ফিচার ডেস্ক
ভিডিও এডিটিং একসময় বেশ জটিল বিষয় ছিল। কিন্তু এখন সরাসরি ওয়েব ব্রাউজার থেকে এ কাজ করা যাচ্ছে খুব সহজে। শুধু থাকতে হবে নিরবচ্ছিন্ন ইন্টারনেট সংযোগ। বাকি কাজ করে দেবে অনলাইন ভিডিও এডিটরগুলো। এ বছর এমন অনেক অনলাইন টুল এসেছে, যেগুলো দিয়ে খুব সহজে ভিডিও এডিট করা যাচ্ছে। ভিডিও ট্রিম, সাবটাইটেল তৈরি, ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক, ট্রানজিশন তো আছেই; এমনকি এসআই টুল দিয়ে ভিডিও তৈরি করা যাচ্ছে।
ভিড
যাঁরা পেশাদার মানের ভিডিও বানাতে চান, তাঁদের জন্য নিঃসন্দেহে সেরা অনলাইন এডিটর ভিড। এতে রয়েছে মাল্টি ট্র্যাক টাইমলাইন, সাবটাইটেল অটো জেনারেশন, এআই টুলস। ফ্রি ভার্সনে ৭২০পি আউটপুট এবং ১০ মিনিটের ভিডিও বানানো গেলেও প্রিমিয়াম সাবস্ক্রিপশনে রয়েছে আনলিমিটেড ফিচার।
ক্যানভা
ডিজাইন টুল হিসেবে জনপ্রিয় হলেও এটি ভিডিও তৈরির কাজেও দারুণ দক্ষ। যাঁরা ইনস্টাগ্রাম, ফেসবুক বা ইউটিউব শর্টসের মতো ভিডিও তৈরি করেন, তাঁদের জন্য এই টেমপ্লেটভিত্তিক প্ল্যাটফর্ম খুব কাজের। ভিডিও কাটাছেঁড়া, স্পিড অ্যাডজাস্ট, রিসাইজ করা এবং সব ধরনের সোশ্যাল মিডিয়া ফরম্যাটে ডাউনলোডের অপশন রয়েছে এতে।
ক্যাপউইং
ক্যাপউইং অনেকটা প্রফেশনাল সফটওয়্যারের মতো; তবে ব্যবহার বেশ সহজ। এতে রয়েছে ট্রানজিশন, কিফ্রেম, সাবটাইটেল জেনারেটর, মিউজিক অ্যাড। চাইলে স্টক ভিডিও, ছবি ও ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিকও ব্যবহার করতে পারবেন এটি দিয়ে।
মাইক্রোসফট ক্লিপচ্যাম্প
উইন্ডোজ ব্যবহারকারীদের জন্য এটি এখন ডিফল্ট ভিডিও এডিটর। ব্রাউজার থেকে ভিডিও বানানো এবং স্ক্রিন রেকর্ডিং করা যায়। এমনকি এসআইভিত্তিক টেক্সট-টু-স্পিচ বা অনুবাদও করা যায়। ফ্রি ভার্সনে ১০৮০পি ভিডিও এডিট করা যায়। তবে আরও ফিচার পেতে সাবস্ক্রিপশন দরকার হয়।
এডবি এক্সপ্রেস
মূলত গ্রাফিক ডিজাইনের টুল হলেও এটি দিয়ে ভিডিওর কিছু কাজ করা যায়। সেগুলোর মধ্যে আছে ভয়েস অ্যাড, ভিডিওর গতি পরিবর্তন, ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক যুক্ত করা ইত্যাদি। তবে মাল্টি ট্র্যাক টাইমলাইন নেই, কাজ করতে হয় টেমপ্লেট পদ্ধতিতে।
ফ্লেক্স ক্লিপ
যাঁরা প্রমোশনাল ভিডিও তৈরি করেন, তাঁদের জন্য ফ্লেক্স ক্লিপ খুবই কাজের একটি টুল। এতে টাইমলাইন এবং স্কোর বোর্ড—দুভাবেই কাজ করা যায়। ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক, ট্রানজিশন, টেক্সট সবই আছে। এমনকি এসআই দিয়ে স্ক্রিপ্ট তৈরি বা ভয়েস জেনারেশনও সম্ভব এটি দিয়ে।
প্রোমো ডট কম
এই প্ল্যাটফর্ম মূলত মার্কেটিং এবং অ্যাড ভিডিও বানানোর জন্য। কয়েক হাজার টেমপ্লেট থেকে পছন্দ করে কনটেন্ট বানানো যায় এটি দিয়ে। তবে এডিটিং ফিচারগুলো কিছুটা সীমিত এবং এটি ফ্রি নয়।
ওসলো
যাঁরা বিনা মূল্যে ভিডিও এডিটিং করতে চান, তাঁদের জন্য ভালো অপশন ওসলো। এতে মাল্টি ট্র্যাক টাইমলাইন, স্ক্রিন রেকর্ডিং, কমেন্টিং সিস্টেম এবং ১০৮০পি পর্যন্ত এক্সপোর্ট সুবিধা রয়েছে একদম বিনা মূল্যে।
সোশ্যাল মিডিয়া, মার্কেটিং বা প্রফেশনাল ব্যবহারসহ যেকোনো ধরনের ভিডিও তৈরির জন্য এখন অনলাইনেই রয়েছে চমৎকার সব টুল। শুধু থাকতে হবে ইন্টারনেট আর ব্রাউজার। আর প্রয়োজন এই টুলগুলো চালানোর মানসিকতা। তাহলেই পাওয়া যাবে নিজের মতো করে ভিডিও কনটেন্ট।
সূত্র: পিসিম্যাগ
ভিডিও এডিটিং একসময় বেশ জটিল বিষয় ছিল। কিন্তু এখন সরাসরি ওয়েব ব্রাউজার থেকে এ কাজ করা যাচ্ছে খুব সহজে। শুধু থাকতে হবে নিরবচ্ছিন্ন ইন্টারনেট সংযোগ। বাকি কাজ করে দেবে অনলাইন ভিডিও এডিটরগুলো। এ বছর এমন অনেক অনলাইন টুল এসেছে, যেগুলো দিয়ে খুব সহজে ভিডিও এডিট করা যাচ্ছে। ভিডিও ট্রিম, সাবটাইটেল তৈরি, ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক, ট্রানজিশন তো আছেই; এমনকি এসআই টুল দিয়ে ভিডিও তৈরি করা যাচ্ছে।
ভিড
যাঁরা পেশাদার মানের ভিডিও বানাতে চান, তাঁদের জন্য নিঃসন্দেহে সেরা অনলাইন এডিটর ভিড। এতে রয়েছে মাল্টি ট্র্যাক টাইমলাইন, সাবটাইটেল অটো জেনারেশন, এআই টুলস। ফ্রি ভার্সনে ৭২০পি আউটপুট এবং ১০ মিনিটের ভিডিও বানানো গেলেও প্রিমিয়াম সাবস্ক্রিপশনে রয়েছে আনলিমিটেড ফিচার।
ক্যানভা
ডিজাইন টুল হিসেবে জনপ্রিয় হলেও এটি ভিডিও তৈরির কাজেও দারুণ দক্ষ। যাঁরা ইনস্টাগ্রাম, ফেসবুক বা ইউটিউব শর্টসের মতো ভিডিও তৈরি করেন, তাঁদের জন্য এই টেমপ্লেটভিত্তিক প্ল্যাটফর্ম খুব কাজের। ভিডিও কাটাছেঁড়া, স্পিড অ্যাডজাস্ট, রিসাইজ করা এবং সব ধরনের সোশ্যাল মিডিয়া ফরম্যাটে ডাউনলোডের অপশন রয়েছে এতে।
ক্যাপউইং
ক্যাপউইং অনেকটা প্রফেশনাল সফটওয়্যারের মতো; তবে ব্যবহার বেশ সহজ। এতে রয়েছে ট্রানজিশন, কিফ্রেম, সাবটাইটেল জেনারেটর, মিউজিক অ্যাড। চাইলে স্টক ভিডিও, ছবি ও ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিকও ব্যবহার করতে পারবেন এটি দিয়ে।
মাইক্রোসফট ক্লিপচ্যাম্প
উইন্ডোজ ব্যবহারকারীদের জন্য এটি এখন ডিফল্ট ভিডিও এডিটর। ব্রাউজার থেকে ভিডিও বানানো এবং স্ক্রিন রেকর্ডিং করা যায়। এমনকি এসআইভিত্তিক টেক্সট-টু-স্পিচ বা অনুবাদও করা যায়। ফ্রি ভার্সনে ১০৮০পি ভিডিও এডিট করা যায়। তবে আরও ফিচার পেতে সাবস্ক্রিপশন দরকার হয়।
এডবি এক্সপ্রেস
মূলত গ্রাফিক ডিজাইনের টুল হলেও এটি দিয়ে ভিডিওর কিছু কাজ করা যায়। সেগুলোর মধ্যে আছে ভয়েস অ্যাড, ভিডিওর গতি পরিবর্তন, ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক যুক্ত করা ইত্যাদি। তবে মাল্টি ট্র্যাক টাইমলাইন নেই, কাজ করতে হয় টেমপ্লেট পদ্ধতিতে।
ফ্লেক্স ক্লিপ
যাঁরা প্রমোশনাল ভিডিও তৈরি করেন, তাঁদের জন্য ফ্লেক্স ক্লিপ খুবই কাজের একটি টুল। এতে টাইমলাইন এবং স্কোর বোর্ড—দুভাবেই কাজ করা যায়। ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক, ট্রানজিশন, টেক্সট সবই আছে। এমনকি এসআই দিয়ে স্ক্রিপ্ট তৈরি বা ভয়েস জেনারেশনও সম্ভব এটি দিয়ে।
প্রোমো ডট কম
এই প্ল্যাটফর্ম মূলত মার্কেটিং এবং অ্যাড ভিডিও বানানোর জন্য। কয়েক হাজার টেমপ্লেট থেকে পছন্দ করে কনটেন্ট বানানো যায় এটি দিয়ে। তবে এডিটিং ফিচারগুলো কিছুটা সীমিত এবং এটি ফ্রি নয়।
ওসলো
যাঁরা বিনা মূল্যে ভিডিও এডিটিং করতে চান, তাঁদের জন্য ভালো অপশন ওসলো। এতে মাল্টি ট্র্যাক টাইমলাইন, স্ক্রিন রেকর্ডিং, কমেন্টিং সিস্টেম এবং ১০৮০পি পর্যন্ত এক্সপোর্ট সুবিধা রয়েছে একদম বিনা মূল্যে।
সোশ্যাল মিডিয়া, মার্কেটিং বা প্রফেশনাল ব্যবহারসহ যেকোনো ধরনের ভিডিও তৈরির জন্য এখন অনলাইনেই রয়েছে চমৎকার সব টুল। শুধু থাকতে হবে ইন্টারনেট আর ব্রাউজার। আর প্রয়োজন এই টুলগুলো চালানোর মানসিকতা। তাহলেই পাওয়া যাবে নিজের মতো করে ভিডিও কনটেন্ট।
সূত্র: পিসিম্যাগ
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ভিত্তিক চ্যাটজিপিটির পরামর্শ মেনে খাদ্যাভাস পরিবর্তন করায় নিউইয়র্কের ৬০ বছর বয়সী এক ব্যক্তি হাসপাতালে ভর্তি হন। চিকিৎসকদের মতে, কয়েক সপ্তাহের মধ্যে খাদ্যাভ্যাসে প্রায় সম্পূর্ণভাবে লবণ বাদ দিয়ে ফেলেন ওই ব্যক্তি, যার ফলে তার শরীরে বিপজ্জনকভাবে সোডিয়ামের ঘাটতি দেখা দেয়।
২১ দিন আগেঅ্যাপলের অ্যাপ স্টোর নীতিমালা নিয়ে তীব্র সমালোচনা করেছেন বিশ্বখ্যাত প্রযুক্তি উদ্যোক্তা এবং এক্সএআইয়ের প্রতিষ্ঠাতা ইলন মাস্ক। নিজের এক্স (সাবেক টুইটার) অ্যাকাউন্টে পিন করা একটি পোস্টে মাস্ক দাবি করেন, অ্যাপল ইচ্ছাকৃতভাবে ওপেনএআই ছাড়া অন্য কোনো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক কোম্পানিকে অ্যাপ স্টোরের র্য
২১ দিন আগেবিশ্বের জনপ্রিয় এআই চ্যাটবট চ্যাটজিপিটির নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআই সম্প্রতি তাদের সর্বশেষ সংস্করণ জিপিটি-৫ উন্মোচন করেছে। প্রতিষ্ঠানটি দাবি করছে, এই মডেলটি মানুষের পিএইচডি লেভেলের দক্ষ!
২১ দিন আগেস্মার্টফোন আসক্তি অনেকের কাছে ব্যাপক মাথাব্যথার কারণ। বিরতিহীন স্মার্টফোন স্ক্রলিংয়ের কারণে অন্যান্য কাজে মনোযোগ নষ্ট হয়। তা ছাড়া মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। তবে স্মার্টফোনের আসক্তি কমানো যায় স্মার্টফোন দিয়েই। বিভিন্ন অ্যাপ দিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া আসক্তি থেকে বেরিয়ে আসা যায়। দেখে নিন
২১ দিন আগে