কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তির সাহায্যে চুপিসারে সংবাদ তৈরি করছে আন্তর্জাতিক ব্যবসায়িক সংবাদমাধ্যম ‘কোয়ার্টজ’। টেকক্রাঞ্চের মতো অন্যান্য সংবাদমাধ্যম থেকে প্রতিবেদন সংগ্রহ করে এআই ব্যবহার করে সেগুলো থেকে সারাংশ তৈরি করে প্রতিষ্ঠানটি। এরপর সেগুলো ‘কোয়ার্টজ ইন্টেলিজেন্স নিউজরুম’-এর আওতায় প্রতিবেদনগুলো প্রকাশ করেছে। কাজের গতি বাড়াতে ও খরচ বাঁচাতে এই পদ্ধতি বেছে নিয়েছে সংবাদমাধ্যমটি।
কয়েক মাস ধরে এআই প্রযুক্তি ব্যবহার করে শুধু আর্থিক প্রতিবেদন তৈরি করছিল কোয়ার্টজ। তবে গত সপ্তাহ থেকে ছোট ছোট প্রতিবেদনও প্রকাশ করতে শুরু করেছে তারা। গত সোমবার পর্যন্ত এআই দিয়ে ১৮টি প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে। এগুলোর মধ্যে ছিল—‘জেজু বিমান দুর্ঘটনার তদন্তের প্রাথমিক তথ্য শেয়ার করল দক্ষিণ কোরিয়া’ শিরোনামের একটি প্রতিবেদন, যা সিএনএন, এমএসএন এবং দ্য অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসের প্রতিবেদনের সংক্ষিপ্ত সারাংশ ছিল।
কোয়ার্টজের এআই প্রতিবেদনগুলো সাধারণত প্রায় ৪০০ শব্দের হয় এবং এতে কোনো পূর্ণ উদ্ধৃতি থাকে না। সাংবাদিকেরা যেভাবে সূত্র উল্লেখ করে তথ্য দেন, সেগুলো এআই দিয়ে তৈরি প্রতিবেদনে সেভাবে থাকে না। শিরোনামের শুরুর দিকে সূত্রগুলো উল্লেখ করা হয়।
কোয়ার্টজের মূল কোম্পানি জি/ও মিডিয়ার মুখপাত্র জানায়, এটি একটি ‘পুরোপুরি পরীক্ষামূলক’ এআই বার্তাকক্ষ। তবে, এটি স্পষ্ট করা হয়নি যে, তারা কোন এআই মডেল বা টুল ব্যবহার করছে।
এআই বার্তাকক্ষের জন্য কোয়ার্টজ কীভাবে বিষয় নির্বাচন তাও পরিষ্কার নয়। তবে একে ‘দীর্ঘ এবং গভীর প্রতিবেদন’ তৈরিতে সাহায্য করার একটি ব্যবস্থা হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। গুণগত মান নিয়ে প্রশ্নের সম্মুখীন হচ্ছে প্রতিবেদনগুলো যেমন: টেকক্রাঞ্চের প্রতিবেদনের সারাংশে অস্বচ্ছ এবং অসম্পূর্ণ তথ্য দেওয়া হয়েছিল।
আবার প্রাইভেট ইক্যুইটি প্রতিষ্ঠান গ্রেট হিল পার্টনার্সের মালিকানাধীন জি/ও মিডিয়া। ২০২৩ সালের জুলাইয়ে এআই দিয়ে তৈরি ভুলে ভরা কনটেন্ট প্রকাশের জন্য তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছিল প্রতিষ্ঠানটি। কোনো সম্পাদক বা লেখকের অংশগ্রহণ ছাড়াই কনটেন্টগুলো প্রকাশ করা হয়েছিল। এই পদ্ধতির তীব্র বিরোধিতা করেন জি/ও-এর মালিকানাধীন সংবাদমাধ্যমগুলোর সাংবাদিকেরা (যেমন গিজমডো)। তবে এর পক্ষ নেন তখনকার সম্পাদকীয় পরিচালক মেরিল ব্রাউন।
এআই উৎপন্ন কনটেন্ট প্রকাশের মাধ্যমে কোয়ার্টজের প্রতিষ্ঠান কম খরচে সংবাদ প্রবেশ করতে পারছে। কারণ কোনো বেতন বা সুবিধা দাবি করে না এআই। এর ফলে কোম্পানির লাভ বাড়ানোর সম্ভাবনাও তৈরি হয়।
জি/ও এর মুখপাত্র বলেছেন, এআই প্রতিবেদনগুলো পাঠক প্রতিক্রিয়া তাদের প্রত্যাশার চেয়ে অনেক বেশি ভালো ছিল।
এ ছাড়া আর্থিক সংকটের গুজব অস্বীকার করেছেন জি/ও-এর মুখপাত্র। কোম্পানির ভালো তহবিল রয়েছে এবং কাজ পরিচালনার জন্য পর্যাপ্ত তহবিল রয়েছে। তিনি আরও উল্লেখ করেছেন যে, ২০২৪ সালে কিছু সাইট বিক্রির কারণে এর আগে কিছু কর্মী ছাঁটাই করা হয়েছিল, তবে বর্তমানে কোয়ার্টজ নতুন কর্মী নিয়োগের প্রক্রিয়ায় রয়েছে।
তথ্যসূত্র: টেকক্রাঞ্চ
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তির সাহায্যে চুপিসারে সংবাদ তৈরি করছে আন্তর্জাতিক ব্যবসায়িক সংবাদমাধ্যম ‘কোয়ার্টজ’। টেকক্রাঞ্চের মতো অন্যান্য সংবাদমাধ্যম থেকে প্রতিবেদন সংগ্রহ করে এআই ব্যবহার করে সেগুলো থেকে সারাংশ তৈরি করে প্রতিষ্ঠানটি। এরপর সেগুলো ‘কোয়ার্টজ ইন্টেলিজেন্স নিউজরুম’-এর আওতায় প্রতিবেদনগুলো প্রকাশ করেছে। কাজের গতি বাড়াতে ও খরচ বাঁচাতে এই পদ্ধতি বেছে নিয়েছে সংবাদমাধ্যমটি।
কয়েক মাস ধরে এআই প্রযুক্তি ব্যবহার করে শুধু আর্থিক প্রতিবেদন তৈরি করছিল কোয়ার্টজ। তবে গত সপ্তাহ থেকে ছোট ছোট প্রতিবেদনও প্রকাশ করতে শুরু করেছে তারা। গত সোমবার পর্যন্ত এআই দিয়ে ১৮টি প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে। এগুলোর মধ্যে ছিল—‘জেজু বিমান দুর্ঘটনার তদন্তের প্রাথমিক তথ্য শেয়ার করল দক্ষিণ কোরিয়া’ শিরোনামের একটি প্রতিবেদন, যা সিএনএন, এমএসএন এবং দ্য অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসের প্রতিবেদনের সংক্ষিপ্ত সারাংশ ছিল।
কোয়ার্টজের এআই প্রতিবেদনগুলো সাধারণত প্রায় ৪০০ শব্দের হয় এবং এতে কোনো পূর্ণ উদ্ধৃতি থাকে না। সাংবাদিকেরা যেভাবে সূত্র উল্লেখ করে তথ্য দেন, সেগুলো এআই দিয়ে তৈরি প্রতিবেদনে সেভাবে থাকে না। শিরোনামের শুরুর দিকে সূত্রগুলো উল্লেখ করা হয়।
কোয়ার্টজের মূল কোম্পানি জি/ও মিডিয়ার মুখপাত্র জানায়, এটি একটি ‘পুরোপুরি পরীক্ষামূলক’ এআই বার্তাকক্ষ। তবে, এটি স্পষ্ট করা হয়নি যে, তারা কোন এআই মডেল বা টুল ব্যবহার করছে।
এআই বার্তাকক্ষের জন্য কোয়ার্টজ কীভাবে বিষয় নির্বাচন তাও পরিষ্কার নয়। তবে একে ‘দীর্ঘ এবং গভীর প্রতিবেদন’ তৈরিতে সাহায্য করার একটি ব্যবস্থা হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। গুণগত মান নিয়ে প্রশ্নের সম্মুখীন হচ্ছে প্রতিবেদনগুলো যেমন: টেকক্রাঞ্চের প্রতিবেদনের সারাংশে অস্বচ্ছ এবং অসম্পূর্ণ তথ্য দেওয়া হয়েছিল।
আবার প্রাইভেট ইক্যুইটি প্রতিষ্ঠান গ্রেট হিল পার্টনার্সের মালিকানাধীন জি/ও মিডিয়া। ২০২৩ সালের জুলাইয়ে এআই দিয়ে তৈরি ভুলে ভরা কনটেন্ট প্রকাশের জন্য তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছিল প্রতিষ্ঠানটি। কোনো সম্পাদক বা লেখকের অংশগ্রহণ ছাড়াই কনটেন্টগুলো প্রকাশ করা হয়েছিল। এই পদ্ধতির তীব্র বিরোধিতা করেন জি/ও-এর মালিকানাধীন সংবাদমাধ্যমগুলোর সাংবাদিকেরা (যেমন গিজমডো)। তবে এর পক্ষ নেন তখনকার সম্পাদকীয় পরিচালক মেরিল ব্রাউন।
এআই উৎপন্ন কনটেন্ট প্রকাশের মাধ্যমে কোয়ার্টজের প্রতিষ্ঠান কম খরচে সংবাদ প্রবেশ করতে পারছে। কারণ কোনো বেতন বা সুবিধা দাবি করে না এআই। এর ফলে কোম্পানির লাভ বাড়ানোর সম্ভাবনাও তৈরি হয়।
জি/ও এর মুখপাত্র বলেছেন, এআই প্রতিবেদনগুলো পাঠক প্রতিক্রিয়া তাদের প্রত্যাশার চেয়ে অনেক বেশি ভালো ছিল।
এ ছাড়া আর্থিক সংকটের গুজব অস্বীকার করেছেন জি/ও-এর মুখপাত্র। কোম্পানির ভালো তহবিল রয়েছে এবং কাজ পরিচালনার জন্য পর্যাপ্ত তহবিল রয়েছে। তিনি আরও উল্লেখ করেছেন যে, ২০২৪ সালে কিছু সাইট বিক্রির কারণে এর আগে কিছু কর্মী ছাঁটাই করা হয়েছিল, তবে বর্তমানে কোয়ার্টজ নতুন কর্মী নিয়োগের প্রক্রিয়ায় রয়েছে।
তথ্যসূত্র: টেকক্রাঞ্চ
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ভিত্তিক চ্যাটজিপিটির পরামর্শ মেনে খাদ্যাভাস পরিবর্তন করায় নিউইয়র্কের ৬০ বছর বয়সী এক ব্যক্তি হাসপাতালে ভর্তি হন। চিকিৎসকদের মতে, কয়েক সপ্তাহের মধ্যে খাদ্যাভ্যাসে প্রায় সম্পূর্ণভাবে লবণ বাদ দিয়ে ফেলেন ওই ব্যক্তি, যার ফলে তার শরীরে বিপজ্জনকভাবে সোডিয়ামের ঘাটতি দেখা দেয়।
১২ আগস্ট ২০২৫অ্যাপলের অ্যাপ স্টোর নীতিমালা নিয়ে তীব্র সমালোচনা করেছেন বিশ্বখ্যাত প্রযুক্তি উদ্যোক্তা এবং এক্সএআইয়ের প্রতিষ্ঠাতা ইলন মাস্ক। নিজের এক্স (সাবেক টুইটার) অ্যাকাউন্টে পিন করা একটি পোস্টে মাস্ক দাবি করেন, অ্যাপল ইচ্ছাকৃতভাবে ওপেনএআই ছাড়া অন্য কোনো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক কোম্পানিকে অ্যাপ স্টোরের র্য
১২ আগস্ট ২০২৫বিশ্বের জনপ্রিয় এআই চ্যাটবট চ্যাটজিপিটির নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআই সম্প্রতি তাদের সর্বশেষ সংস্করণ জিপিটি-৫ উন্মোচন করেছে। প্রতিষ্ঠানটি দাবি করছে, এই মডেলটি মানুষের পিএইচডি লেভেলের দক্ষ!
১২ আগস্ট ২০২৫স্মার্টফোন আসক্তি অনেকের কাছে ব্যাপক মাথাব্যথার কারণ। বিরতিহীন স্মার্টফোন স্ক্রলিংয়ের কারণে অন্যান্য কাজে মনোযোগ নষ্ট হয়। তা ছাড়া মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। তবে স্মার্টফোনের আসক্তি কমানো যায় স্মার্টফোন দিয়েই। বিভিন্ন অ্যাপ দিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া আসক্তি থেকে বেরিয়ে আসা যায়। দেখে নিন
১২ আগস্ট ২০২৫