স্টেশন রাশিয়ার মহাকাশযান ‘সয়ুজ এমএস-১৮’-র ধাক্কায় কেঁপে উঠল আন্তর্জাতিক মহাকাশ। সেই মহাকাশযানে ছিলেন মহাকাশে প্রথম পূর্ণদৈর্ঘ্যের চলচ্চিত্রের শুটিং করতে যাওয়া রুশ অভিনেত্রী জুলিয়া পেরেসলিড, পরিচালক ক্লিম শিপেঙ্কো ও মহাকাশচারী অভিনেতা ওলেগ নোভিত্স্কি। তবে অল্পের জন্য তাঁরা বেঁচে গিয়েছেন।
রাশিয়ার বার্তা সংস্থা ইন্টারফ্যাক্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, নিজের কক্ষপথ থেকে মহাকাশ স্টেশন ৫৭ ডিগ্রি কোণে সরে যেতে বাধ্য হয়।
যুক্তরাষ্ট্রের হিউস্টনে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের মিশন কন্ট্রোল রুম থেকে জানানো হয়েছে, ঘটনাটি ঘটেছে বাংলাদেশ সময়ে শুক্রবার রাত ১০টা ৪৫ মিনিটের দিকে। চলচ্চিত্রের শুটিং হয়ে যাওয়ার পর রুশ অভিনেতা, অভিনেত্রী ও পরিচালককে নিয়ে মহাকাশ স্টেশন ছেড়ে ওই সময় পৃথিবীর উদ্দেশে রওনা দিতে তৈরি হচ্ছিল রুশ মহাকাশযান সয়ুজ এমএস-১৮। আগামীকাল রোববার সকালেই পৃথিবীতে ফিরে আসার কথা ওই রুশ মহাকাশযানের। রুশ মহাকাশযানটি নামানো হয়েছিল মহাকাশ স্টেশনে রাশিয়ার যে গবেষণাগারটি রয়েছে, সেই ‘নাওকা মডিউল’-এ।
পৃথিবীতে ফিরে আসার লক্ষ্যে রুশ মহাকাশযানটির থ্রাস্টার ইঞ্জিনগুলো পরীক্ষা করে দেখছিলেন রুশ প্রযুক্তিবিদরা। তখন থ্রাস্টার ইঞ্জিন চালু করতে গিয়েই ঘটে বিপত্তি। সময় শেষ হয়ে যাওয়ার পরেও বন্ধ করা যায়নি মহাকাশযানের থ্রাস্টার ইঞ্জিনগুলো। তাদের সজোর ধাক্কায় থরথরিয়ে কেঁপে ওঠে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন। সেই ধাক্কা নিজের কক্ষপথ থেকে অন্তত ৫৭ ডিগ্রি কোণে সরিয়েও দেয় মহাকাশ স্টেশনকে।
তারপর ৪৫ মিনিটের চেষ্টায় রুশ মহাকাশচারী প্রযুক্তিবিদরা বন্ধ করতে সক্ষম হন মহাকাশযানের থ্রাস্টার ইঞ্জিনগুলো। তাতে মহাকাশ স্টেশনের কাঁপুনিও বন্ধ হয়।
গত জুলাইয়ে আর একটি রুশ মহাকাশযানের অবতরণের সময় এমন ভাবেই থরথরিয়ে কেঁপে উঠেছিল মহাকাশ স্টেশন। তার পর মহাকাশ স্টেশনের রুশ অংশে আগুন লেগে ধোঁয়া বেরিয়ে আসার ঘটনাও ঘটে গত সেপ্টেম্বরে।
স্টেশন রাশিয়ার মহাকাশযান ‘সয়ুজ এমএস-১৮’-র ধাক্কায় কেঁপে উঠল আন্তর্জাতিক মহাকাশ। সেই মহাকাশযানে ছিলেন মহাকাশে প্রথম পূর্ণদৈর্ঘ্যের চলচ্চিত্রের শুটিং করতে যাওয়া রুশ অভিনেত্রী জুলিয়া পেরেসলিড, পরিচালক ক্লিম শিপেঙ্কো ও মহাকাশচারী অভিনেতা ওলেগ নোভিত্স্কি। তবে অল্পের জন্য তাঁরা বেঁচে গিয়েছেন।
রাশিয়ার বার্তা সংস্থা ইন্টারফ্যাক্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, নিজের কক্ষপথ থেকে মহাকাশ স্টেশন ৫৭ ডিগ্রি কোণে সরে যেতে বাধ্য হয়।
যুক্তরাষ্ট্রের হিউস্টনে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের মিশন কন্ট্রোল রুম থেকে জানানো হয়েছে, ঘটনাটি ঘটেছে বাংলাদেশ সময়ে শুক্রবার রাত ১০টা ৪৫ মিনিটের দিকে। চলচ্চিত্রের শুটিং হয়ে যাওয়ার পর রুশ অভিনেতা, অভিনেত্রী ও পরিচালককে নিয়ে মহাকাশ স্টেশন ছেড়ে ওই সময় পৃথিবীর উদ্দেশে রওনা দিতে তৈরি হচ্ছিল রুশ মহাকাশযান সয়ুজ এমএস-১৮। আগামীকাল রোববার সকালেই পৃথিবীতে ফিরে আসার কথা ওই রুশ মহাকাশযানের। রুশ মহাকাশযানটি নামানো হয়েছিল মহাকাশ স্টেশনে রাশিয়ার যে গবেষণাগারটি রয়েছে, সেই ‘নাওকা মডিউল’-এ।
পৃথিবীতে ফিরে আসার লক্ষ্যে রুশ মহাকাশযানটির থ্রাস্টার ইঞ্জিনগুলো পরীক্ষা করে দেখছিলেন রুশ প্রযুক্তিবিদরা। তখন থ্রাস্টার ইঞ্জিন চালু করতে গিয়েই ঘটে বিপত্তি। সময় শেষ হয়ে যাওয়ার পরেও বন্ধ করা যায়নি মহাকাশযানের থ্রাস্টার ইঞ্জিনগুলো। তাদের সজোর ধাক্কায় থরথরিয়ে কেঁপে ওঠে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন। সেই ধাক্কা নিজের কক্ষপথ থেকে অন্তত ৫৭ ডিগ্রি কোণে সরিয়েও দেয় মহাকাশ স্টেশনকে।
তারপর ৪৫ মিনিটের চেষ্টায় রুশ মহাকাশচারী প্রযুক্তিবিদরা বন্ধ করতে সক্ষম হন মহাকাশযানের থ্রাস্টার ইঞ্জিনগুলো। তাতে মহাকাশ স্টেশনের কাঁপুনিও বন্ধ হয়।
গত জুলাইয়ে আর একটি রুশ মহাকাশযানের অবতরণের সময় এমন ভাবেই থরথরিয়ে কেঁপে উঠেছিল মহাকাশ স্টেশন। তার পর মহাকাশ স্টেশনের রুশ অংশে আগুন লেগে ধোঁয়া বেরিয়ে আসার ঘটনাও ঘটে গত সেপ্টেম্বরে।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ভিত্তিক চ্যাটজিপিটির পরামর্শ মেনে খাদ্যাভাস পরিবর্তন করায় নিউইয়র্কের ৬০ বছর বয়সী এক ব্যক্তি হাসপাতালে ভর্তি হন। চিকিৎসকদের মতে, কয়েক সপ্তাহের মধ্যে খাদ্যাভ্যাসে প্রায় সম্পূর্ণভাবে লবণ বাদ দিয়ে ফেলেন ওই ব্যক্তি, যার ফলে তার শরীরে বিপজ্জনকভাবে সোডিয়ামের ঘাটতি দেখা দেয়।
১২ আগস্ট ২০২৫অ্যাপলের অ্যাপ স্টোর নীতিমালা নিয়ে তীব্র সমালোচনা করেছেন বিশ্বখ্যাত প্রযুক্তি উদ্যোক্তা এবং এক্সএআইয়ের প্রতিষ্ঠাতা ইলন মাস্ক। নিজের এক্স (সাবেক টুইটার) অ্যাকাউন্টে পিন করা একটি পোস্টে মাস্ক দাবি করেন, অ্যাপল ইচ্ছাকৃতভাবে ওপেনএআই ছাড়া অন্য কোনো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক কোম্পানিকে অ্যাপ স্টোরের র্য
১২ আগস্ট ২০২৫বিশ্বের জনপ্রিয় এআই চ্যাটবট চ্যাটজিপিটির নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআই সম্প্রতি তাদের সর্বশেষ সংস্করণ জিপিটি-৫ উন্মোচন করেছে। প্রতিষ্ঠানটি দাবি করছে, এই মডেলটি মানুষের পিএইচডি লেভেলের দক্ষ!
১২ আগস্ট ২০২৫স্মার্টফোন আসক্তি অনেকের কাছে ব্যাপক মাথাব্যথার কারণ। বিরতিহীন স্মার্টফোন স্ক্রলিংয়ের কারণে অন্যান্য কাজে মনোযোগ নষ্ট হয়। তা ছাড়া মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। তবে স্মার্টফোনের আসক্তি কমানো যায় স্মার্টফোন দিয়েই। বিভিন্ন অ্যাপ দিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া আসক্তি থেকে বেরিয়ে আসা যায়। দেখে নিন
১২ আগস্ট ২০২৫