ব্যবহারকারীদের গোপনীয়তা রক্ষায় হোয়াটসঅ্যাপের প্রতিটি মেসেজ, ছবি ও ভিডিওতে এন্ড–টু এন্ড–এনক্রিপশন ফিচার যুক্ত থাকে। ভারতে এই ফিচার প্রত্যাহারের চেষ্টার মুখে হোয়াটসঅ্যাপের কার্যক্রম বন্ধ করার হুমকি দিয়েছে মেটা।
ভারতের তথ্যপ্রযুক্তি আইন অনুসারে এন্ড-টু-এন্ড এনক্রিপশন বন্ধের সিদ্ধান্ত চ্যালেঞ্জ করে আপিল করেছে মেটা। দিল্লি হাই কোর্টে সেই আপিলের শুনানিতে আজ শুক্রবার মেটার আইনজীবী তেজস কারিয়াকে এই হুঁশিয়ারি দেন।
এনক্রিপশন ভাঙার বিষয়ে আদালতে কোম্পানির মতামত তুলে ধরে এই বিষয়ে আইন মেনে চলার পরিবর্তে দেশ ছেড়ে যাওয়ার হুমকি দিয়েছে প্ল্যাটফর্মটি।
তেজস কারিয়া আদালতকে বলেন, ভারতে হোয়াটসঅ্যাপের প্রায় ৪০ কোটি সক্রিয় ব্যবহারকারী রয়েছে। এতে অনলাইনে পেমেন্টের জন্য ইউপিআই ফিচার যুক্ত করা হয়েছে। ভারতে অ্যাপটির কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যাক তা মেটা ও হোয়াটসঅ্যাপ কখনোই চায় না।
২০২১ সালের ভারতের তথ্যপ্রযুক্তি আইন অনুসারে হোয়াটসঅ্যাপের মতো অন্যান্য অ্যাপগুলোকে ব্যবহারকারীদের মেসেজ শনাক্ত করতে দিতে হবে। এন্ড টু এন্ড এনক্রিপশনের ফলে ভারতে সরকার এই মেসেজগুলো দেখতে পারে না। এমনকি এসব মেসজ ও কনটেন্ট হোয়াটসঅ্যাপ নিজেও দেখতে পারে না।
এখন মেটা এই আইনের বিরুদ্ধে আদালতে লড়াই করছে। মেটা বলছে, ভারতের সংবিধান অনুযায়ী এই আইন ভারতের নাগরিকদের গোপনীয়তা লঙ্ঘন করবে।
ভারতের সরকার বলছে, অনলাইন সুরক্ষা ও ক্ষতিকর কনটেন্টকে বাঁধা দিতে মূল ব্যক্তিকে শনাক্ত করা জরুরি। যারা সমাজে ভুয়া তথ্য ও হিংসা ছড়াচ্ছে তাদের চিহ্নিত করা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম অ্যাপগুলোর দায়িত্ব।
অন্যান্য দেশেও একই ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হয়েছে হোয়াটসঅ্যাপ। তবে এনক্রিপশন বিষয়ক নিজেদের নীতি মেনে চলতে হোয়াটসঅ্যাপ অটল। কারণ, ব্যবহারকারীদের গোপনীয়তা রক্ষার আকর্ষণেই হোয়াটসঅ্যাপের এত জনপ্রিয়তা। এ জন্যই এক দশক আগে ১ হাজার ৫০০ কোটি ডলারে হোয়াটসঅ্যাপ কিনে নেয় মেটা।
ব্যবহারকারীদের গোপনীয়তা রক্ষায় হোয়াটসঅ্যাপের প্রতিটি মেসেজ, ছবি ও ভিডিওতে এন্ড–টু এন্ড–এনক্রিপশন ফিচার যুক্ত থাকে। ভারতে এই ফিচার প্রত্যাহারের চেষ্টার মুখে হোয়াটসঅ্যাপের কার্যক্রম বন্ধ করার হুমকি দিয়েছে মেটা।
ভারতের তথ্যপ্রযুক্তি আইন অনুসারে এন্ড-টু-এন্ড এনক্রিপশন বন্ধের সিদ্ধান্ত চ্যালেঞ্জ করে আপিল করেছে মেটা। দিল্লি হাই কোর্টে সেই আপিলের শুনানিতে আজ শুক্রবার মেটার আইনজীবী তেজস কারিয়াকে এই হুঁশিয়ারি দেন।
এনক্রিপশন ভাঙার বিষয়ে আদালতে কোম্পানির মতামত তুলে ধরে এই বিষয়ে আইন মেনে চলার পরিবর্তে দেশ ছেড়ে যাওয়ার হুমকি দিয়েছে প্ল্যাটফর্মটি।
তেজস কারিয়া আদালতকে বলেন, ভারতে হোয়াটসঅ্যাপের প্রায় ৪০ কোটি সক্রিয় ব্যবহারকারী রয়েছে। এতে অনলাইনে পেমেন্টের জন্য ইউপিআই ফিচার যুক্ত করা হয়েছে। ভারতে অ্যাপটির কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যাক তা মেটা ও হোয়াটসঅ্যাপ কখনোই চায় না।
২০২১ সালের ভারতের তথ্যপ্রযুক্তি আইন অনুসারে হোয়াটসঅ্যাপের মতো অন্যান্য অ্যাপগুলোকে ব্যবহারকারীদের মেসেজ শনাক্ত করতে দিতে হবে। এন্ড টু এন্ড এনক্রিপশনের ফলে ভারতে সরকার এই মেসেজগুলো দেখতে পারে না। এমনকি এসব মেসজ ও কনটেন্ট হোয়াটসঅ্যাপ নিজেও দেখতে পারে না।
এখন মেটা এই আইনের বিরুদ্ধে আদালতে লড়াই করছে। মেটা বলছে, ভারতের সংবিধান অনুযায়ী এই আইন ভারতের নাগরিকদের গোপনীয়তা লঙ্ঘন করবে।
ভারতের সরকার বলছে, অনলাইন সুরক্ষা ও ক্ষতিকর কনটেন্টকে বাঁধা দিতে মূল ব্যক্তিকে শনাক্ত করা জরুরি। যারা সমাজে ভুয়া তথ্য ও হিংসা ছড়াচ্ছে তাদের চিহ্নিত করা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম অ্যাপগুলোর দায়িত্ব।
অন্যান্য দেশেও একই ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হয়েছে হোয়াটসঅ্যাপ। তবে এনক্রিপশন বিষয়ক নিজেদের নীতি মেনে চলতে হোয়াটসঅ্যাপ অটল। কারণ, ব্যবহারকারীদের গোপনীয়তা রক্ষার আকর্ষণেই হোয়াটসঅ্যাপের এত জনপ্রিয়তা। এ জন্যই এক দশক আগে ১ হাজার ৫০০ কোটি ডলারে হোয়াটসঅ্যাপ কিনে নেয় মেটা।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ভিত্তিক চ্যাটজিপিটির পরামর্শ মেনে খাদ্যাভাস পরিবর্তন করায় নিউইয়র্কের ৬০ বছর বয়সী এক ব্যক্তি হাসপাতালে ভর্তি হন। চিকিৎসকদের মতে, কয়েক সপ্তাহের মধ্যে খাদ্যাভ্যাসে প্রায় সম্পূর্ণভাবে লবণ বাদ দিয়ে ফেলেন ওই ব্যক্তি, যার ফলে তার শরীরে বিপজ্জনকভাবে সোডিয়ামের ঘাটতি দেখা দেয়।
২০ দিন আগেঅ্যাপলের অ্যাপ স্টোর নীতিমালা নিয়ে তীব্র সমালোচনা করেছেন বিশ্বখ্যাত প্রযুক্তি উদ্যোক্তা এবং এক্সএআইয়ের প্রতিষ্ঠাতা ইলন মাস্ক। নিজের এক্স (সাবেক টুইটার) অ্যাকাউন্টে পিন করা একটি পোস্টে মাস্ক দাবি করেন, অ্যাপল ইচ্ছাকৃতভাবে ওপেনএআই ছাড়া অন্য কোনো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক কোম্পানিকে অ্যাপ স্টোরের র্য
২০ দিন আগেবিশ্বের জনপ্রিয় এআই চ্যাটবট চ্যাটজিপিটির নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআই সম্প্রতি তাদের সর্বশেষ সংস্করণ জিপিটি-৫ উন্মোচন করেছে। প্রতিষ্ঠানটি দাবি করছে, এই মডেলটি মানুষের পিএইচডি লেভেলের দক্ষ!
২০ দিন আগেস্মার্টফোন আসক্তি অনেকের কাছে ব্যাপক মাথাব্যথার কারণ। বিরতিহীন স্মার্টফোন স্ক্রলিংয়ের কারণে অন্যান্য কাজে মনোযোগ নষ্ট হয়। তা ছাড়া মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। তবে স্মার্টফোনের আসক্তি কমানো যায় স্মার্টফোন দিয়েই। বিভিন্ন অ্যাপ দিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া আসক্তি থেকে বেরিয়ে আসা যায়। দেখে নিন
২০ দিন আগে