অনেক সময় ওষুধ সেবনের কথা মনে থাকে না। নিয়ম মেনে, সঠিক সময়ে ওষুধ সেবন না করলে স্বাস্থ্যের ক্ষতি হতে পারে। এই সমস্যার সমাধানে নতুন ফিচার নিয়ে এসেছে স্যামসাং। কখন কোন ওষুধ আপনার সেবনের কথা তা জানাবে এই ফিচার।
ব্যবহারকারীদের প্রেসক্রিপশন অনুয়ায়ী ওষুধ সেবনে সাহায্য করার জন্য ফিচারটি নকশা করা হয়েছে। গ্রাহকেরা কত ডোজ সেবন করছেন বা কখন সেবন করেছেন সেসব তথ্য এই ফিচারে লগ করতে পারবে। এর ফলে ওষুধ সেবন নিয়ে বিভ্রান্তি দূর হবে।
ফিচারটি ব্যবহার করে গ্রাহকেরা ওষুধ সেবন ও প্রেসক্রিপশন অনুযায়ী নতুন ওষুধ কেনার জন্য রিমাইন্ডার দিতে পারবে। রিমাইন্ডারগুলো মৃদু থেকে শক্তিশালী বিভিন্ন সেটিংসে গ্রাহকেরা সেট করতে পারবে। উদাহরণস্বরূপ—ব্যবহারকারীরা যদি কোনো সাপ্লিমেন্ট সেবন করে, তাহলে তারা জেনটাল বা মৃদু রিমাইন্ডার সেট করতে পারবে। এর ফলে একটি সাধারণ পপ আপের মাধ্যমে ফোনে একটি নোটিফিকেশন দেখানো হবে। স্ট্রং বা শক্তিশালী সেটিংস পুরো স্ক্রিন জুড়ে ওষুধ সেবনের জন্য রিমাইন্ডার দেবে।
রিমাইন্ডারগুলো গ্রাহকের গ্যালাক্সি স্মার্টওয়াচেও পাওয়া যাবে। তাই ফোন সঙ্গে না থাকলেও ওষুধ সেবনের নোটিফিকেশন গ্রাহকের কাছে পৌঁছে যাবে।
ওষুধ ও ভিটামিন সম্পর্কে সাধারণ তথ্য জানাবে এই ফিচার। সেই সঙ্গে ওষুধগুলোর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সম্পর্কে সতর্ক করবে। এছাড়া ওষুধগুলো সেবনের সময় কোন কোন খাবার ও উপাদান গ্রহণ করা যাবে সেই সম্পর্কেও তথ্য দেবে এই ফিচার।
ব্যবহারকারীরা অ্যাপটিতে ওষুধের রং ও আকার সম্পর্কে তথ্য যোগ করতে পারবে। এর ফলে ব্যবহারকারীরা যেসব ওষুধ সেবন করছেন সেসবের মধ্যে সহজেই পার্থক্য দেখতে পারবে।
ফিচারটি ছাড়ার নির্দিষ্ট তারিখের ঘোষণা দেয়নি স্যামসাং। তবে আগামী সপ্তাহে ফিচারটি আসার সম্ভাবনা রয়েছে। এটি প্রথমে যুক্তরাষ্ট্রের গ্রাহকদের জন্য ছাড়া হবে। বিশ্বের অন্যান্য দেশের জন্য ফিচারটি ধীরে ধীরে ছাড়া হবে।
তথ্যসূত্র: অ্যান্ড্রয়েড অথোরিটি
অনেক সময় ওষুধ সেবনের কথা মনে থাকে না। নিয়ম মেনে, সঠিক সময়ে ওষুধ সেবন না করলে স্বাস্থ্যের ক্ষতি হতে পারে। এই সমস্যার সমাধানে নতুন ফিচার নিয়ে এসেছে স্যামসাং। কখন কোন ওষুধ আপনার সেবনের কথা তা জানাবে এই ফিচার।
ব্যবহারকারীদের প্রেসক্রিপশন অনুয়ায়ী ওষুধ সেবনে সাহায্য করার জন্য ফিচারটি নকশা করা হয়েছে। গ্রাহকেরা কত ডোজ সেবন করছেন বা কখন সেবন করেছেন সেসব তথ্য এই ফিচারে লগ করতে পারবে। এর ফলে ওষুধ সেবন নিয়ে বিভ্রান্তি দূর হবে।
ফিচারটি ব্যবহার করে গ্রাহকেরা ওষুধ সেবন ও প্রেসক্রিপশন অনুযায়ী নতুন ওষুধ কেনার জন্য রিমাইন্ডার দিতে পারবে। রিমাইন্ডারগুলো মৃদু থেকে শক্তিশালী বিভিন্ন সেটিংসে গ্রাহকেরা সেট করতে পারবে। উদাহরণস্বরূপ—ব্যবহারকারীরা যদি কোনো সাপ্লিমেন্ট সেবন করে, তাহলে তারা জেনটাল বা মৃদু রিমাইন্ডার সেট করতে পারবে। এর ফলে একটি সাধারণ পপ আপের মাধ্যমে ফোনে একটি নোটিফিকেশন দেখানো হবে। স্ট্রং বা শক্তিশালী সেটিংস পুরো স্ক্রিন জুড়ে ওষুধ সেবনের জন্য রিমাইন্ডার দেবে।
রিমাইন্ডারগুলো গ্রাহকের গ্যালাক্সি স্মার্টওয়াচেও পাওয়া যাবে। তাই ফোন সঙ্গে না থাকলেও ওষুধ সেবনের নোটিফিকেশন গ্রাহকের কাছে পৌঁছে যাবে।
ওষুধ ও ভিটামিন সম্পর্কে সাধারণ তথ্য জানাবে এই ফিচার। সেই সঙ্গে ওষুধগুলোর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সম্পর্কে সতর্ক করবে। এছাড়া ওষুধগুলো সেবনের সময় কোন কোন খাবার ও উপাদান গ্রহণ করা যাবে সেই সম্পর্কেও তথ্য দেবে এই ফিচার।
ব্যবহারকারীরা অ্যাপটিতে ওষুধের রং ও আকার সম্পর্কে তথ্য যোগ করতে পারবে। এর ফলে ব্যবহারকারীরা যেসব ওষুধ সেবন করছেন সেসবের মধ্যে সহজেই পার্থক্য দেখতে পারবে।
ফিচারটি ছাড়ার নির্দিষ্ট তারিখের ঘোষণা দেয়নি স্যামসাং। তবে আগামী সপ্তাহে ফিচারটি আসার সম্ভাবনা রয়েছে। এটি প্রথমে যুক্তরাষ্ট্রের গ্রাহকদের জন্য ছাড়া হবে। বিশ্বের অন্যান্য দেশের জন্য ফিচারটি ধীরে ধীরে ছাড়া হবে।
তথ্যসূত্র: অ্যান্ড্রয়েড অথোরিটি
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ভিত্তিক চ্যাটজিপিটির পরামর্শ মেনে খাদ্যাভাস পরিবর্তন করায় নিউইয়র্কের ৬০ বছর বয়সী এক ব্যক্তি হাসপাতালে ভর্তি হন। চিকিৎসকদের মতে, কয়েক সপ্তাহের মধ্যে খাদ্যাভ্যাসে প্রায় সম্পূর্ণভাবে লবণ বাদ দিয়ে ফেলেন ওই ব্যক্তি, যার ফলে তার শরীরে বিপজ্জনকভাবে সোডিয়ামের ঘাটতি দেখা দেয়।
১২ আগস্ট ২০২৫অ্যাপলের অ্যাপ স্টোর নীতিমালা নিয়ে তীব্র সমালোচনা করেছেন বিশ্বখ্যাত প্রযুক্তি উদ্যোক্তা এবং এক্সএআইয়ের প্রতিষ্ঠাতা ইলন মাস্ক। নিজের এক্স (সাবেক টুইটার) অ্যাকাউন্টে পিন করা একটি পোস্টে মাস্ক দাবি করেন, অ্যাপল ইচ্ছাকৃতভাবে ওপেনএআই ছাড়া অন্য কোনো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক কোম্পানিকে অ্যাপ স্টোরের র্য
১২ আগস্ট ২০২৫বিশ্বের জনপ্রিয় এআই চ্যাটবট চ্যাটজিপিটির নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআই সম্প্রতি তাদের সর্বশেষ সংস্করণ জিপিটি-৫ উন্মোচন করেছে। প্রতিষ্ঠানটি দাবি করছে, এই মডেলটি মানুষের পিএইচডি লেভেলের দক্ষ!
১২ আগস্ট ২০২৫স্মার্টফোন আসক্তি অনেকের কাছে ব্যাপক মাথাব্যথার কারণ। বিরতিহীন স্মার্টফোন স্ক্রলিংয়ের কারণে অন্যান্য কাজে মনোযোগ নষ্ট হয়। তা ছাড়া মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। তবে স্মার্টফোনের আসক্তি কমানো যায় স্মার্টফোন দিয়েই। বিভিন্ন অ্যাপ দিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া আসক্তি থেকে বেরিয়ে আসা যায়। দেখে নিন
১২ আগস্ট ২০২৫