টুইটারের নতুন প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ক বলেছেন, টুইটার প্রতিদিন অন্তত ৪০ লাখ ডলারের ক্ষতির মুখোমুখি হচ্ছে। তাই কর্মী ছাঁটাই না করে কোনো উপায় ছিল না। টুইটারের অভ্যন্তরীণ এক নথি থেকে জানা গেছে, প্রতিষ্ঠানটি প্রায় ৫০ শতাংশ কর্মীকে ছাঁটাই করেছে। সে ক্ষেত্রে প্রায় সাড়ে ৭ হাজার কর্মীর মধ্যে সাড়ে ৩ হাজারে বেশি কর্মীকে ছাঁটাই করা হয়েছে।
বার্তা সংস্থা এএফপির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, টুইটারের এমন সিদ্ধান্ত নিয়ে সমালোচনা চলছে সর্বত্র। এমনকি টুইটারের চাকরিচ্যুত অনেকেই ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। আবার অনেকে আক্ষেপও প্রকাশ করেছেন। চাকরিচ্যুত হওয়াদের মধ্যে একজন হলেন টুইটারের পাবলিক পলিসি বিভাগের যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা অনুবিভাগের পরিচালক মিশেল অস্টিন। তিনি বলেছেন, ‘ঘুম থেকে জেগেই দেখি টুইটারের সঙ্গে আমার কাজ করার সময় শেষ হয়ে গেছে। আমার হৃদয় ভেঙে গেছে। আমিও বাদ পড়াদের তালিকায় পড়েছি।’
এর আগে গতকাল শুক্রবার ইলন মাস্ক এক টুইটে বলেছেন, ‘টুইটারের কর্মী ছাঁটাইয়ের বিষয়টি নিয়ে বলতে গেলে বলতে হয়, দুর্ভাগ্যজনকভাবে আর কোনো উপায় নেই। কারণ, আমাদের কোম্পানি প্রতিদিন প্রায় ৪০ লাখ ডলার ক্ষতির মুখোমুখি হচ্ছে।’ এ বিষয়ে এটিই টুইটারের প্রধান নির্বাহীর প্রথম মন্তব্য।
এদিকে ইলন মাস্ক টুইটার কেনার পর থেকে একের পর এক বিতর্ক তৈরি হচ্ছে। এরই মধ্যে টুইটারে নিষিদ্ধ অনেককে অ্যাকাউন্ট ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে। প্রতিক্রিয়ায় জার্মান গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ফক্সওয়াগন টুইটারে বিজ্ঞাপন স্থগিত করেছে। জেনারেল মোটরস, জেনারেল মিলসের মতো কোম্পানিও এমন পদক্ষেপ নেওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছে।
শুক্রবার সকালে এ নিয়ে টুইট করেন ইলন মাস্ক। বিজ্ঞাপনদাতাদের ওপর অধিকারকর্মীদের চাপের কারণেই টুইটারের রাজস্ব ব্যাপকভাবে কমে যাচ্ছে বলে অভিযোগ করেন তিনি। মাস্ক লিখেন, ‘একেবারে যা তা অবস্থা! তারা (নাগরিক অধিকার গোষ্ঠীগুলো) আমেরিকায় বাক্স্বাধীনতা ধ্বংসের চেষ্টা করছে।’
টুইটারের নতুন প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ক বলেছেন, টুইটার প্রতিদিন অন্তত ৪০ লাখ ডলারের ক্ষতির মুখোমুখি হচ্ছে। তাই কর্মী ছাঁটাই না করে কোনো উপায় ছিল না। টুইটারের অভ্যন্তরীণ এক নথি থেকে জানা গেছে, প্রতিষ্ঠানটি প্রায় ৫০ শতাংশ কর্মীকে ছাঁটাই করেছে। সে ক্ষেত্রে প্রায় সাড়ে ৭ হাজার কর্মীর মধ্যে সাড়ে ৩ হাজারে বেশি কর্মীকে ছাঁটাই করা হয়েছে।
বার্তা সংস্থা এএফপির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, টুইটারের এমন সিদ্ধান্ত নিয়ে সমালোচনা চলছে সর্বত্র। এমনকি টুইটারের চাকরিচ্যুত অনেকেই ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। আবার অনেকে আক্ষেপও প্রকাশ করেছেন। চাকরিচ্যুত হওয়াদের মধ্যে একজন হলেন টুইটারের পাবলিক পলিসি বিভাগের যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা অনুবিভাগের পরিচালক মিশেল অস্টিন। তিনি বলেছেন, ‘ঘুম থেকে জেগেই দেখি টুইটারের সঙ্গে আমার কাজ করার সময় শেষ হয়ে গেছে। আমার হৃদয় ভেঙে গেছে। আমিও বাদ পড়াদের তালিকায় পড়েছি।’
এর আগে গতকাল শুক্রবার ইলন মাস্ক এক টুইটে বলেছেন, ‘টুইটারের কর্মী ছাঁটাইয়ের বিষয়টি নিয়ে বলতে গেলে বলতে হয়, দুর্ভাগ্যজনকভাবে আর কোনো উপায় নেই। কারণ, আমাদের কোম্পানি প্রতিদিন প্রায় ৪০ লাখ ডলার ক্ষতির মুখোমুখি হচ্ছে।’ এ বিষয়ে এটিই টুইটারের প্রধান নির্বাহীর প্রথম মন্তব্য।
এদিকে ইলন মাস্ক টুইটার কেনার পর থেকে একের পর এক বিতর্ক তৈরি হচ্ছে। এরই মধ্যে টুইটারে নিষিদ্ধ অনেককে অ্যাকাউন্ট ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে। প্রতিক্রিয়ায় জার্মান গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ফক্সওয়াগন টুইটারে বিজ্ঞাপন স্থগিত করেছে। জেনারেল মোটরস, জেনারেল মিলসের মতো কোম্পানিও এমন পদক্ষেপ নেওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছে।
শুক্রবার সকালে এ নিয়ে টুইট করেন ইলন মাস্ক। বিজ্ঞাপনদাতাদের ওপর অধিকারকর্মীদের চাপের কারণেই টুইটারের রাজস্ব ব্যাপকভাবে কমে যাচ্ছে বলে অভিযোগ করেন তিনি। মাস্ক লিখেন, ‘একেবারে যা তা অবস্থা! তারা (নাগরিক অধিকার গোষ্ঠীগুলো) আমেরিকায় বাক্স্বাধীনতা ধ্বংসের চেষ্টা করছে।’
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ভিত্তিক চ্যাটজিপিটির পরামর্শ মেনে খাদ্যাভাস পরিবর্তন করায় নিউইয়র্কের ৬০ বছর বয়সী এক ব্যক্তি হাসপাতালে ভর্তি হন। চিকিৎসকদের মতে, কয়েক সপ্তাহের মধ্যে খাদ্যাভ্যাসে প্রায় সম্পূর্ণভাবে লবণ বাদ দিয়ে ফেলেন ওই ব্যক্তি, যার ফলে তার শরীরে বিপজ্জনকভাবে সোডিয়ামের ঘাটতি দেখা দেয়।
১২ আগস্ট ২০২৫অ্যাপলের অ্যাপ স্টোর নীতিমালা নিয়ে তীব্র সমালোচনা করেছেন বিশ্বখ্যাত প্রযুক্তি উদ্যোক্তা এবং এক্সএআইয়ের প্রতিষ্ঠাতা ইলন মাস্ক। নিজের এক্স (সাবেক টুইটার) অ্যাকাউন্টে পিন করা একটি পোস্টে মাস্ক দাবি করেন, অ্যাপল ইচ্ছাকৃতভাবে ওপেনএআই ছাড়া অন্য কোনো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক কোম্পানিকে অ্যাপ স্টোরের র্য
১২ আগস্ট ২০২৫বিশ্বের জনপ্রিয় এআই চ্যাটবট চ্যাটজিপিটির নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআই সম্প্রতি তাদের সর্বশেষ সংস্করণ জিপিটি-৫ উন্মোচন করেছে। প্রতিষ্ঠানটি দাবি করছে, এই মডেলটি মানুষের পিএইচডি লেভেলের দক্ষ!
১২ আগস্ট ২০২৫স্মার্টফোন আসক্তি অনেকের কাছে ব্যাপক মাথাব্যথার কারণ। বিরতিহীন স্মার্টফোন স্ক্রলিংয়ের কারণে অন্যান্য কাজে মনোযোগ নষ্ট হয়। তা ছাড়া মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। তবে স্মার্টফোনের আসক্তি কমানো যায় স্মার্টফোন দিয়েই। বিভিন্ন অ্যাপ দিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া আসক্তি থেকে বেরিয়ে আসা যায়। দেখে নিন
১২ আগস্ট ২০২৫