প্রযুক্তি ডেস্ক
মাত্র কয়েক বছরের মধ্যেই চাকরি হারিয়ে বসতে পারেন অধ্যাপক, প্রোগ্রামার এবং সাংবাদিকতা পেশার লোকেরা! ওপেন এআই ফাউন্ডেশনের সর্বশেষ প্রকাশিত কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) সম্পন্ন চ্যাট বটের লেখা ও জটিল কাজে দক্ষতা এবং ব্যবহারের সহজলভ্যতা দেখে এমনটাই ধারণা করা করছেন নেটিজেনরা।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদনে জানা যায়, চ্যাট বটটির নাম দেওয়া হয়েছে ‘চ্যাটজিপিটি’। এটি ওপেন এআই ফাউন্ডেশনের বানানো ‘জিপিটি’ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সম্পন্ন চ্যাট বটের সর্বশেষ সংস্করণ। জিপিটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাটির আগের সংস্করণটি গার্ডিয়ানের জন্য মতামত নিবন্ধ লিখতে সক্ষম হয়েছিল।
অ্যারিজোনা স্টেট ইউনিভার্সিটির সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক ড্যান গিলমোর চ্যাটজিপিটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে একটি অ্যাসাইনমেন্ট লিখতে দেন। অ্যাসাইনমেন্টের বিষয় ছিল ‘অনলাইনে নিরাপত্তা এবং গোপনীয়তা সম্পর্কে পরামর্শ দিয়ে একজন আত্মীয়কে চিঠি লেখা’। একই অ্যাসাইনমেন্ট তিনি তাঁর শিক্ষার্থীদেরও দিয়েছিলেন। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাটি অ্যাসাইনমেন্ট সম্পন্ন করার পাশাপাশি অ্যাসাইনমেন্টের এক অংশে পরামর্শ দিয়েছে—আপনি যদি কোনো ওয়েবসাইট বা ই-মেইলের বৈধতা সম্পর্কে নিশ্চিত না হন তবে ইন্টারনেটে খুঁজে দেখুন এটিকে কেউ স্ক্যাম হিসেবে উল্লেখ করেছি কি না। অ্যাসাইনমেন্টটি দেখে গিলমোর বলেন, ‘আমি এটিকে অবশ্যই ভালো নম্বর দেব।’
ওপেন এআই নতুন সংস্করণের চ্যাট বট প্রকাশের ঘোষণা দিয়ে এক পোস্টে জানিয়েছে, নতুন সংস্করণে তাঁরা এটির ব্যবহার সহজ করার দিকেই বেশি জোর দিয়েছেন। সংলাপের ধরন বুঝে ফলোআপ প্রশ্নের উত্তর দেওয়া, ভুল স্বীকার করা, ভুল বা ত্রুটিপূর্ণ বিষয়কে চ্যালেঞ্জ করা এবং অনুপযুক্ত অনুরোধ প্রত্যাখ্যান করার মতো কাজ করতে দক্ষ হয়ে উঠেছে চ্যাটবটটি।
ওপেন এআইয়ের চ্যাট বটের আগের সংস্করণগুলো টাকা খরচ করে ব্যবহার করতে হলেও চ্যাটজিটিপি ব্যবহার করা যাবে সম্পূর্ণ বিনা মূল্যে। তবে শুধু ব্যবহারকারীদের প্রতিক্রিয়া নেওয়ার সময় জুড়েই এ সুবিধা থাকবে।
চ্যাট বটটির আগের সংস্করণগুলোকে ভুল প্রশ্ন করা হলেও কাল্পনিক কোনো উত্তর দিত। তবে নতুন এই সংস্করণ প্রশ্নের ভুল ধরতে সক্ষম। এমনকি কাল্পনিক উত্তর দেওয়ার সময়ও চ্যাট বটটি ব্যবহারকারীকে সতর্কবার্তা দেখায়।
ইন্টারনেটের অনেক লেখা ব্যবহারের মাধ্যমে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাটিকে প্রশিক্ষণ দিয়েছে ওপেন এআই। তবে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই লেখকদের থেকে অনুমতি নেয়নি। এ নিয়ে সমালোচনার মুখে পড়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
সমালোচনায় যোগ দিয়েছেন বিশ্বের শীর্ষ ধনী টুইটারের মালিক ইলন মাস্কও। গত ৪ নভেম্বর অফিশিয়াল টুইটার হ্যান্ডল থেকে তিনি লিখেন, ‘কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাটিকে প্রশিক্ষণ দেওয়ার জন্য টুইটার ডেটাবেইস ব্যবহার করার সুবিধা নিয়েছে ওপেন এআই। আমি টুইটারে এসে এটি স্থগিত করেছি।’
মাস্ক আরও বলেন, ‘ওপেন এআইকে সুশাসন এবং রাজস্ব পরিকল্পনা সম্পর্কে আরও বুঝতে হবে। তা ছাড়া কোম্পানিটি একটি মুক্ত উৎস এবং অলাভজনক প্রতিষ্ঠান হিসেবে যাত্রা শুরু করেছিল। এখন আর কোনোটিই অবশিষ্ট নেই।’
উল্লেখ্য, ইলন মাস্ক ২০১৫ সালে স্যাম অল্টম্যানের সঙ্গে মিলে ওপেন এআই প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। ২০১৭ সালে মাস্ক প্রতিষ্ঠানটি থেকে সরে আসেন।
মাত্র কয়েক বছরের মধ্যেই চাকরি হারিয়ে বসতে পারেন অধ্যাপক, প্রোগ্রামার এবং সাংবাদিকতা পেশার লোকেরা! ওপেন এআই ফাউন্ডেশনের সর্বশেষ প্রকাশিত কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) সম্পন্ন চ্যাট বটের লেখা ও জটিল কাজে দক্ষতা এবং ব্যবহারের সহজলভ্যতা দেখে এমনটাই ধারণা করা করছেন নেটিজেনরা।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদনে জানা যায়, চ্যাট বটটির নাম দেওয়া হয়েছে ‘চ্যাটজিপিটি’। এটি ওপেন এআই ফাউন্ডেশনের বানানো ‘জিপিটি’ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সম্পন্ন চ্যাট বটের সর্বশেষ সংস্করণ। জিপিটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাটির আগের সংস্করণটি গার্ডিয়ানের জন্য মতামত নিবন্ধ লিখতে সক্ষম হয়েছিল।
অ্যারিজোনা স্টেট ইউনিভার্সিটির সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক ড্যান গিলমোর চ্যাটজিপিটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে একটি অ্যাসাইনমেন্ট লিখতে দেন। অ্যাসাইনমেন্টের বিষয় ছিল ‘অনলাইনে নিরাপত্তা এবং গোপনীয়তা সম্পর্কে পরামর্শ দিয়ে একজন আত্মীয়কে চিঠি লেখা’। একই অ্যাসাইনমেন্ট তিনি তাঁর শিক্ষার্থীদেরও দিয়েছিলেন। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাটি অ্যাসাইনমেন্ট সম্পন্ন করার পাশাপাশি অ্যাসাইনমেন্টের এক অংশে পরামর্শ দিয়েছে—আপনি যদি কোনো ওয়েবসাইট বা ই-মেইলের বৈধতা সম্পর্কে নিশ্চিত না হন তবে ইন্টারনেটে খুঁজে দেখুন এটিকে কেউ স্ক্যাম হিসেবে উল্লেখ করেছি কি না। অ্যাসাইনমেন্টটি দেখে গিলমোর বলেন, ‘আমি এটিকে অবশ্যই ভালো নম্বর দেব।’
ওপেন এআই নতুন সংস্করণের চ্যাট বট প্রকাশের ঘোষণা দিয়ে এক পোস্টে জানিয়েছে, নতুন সংস্করণে তাঁরা এটির ব্যবহার সহজ করার দিকেই বেশি জোর দিয়েছেন। সংলাপের ধরন বুঝে ফলোআপ প্রশ্নের উত্তর দেওয়া, ভুল স্বীকার করা, ভুল বা ত্রুটিপূর্ণ বিষয়কে চ্যালেঞ্জ করা এবং অনুপযুক্ত অনুরোধ প্রত্যাখ্যান করার মতো কাজ করতে দক্ষ হয়ে উঠেছে চ্যাটবটটি।
ওপেন এআইয়ের চ্যাট বটের আগের সংস্করণগুলো টাকা খরচ করে ব্যবহার করতে হলেও চ্যাটজিটিপি ব্যবহার করা যাবে সম্পূর্ণ বিনা মূল্যে। তবে শুধু ব্যবহারকারীদের প্রতিক্রিয়া নেওয়ার সময় জুড়েই এ সুবিধা থাকবে।
চ্যাট বটটির আগের সংস্করণগুলোকে ভুল প্রশ্ন করা হলেও কাল্পনিক কোনো উত্তর দিত। তবে নতুন এই সংস্করণ প্রশ্নের ভুল ধরতে সক্ষম। এমনকি কাল্পনিক উত্তর দেওয়ার সময়ও চ্যাট বটটি ব্যবহারকারীকে সতর্কবার্তা দেখায়।
ইন্টারনেটের অনেক লেখা ব্যবহারের মাধ্যমে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাটিকে প্রশিক্ষণ দিয়েছে ওপেন এআই। তবে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই লেখকদের থেকে অনুমতি নেয়নি। এ নিয়ে সমালোচনার মুখে পড়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
সমালোচনায় যোগ দিয়েছেন বিশ্বের শীর্ষ ধনী টুইটারের মালিক ইলন মাস্কও। গত ৪ নভেম্বর অফিশিয়াল টুইটার হ্যান্ডল থেকে তিনি লিখেন, ‘কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাটিকে প্রশিক্ষণ দেওয়ার জন্য টুইটার ডেটাবেইস ব্যবহার করার সুবিধা নিয়েছে ওপেন এআই। আমি টুইটারে এসে এটি স্থগিত করেছি।’
মাস্ক আরও বলেন, ‘ওপেন এআইকে সুশাসন এবং রাজস্ব পরিকল্পনা সম্পর্কে আরও বুঝতে হবে। তা ছাড়া কোম্পানিটি একটি মুক্ত উৎস এবং অলাভজনক প্রতিষ্ঠান হিসেবে যাত্রা শুরু করেছিল। এখন আর কোনোটিই অবশিষ্ট নেই।’
উল্লেখ্য, ইলন মাস্ক ২০১৫ সালে স্যাম অল্টম্যানের সঙ্গে মিলে ওপেন এআই প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। ২০১৭ সালে মাস্ক প্রতিষ্ঠানটি থেকে সরে আসেন।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ভিত্তিক চ্যাটজিপিটির পরামর্শ মেনে খাদ্যাভাস পরিবর্তন করায় নিউইয়র্কের ৬০ বছর বয়সী এক ব্যক্তি হাসপাতালে ভর্তি হন। চিকিৎসকদের মতে, কয়েক সপ্তাহের মধ্যে খাদ্যাভ্যাসে প্রায় সম্পূর্ণভাবে লবণ বাদ দিয়ে ফেলেন ওই ব্যক্তি, যার ফলে তার শরীরে বিপজ্জনকভাবে সোডিয়ামের ঘাটতি দেখা দেয়।
১২ আগস্ট ২০২৫অ্যাপলের অ্যাপ স্টোর নীতিমালা নিয়ে তীব্র সমালোচনা করেছেন বিশ্বখ্যাত প্রযুক্তি উদ্যোক্তা এবং এক্সএআইয়ের প্রতিষ্ঠাতা ইলন মাস্ক। নিজের এক্স (সাবেক টুইটার) অ্যাকাউন্টে পিন করা একটি পোস্টে মাস্ক দাবি করেন, অ্যাপল ইচ্ছাকৃতভাবে ওপেনএআই ছাড়া অন্য কোনো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক কোম্পানিকে অ্যাপ স্টোরের র্য
১২ আগস্ট ২০২৫বিশ্বের জনপ্রিয় এআই চ্যাটবট চ্যাটজিপিটির নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআই সম্প্রতি তাদের সর্বশেষ সংস্করণ জিপিটি-৫ উন্মোচন করেছে। প্রতিষ্ঠানটি দাবি করছে, এই মডেলটি মানুষের পিএইচডি লেভেলের দক্ষ!
১২ আগস্ট ২০২৫স্মার্টফোন আসক্তি অনেকের কাছে ব্যাপক মাথাব্যথার কারণ। বিরতিহীন স্মার্টফোন স্ক্রলিংয়ের কারণে অন্যান্য কাজে মনোযোগ নষ্ট হয়। তা ছাড়া মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। তবে স্মার্টফোনের আসক্তি কমানো যায় স্মার্টফোন দিয়েই। বিভিন্ন অ্যাপ দিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া আসক্তি থেকে বেরিয়ে আসা যায়। দেখে নিন
১২ আগস্ট ২০২৫