মেটার সিইও মার্ক জাকারবার্গের সঙ্গে ‘কেজ ফাইট’ বা মল্লযুদ্ধে নামার ঘোষণা দিয়ে আগেই আলোচনার ঝড় তুলেছেন টেসলার প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ক। এবার তিনি ঘোষণা দিয়েছেন, ওই লড়াই তাঁর এক্স প্ল্যাটফর্মে (টুইটার) সরাসরি সম্প্রচার করা হবে।
ইলন মাস্ক নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এ তথ্য জানিয়েছেন বলে রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের লাস ভেগাসে হবে এই লড়াই। সেলিব্রিটি ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের ইনফ্লুয়েন্সাররা বিভিন্ন দাতব্যের প্রতিষ্ঠানের জন্য টাকা সংগ্রহ করতে নিজেদের মধ্যে বক্সিং (মুষ্টিযুদ্ধ) করে থাকে।
গত জুন থেকে ইলন মাস্ক ও মার্ক জাকারবার্গ পরস্পরকে মার্শাল আর্টের লড়াইয়ে প্ররোচিত করছিলেন। আজ রোববার সকালে মাস্ক জানান, এক্স প্ল্যাটফর্মে তাঁদের দুজনের লড়াই সরাসরি দেখা যাবে। এ থেকে পাওয়া সমস্ত আয় দাতব্য প্রতিষ্ঠানে দেওয়া হবে।
লড়াইয়ের বিষয়ে মাস্ক এর বেশি কিছু জানাননি। মাস্কের পোস্ট নিয়ে মেটা বা জাকারবার্গও কোনো মন্তব্য করেননি।
এর আগে মাস্ক এক্স প্ল্যাটফর্মে পোস্টে বলেন, তিনি লড়াইয়ের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন। সারা দিন তিনি ভারোত্তোলন করছেন। সময় না পাওয়ার জন্য তিনি ব্যায়ামের সরঞ্জাম অফিসেও নিয়ে এসেছেন।
এক্স প্ল্যাটফর্মের একজন ব্যবহারকারী লড়াইয়ের কারণ জানতে চাইলে মাস্ক বলেন, ‘এটি যুদ্ধের চেয়েও সভ্য। আর মানুষ যুদ্ধ পছন্দ করে।'
লড়াই নিয়ে বিভ্রান্তি শুরু হয় গত ২০ জুলাই মাস্ক দাবি করেন, জুজুৎসু (জাপানের মার্শাল আর্ট) প্রশিক্ষণ নিয়ে মার্ক জাকারবার্গ মল্লযুদ্ধের জন্য তৈরি।
এক দিন পরেই জাকারবার্গ তাঁর কোম্পানির ইনস্ট্রাগ্রাম প্ল্যাটফর্মে ইভেন্টে ম্যাচ জয়ের বিভিন্ন ছবি দেন। সেই সঙ্গে মাস্ককে লড়াইয়ের ঠিকানা পাঠাতে বলেন। মাস্ক ‘ভেগাস অক্টাগনে’ লড়বেন বলে জানান। এখানে মিক্সড মার্শাল আর্ট চ্যাম্পিয়নশিপ অনুষ্ঠিত হয়।
মেটার সিইও মার্ক জাকারবার্গের সঙ্গে ‘কেজ ফাইট’ বা মল্লযুদ্ধে নামার ঘোষণা দিয়ে আগেই আলোচনার ঝড় তুলেছেন টেসলার প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ক। এবার তিনি ঘোষণা দিয়েছেন, ওই লড়াই তাঁর এক্স প্ল্যাটফর্মে (টুইটার) সরাসরি সম্প্রচার করা হবে।
ইলন মাস্ক নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এ তথ্য জানিয়েছেন বলে রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের লাস ভেগাসে হবে এই লড়াই। সেলিব্রিটি ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের ইনফ্লুয়েন্সাররা বিভিন্ন দাতব্যের প্রতিষ্ঠানের জন্য টাকা সংগ্রহ করতে নিজেদের মধ্যে বক্সিং (মুষ্টিযুদ্ধ) করে থাকে।
গত জুন থেকে ইলন মাস্ক ও মার্ক জাকারবার্গ পরস্পরকে মার্শাল আর্টের লড়াইয়ে প্ররোচিত করছিলেন। আজ রোববার সকালে মাস্ক জানান, এক্স প্ল্যাটফর্মে তাঁদের দুজনের লড়াই সরাসরি দেখা যাবে। এ থেকে পাওয়া সমস্ত আয় দাতব্য প্রতিষ্ঠানে দেওয়া হবে।
লড়াইয়ের বিষয়ে মাস্ক এর বেশি কিছু জানাননি। মাস্কের পোস্ট নিয়ে মেটা বা জাকারবার্গও কোনো মন্তব্য করেননি।
এর আগে মাস্ক এক্স প্ল্যাটফর্মে পোস্টে বলেন, তিনি লড়াইয়ের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন। সারা দিন তিনি ভারোত্তোলন করছেন। সময় না পাওয়ার জন্য তিনি ব্যায়ামের সরঞ্জাম অফিসেও নিয়ে এসেছেন।
এক্স প্ল্যাটফর্মের একজন ব্যবহারকারী লড়াইয়ের কারণ জানতে চাইলে মাস্ক বলেন, ‘এটি যুদ্ধের চেয়েও সভ্য। আর মানুষ যুদ্ধ পছন্দ করে।'
লড়াই নিয়ে বিভ্রান্তি শুরু হয় গত ২০ জুলাই মাস্ক দাবি করেন, জুজুৎসু (জাপানের মার্শাল আর্ট) প্রশিক্ষণ নিয়ে মার্ক জাকারবার্গ মল্লযুদ্ধের জন্য তৈরি।
এক দিন পরেই জাকারবার্গ তাঁর কোম্পানির ইনস্ট্রাগ্রাম প্ল্যাটফর্মে ইভেন্টে ম্যাচ জয়ের বিভিন্ন ছবি দেন। সেই সঙ্গে মাস্ককে লড়াইয়ের ঠিকানা পাঠাতে বলেন। মাস্ক ‘ভেগাস অক্টাগনে’ লড়বেন বলে জানান। এখানে মিক্সড মার্শাল আর্ট চ্যাম্পিয়নশিপ অনুষ্ঠিত হয়।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ভিত্তিক চ্যাটজিপিটির পরামর্শ মেনে খাদ্যাভাস পরিবর্তন করায় নিউইয়র্কের ৬০ বছর বয়সী এক ব্যক্তি হাসপাতালে ভর্তি হন। চিকিৎসকদের মতে, কয়েক সপ্তাহের মধ্যে খাদ্যাভ্যাসে প্রায় সম্পূর্ণভাবে লবণ বাদ দিয়ে ফেলেন ওই ব্যক্তি, যার ফলে তার শরীরে বিপজ্জনকভাবে সোডিয়ামের ঘাটতি দেখা দেয়।
২৪ দিন আগেঅ্যাপলের অ্যাপ স্টোর নীতিমালা নিয়ে তীব্র সমালোচনা করেছেন বিশ্বখ্যাত প্রযুক্তি উদ্যোক্তা এবং এক্সএআইয়ের প্রতিষ্ঠাতা ইলন মাস্ক। নিজের এক্স (সাবেক টুইটার) অ্যাকাউন্টে পিন করা একটি পোস্টে মাস্ক দাবি করেন, অ্যাপল ইচ্ছাকৃতভাবে ওপেনএআই ছাড়া অন্য কোনো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক কোম্পানিকে অ্যাপ স্টোরের র্য
২৪ দিন আগেবিশ্বের জনপ্রিয় এআই চ্যাটবট চ্যাটজিপিটির নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআই সম্প্রতি তাদের সর্বশেষ সংস্করণ জিপিটি-৫ উন্মোচন করেছে। প্রতিষ্ঠানটি দাবি করছে, এই মডেলটি মানুষের পিএইচডি লেভেলের দক্ষ!
২৪ দিন আগেস্মার্টফোন আসক্তি অনেকের কাছে ব্যাপক মাথাব্যথার কারণ। বিরতিহীন স্মার্টফোন স্ক্রলিংয়ের কারণে অন্যান্য কাজে মনোযোগ নষ্ট হয়। তা ছাড়া মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। তবে স্মার্টফোনের আসক্তি কমানো যায় স্মার্টফোন দিয়েই। বিভিন্ন অ্যাপ দিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া আসক্তি থেকে বেরিয়ে আসা যায়। দেখে নিন
২৪ দিন আগে