মইনুল হাসান, ফ্রান্স
পৃথিবীর কেন্দ্রে কী আছে? পৃথিবীর কেন্দ্র পর্যন্ত গর্ত খোঁড়া বা সেখানে পৌঁছানো কি সম্ভব?
প্রশ্নগুলো অনেক পুরোনো। ভূপৃষ্ঠ থেকে পৃথিবীর কেন্দ্র প্রায় ৩ হাজার কিলোমিটার বা ১ হাজার ৯০০ মাইল। ভূতত্ত্ববিদেরা এই দূরত্ব নিশ্চিত করলেও অনেক প্রশ্নের উত্তর দিতে আজও অপারগ। বিজ্ঞানীদের ধারণা, পৃথিবীর কেন্দ্রের তাপমাত্রা ৬ হাজার ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সেখানে বাতাসের চাপ কয়েক লাখ গুণ বেশি। প্রচণ্ড তাপ ও চাপের এমন চরম বিভীষিকাময় স্থানে গিয়ে বা যন্ত্রপাতি পাঠিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালানো কল্পনারও অতীত। তা সত্ত্বেও বহুকাল থেকে সৃষ্টিরহস্য উদ্ঘাটনের অদম্য বাসনায় মানুষ চেষ্টা করছে ভূপৃষ্ঠের গভীর থেকে গভীরে খনন করার।
এ পর্যন্ত জানা পৃথিবীর গভীরতম স্থানটি হচ্ছে মারিয়ানা ট্রেঞ্চ। পশ্চিম প্রশান্ত মহাসাগরের নিচে স্থানটির গভীরতা প্রায় ১১ কিলোমিটার বা ৭ মাইল। এমন দুর্গম ও রহস্যজনক গভীরতম স্থানটি প্রাকৃতিকভাবে সৃষ্ট।
এ বছরের ২৯ মে চীনা বিজ্ঞানীরা চীনের বৃহত্তম মরুভূমি তাকলামাকানে মাটির গভীরে প্রায় ১১ কিলোমিটার বা ৭ মাইল কূপ খননের কাজ শুরু করেছে। ভূতাত্ত্বিক গবেষণা এবং সেই সঙ্গে জ্বালানি অনুসন্ধানের উদ্দেশ্যে ভূত্বকের এমন গভীর কূপ খনন খুব কঠিন কাজ হবে। চীনের জাতীয় পেট্রোলিয়াম কোম্পানির গবেষক সান জিনশেন বলেছেন, ‘দুটি স্টিলের তারের ওপর দিয়ে একটি বিশাল ট্রাক চালানোর মতোই কঠিন হবে কাজটি।’ চীনা বিজ্ঞানী আর প্রযুক্তিবিদেরা এমন সুকঠিন কাজ ১ বছর ৩ মাস ৩ দিনের রেকর্ড সময়ে শেষ করবেন বলে আগেভাগেই জানিয়ে দিয়েছেন।
তবে ভূত্বকের গভীরে খোঁড়াখুঁড়ির গভীরতার রেকর্ড আজও রাশিয়ানদের দখলে। তারা সেই ১৯৭০ সালের ২৪ মে খনন প্রকল্পের কাজ শুরু করে। তাদের ইচ্ছা ছিল ভূপৃষ্ঠের গভীরে ১৫ কিলোমিটার বা ৯ মাইল গভীর একটি কূপ খননের। প্রায় ২০ বছরের চেষ্টায় ১৯৮৯ সালে ১২ কিলোমিটার, অর্থাৎ সাড়ে ৭ মাইলের বেশি গভীরে পৌঁছে অবশেষে ক্ষান্ত দেয় রাশানরা। মানুষের খনন করা এই সুগভীর কূপটি ‘কোলা সুপারডিপ বোরহোল’ নামে খ্যাত।
মার্কিনরাও পিছিয়ে নেই। ওকলাহোমার ওয়া শিটা কাউন্টিতে ২৪ বছর খোঁড়াখুঁড়ির পর, ১৯৭৯ সালের ৬ জুন প্রায় সাড়ে ৯ কিলোমিটার বা ৬ মাইল গভীর পর্যন্ত খনন করে সে সময়ে রেকর্ড করেছিল তারা। এ কূপটি ‘বার্থা রজার্স হোল’ নামে পরিচিত।
পৃথিবীর প্রথম গভীরতম তেলকূপটি ১৮৪৬ সালে আজারবাইজানের বাকুতে খনন করা হয়েছিল। দীর্ঘ ১৩ বছরের পরিশ্রমে ২১ মিটার বা ৬৯ ফুট গভীর কূপ খনন করা সম্ভব হয়েছিল সে সময়।
বহু আলোকবর্ষ দূরের মহাকাশে নয়, আমাদের পৃথিবীর ভূত্বকের অভ্যন্তরে লুকিয়ে আছে সৃষ্টিরহস্যের বিস্ময়কর সব উপাদান, তথ্যের বিশাল এক গুপ্তধন। এ নিয়ে বিজ্ঞানীরা অমত করছেন না।
পৃথিবীর কেন্দ্রে কী আছে? পৃথিবীর কেন্দ্র পর্যন্ত গর্ত খোঁড়া বা সেখানে পৌঁছানো কি সম্ভব?
প্রশ্নগুলো অনেক পুরোনো। ভূপৃষ্ঠ থেকে পৃথিবীর কেন্দ্র প্রায় ৩ হাজার কিলোমিটার বা ১ হাজার ৯০০ মাইল। ভূতত্ত্ববিদেরা এই দূরত্ব নিশ্চিত করলেও অনেক প্রশ্নের উত্তর দিতে আজও অপারগ। বিজ্ঞানীদের ধারণা, পৃথিবীর কেন্দ্রের তাপমাত্রা ৬ হাজার ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সেখানে বাতাসের চাপ কয়েক লাখ গুণ বেশি। প্রচণ্ড তাপ ও চাপের এমন চরম বিভীষিকাময় স্থানে গিয়ে বা যন্ত্রপাতি পাঠিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালানো কল্পনারও অতীত। তা সত্ত্বেও বহুকাল থেকে সৃষ্টিরহস্য উদ্ঘাটনের অদম্য বাসনায় মানুষ চেষ্টা করছে ভূপৃষ্ঠের গভীর থেকে গভীরে খনন করার।
এ পর্যন্ত জানা পৃথিবীর গভীরতম স্থানটি হচ্ছে মারিয়ানা ট্রেঞ্চ। পশ্চিম প্রশান্ত মহাসাগরের নিচে স্থানটির গভীরতা প্রায় ১১ কিলোমিটার বা ৭ মাইল। এমন দুর্গম ও রহস্যজনক গভীরতম স্থানটি প্রাকৃতিকভাবে সৃষ্ট।
এ বছরের ২৯ মে চীনা বিজ্ঞানীরা চীনের বৃহত্তম মরুভূমি তাকলামাকানে মাটির গভীরে প্রায় ১১ কিলোমিটার বা ৭ মাইল কূপ খননের কাজ শুরু করেছে। ভূতাত্ত্বিক গবেষণা এবং সেই সঙ্গে জ্বালানি অনুসন্ধানের উদ্দেশ্যে ভূত্বকের এমন গভীর কূপ খনন খুব কঠিন কাজ হবে। চীনের জাতীয় পেট্রোলিয়াম কোম্পানির গবেষক সান জিনশেন বলেছেন, ‘দুটি স্টিলের তারের ওপর দিয়ে একটি বিশাল ট্রাক চালানোর মতোই কঠিন হবে কাজটি।’ চীনা বিজ্ঞানী আর প্রযুক্তিবিদেরা এমন সুকঠিন কাজ ১ বছর ৩ মাস ৩ দিনের রেকর্ড সময়ে শেষ করবেন বলে আগেভাগেই জানিয়ে দিয়েছেন।
তবে ভূত্বকের গভীরে খোঁড়াখুঁড়ির গভীরতার রেকর্ড আজও রাশিয়ানদের দখলে। তারা সেই ১৯৭০ সালের ২৪ মে খনন প্রকল্পের কাজ শুরু করে। তাদের ইচ্ছা ছিল ভূপৃষ্ঠের গভীরে ১৫ কিলোমিটার বা ৯ মাইল গভীর একটি কূপ খননের। প্রায় ২০ বছরের চেষ্টায় ১৯৮৯ সালে ১২ কিলোমিটার, অর্থাৎ সাড়ে ৭ মাইলের বেশি গভীরে পৌঁছে অবশেষে ক্ষান্ত দেয় রাশানরা। মানুষের খনন করা এই সুগভীর কূপটি ‘কোলা সুপারডিপ বোরহোল’ নামে খ্যাত।
মার্কিনরাও পিছিয়ে নেই। ওকলাহোমার ওয়া শিটা কাউন্টিতে ২৪ বছর খোঁড়াখুঁড়ির পর, ১৯৭৯ সালের ৬ জুন প্রায় সাড়ে ৯ কিলোমিটার বা ৬ মাইল গভীর পর্যন্ত খনন করে সে সময়ে রেকর্ড করেছিল তারা। এ কূপটি ‘বার্থা রজার্স হোল’ নামে পরিচিত।
পৃথিবীর প্রথম গভীরতম তেলকূপটি ১৮৪৬ সালে আজারবাইজানের বাকুতে খনন করা হয়েছিল। দীর্ঘ ১৩ বছরের পরিশ্রমে ২১ মিটার বা ৬৯ ফুট গভীর কূপ খনন করা সম্ভব হয়েছিল সে সময়।
বহু আলোকবর্ষ দূরের মহাকাশে নয়, আমাদের পৃথিবীর ভূত্বকের অভ্যন্তরে লুকিয়ে আছে সৃষ্টিরহস্যের বিস্ময়কর সব উপাদান, তথ্যের বিশাল এক গুপ্তধন। এ নিয়ে বিজ্ঞানীরা অমত করছেন না।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ভিত্তিক চ্যাটজিপিটির পরামর্শ মেনে খাদ্যাভাস পরিবর্তন করায় নিউইয়র্কের ৬০ বছর বয়সী এক ব্যক্তি হাসপাতালে ভর্তি হন। চিকিৎসকদের মতে, কয়েক সপ্তাহের মধ্যে খাদ্যাভ্যাসে প্রায় সম্পূর্ণভাবে লবণ বাদ দিয়ে ফেলেন ওই ব্যক্তি, যার ফলে তার শরীরে বিপজ্জনকভাবে সোডিয়ামের ঘাটতি দেখা দেয়।
১২ আগস্ট ২০২৫অ্যাপলের অ্যাপ স্টোর নীতিমালা নিয়ে তীব্র সমালোচনা করেছেন বিশ্বখ্যাত প্রযুক্তি উদ্যোক্তা এবং এক্সএআইয়ের প্রতিষ্ঠাতা ইলন মাস্ক। নিজের এক্স (সাবেক টুইটার) অ্যাকাউন্টে পিন করা একটি পোস্টে মাস্ক দাবি করেন, অ্যাপল ইচ্ছাকৃতভাবে ওপেনএআই ছাড়া অন্য কোনো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক কোম্পানিকে অ্যাপ স্টোরের র্য
১২ আগস্ট ২০২৫বিশ্বের জনপ্রিয় এআই চ্যাটবট চ্যাটজিপিটির নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআই সম্প্রতি তাদের সর্বশেষ সংস্করণ জিপিটি-৫ উন্মোচন করেছে। প্রতিষ্ঠানটি দাবি করছে, এই মডেলটি মানুষের পিএইচডি লেভেলের দক্ষ!
১২ আগস্ট ২০২৫স্মার্টফোন আসক্তি অনেকের কাছে ব্যাপক মাথাব্যথার কারণ। বিরতিহীন স্মার্টফোন স্ক্রলিংয়ের কারণে অন্যান্য কাজে মনোযোগ নষ্ট হয়। তা ছাড়া মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। তবে স্মার্টফোনের আসক্তি কমানো যায় স্মার্টফোন দিয়েই। বিভিন্ন অ্যাপ দিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া আসক্তি থেকে বেরিয়ে আসা যায়। দেখে নিন
১২ আগস্ট ২০২৫