প্রযুক্তি ডেস্ক
এবার পুরো টুইটারই কিনে নেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছেন ইলন মাস্ক। টেসলা ও স্পেসএক্সের মতো কোম্পানির এ প্রতিষ্ঠাতা সিইও ৪৩ বিলিয়ন ডলারে টুইটার কিনে নিতে চান। এই প্রস্তাব তিনি নথি আকারে এরই মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থার কাছে জমা দিয়েছেন।
গত ১৪ মার্চ টুইটারের ৭ কোটি ৩৪ লাখ ৮৬ হাজার ৯৩৮টি শেয়ার কিনে নেন মাস্ক। এসব শেয়ারের মোট মূল্য প্রায় ২৮৯ কোটি ডলার। এতে টুইটারের প্রতিষ্ঠাতা জ্যাক ডরসির চেয়ে ৪ গুণ বেশি শেয়ারের মালিক বনে যান তিনি। এর পরপরই ইলন মাস্কের টুইটারের পরিচালনা বোর্ডের সভায় যোগ দেওয়ার কথা ওঠে। এতে কর্মীদের আতঙ্কিত হয়ে পড়ার খবর পাওয়া যায়। পরে মাস্ক নিজেই বোর্ড সভায় যোগ না দেওয়ার কথা জানান।
এই সিদ্ধান্তের পরই পুরো কোম্পানি কিনে নেওয়ার ঘোষণা দিলেন ইলন মাস্ক। ফলে স্বভাবতই এতে নানা কথা উঠছে। তবে মাস্ক পরিষ্কার করে বলেছেন, এটা কারও প্রতি হুমকি নয়।
প্রস্তাবে মাস্ক বলেছেন, টুইটারের বর্তমান ব্যবস্থাপনার ব্যাপারে খুব একটা আত্মবিশ্বাসী হতে পারছেন না। এ কারণেই তিনি কোম্পানি কিনে নিতে চান। টুইটারের প্রতিটি শেয়ারে দাম হেঁকেছেন ৫৪ দশমিক ২০ ডলার!
টুইটারের বোর্ড চেয়ারম্যান ব্রেট টেইলরকে ইলন মাস্ক একটি চিঠি দিয়ে বলেছেন, টুইটার সারা বিশ্বে স্বাধীন মত প্রকাশের একটি প্ল্যাটফর্ম হয়ে উঠবে—এই আশায় আমি টুইটারে বিনিয়োগ করেছি। আমি বিশ্বাস করি, সমাজে মত প্রকাশের স্বাধীনতা থাকাটা কার্যকর গণতন্ত্রের জন্য খুব জরুরি।
তিনি আরও লিখেছেন, যাই হোক, আমি যেহেতু বিনিয়োগ করেই ফেলেছি, এখন আমার মনে হচ্ছে, এই কোম্পানি বর্তমান অবয়বে থাকলে কখনোই বড় হবে না বা সমাজে তার দায়িত্ব পালন করবে না। একটি বেসরকারি কোম্পানি হিসেবে টুইটারের পরিবর্তন দরকার।
এটি চূড়ান্ত প্রস্তাব। আর এই প্রস্তাব গৃহীত না হলে আমি শেয়ারহোল্ডার হিসেবে আমার অবস্থান পুনর্বিবেচনা করব।—এভাবেই একপ্রকার হুমকি দিয়েছেন ইলন মাস্ক।
এবার পুরো টুইটারই কিনে নেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছেন ইলন মাস্ক। টেসলা ও স্পেসএক্সের মতো কোম্পানির এ প্রতিষ্ঠাতা সিইও ৪৩ বিলিয়ন ডলারে টুইটার কিনে নিতে চান। এই প্রস্তাব তিনি নথি আকারে এরই মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থার কাছে জমা দিয়েছেন।
গত ১৪ মার্চ টুইটারের ৭ কোটি ৩৪ লাখ ৮৬ হাজার ৯৩৮টি শেয়ার কিনে নেন মাস্ক। এসব শেয়ারের মোট মূল্য প্রায় ২৮৯ কোটি ডলার। এতে টুইটারের প্রতিষ্ঠাতা জ্যাক ডরসির চেয়ে ৪ গুণ বেশি শেয়ারের মালিক বনে যান তিনি। এর পরপরই ইলন মাস্কের টুইটারের পরিচালনা বোর্ডের সভায় যোগ দেওয়ার কথা ওঠে। এতে কর্মীদের আতঙ্কিত হয়ে পড়ার খবর পাওয়া যায়। পরে মাস্ক নিজেই বোর্ড সভায় যোগ না দেওয়ার কথা জানান।
এই সিদ্ধান্তের পরই পুরো কোম্পানি কিনে নেওয়ার ঘোষণা দিলেন ইলন মাস্ক। ফলে স্বভাবতই এতে নানা কথা উঠছে। তবে মাস্ক পরিষ্কার করে বলেছেন, এটা কারও প্রতি হুমকি নয়।
প্রস্তাবে মাস্ক বলেছেন, টুইটারের বর্তমান ব্যবস্থাপনার ব্যাপারে খুব একটা আত্মবিশ্বাসী হতে পারছেন না। এ কারণেই তিনি কোম্পানি কিনে নিতে চান। টুইটারের প্রতিটি শেয়ারে দাম হেঁকেছেন ৫৪ দশমিক ২০ ডলার!
টুইটারের বোর্ড চেয়ারম্যান ব্রেট টেইলরকে ইলন মাস্ক একটি চিঠি দিয়ে বলেছেন, টুইটার সারা বিশ্বে স্বাধীন মত প্রকাশের একটি প্ল্যাটফর্ম হয়ে উঠবে—এই আশায় আমি টুইটারে বিনিয়োগ করেছি। আমি বিশ্বাস করি, সমাজে মত প্রকাশের স্বাধীনতা থাকাটা কার্যকর গণতন্ত্রের জন্য খুব জরুরি।
তিনি আরও লিখেছেন, যাই হোক, আমি যেহেতু বিনিয়োগ করেই ফেলেছি, এখন আমার মনে হচ্ছে, এই কোম্পানি বর্তমান অবয়বে থাকলে কখনোই বড় হবে না বা সমাজে তার দায়িত্ব পালন করবে না। একটি বেসরকারি কোম্পানি হিসেবে টুইটারের পরিবর্তন দরকার।
এটি চূড়ান্ত প্রস্তাব। আর এই প্রস্তাব গৃহীত না হলে আমি শেয়ারহোল্ডার হিসেবে আমার অবস্থান পুনর্বিবেচনা করব।—এভাবেই একপ্রকার হুমকি দিয়েছেন ইলন মাস্ক।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ভিত্তিক চ্যাটজিপিটির পরামর্শ মেনে খাদ্যাভাস পরিবর্তন করায় নিউইয়র্কের ৬০ বছর বয়সী এক ব্যক্তি হাসপাতালে ভর্তি হন। চিকিৎসকদের মতে, কয়েক সপ্তাহের মধ্যে খাদ্যাভ্যাসে প্রায় সম্পূর্ণভাবে লবণ বাদ দিয়ে ফেলেন ওই ব্যক্তি, যার ফলে তার শরীরে বিপজ্জনকভাবে সোডিয়ামের ঘাটতি দেখা দেয়।
১২ আগস্ট ২০২৫অ্যাপলের অ্যাপ স্টোর নীতিমালা নিয়ে তীব্র সমালোচনা করেছেন বিশ্বখ্যাত প্রযুক্তি উদ্যোক্তা এবং এক্সএআইয়ের প্রতিষ্ঠাতা ইলন মাস্ক। নিজের এক্স (সাবেক টুইটার) অ্যাকাউন্টে পিন করা একটি পোস্টে মাস্ক দাবি করেন, অ্যাপল ইচ্ছাকৃতভাবে ওপেনএআই ছাড়া অন্য কোনো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক কোম্পানিকে অ্যাপ স্টোরের র্য
১২ আগস্ট ২০২৫বিশ্বের জনপ্রিয় এআই চ্যাটবট চ্যাটজিপিটির নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআই সম্প্রতি তাদের সর্বশেষ সংস্করণ জিপিটি-৫ উন্মোচন করেছে। প্রতিষ্ঠানটি দাবি করছে, এই মডেলটি মানুষের পিএইচডি লেভেলের দক্ষ!
১২ আগস্ট ২০২৫স্মার্টফোন আসক্তি অনেকের কাছে ব্যাপক মাথাব্যথার কারণ। বিরতিহীন স্মার্টফোন স্ক্রলিংয়ের কারণে অন্যান্য কাজে মনোযোগ নষ্ট হয়। তা ছাড়া মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। তবে স্মার্টফোনের আসক্তি কমানো যায় স্মার্টফোন দিয়েই। বিভিন্ন অ্যাপ দিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া আসক্তি থেকে বেরিয়ে আসা যায়। দেখে নিন
১২ আগস্ট ২০২৫