ওপেনএআইয়ের সিইও স্যাম অল্টম্যানকে কোম্পানি থেকে বের করার এক সপ্তাহের পরেই নাটকীয়ভাবে পুনর্বহাল করার ঘটনাকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়েছে। এর মধ্যে একটি হলো- গোপনে অতি শক্তিশালী নতুন এআই প্রযুক্তি তৈরি করেছে ওপেনএআই। আর তাই পরিচালনা পর্ষদ আতঙ্কিত হয়ে হুট করে সিইওকে ছাঁটাই করে। প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট ফিউচারিস এসব তথ্য তুলে ধরেছে।
অল্টম্যান বলেছে, দীর্ঘদিন ধরে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা তৈরি করাই ওপেনএআইয়ের প্রধান লক্ষ্য ছিল। এটি এক ধরনের অ্যালগরিদম, যা বিভিন্ন জটিল কাজ মানুষের চেয়েও ভালোভাবে সম্পন্ন করতে পারে। ‘মানবতার স্বার্থেই’ এই প্রযুক্তি তৈরি করা হয়েছে।
তবে আসল লক্ষ্য সেটা কিনা তা নিয়ে বিতর্ক রয়ে গেছে। গবেষণার ক্ষেত্রে আগে থেকেই কোম্পানিগুলো অনেক গোপনীয়তা বজায় রাখে। সম্প্রতি কোম্পানিটির কর্মকাণ্ড বিশ্লেষকদের মনে আরও সন্দেহের উদ্রেক করেছে।
গত সপ্তাহে রয়টার্স ও দ্য ইনফরমেশন জানিয়েছে, ওপেনএআইয়ের উচ্চপর্যায়ের সদস্যরা শক্তিশালী নতুন এআই নিয়ে আতঙ্কিত হয়ে পড়ে। কোম্পানিটি ‘কিউ স্টার’ নামে নতুন এআই প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করছে। নতুন সিস্টেমটিকে কেউ কেউ আর্টিফিশিয়াল জেনারেল ইন্টেলিজেন্স (এজিআই) উন্নয়নের লক্ষ্যে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে দেখছে। এই প্রযুক্তি হাইস্কুল পর্যায়ের গণিতের সমস্যা সমাধানে পারদর্শী।
ওপেনএআইয়ের বোর্ডের সাবেক সদস্য মীরা মুরাতি অল্টম্যানের বরখাস্ত হওয়ার পরে খুব অল্প সময়ের জন্য সিইও পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন। কর্মীদের এক অভ্যন্তরীণ বার্তায় নতুন মডেলের অস্তিত্বের কথা তিনি স্বীকার করেন।
রয়টার্স বলছে, অল্টম্যানের বরখাস্তের অনেক কারণের মধ্যে এই কিউ প্লাস প্রযুক্তি একটি। ভালো করে বোঝার আগেই পণ্যটির বাণিজ্যিকীকরণের সিদ্ধান্ত কোম্পানির সদস্যদের মধ্যে উদ্বেগ সৃষ্টি করে।
অনেকের মতে, স্কুল-পর্যায়ের গণিতের সমস্যা সমাধান করা কোনো যুগান্তকারী আবিষ্কারের মধ্যে পড়ে না। তবে গবেষকেরা এই ধরনের ক্ষমতাকে গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি হিসেবে দেখছেন।
কোম্পানির জিপিটি সিস্টেম কোনো বাক্যের পরবর্তী শব্দ কি হবে তা বলে দিতে পারে। তবে নতুন এআই অ্যালগরিদম এমন ধরনের সমস্যা সমাধান করতে পারে, যার জন্য কয়েক ধাপ এগিয়ে ‘পরিকল্পনা’ করতে হয়।
এআই-প্রশিক্ষণ স্টার্টআপ ট্রোমেরোর সহ-প্রতিষ্ঠাতা চার্লস হিগিন্স বিজনেস ইনসাইডারকে বলেন, এই প্রযুক্তির যদি বিমূর্ত ধারণা বুঝতে পারার ও যুক্তি দেখানোর ক্ষমতা থাকে, তাহলে এটা অনেক বড় অগ্রগতি। প্রচলিত এআইয়ের এই ক্ষমতা নেই।
সারে ইনস্টিটিউট ফর পিপল সেন্টারড এআইয়ের পরিচালক অ্যান্ড্রু রোগোইস্কি বলেন, এখনকার এআই স্নাতক স্তরের গণিতের সমাধান করতে সক্ষম। খালি বিদ্যমান জ্ঞানকে পুনর্নির্মাণ না করে যদি নতুন সমস্যাগুলির সমাধান করা যায়, তবে তা এআইয়ের ক্ষেত্রে অনেক বড় অগ্রগতি হবে।
অল্টম্যানের ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পেছনে এটিই একমাত্র কারণ কিনা তা স্পষ্ট নয়। এই মুহূর্তে কোম্পানির ভেতরে বিষয়টি নিয়ে মতবিরোধ চলছে বলে অনেকের ধারণা।
রয়টার্স বলছে, শুধু গ্রেড স্কুল পর্যায়ের গণিতের সমস্যা সমাধান করতে পারলেও গবেষকেরা সর্বশেষ মডেলটি নিয়ে অনেক আশাবাদী।
ওপেনএআইয়ের সিইও স্যাম অল্টম্যানকে কোম্পানি থেকে বের করার এক সপ্তাহের পরেই নাটকীয়ভাবে পুনর্বহাল করার ঘটনাকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়েছে। এর মধ্যে একটি হলো- গোপনে অতি শক্তিশালী নতুন এআই প্রযুক্তি তৈরি করেছে ওপেনএআই। আর তাই পরিচালনা পর্ষদ আতঙ্কিত হয়ে হুট করে সিইওকে ছাঁটাই করে। প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট ফিউচারিস এসব তথ্য তুলে ধরেছে।
অল্টম্যান বলেছে, দীর্ঘদিন ধরে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা তৈরি করাই ওপেনএআইয়ের প্রধান লক্ষ্য ছিল। এটি এক ধরনের অ্যালগরিদম, যা বিভিন্ন জটিল কাজ মানুষের চেয়েও ভালোভাবে সম্পন্ন করতে পারে। ‘মানবতার স্বার্থেই’ এই প্রযুক্তি তৈরি করা হয়েছে।
তবে আসল লক্ষ্য সেটা কিনা তা নিয়ে বিতর্ক রয়ে গেছে। গবেষণার ক্ষেত্রে আগে থেকেই কোম্পানিগুলো অনেক গোপনীয়তা বজায় রাখে। সম্প্রতি কোম্পানিটির কর্মকাণ্ড বিশ্লেষকদের মনে আরও সন্দেহের উদ্রেক করেছে।
গত সপ্তাহে রয়টার্স ও দ্য ইনফরমেশন জানিয়েছে, ওপেনএআইয়ের উচ্চপর্যায়ের সদস্যরা শক্তিশালী নতুন এআই নিয়ে আতঙ্কিত হয়ে পড়ে। কোম্পানিটি ‘কিউ স্টার’ নামে নতুন এআই প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করছে। নতুন সিস্টেমটিকে কেউ কেউ আর্টিফিশিয়াল জেনারেল ইন্টেলিজেন্স (এজিআই) উন্নয়নের লক্ষ্যে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে দেখছে। এই প্রযুক্তি হাইস্কুল পর্যায়ের গণিতের সমস্যা সমাধানে পারদর্শী।
ওপেনএআইয়ের বোর্ডের সাবেক সদস্য মীরা মুরাতি অল্টম্যানের বরখাস্ত হওয়ার পরে খুব অল্প সময়ের জন্য সিইও পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন। কর্মীদের এক অভ্যন্তরীণ বার্তায় নতুন মডেলের অস্তিত্বের কথা তিনি স্বীকার করেন।
রয়টার্স বলছে, অল্টম্যানের বরখাস্তের অনেক কারণের মধ্যে এই কিউ প্লাস প্রযুক্তি একটি। ভালো করে বোঝার আগেই পণ্যটির বাণিজ্যিকীকরণের সিদ্ধান্ত কোম্পানির সদস্যদের মধ্যে উদ্বেগ সৃষ্টি করে।
অনেকের মতে, স্কুল-পর্যায়ের গণিতের সমস্যা সমাধান করা কোনো যুগান্তকারী আবিষ্কারের মধ্যে পড়ে না। তবে গবেষকেরা এই ধরনের ক্ষমতাকে গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি হিসেবে দেখছেন।
কোম্পানির জিপিটি সিস্টেম কোনো বাক্যের পরবর্তী শব্দ কি হবে তা বলে দিতে পারে। তবে নতুন এআই অ্যালগরিদম এমন ধরনের সমস্যা সমাধান করতে পারে, যার জন্য কয়েক ধাপ এগিয়ে ‘পরিকল্পনা’ করতে হয়।
এআই-প্রশিক্ষণ স্টার্টআপ ট্রোমেরোর সহ-প্রতিষ্ঠাতা চার্লস হিগিন্স বিজনেস ইনসাইডারকে বলেন, এই প্রযুক্তির যদি বিমূর্ত ধারণা বুঝতে পারার ও যুক্তি দেখানোর ক্ষমতা থাকে, তাহলে এটা অনেক বড় অগ্রগতি। প্রচলিত এআইয়ের এই ক্ষমতা নেই।
সারে ইনস্টিটিউট ফর পিপল সেন্টারড এআইয়ের পরিচালক অ্যান্ড্রু রোগোইস্কি বলেন, এখনকার এআই স্নাতক স্তরের গণিতের সমাধান করতে সক্ষম। খালি বিদ্যমান জ্ঞানকে পুনর্নির্মাণ না করে যদি নতুন সমস্যাগুলির সমাধান করা যায়, তবে তা এআইয়ের ক্ষেত্রে অনেক বড় অগ্রগতি হবে।
অল্টম্যানের ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পেছনে এটিই একমাত্র কারণ কিনা তা স্পষ্ট নয়। এই মুহূর্তে কোম্পানির ভেতরে বিষয়টি নিয়ে মতবিরোধ চলছে বলে অনেকের ধারণা।
রয়টার্স বলছে, শুধু গ্রেড স্কুল পর্যায়ের গণিতের সমস্যা সমাধান করতে পারলেও গবেষকেরা সর্বশেষ মডেলটি নিয়ে অনেক আশাবাদী।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ভিত্তিক চ্যাটজিপিটির পরামর্শ মেনে খাদ্যাভাস পরিবর্তন করায় নিউইয়র্কের ৬০ বছর বয়সী এক ব্যক্তি হাসপাতালে ভর্তি হন। চিকিৎসকদের মতে, কয়েক সপ্তাহের মধ্যে খাদ্যাভ্যাসে প্রায় সম্পূর্ণভাবে লবণ বাদ দিয়ে ফেলেন ওই ব্যক্তি, যার ফলে তার শরীরে বিপজ্জনকভাবে সোডিয়ামের ঘাটতি দেখা দেয়।
১২ আগস্ট ২০২৫অ্যাপলের অ্যাপ স্টোর নীতিমালা নিয়ে তীব্র সমালোচনা করেছেন বিশ্বখ্যাত প্রযুক্তি উদ্যোক্তা এবং এক্সএআইয়ের প্রতিষ্ঠাতা ইলন মাস্ক। নিজের এক্স (সাবেক টুইটার) অ্যাকাউন্টে পিন করা একটি পোস্টে মাস্ক দাবি করেন, অ্যাপল ইচ্ছাকৃতভাবে ওপেনএআই ছাড়া অন্য কোনো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক কোম্পানিকে অ্যাপ স্টোরের র্য
১২ আগস্ট ২০২৫বিশ্বের জনপ্রিয় এআই চ্যাটবট চ্যাটজিপিটির নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআই সম্প্রতি তাদের সর্বশেষ সংস্করণ জিপিটি-৫ উন্মোচন করেছে। প্রতিষ্ঠানটি দাবি করছে, এই মডেলটি মানুষের পিএইচডি লেভেলের দক্ষ!
১২ আগস্ট ২০২৫স্মার্টফোন আসক্তি অনেকের কাছে ব্যাপক মাথাব্যথার কারণ। বিরতিহীন স্মার্টফোন স্ক্রলিংয়ের কারণে অন্যান্য কাজে মনোযোগ নষ্ট হয়। তা ছাড়া মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। তবে স্মার্টফোনের আসক্তি কমানো যায় স্মার্টফোন দিয়েই। বিভিন্ন অ্যাপ দিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া আসক্তি থেকে বেরিয়ে আসা যায়। দেখে নিন
১২ আগস্ট ২০২৫