিয়েছিলেন বিখ্যাত উদ্যোক্তা ও বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তি ইলন মাস্ক। টেসলা ও স্পেসএক্স দিয়ে খ্যাতি কুড়ানো ইলনের টুইটার কেনার ঘোষণায় পুরো প্রযুক্তি বিশ্বেই আলোড়ন ওঠে। ইলন দিয়েছিলেন ৪৪ বিলিয়ন ডলারে টুইটার কেনার ঘোষণা। এর পর টুইটার কর্তৃপক্ষও নির্দিষ্ট বিরতির পর তাতে সম্মতি জানিয়েছিল। আর তখন থেকেই ইলনের পক্ষ থেকে আসতে থাকে টুইটারের খোলনলচে পাল্টানোর হরেক রকমের কথা।
টুইটারে প্রধান ব্যক্তি হওয়ার গুঞ্জনের মধ্যেই গত ১৩ মে ইলন জানিয়ে দেন, টুইটার কেনা আপাতত অস্থায়ীভাবে স্থগিত। কারণ, টুইটারের মোট ব্যবহারকারীর ৫ শতাংশেরও কম অ্যাকাউন্ট স্প্যাম বা ভুয়া—টুইটারের এমন দাবি আমলে নেওয়া হয়েছে। আর এই দাবির সত্যাসত্য টুইটার প্রমাণ করতে না পারলে টুইটার আর কেনাই হবে না। আর জবাবে টুইটার কর্তৃপক্ষ জানিয়েছিল, চাইলেই এভাবে ‘কিনব না’ বলা যায় না। প্রয়োজনে আদালতের রাস্তায় হাঁটার পরোক্ষ হুমকিও দিয়ে রেখেছিল টুইটার।
বার্তা সংস্থা এএফপির খবরে বলা হয়েছে, এবার সেই আদালতের পথেই হাঁটার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিল টুইটার কর্তৃপক্ষ। প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান ব্রেট টায়লো বলেছেন, টুইটারের বোর্ড কর্তৃপক্ষ অধিগ্রহণ কার্যক্রম সম্পন্ন করার জন্য আদালতের দ্বারস্থ হবে এবং এই অধিগ্রহণের চুক্তি বাস্তবায়নের জন্য প্রয়োজনীয় আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ করবে। এক টুইট বার্তায় এ কথা জানিয়েছেন ব্রেট।
মূলত যে কারণ দেখিয়ে টুইটার কেনায় ‘না’ করলেন ইলন মাস্ক, সেটি নিয়েও আছে বিতর্ক। প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ভুয়া বা বট অ্যাকাউন্ট চিহ্নিত করা কোনো সহজ কাজ নয়। টুইটার কখনোই এ ব্যাপারে শতভাগ নিশ্চয়তা দিতে পারবে না। শুধু টুইটার কেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের কোনো প্ল্যাটফর্মের ক্ষেত্রেই নিজেদের ব্যবহারকারীদের মধ্যে ঠিক কতগুলো বট বা ভুয়া, সেটি নির্দিষ্ট করে বলা সম্ভব নয়।
এদিকে চুক্তি থেকে সরে আসার ঘোষণা দিলেই সেটি স্বস্তির হবে না ইলন মাস্কের জন্য। টুইটারের পরিচালনের পর্ষদের একটি সূত্র বলছে, একীভূত হওয়ার চুক্তি থেকে সরলে দিতে হবে ন্যূনতম ১ বিলিয়ন ডলার। কারণ চুক্তিতে আছে ‘রিভার্স টারমিনেশন ফি’ দেওয়ার বাধ্যবাধকতা এবং এ ক্ষেত্রে অঙ্কটি ১ বিলিয়ন ডলারের। অর্থাৎ, চুক্তি থেকে সরে গেলেই এই অর্থ দিতে হবে। ফলে বড় ধরনের অর্থ ক্ষয় সহ্য করতেই হবে ইলন মাস্ককে।
টুইটার কেনার বিষয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে ‘না’ বলে দিলেন বিশ্বের শীর্ষ ধনী ব্যক্তি ইলন মাস্ক। স্থানীয় সময় গতকাল শুক্রবার তিনি এমন ঘোষণা দিয়েছেন। ইলন জানিয়েছেন, ফেক অ্যাকাউন্টের বিষয়ে ‘বিভ্রান্তিকর’ বিবৃতি দেওয়ায় এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এদিকে চুপটি করে বসে নেই টুইটারও। প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান এক বিবৃতিতে জানিয়ে দিয়েছেন, এ বিষয়ে আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হবে শিগগিরই।
সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে, ফেক বা স্প্যাম অ্যাকাউন্ট বিষয়ে টুইটার কর্তৃপক্ষ সঠিক তথ্য সরবরাহ করতে ব্যর্থ হওয়ায় এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তেমনটাই জানিয়েছেন ইলন মাস্কের আইনজীবীরা। আবার ইলন মাস্ক অভিযোগ করেছেন, অধিগ্রহণের শর্ত ভঙ্গ করেছে টুইটার।
চলতি বছরের এপ্রিলের মাঝামাঝি বিশাল ঘোষণা দিয়ে টুইটার কিনে ফেলার তথ্য জানিয়েছিলেন বিখ্যাত উদ্যোক্তা ও বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তি ইলন মাস্ক। টেসলা ও স্পেসএক্স দিয়ে খ্যাতি কুড়ানো ইলনের টুইটার কেনার ঘোষণায় পুরো প্রযুক্তি বিশ্বেই আলোড়ন ওঠে। ইলন দিয়েছিলেন ৪৪ বিলিয়ন ডলারে টুইটার কেনার ঘোষণা। এর পর টুইটার কর্তৃপক্ষও নির্দিষ্ট বিরতির পর তাতে সম্মতি জানিয়েছিল। আর তখন থেকেই ইলনের পক্ষ থেকে আসতে থাকে টুইটারের খোলনলচে পাল্টানোর হরেক রকমের কথা।
টুইটারে প্রধান ব্যক্তি হওয়ার গুঞ্জনের মধ্যেই গত ১৩ মে ইলন জানিয়ে দেন, টুইটার কেনা আপাতত অস্থায়ীভাবে স্থগিত। কারণ, টুইটারের মোট ব্যবহারকারীর ৫ শতাংশেরও কম অ্যাকাউন্ট স্প্যাম বা ভুয়া—টুইটারের এমন দাবি আমলে নেওয়া হয়েছে। আর এই দাবির সত্যাসত্য টুইটার প্রমাণ করতে না পারলে টুইটার আর কেনাই হবে না। আর জবাবে টুইটার কর্তৃপক্ষ জানিয়েছিল, চাইলেই এভাবে ‘কিনব না’ বলা যায় না। প্রয়োজনে আদালতের রাস্তায় হাঁটার পরোক্ষ হুমকিও দিয়ে রেখেছিল টুইটার।
বার্তা সংস্থা এএফপির খবরে বলা হয়েছে, এবার সেই আদালতের পথেই হাঁটার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিল টুইটার কর্তৃপক্ষ। প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান ব্রেট টায়লো বলেছেন, টুইটারের বোর্ড কর্তৃপক্ষ অধিগ্রহণ কার্যক্রম সম্পন্ন করার জন্য আদালতের দ্বারস্থ হবে এবং এই অধিগ্রহণের চুক্তি বাস্তবায়নের জন্য প্রয়োজনীয় আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ করবে। এক টুইট বার্তায় এ কথা জানিয়েছেন ব্রেট।
মূলত যে কারণ দেখিয়ে টুইটার কেনায় ‘না’ করলেন ইলন মাস্ক, সেটি নিয়েও আছে বিতর্ক। প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ভুয়া বা বট অ্যাকাউন্ট চিহ্নিত করা কোনো সহজ কাজ নয়। টুইটার কখনোই এ ব্যাপারে শতভাগ নিশ্চয়তা দিতে পারবে না। শুধু টুইটার কেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের কোনো প্ল্যাটফর্মের ক্ষেত্রেই নিজেদের ব্যবহারকারীদের মধ্যে ঠিক কতগুলো বট বা ভুয়া, সেটি নির্দিষ্ট করে বলা সম্ভব নয়।
এদিকে চুক্তি থেকে সরে আসার ঘোষণা দিলেই সেটি স্বস্তির হবে না ইলন মাস্কের জন্য। টুইটারের পরিচালনের পর্ষদের একটি সূত্র বলছে, একীভূত হওয়ার চুক্তি থেকে সরলে দিতে হবে ন্যূনতম ১ বিলিয়ন ডলার। কারণ চুক্তিতে আছে ‘রিভার্স টারমিনেশন ফি’ দেওয়ার বাধ্যবাধকতা এবং এ ক্ষেত্রে অঙ্কটি ১ বিলিয়ন ডলারের। অর্থাৎ, চুক্তি থেকে সরে গেলেই এই অর্থ দিতে হবে। ফলে বড় ধরনের অর্থ ক্ষয় সহ্য করতেই হবে ইলন মাস্ককে।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ভিত্তিক চ্যাটজিপিটির পরামর্শ মেনে খাদ্যাভাস পরিবর্তন করায় নিউইয়র্কের ৬০ বছর বয়সী এক ব্যক্তি হাসপাতালে ভর্তি হন। চিকিৎসকদের মতে, কয়েক সপ্তাহের মধ্যে খাদ্যাভ্যাসে প্রায় সম্পূর্ণভাবে লবণ বাদ দিয়ে ফেলেন ওই ব্যক্তি, যার ফলে তার শরীরে বিপজ্জনকভাবে সোডিয়ামের ঘাটতি দেখা দেয়।
১২ আগস্ট ২০২৫অ্যাপলের অ্যাপ স্টোর নীতিমালা নিয়ে তীব্র সমালোচনা করেছেন বিশ্বখ্যাত প্রযুক্তি উদ্যোক্তা এবং এক্সএআইয়ের প্রতিষ্ঠাতা ইলন মাস্ক। নিজের এক্স (সাবেক টুইটার) অ্যাকাউন্টে পিন করা একটি পোস্টে মাস্ক দাবি করেন, অ্যাপল ইচ্ছাকৃতভাবে ওপেনএআই ছাড়া অন্য কোনো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক কোম্পানিকে অ্যাপ স্টোরের র্য
১২ আগস্ট ২০২৫বিশ্বের জনপ্রিয় এআই চ্যাটবট চ্যাটজিপিটির নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআই সম্প্রতি তাদের সর্বশেষ সংস্করণ জিপিটি-৫ উন্মোচন করেছে। প্রতিষ্ঠানটি দাবি করছে, এই মডেলটি মানুষের পিএইচডি লেভেলের দক্ষ!
১২ আগস্ট ২০২৫স্মার্টফোন আসক্তি অনেকের কাছে ব্যাপক মাথাব্যথার কারণ। বিরতিহীন স্মার্টফোন স্ক্রলিংয়ের কারণে অন্যান্য কাজে মনোযোগ নষ্ট হয়। তা ছাড়া মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। তবে স্মার্টফোনের আসক্তি কমানো যায় স্মার্টফোন দিয়েই। বিভিন্ন অ্যাপ দিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া আসক্তি থেকে বেরিয়ে আসা যায়। দেখে নিন
১২ আগস্ট ২০২৫