ব্যাংকারদের জায়গায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ব্যবহারের প্রক্রিয়া শুরু করছে আন্তর্জাতিক বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান গোল্ডম্যান শ্যাস। এআই ‘কর্মী’ তৈরির দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনার অংশ হিসেবে প্রতিষ্ঠানটি প্রায় ১০ হাজার কর্মীকে ‘জিএস এআই অ্যাসিস্ট্যান্ট’ নামের এআই টুল ব্যবহার করতে দিয়েছে। সিএনবিসির প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়।
গোল্ডম্যান শ্যাসের প্রধান তথ্য কর্মকর্তা মারকো আর্জেন্টি সিএনবিসিকে বলেন, এই এআই সহকারী প্রাথমিকভাবে ই-মেইলের সারাংশ তৈরি করা, প্রুফরিডি এবং প্রোগ্রামিং ভাষার মধ্যে কোড অনুবাদের কাজ করবে।
জেপিমর্গান ও মরগ্যান স্ট্যানলির মতো ব্যাংকগুলোও এআই টুলের ব্যবহার বাড়াচ্ছে। তাই গোল্ডম্যানের এই উদ্যোগ ব্যাংকিং শিল্পে চলমান এআই বিপ্লবেরই অংশ।
প্রতিষ্ঠানগুলো দাবি করছে যে কর্মীদের জীবন সহজতর করার জন্যই তারা এআই নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাচ্ছে। তবে প্রকৃতপক্ষে, এসব উদ্যোগের মাধ্যমে তারা মানব কর্মীদের এআই দিয়ে প্রতিস্থাপনের সুযোগ খুঁজছে। মেটার সিইও মার্ক জাকারবার্গের সাম্প্রতিক বক্তব্যও এই ধারণাকেই শক্তিশালী করে। তিনি ইঙ্গিত দিয়েছেন যে শীর্ষস্থানীয় প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলো এআইকে মানব কর্মচারীদের সরাসরি বিকল্প হিসেবে বিবেচনা করছে।
গোল্ডম্যানের মতে, আগামী তিন থেকে পাঁচ বছরের মধ্যেই মানুষের সঙ্গে এআইয়ের সীমা ঘুচে যেতে শুরু করবে। বিষয়টি আরেকটি গোল্ডম্যান শ্যাসের কর্মীর সঙ্গে কথা বলার মতো হয়ে যাবে।
যদিও এই টুলটি কতটা কার্যকর হবে, তা এখনো নিশ্চিত নয়। এআই মডেলগুলো ‘হ্যালুসিনেশন’ বা ভুল তথ্য তৈরি করে, যা একটি গুরুতর সমস্যা। এখনো এই সমস্যা সমাধানে চেষ্টা করছেন প্রযুক্তিবিদরা।
এ ছাড়া, এআইভিত্তিক টুলগুলো সাইবার নিরাপত্তার জন্যও একটি বড় ঝুঁকি সৃষ্টি করেছে। কারণ, কোম্পানিগুলো কষ্ট করে শিখছে যে এআই চ্যাটবটগুলো এখনো সংবেদনশীল ডেটা ফাঁস করে।
তবে, গোল্ডম্যান শ্যাস এই প্রযুক্তি নিয়ে দৃঢ় সংকল্পবদ্ধ। আর্জেন্তি বলেন, এআই সহকারী ভবিষ্যতে মানবকর্মীর মতোই নিজের কাজ পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে পারবে। অর্থাৎ কাজের ভুলত্রুটিও খতিয়ে দেখতে পারবে।
ব্লুমবার্গেরের প্রতিবেদনের মাধ্যমে জানা গেছে, দক্ষ এআই মডেলগুলোর প্রসারে বিশ্বব্যাপী বিনিয়োগ ব্যাংকগুলো ২০ লাখ কর্মী ছাঁটাই করতে পারে।
ব্লুমবার্গের ইন্টেলিজেন্সের সিনিয়র বিশ্লেষক টমাস নোটজেল বলেন, বিশেষত যেসব কাজ ‘নির্দিষ্ট এবং পুনরাবৃত্তিমূলক’ প্রকৃতির, সেসব চাকরি বেশি ঝুঁকির মধ্যে পড়বে।
তিনি আরও বলেন, এআই মানবকর্মীর প্রয়োজনীয়তা পুরোপুরি নির্মূল করবে না, বরং এটি কর্মশক্তির রূপান্তর ঘটাবে।
গোল্ডম্যানের মার্কো আর্জেন্টি সিএনবিসিকে বলেন ‘আমার মতে, সবকিছুই মানুষের ওপর নির্ভরশীল। মানুষই পার্থক্য তৈরি করবে। কারণ, মানুষই আসলেই এআইকে বিকশিত করবে, এটি শিক্ষিত করবে, ক্ষমতায়িত করবে এবং তারপর পদক্ষেপ নিবে।’
ব্যাংকারদের জায়গায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ব্যবহারের প্রক্রিয়া শুরু করছে আন্তর্জাতিক বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান গোল্ডম্যান শ্যাস। এআই ‘কর্মী’ তৈরির দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনার অংশ হিসেবে প্রতিষ্ঠানটি প্রায় ১০ হাজার কর্মীকে ‘জিএস এআই অ্যাসিস্ট্যান্ট’ নামের এআই টুল ব্যবহার করতে দিয়েছে। সিএনবিসির প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়।
গোল্ডম্যান শ্যাসের প্রধান তথ্য কর্মকর্তা মারকো আর্জেন্টি সিএনবিসিকে বলেন, এই এআই সহকারী প্রাথমিকভাবে ই-মেইলের সারাংশ তৈরি করা, প্রুফরিডি এবং প্রোগ্রামিং ভাষার মধ্যে কোড অনুবাদের কাজ করবে।
জেপিমর্গান ও মরগ্যান স্ট্যানলির মতো ব্যাংকগুলোও এআই টুলের ব্যবহার বাড়াচ্ছে। তাই গোল্ডম্যানের এই উদ্যোগ ব্যাংকিং শিল্পে চলমান এআই বিপ্লবেরই অংশ।
প্রতিষ্ঠানগুলো দাবি করছে যে কর্মীদের জীবন সহজতর করার জন্যই তারা এআই নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাচ্ছে। তবে প্রকৃতপক্ষে, এসব উদ্যোগের মাধ্যমে তারা মানব কর্মীদের এআই দিয়ে প্রতিস্থাপনের সুযোগ খুঁজছে। মেটার সিইও মার্ক জাকারবার্গের সাম্প্রতিক বক্তব্যও এই ধারণাকেই শক্তিশালী করে। তিনি ইঙ্গিত দিয়েছেন যে শীর্ষস্থানীয় প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলো এআইকে মানব কর্মচারীদের সরাসরি বিকল্প হিসেবে বিবেচনা করছে।
গোল্ডম্যানের মতে, আগামী তিন থেকে পাঁচ বছরের মধ্যেই মানুষের সঙ্গে এআইয়ের সীমা ঘুচে যেতে শুরু করবে। বিষয়টি আরেকটি গোল্ডম্যান শ্যাসের কর্মীর সঙ্গে কথা বলার মতো হয়ে যাবে।
যদিও এই টুলটি কতটা কার্যকর হবে, তা এখনো নিশ্চিত নয়। এআই মডেলগুলো ‘হ্যালুসিনেশন’ বা ভুল তথ্য তৈরি করে, যা একটি গুরুতর সমস্যা। এখনো এই সমস্যা সমাধানে চেষ্টা করছেন প্রযুক্তিবিদরা।
এ ছাড়া, এআইভিত্তিক টুলগুলো সাইবার নিরাপত্তার জন্যও একটি বড় ঝুঁকি সৃষ্টি করেছে। কারণ, কোম্পানিগুলো কষ্ট করে শিখছে যে এআই চ্যাটবটগুলো এখনো সংবেদনশীল ডেটা ফাঁস করে।
তবে, গোল্ডম্যান শ্যাস এই প্রযুক্তি নিয়ে দৃঢ় সংকল্পবদ্ধ। আর্জেন্তি বলেন, এআই সহকারী ভবিষ্যতে মানবকর্মীর মতোই নিজের কাজ পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে পারবে। অর্থাৎ কাজের ভুলত্রুটিও খতিয়ে দেখতে পারবে।
ব্লুমবার্গেরের প্রতিবেদনের মাধ্যমে জানা গেছে, দক্ষ এআই মডেলগুলোর প্রসারে বিশ্বব্যাপী বিনিয়োগ ব্যাংকগুলো ২০ লাখ কর্মী ছাঁটাই করতে পারে।
ব্লুমবার্গের ইন্টেলিজেন্সের সিনিয়র বিশ্লেষক টমাস নোটজেল বলেন, বিশেষত যেসব কাজ ‘নির্দিষ্ট এবং পুনরাবৃত্তিমূলক’ প্রকৃতির, সেসব চাকরি বেশি ঝুঁকির মধ্যে পড়বে।
তিনি আরও বলেন, এআই মানবকর্মীর প্রয়োজনীয়তা পুরোপুরি নির্মূল করবে না, বরং এটি কর্মশক্তির রূপান্তর ঘটাবে।
গোল্ডম্যানের মার্কো আর্জেন্টি সিএনবিসিকে বলেন ‘আমার মতে, সবকিছুই মানুষের ওপর নির্ভরশীল। মানুষই পার্থক্য তৈরি করবে। কারণ, মানুষই আসলেই এআইকে বিকশিত করবে, এটি শিক্ষিত করবে, ক্ষমতায়িত করবে এবং তারপর পদক্ষেপ নিবে।’
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ভিত্তিক চ্যাটজিপিটির পরামর্শ মেনে খাদ্যাভাস পরিবর্তন করায় নিউইয়র্কের ৬০ বছর বয়সী এক ব্যক্তি হাসপাতালে ভর্তি হন। চিকিৎসকদের মতে, কয়েক সপ্তাহের মধ্যে খাদ্যাভ্যাসে প্রায় সম্পূর্ণভাবে লবণ বাদ দিয়ে ফেলেন ওই ব্যক্তি, যার ফলে তার শরীরে বিপজ্জনকভাবে সোডিয়ামের ঘাটতি দেখা দেয়।
১২ আগস্ট ২০২৫অ্যাপলের অ্যাপ স্টোর নীতিমালা নিয়ে তীব্র সমালোচনা করেছেন বিশ্বখ্যাত প্রযুক্তি উদ্যোক্তা এবং এক্সএআইয়ের প্রতিষ্ঠাতা ইলন মাস্ক। নিজের এক্স (সাবেক টুইটার) অ্যাকাউন্টে পিন করা একটি পোস্টে মাস্ক দাবি করেন, অ্যাপল ইচ্ছাকৃতভাবে ওপেনএআই ছাড়া অন্য কোনো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক কোম্পানিকে অ্যাপ স্টোরের র্য
১২ আগস্ট ২০২৫বিশ্বের জনপ্রিয় এআই চ্যাটবট চ্যাটজিপিটির নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআই সম্প্রতি তাদের সর্বশেষ সংস্করণ জিপিটি-৫ উন্মোচন করেছে। প্রতিষ্ঠানটি দাবি করছে, এই মডেলটি মানুষের পিএইচডি লেভেলের দক্ষ!
১২ আগস্ট ২০২৫স্মার্টফোন আসক্তি অনেকের কাছে ব্যাপক মাথাব্যথার কারণ। বিরতিহীন স্মার্টফোন স্ক্রলিংয়ের কারণে অন্যান্য কাজে মনোযোগ নষ্ট হয়। তা ছাড়া মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। তবে স্মার্টফোনের আসক্তি কমানো যায় স্মার্টফোন দিয়েই। বিভিন্ন অ্যাপ দিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া আসক্তি থেকে বেরিয়ে আসা যায়। দেখে নিন
১২ আগস্ট ২০২৫