কুহেলী রহমান
প্রযুক্তির এই সময়ে ওয়েবসাইট একটি অতিপ্রয়োজনীয় অনুষঙ্গ হয়ে উঠেছে জনজীবনে। ওয়েবসাইট হলো তথ্যপ্রযুক্তির যুগে সেই মাধ্যম, যা আপনার যেকোনো তথ্য তুলে ধরে। ওয়েবসাইটকে বলা যেতে পারে ব্যক্তিগত বা নিজস্ব অনলাইন প্রপার্টি। এই অনলাইন প্রপার্টি তৈরি করার জন্য প্রথমেই যা লাগবে তা হলো, ডোমেইন ও হোস্টিং।
ডোমেইন: যে ঠিকানাটি সার্চ বারে লিখে সার্চ করলে আপনার ওয়েবসাইটটি পাওয়া যাবে, সেটাই হলো ডোমেইন। এককথায় ডোমেইন হলো ওয়েবসাইটের নাম ও ঠিকানা। এটি না থাকলে সাইট তৈরি এবং কোনো সাইট খুঁজে পাওয়া সম্ভব নয়। মূলত ডোমেইনের দাম নির্ভর করে এর এক্সটেনশনের ওপর। আপনি যদি একটি ডট কম (.com) ডোমেইন কিনতে চান, তাহলে প্রতিবছরের জন্য সর্বনিম্ন খরচ করতে হবে ৭০০ টাকা।
হোস্টিং: ওয়েবসাইটের ডেটা বা ওয়েবসাইটে প্রকাশিত বা অপ্রকাশিত যাবতীয় তথ্য জমা রাখার জায়গা হলো ওয়েব হোস্টিং। ওয়েব হোস্টিং ছাড়া একটি ওয়েবসাইট স্টোর করা যায় না। এই জায়গা যার যতটুকু প্রয়োজন, সে ততটুকু কিনতে পারবে। ডোমেইন ও হোস্টিং বিদেশি বা দেশীয় প্রযুক্তি সেবাদাতা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান বিক্রি করে থাকে। একটি ম্যানেজড হোস্টিংয়ের দাম কমপক্ষে ৫ লাখ থেকে সর্বোচ্চ ৫০ লাখ টাকা। কম খরচে ওয়েবসাইট তৈরির জন্য রয়েছে শেয়ার হোস্টিং। যেখানে একটি ডেডিকেটেড সার্ভার ৫ থেকে ৬ জন ভাগ করে চালিয়ে থাকে। শেয়ার হোস্টিংয়ের মূল্য সর্বনিম্ন ১ হাজার ৫০০ থেকে সর্বোচ্চ ৭ হাজার টাকা।
ডোমেইনের নাম ও ওয়েব: হোস্টিং কেনা হয়ে গেলে ওয়েবসাইট তৈরির কাজ শুরু করতে হয়। ওয়েব পাতাগুলো ডিজাইন এবং তৈরি করতে ওয়েব ডেভেলপারের সাহায্যের প্রয়োজন হয়। আর যদি এ বিষয়ে কেউ নিজেই দক্ষ হয়ে থাকেন, তবে তিনি নিজেই তা করতে পারেন।
যেসব বিষয়ে নজর দেবেন ওয়েবসাইট তৈরির ক্ষেত্রে জরুরি বিষয় হলো, কনটেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম বা সিএমএস। এর মাধ্যমে ওয়েবসাইটের লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও ইত্যাদি কনটেন্ট সম্পাদনা, প্রকাশ ও পরিবর্তন করা হয়। এ ছাড়া ডেটাবেইস, সার্ভার সফটওয়্যার ইত্যাদির সঠিক বাছাই। তারপর আসবে ওয়েবসাইট ডিজাইনের কাজ। সে ক্ষেত্রে পরিষ্কার ডিজাইনের প্রতি লক্ষ রাখা ভালো। খেয়াল রাখুন রং বাছাইয়ে—ওয়েবসাইট ও ব্র্যান্ডের সফলতার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে ওয়েবসাইটে ব্যবহৃত সঠিক রং।
এগুলো হয়ে গেলে লক্ষ করতে হবে ফাংশনালিটি সম্পর্কে। আরেকটি জরুরি বিষয় হলো, নেভিগেশন। কেননা যদি ওয়েবসাইট বিভ্রান্তিকর এবং নেভিগেট করতে অসুবিধা হয়, তবে আপনার গ্রাহকেরা চলে যেতে পারেন। তাঁরা কখনো ফিরে আসার আগ্রহ না-ও দেখাতে পারেন। আপনার সাইটের নেভিগেশনের দক্ষতা এবং আবেদন বাড়ানোর জন্য ভালোভাবে সাইটটিতে নজর দিন।
কেউ যখন কোনো ওয়েবসাইট খুলতে চান এবং তা যদি ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট হয়, সে ক্ষেত্রে ব্যক্তি সম্পর্কে নানা রকম তথ্য দিয়ে সেটি তৈরি করতে হবে। ব্যক্তিগত, পেশাগত, শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা, ভালো লাগা কিংবা তার কাজের বিষয় উল্লেখ করতে হবে। ওয়েবসাইটটি যদি ব্যবসার জন্য তৈরি করা হয়, সে ক্ষেত্রে সেই ব্যবসার ধরন বুঝে ব্যবসার যাবতীয় ভালো-মন্দ দিক তুলে ধরা এবং ব্যবসায় কোন ধরনের সেবা আছে, সেগুলোর উল্লেখ করতে হবে ঠিকমতো। ব্যবসায়িক পণ্য নিয়ে আলোচনা, সেবাদানের সুবিধা ও মূল্যতালিকা দিতে হবে।
দেশে এ সময় অনেক ওয়েব ডেভেলপার কাজ করছে। সেগুলোর মধ্যে রূপকার, টেকনো বিডি, অর্বিট তথ্যবিজ্ঞান, ন্যানো আইটি ওয়ার্ল্ড, টপ অব স্টাক সফটওয়্যার লিমিটেড অন্যতম।
প্রযুক্তির এই সময়ে ওয়েবসাইট একটি অতিপ্রয়োজনীয় অনুষঙ্গ হয়ে উঠেছে জনজীবনে। ওয়েবসাইট হলো তথ্যপ্রযুক্তির যুগে সেই মাধ্যম, যা আপনার যেকোনো তথ্য তুলে ধরে। ওয়েবসাইটকে বলা যেতে পারে ব্যক্তিগত বা নিজস্ব অনলাইন প্রপার্টি। এই অনলাইন প্রপার্টি তৈরি করার জন্য প্রথমেই যা লাগবে তা হলো, ডোমেইন ও হোস্টিং।
ডোমেইন: যে ঠিকানাটি সার্চ বারে লিখে সার্চ করলে আপনার ওয়েবসাইটটি পাওয়া যাবে, সেটাই হলো ডোমেইন। এককথায় ডোমেইন হলো ওয়েবসাইটের নাম ও ঠিকানা। এটি না থাকলে সাইট তৈরি এবং কোনো সাইট খুঁজে পাওয়া সম্ভব নয়। মূলত ডোমেইনের দাম নির্ভর করে এর এক্সটেনশনের ওপর। আপনি যদি একটি ডট কম (.com) ডোমেইন কিনতে চান, তাহলে প্রতিবছরের জন্য সর্বনিম্ন খরচ করতে হবে ৭০০ টাকা।
হোস্টিং: ওয়েবসাইটের ডেটা বা ওয়েবসাইটে প্রকাশিত বা অপ্রকাশিত যাবতীয় তথ্য জমা রাখার জায়গা হলো ওয়েব হোস্টিং। ওয়েব হোস্টিং ছাড়া একটি ওয়েবসাইট স্টোর করা যায় না। এই জায়গা যার যতটুকু প্রয়োজন, সে ততটুকু কিনতে পারবে। ডোমেইন ও হোস্টিং বিদেশি বা দেশীয় প্রযুক্তি সেবাদাতা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান বিক্রি করে থাকে। একটি ম্যানেজড হোস্টিংয়ের দাম কমপক্ষে ৫ লাখ থেকে সর্বোচ্চ ৫০ লাখ টাকা। কম খরচে ওয়েবসাইট তৈরির জন্য রয়েছে শেয়ার হোস্টিং। যেখানে একটি ডেডিকেটেড সার্ভার ৫ থেকে ৬ জন ভাগ করে চালিয়ে থাকে। শেয়ার হোস্টিংয়ের মূল্য সর্বনিম্ন ১ হাজার ৫০০ থেকে সর্বোচ্চ ৭ হাজার টাকা।
ডোমেইনের নাম ও ওয়েব: হোস্টিং কেনা হয়ে গেলে ওয়েবসাইট তৈরির কাজ শুরু করতে হয়। ওয়েব পাতাগুলো ডিজাইন এবং তৈরি করতে ওয়েব ডেভেলপারের সাহায্যের প্রয়োজন হয়। আর যদি এ বিষয়ে কেউ নিজেই দক্ষ হয়ে থাকেন, তবে তিনি নিজেই তা করতে পারেন।
যেসব বিষয়ে নজর দেবেন ওয়েবসাইট তৈরির ক্ষেত্রে জরুরি বিষয় হলো, কনটেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম বা সিএমএস। এর মাধ্যমে ওয়েবসাইটের লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও ইত্যাদি কনটেন্ট সম্পাদনা, প্রকাশ ও পরিবর্তন করা হয়। এ ছাড়া ডেটাবেইস, সার্ভার সফটওয়্যার ইত্যাদির সঠিক বাছাই। তারপর আসবে ওয়েবসাইট ডিজাইনের কাজ। সে ক্ষেত্রে পরিষ্কার ডিজাইনের প্রতি লক্ষ রাখা ভালো। খেয়াল রাখুন রং বাছাইয়ে—ওয়েবসাইট ও ব্র্যান্ডের সফলতার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে ওয়েবসাইটে ব্যবহৃত সঠিক রং।
এগুলো হয়ে গেলে লক্ষ করতে হবে ফাংশনালিটি সম্পর্কে। আরেকটি জরুরি বিষয় হলো, নেভিগেশন। কেননা যদি ওয়েবসাইট বিভ্রান্তিকর এবং নেভিগেট করতে অসুবিধা হয়, তবে আপনার গ্রাহকেরা চলে যেতে পারেন। তাঁরা কখনো ফিরে আসার আগ্রহ না-ও দেখাতে পারেন। আপনার সাইটের নেভিগেশনের দক্ষতা এবং আবেদন বাড়ানোর জন্য ভালোভাবে সাইটটিতে নজর দিন।
কেউ যখন কোনো ওয়েবসাইট খুলতে চান এবং তা যদি ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট হয়, সে ক্ষেত্রে ব্যক্তি সম্পর্কে নানা রকম তথ্য দিয়ে সেটি তৈরি করতে হবে। ব্যক্তিগত, পেশাগত, শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা, ভালো লাগা কিংবা তার কাজের বিষয় উল্লেখ করতে হবে। ওয়েবসাইটটি যদি ব্যবসার জন্য তৈরি করা হয়, সে ক্ষেত্রে সেই ব্যবসার ধরন বুঝে ব্যবসার যাবতীয় ভালো-মন্দ দিক তুলে ধরা এবং ব্যবসায় কোন ধরনের সেবা আছে, সেগুলোর উল্লেখ করতে হবে ঠিকমতো। ব্যবসায়িক পণ্য নিয়ে আলোচনা, সেবাদানের সুবিধা ও মূল্যতালিকা দিতে হবে।
দেশে এ সময় অনেক ওয়েব ডেভেলপার কাজ করছে। সেগুলোর মধ্যে রূপকার, টেকনো বিডি, অর্বিট তথ্যবিজ্ঞান, ন্যানো আইটি ওয়ার্ল্ড, টপ অব স্টাক সফটওয়্যার লিমিটেড অন্যতম।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ভিত্তিক চ্যাটজিপিটির পরামর্শ মেনে খাদ্যাভাস পরিবর্তন করায় নিউইয়র্কের ৬০ বছর বয়সী এক ব্যক্তি হাসপাতালে ভর্তি হন। চিকিৎসকদের মতে, কয়েক সপ্তাহের মধ্যে খাদ্যাভ্যাসে প্রায় সম্পূর্ণভাবে লবণ বাদ দিয়ে ফেলেন ওই ব্যক্তি, যার ফলে তার শরীরে বিপজ্জনকভাবে সোডিয়ামের ঘাটতি দেখা দেয়।
২০ দিন আগেঅ্যাপলের অ্যাপ স্টোর নীতিমালা নিয়ে তীব্র সমালোচনা করেছেন বিশ্বখ্যাত প্রযুক্তি উদ্যোক্তা এবং এক্সএআইয়ের প্রতিষ্ঠাতা ইলন মাস্ক। নিজের এক্স (সাবেক টুইটার) অ্যাকাউন্টে পিন করা একটি পোস্টে মাস্ক দাবি করেন, অ্যাপল ইচ্ছাকৃতভাবে ওপেনএআই ছাড়া অন্য কোনো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক কোম্পানিকে অ্যাপ স্টোরের র্য
২০ দিন আগেবিশ্বের জনপ্রিয় এআই চ্যাটবট চ্যাটজিপিটির নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআই সম্প্রতি তাদের সর্বশেষ সংস্করণ জিপিটি-৫ উন্মোচন করেছে। প্রতিষ্ঠানটি দাবি করছে, এই মডেলটি মানুষের পিএইচডি লেভেলের দক্ষ!
২০ দিন আগেস্মার্টফোন আসক্তি অনেকের কাছে ব্যাপক মাথাব্যথার কারণ। বিরতিহীন স্মার্টফোন স্ক্রলিংয়ের কারণে অন্যান্য কাজে মনোযোগ নষ্ট হয়। তা ছাড়া মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। তবে স্মার্টফোনের আসক্তি কমানো যায় স্মার্টফোন দিয়েই। বিভিন্ন অ্যাপ দিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া আসক্তি থেকে বেরিয়ে আসা যায়। দেখে নিন
২০ দিন আগে