অনলাইন ডেস্ক
ভারতীয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমভিত্তিক কোম্পানি ভার্স ইনোভেশনের সঙ্গে মিথ্যা লেনদেন করে আয় বাড়িয়ে দেখিয়েছে লন্ডনের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক (এআই) স্টার্টআপ বিল্ডার ডট এআই। প্রকৃত কোনো সেবা ছাড়া অর্থের আদান-প্রদান দেখিয়ে আয় বাড়িয়ে উপস্থাপন করত দেউলিয়া হয়ে যাওয়া স্টার্টআপটি। বিনিয়োগকারীদের চোখে প্রবৃদ্ধির চিত্র বাড়িয়ে তোলাই ছিল এর লক্ষ্য। প্রতিষ্ঠানটির কিছু অভ্যন্তরীণ নথিপত্র ও বিষয়টির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বরাত দিয়ে মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম ব্লুমবার্গ এ তথ্য জানিয়েছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন ব্যক্তি জানিয়েছেন, ২০২১ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত সময়ে এই দুটি কোম্পানি একে অপরকে প্রায় সমপরিমাণ অর্থের ইনভয়েস পাঠাত—যা মূলত ‘রাউন্ড-ট্রিপিং’ নামে পরিচিত একটি প্রতারণামূলক পদ্ধতি। এই পদ্ধতিতে প্রকৃত কোনো পণ্য বা সেবা প্রদান ছাড়াই আর্থিক লেনদেন দেখিয়ে আয় বাড়িয়ে দেখানো হয়। এই চর্চার মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের কাছে বিক্রি ও প্রবৃদ্ধির চিত্র বাড়িয়ে উপস্থাপন করত বিল্ডার ডট এআই।
ভার্স ইনোভেশনের সহপ্রতিষ্ঠাতা উমাং বেদি অবশ্য এই অভিযোগ ‘সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন ও মিথ্যা’ বলে দাবি করেছেন। তিনি বলেন, ‘আমরা এমন কোনো কোম্পানি না যে ভুয়া আয় দেখিয়ে ব্যবসা করি। আমরা যে সেবা নিই বা দিই, কেবল তার জন্যই আর্থিক লেনদেন করি।’
অন্যদিকে বিল্ডার ডট এআইয়ের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেনি।
প্রযুক্তি জগতের আলোচিত এই স্টার্টআপটি কিছুদিন আগেই দেউলিয়া হওয়ার ঘোষণা দিয়েছে। ১ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলার মূল্যমানের এই কোম্পানিটি দাবি করত, তাদের এআই প্রযুক্তির মাধ্যমে কোডিং ছাড়াই অ্যাপ তৈরি করা সম্ভব। তবে চলতি মে মাসেই এক বৃহৎ ঋণদাতা তাদের অর্থ বাজেয়াপ্ত করলে দেউলিয়া ঘোষণার সিদ্ধান্ত জানায় প্রতিষ্ঠানটি।
ব্লুমবার্গ আরও জানিয়েছে, ২০২৪ সালের বিক্রির পূর্বাভাস ৩০০ শতাংশ বাড়িয়ে উপস্থাপন করেছিল বিল্ডার ডট এআই, যা ঋণদাতাদের মধ্যে সন্দেহ সৃষ্টি করে এবং তারা অর্থ বাজেয়াপ্ত করে। মার্কিন তদন্ত সংস্থাগুলো ইতিমধ্যে প্রতিষ্ঠানটির আর্থিক প্রতিবেদন, হিসাবনীতি এবং গ্রাহকের তালিকা চেয়েছে। তবে এসব বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেনি বিল্ডার ডট এআই।
সূত্র বলছে, অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্টের মতো সেবার নাম করে ভার্স থেকে ২০২১ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে প্রায় ৬ কোটি ডলারের আয় দেখিয়েছে বিল্ডার ডট এআই। আবার এর বিপরীতে ‘মার্কেটিং সেবা’র নামে ভার্স ও তার সহযোগী প্রতিষ্ঠান কোয়ার্ক মিডিয়া টেককে অর্থ পাঠিয়েছে বিল্ডার ডট এআই। নথিপত্রে দেখা যায়, ইনভয়েসের সময় ও অর্থের মাঝে ব্যবধান রেখে সন্দেহ এড়ানোর চেষ্টা করা হতো, তবে শেষ পর্যন্ত উভয় কোম্পানির খরচ প্রায় সমানই থাকত।
বিল্ডার ডট এআই প্রতিষ্ঠাতা সচিন দেব দুগ্গল ফেব্রুয়ারিতে প্রধান নির্বাহীর পদ ছেড়ে দেন। তাঁর পদে যোগ দেন জঙ্গল ভেঞ্চারের বিনিয়োগকারী মনপ্রীত রাতিয়া। কোম্পানির দেউলিয়া হওয়ার খবর তিনিই কর্মীদের জানিয়েছেন।
ভার্স ইনোভেশন বর্তমানে ভারতের অন্যতম বৃহৎ কনজ্যুমার টেক স্টার্টআপ। তাদের নিউজ অ্যাপ ডেইলিহান্ট ব্যবহার করেন প্রায় ৩৫ কোটি মাসিক ব্যবহারকারী। টিকটক নিষিদ্ধ হওয়ার পর তারা ভিডিও অ্যাপ ‘জোশ’ চালু করে। ২০২২ সালে প্রতিষ্ঠানটি ৮০৫ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ পায়, যার মধ্যে ছিল কানাডা পেনশন প্ল্যান ইনভেস্টমেন্ট বোর্ড, গুগল ও গোল্ডম্যান স্যাকসের মতো বিনিয়োগকারীরা। এর ফলে কোম্পানিটির বাজারমূল্য দাঁড়ায় পাঁচ বিলিয়ন ডলার। গুগল ও গোল্ডম্যান স্যাকস অতীতে ভার্সে বিনিয়োগ করেছিল। তবে কানাডা পেনশন বোর্ড ও গোল্ডম্যান স্যাকস কোনো মন্তব্য করেনি এবং গুগলও কোনো সাড়া দেয়নি।
এদিকে বিল্ডার ডট এআই ৪৫০ মিলিয়ন ডলারের বেশি বিনিয়োগ পেয়েছে ইনসাইট পার্টনার্স ও কাতার ইনভেস্টমেন্ট অথোরিটির মতো বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে। ২০২৩ সালে মাইক্রোসফটও বিনিয়োগ করেছিল এবং তাদের ক্লাউড ও টিমস পণ্যে বিল্ডার ডট এআইয়ের সেবা যুক্ত করার পরিকল্পনা জানিয়েছিল। মাইক্রোসফটের করপোরেট ভাইস প্রেসিডেন্ট জন টিন্টার সে সময় বলেছিলেন, ‘আমরা বিল্ডার ডট এআইকে এমন একটি নতুন শ্রেণির উদ্ভাবক হিসেবে দেখি, যারা প্রত্যেককে ডেভেলপার হওয়ার ক্ষমতা দিচ্ছে।’
ভার্সের সাম্প্রতিক আর্থিক প্রতিবেদনে কোম্পানিটির অডিটর ডেলয়েট মন্তব্য করেছে, কোম্পানিটির তথ্যপ্রযুক্তি, বিজ্ঞাপন থেকে আয় ও সরবরাহকারীর সঙ্গে সম্পর্ক-সংক্রান্ত অভ্যন্তরীণ নিয়ন্ত্রণে ত্রুটি আছে—যা আর্থিক বিবরণীতে বড় ধরনের ভুলের কারণ হতে পারে।
উমাং বেদি বলেন, ডেলয়েট তাদের হিসাবপত্রকে ‘সত্য ও ন্যায্য’ বলেই স্বাক্ষর করেছে। তিনি এটিকে সাধারণ ‘প্রক্রিয়াগত নিয়ন্ত্রণের সমস্যা’ হিসেবে চিহ্নিত করেন এবং জানান, কোম্পানি তা সমাধানের চেষ্টা করছে।
ভারতের সংবাদমাধ্যম মিন্ট আগেই জানিয়েছিল, ভার্সের প্রধান অর্থ কর্মকর্তা সানদীপ বসু কোম্পানির আইপিওর আগেই পদত্যাগ করেন। বেদি বলেন, ‘তিনি স্বাস্থ্যের কারণে সরে দাঁড়িয়েছেন।’ বর্তমানে ভার্সের ঋণের পরিমাণ খুবই কম বলেও জানান তিনি। ২০২৫ সালের দ্বিতীয়ার্ধে লাভে ফেরার লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে কোম্পানিটি। বেদি আরও জানান, কোম্পানি আইপিও নিয়ে উপদেষ্টাদের সঙ্গে কথা বলছে, তবে এখনো কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি।
প্রসঙ্গত, সচিন দুগ্গল ও উমাং বেদিকে একসঙ্গে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে দেখা গেছে। ২০২৩ সালে দুগ্গল তার ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে ১০ ডাউনিং স্ট্রিটের সামনে তোলা একটি ছবি পোস্ট করেন, যেখানে বেদিও ছিলেন। তবে বেদি দাবি করেছেন, তার সঙ্গে দুগ্গলের সম্পর্ক ‘ঘনিষ্ঠ নয়’, বরং ‘পেশাগত ও সীমিত পরিসরে’।
ভারতীয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমভিত্তিক কোম্পানি ভার্স ইনোভেশনের সঙ্গে মিথ্যা লেনদেন করে আয় বাড়িয়ে দেখিয়েছে লন্ডনের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক (এআই) স্টার্টআপ বিল্ডার ডট এআই। প্রকৃত কোনো সেবা ছাড়া অর্থের আদান-প্রদান দেখিয়ে আয় বাড়িয়ে উপস্থাপন করত দেউলিয়া হয়ে যাওয়া স্টার্টআপটি। বিনিয়োগকারীদের চোখে প্রবৃদ্ধির চিত্র বাড়িয়ে তোলাই ছিল এর লক্ষ্য। প্রতিষ্ঠানটির কিছু অভ্যন্তরীণ নথিপত্র ও বিষয়টির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বরাত দিয়ে মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম ব্লুমবার্গ এ তথ্য জানিয়েছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন ব্যক্তি জানিয়েছেন, ২০২১ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত সময়ে এই দুটি কোম্পানি একে অপরকে প্রায় সমপরিমাণ অর্থের ইনভয়েস পাঠাত—যা মূলত ‘রাউন্ড-ট্রিপিং’ নামে পরিচিত একটি প্রতারণামূলক পদ্ধতি। এই পদ্ধতিতে প্রকৃত কোনো পণ্য বা সেবা প্রদান ছাড়াই আর্থিক লেনদেন দেখিয়ে আয় বাড়িয়ে দেখানো হয়। এই চর্চার মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের কাছে বিক্রি ও প্রবৃদ্ধির চিত্র বাড়িয়ে উপস্থাপন করত বিল্ডার ডট এআই।
ভার্স ইনোভেশনের সহপ্রতিষ্ঠাতা উমাং বেদি অবশ্য এই অভিযোগ ‘সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন ও মিথ্যা’ বলে দাবি করেছেন। তিনি বলেন, ‘আমরা এমন কোনো কোম্পানি না যে ভুয়া আয় দেখিয়ে ব্যবসা করি। আমরা যে সেবা নিই বা দিই, কেবল তার জন্যই আর্থিক লেনদেন করি।’
অন্যদিকে বিল্ডার ডট এআইয়ের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেনি।
প্রযুক্তি জগতের আলোচিত এই স্টার্টআপটি কিছুদিন আগেই দেউলিয়া হওয়ার ঘোষণা দিয়েছে। ১ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলার মূল্যমানের এই কোম্পানিটি দাবি করত, তাদের এআই প্রযুক্তির মাধ্যমে কোডিং ছাড়াই অ্যাপ তৈরি করা সম্ভব। তবে চলতি মে মাসেই এক বৃহৎ ঋণদাতা তাদের অর্থ বাজেয়াপ্ত করলে দেউলিয়া ঘোষণার সিদ্ধান্ত জানায় প্রতিষ্ঠানটি।
ব্লুমবার্গ আরও জানিয়েছে, ২০২৪ সালের বিক্রির পূর্বাভাস ৩০০ শতাংশ বাড়িয়ে উপস্থাপন করেছিল বিল্ডার ডট এআই, যা ঋণদাতাদের মধ্যে সন্দেহ সৃষ্টি করে এবং তারা অর্থ বাজেয়াপ্ত করে। মার্কিন তদন্ত সংস্থাগুলো ইতিমধ্যে প্রতিষ্ঠানটির আর্থিক প্রতিবেদন, হিসাবনীতি এবং গ্রাহকের তালিকা চেয়েছে। তবে এসব বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেনি বিল্ডার ডট এআই।
সূত্র বলছে, অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্টের মতো সেবার নাম করে ভার্স থেকে ২০২১ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে প্রায় ৬ কোটি ডলারের আয় দেখিয়েছে বিল্ডার ডট এআই। আবার এর বিপরীতে ‘মার্কেটিং সেবা’র নামে ভার্স ও তার সহযোগী প্রতিষ্ঠান কোয়ার্ক মিডিয়া টেককে অর্থ পাঠিয়েছে বিল্ডার ডট এআই। নথিপত্রে দেখা যায়, ইনভয়েসের সময় ও অর্থের মাঝে ব্যবধান রেখে সন্দেহ এড়ানোর চেষ্টা করা হতো, তবে শেষ পর্যন্ত উভয় কোম্পানির খরচ প্রায় সমানই থাকত।
বিল্ডার ডট এআই প্রতিষ্ঠাতা সচিন দেব দুগ্গল ফেব্রুয়ারিতে প্রধান নির্বাহীর পদ ছেড়ে দেন। তাঁর পদে যোগ দেন জঙ্গল ভেঞ্চারের বিনিয়োগকারী মনপ্রীত রাতিয়া। কোম্পানির দেউলিয়া হওয়ার খবর তিনিই কর্মীদের জানিয়েছেন।
ভার্স ইনোভেশন বর্তমানে ভারতের অন্যতম বৃহৎ কনজ্যুমার টেক স্টার্টআপ। তাদের নিউজ অ্যাপ ডেইলিহান্ট ব্যবহার করেন প্রায় ৩৫ কোটি মাসিক ব্যবহারকারী। টিকটক নিষিদ্ধ হওয়ার পর তারা ভিডিও অ্যাপ ‘জোশ’ চালু করে। ২০২২ সালে প্রতিষ্ঠানটি ৮০৫ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ পায়, যার মধ্যে ছিল কানাডা পেনশন প্ল্যান ইনভেস্টমেন্ট বোর্ড, গুগল ও গোল্ডম্যান স্যাকসের মতো বিনিয়োগকারীরা। এর ফলে কোম্পানিটির বাজারমূল্য দাঁড়ায় পাঁচ বিলিয়ন ডলার। গুগল ও গোল্ডম্যান স্যাকস অতীতে ভার্সে বিনিয়োগ করেছিল। তবে কানাডা পেনশন বোর্ড ও গোল্ডম্যান স্যাকস কোনো মন্তব্য করেনি এবং গুগলও কোনো সাড়া দেয়নি।
এদিকে বিল্ডার ডট এআই ৪৫০ মিলিয়ন ডলারের বেশি বিনিয়োগ পেয়েছে ইনসাইট পার্টনার্স ও কাতার ইনভেস্টমেন্ট অথোরিটির মতো বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে। ২০২৩ সালে মাইক্রোসফটও বিনিয়োগ করেছিল এবং তাদের ক্লাউড ও টিমস পণ্যে বিল্ডার ডট এআইয়ের সেবা যুক্ত করার পরিকল্পনা জানিয়েছিল। মাইক্রোসফটের করপোরেট ভাইস প্রেসিডেন্ট জন টিন্টার সে সময় বলেছিলেন, ‘আমরা বিল্ডার ডট এআইকে এমন একটি নতুন শ্রেণির উদ্ভাবক হিসেবে দেখি, যারা প্রত্যেককে ডেভেলপার হওয়ার ক্ষমতা দিচ্ছে।’
ভার্সের সাম্প্রতিক আর্থিক প্রতিবেদনে কোম্পানিটির অডিটর ডেলয়েট মন্তব্য করেছে, কোম্পানিটির তথ্যপ্রযুক্তি, বিজ্ঞাপন থেকে আয় ও সরবরাহকারীর সঙ্গে সম্পর্ক-সংক্রান্ত অভ্যন্তরীণ নিয়ন্ত্রণে ত্রুটি আছে—যা আর্থিক বিবরণীতে বড় ধরনের ভুলের কারণ হতে পারে।
উমাং বেদি বলেন, ডেলয়েট তাদের হিসাবপত্রকে ‘সত্য ও ন্যায্য’ বলেই স্বাক্ষর করেছে। তিনি এটিকে সাধারণ ‘প্রক্রিয়াগত নিয়ন্ত্রণের সমস্যা’ হিসেবে চিহ্নিত করেন এবং জানান, কোম্পানি তা সমাধানের চেষ্টা করছে।
ভারতের সংবাদমাধ্যম মিন্ট আগেই জানিয়েছিল, ভার্সের প্রধান অর্থ কর্মকর্তা সানদীপ বসু কোম্পানির আইপিওর আগেই পদত্যাগ করেন। বেদি বলেন, ‘তিনি স্বাস্থ্যের কারণে সরে দাঁড়িয়েছেন।’ বর্তমানে ভার্সের ঋণের পরিমাণ খুবই কম বলেও জানান তিনি। ২০২৫ সালের দ্বিতীয়ার্ধে লাভে ফেরার লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে কোম্পানিটি। বেদি আরও জানান, কোম্পানি আইপিও নিয়ে উপদেষ্টাদের সঙ্গে কথা বলছে, তবে এখনো কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি।
প্রসঙ্গত, সচিন দুগ্গল ও উমাং বেদিকে একসঙ্গে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে দেখা গেছে। ২০২৩ সালে দুগ্গল তার ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে ১০ ডাউনিং স্ট্রিটের সামনে তোলা একটি ছবি পোস্ট করেন, যেখানে বেদিও ছিলেন। তবে বেদি দাবি করেছেন, তার সঙ্গে দুগ্গলের সম্পর্ক ‘ঘনিষ্ঠ নয়’, বরং ‘পেশাগত ও সীমিত পরিসরে’।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ভিত্তিক চ্যাটজিপিটির পরামর্শ মেনে খাদ্যাভাস পরিবর্তন করায় নিউইয়র্কের ৬০ বছর বয়সী এক ব্যক্তি হাসপাতালে ভর্তি হন। চিকিৎসকদের মতে, কয়েক সপ্তাহের মধ্যে খাদ্যাভ্যাসে প্রায় সম্পূর্ণভাবে লবণ বাদ দিয়ে ফেলেন ওই ব্যক্তি, যার ফলে তার শরীরে বিপজ্জনকভাবে সোডিয়ামের ঘাটতি দেখা দেয়।
২০ দিন আগেঅ্যাপলের অ্যাপ স্টোর নীতিমালা নিয়ে তীব্র সমালোচনা করেছেন বিশ্বখ্যাত প্রযুক্তি উদ্যোক্তা এবং এক্সএআইয়ের প্রতিষ্ঠাতা ইলন মাস্ক। নিজের এক্স (সাবেক টুইটার) অ্যাকাউন্টে পিন করা একটি পোস্টে মাস্ক দাবি করেন, অ্যাপল ইচ্ছাকৃতভাবে ওপেনএআই ছাড়া অন্য কোনো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক কোম্পানিকে অ্যাপ স্টোরের র্য
২০ দিন আগেবিশ্বের জনপ্রিয় এআই চ্যাটবট চ্যাটজিপিটির নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআই সম্প্রতি তাদের সর্বশেষ সংস্করণ জিপিটি-৫ উন্মোচন করেছে। প্রতিষ্ঠানটি দাবি করছে, এই মডেলটি মানুষের পিএইচডি লেভেলের দক্ষ!
২০ দিন আগেস্মার্টফোন আসক্তি অনেকের কাছে ব্যাপক মাথাব্যথার কারণ। বিরতিহীন স্মার্টফোন স্ক্রলিংয়ের কারণে অন্যান্য কাজে মনোযোগ নষ্ট হয়। তা ছাড়া মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। তবে স্মার্টফোনের আসক্তি কমানো যায় স্মার্টফোন দিয়েই। বিভিন্ন অ্যাপ দিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া আসক্তি থেকে বেরিয়ে আসা যায়। দেখে নিন
২০ দিন আগে