মেজবাহ নূর, ঢাকা
স্মার্টফোনের গতি ধীর হয়ে গেলে সেটি ব্যবহার করা বিরক্তিকর হয়ে পড়ে। এ কারণে অনেকেই নতুন ফোন কেনার সিদ্ধান্ত নেন। তবে কিছু কৌশল প্রয়োগ করলে স্মার্টফোনগুলোকে আবার গতিশীল করা যায়।
যা করবেন
অপারেটিং সিস্টেম আপডেট করুন
স্মার্টফোন ধীর গতির হয়ে পড়ার অন্যতম কারণ অপারেটিং সিস্টেম যথাসময়ে আপডেট না করা। এটি না করলে স্মার্টফোন ধীর গতির হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। নির্দিষ্ট সময় পরপরই মোবাইল ফোন কোম্পানিগুলো গ্রাহকদের অপারেটিং সিস্টেমের আপডেট দিয়ে থাকে। এসব আপডেটে বিভিন্ন ধরনের ত্রুটি এবং ‘ল্যাগ’ ঠিক করে ত্রুটিমুক্ত সংস্করণ গ্রাহকদের দেওয়া হয়।
অ্যাপস আপডেট করুন
স্মার্টফোনের অ্যাপগুলো আপডেট করা বেশ গুরুত্বপূর্ণ। যেকোনো অ্যাপের নতুন আপডেট এলে সেই অ্যাপ আপনাকে নোটিফিকেশনের মাধ্যমে জানাবে। সময়মতো আপডেট না করলে অ্যাপগুলো ঠিকভাবে কাজ করে না। ফলে অনেক সময় মোবাইল ফোনের গতি কমে যায়।
ফোনের মেমোরি কিছু খালি রাখুন
স্মার্টফোনে অনেকেই অনেক বেশি ছবি, গান, ভিডিও ইত্যাদি রেখে থাকেন। ফলে স্মার্টফোনের মেমোরি প্রায় পূর্ণ হয়ে যায়। এতে মোবাইল ফোনটি অ্যাপের অস্থায়ী ফাইল রাখার জায়গা পায় না। এ কারণে ফোনটি একদম ধীর গতির হয়ে পড়ে। এ জন্য ক্ষেত্রবিশেষে মোবাইল ফোনের মেমোরি ৫ থেকে ১০ শতাংশ খালি রাখা ভালো। ফোনের বিল্টইন মেমোরি যথেষ্ট না থাকলে একটি অতিরিক্ত মেমোরি কার্ড ব্যবহার করা যেতে পারে। ক্লাউড স্টোরেজ ব্যবহার করা হতে পারে ভালো বিকল্প।
অপ্রয়োজনীয় অ্যাপস ডিলিট করে ফেলুন
মাসে মাত্র একবার ব্যবহার করা হয় এমন অ্যাপ অনেকেই মোবাইল ফোনে ইনস্টল করে রেখে দেন। এভাবে চার-পাঁচটি অ্যাপ ইনস্টল করে রাখলে ফোনের মেমোরি পূর্ণ হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। আপনার ফোনে এমন অপ্রয়োজনীয় অ্যাপ থাকলে তা মুছে ফেলুন। শুধু প্রয়োজনের সময় এসব অ্যাপস ইনস্টল করে নিন।
ভাইরাস রোধ করুন
ভাইরাস আক্রমণ করলে স্মার্টফোন ধীর গতির হয়ে পড়ে। এ জন্য তিনটি কাজ করবেন না। ১. মোবাইল ফোনের মাধ্যমে সন্দেহজনক কোনো লিংকে প্রবেশ, ২. কোনো তৃতীয় পক্ষের ওয়েবসাইট থেকে কোনো অ্যাপ ইনস্টল করা এবং ৩. নির্ভরযোগ্য কোনো ডিভাইস বাদে অন্য কোনো ডিভাইসের সঙ্গে নিজের মোবাইল ফোন সংযুক্ত না করা। কেব্ল অথবা ব্লুটুথ যে মাধ্যমেই হোক তা বাদ দিতে হবে। না হলে মোবাইল ফোন ভাইরাসে আক্রান্ত হতে পারে।
র্যামের ওপর চাপ কমান
অনেকেই কোনো একটি অ্যাপ ব্যবহারের পর সেই অ্যাপ পুরোপুরি বন্ধ করেন না। ফলে সেই অ্যাপ মোবাইল ফোনের ব্যাকগ্রাউন্ডে সক্রিয় থাকে এবং র্যামের জায়গা দখল করে। এভাবে কয়েকটি অ্যাপ একসঙ্গে চালু থাকলে আপনার ফোন ধীর গতির হয়ে পড়বে। এর জন্য একসঙ্গে বেশি অ্যাপ চালু করে না রাখাই ভালো। তবে ঠিক কতগুলো অ্যাপ আপনি চালাতে পারবেন, তা নির্ভর করছে আপনার ফোনের র্যামের পরিমাণের ওপর।
শেষ সমাধান: ফ্যাক্টরি রিসেট
যদি আগের কোনো সমাধানেই কাজ না হয়, তবে আপনার ফোনটি ফ্যাক্টরি রিসেট করতে পারেন। এতে মোবাইল ফোনটির অপারেটিং সিস্টেম একদম নতুন অবস্থায় চলে যাবে। তবে ফ্যাক্টরি রিসেট দেওয়ার আগে প্রয়োজনীয় ফাইল, তথ্য ইত্যাদি অন্য কোথাও ব্যাকআপ রেখে নেবেন।
স্মার্টফোনের গতি ধীর হয়ে গেলে সেটি ব্যবহার করা বিরক্তিকর হয়ে পড়ে। এ কারণে অনেকেই নতুন ফোন কেনার সিদ্ধান্ত নেন। তবে কিছু কৌশল প্রয়োগ করলে স্মার্টফোনগুলোকে আবার গতিশীল করা যায়।
যা করবেন
অপারেটিং সিস্টেম আপডেট করুন
স্মার্টফোন ধীর গতির হয়ে পড়ার অন্যতম কারণ অপারেটিং সিস্টেম যথাসময়ে আপডেট না করা। এটি না করলে স্মার্টফোন ধীর গতির হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। নির্দিষ্ট সময় পরপরই মোবাইল ফোন কোম্পানিগুলো গ্রাহকদের অপারেটিং সিস্টেমের আপডেট দিয়ে থাকে। এসব আপডেটে বিভিন্ন ধরনের ত্রুটি এবং ‘ল্যাগ’ ঠিক করে ত্রুটিমুক্ত সংস্করণ গ্রাহকদের দেওয়া হয়।
অ্যাপস আপডেট করুন
স্মার্টফোনের অ্যাপগুলো আপডেট করা বেশ গুরুত্বপূর্ণ। যেকোনো অ্যাপের নতুন আপডেট এলে সেই অ্যাপ আপনাকে নোটিফিকেশনের মাধ্যমে জানাবে। সময়মতো আপডেট না করলে অ্যাপগুলো ঠিকভাবে কাজ করে না। ফলে অনেক সময় মোবাইল ফোনের গতি কমে যায়।
ফোনের মেমোরি কিছু খালি রাখুন
স্মার্টফোনে অনেকেই অনেক বেশি ছবি, গান, ভিডিও ইত্যাদি রেখে থাকেন। ফলে স্মার্টফোনের মেমোরি প্রায় পূর্ণ হয়ে যায়। এতে মোবাইল ফোনটি অ্যাপের অস্থায়ী ফাইল রাখার জায়গা পায় না। এ কারণে ফোনটি একদম ধীর গতির হয়ে পড়ে। এ জন্য ক্ষেত্রবিশেষে মোবাইল ফোনের মেমোরি ৫ থেকে ১০ শতাংশ খালি রাখা ভালো। ফোনের বিল্টইন মেমোরি যথেষ্ট না থাকলে একটি অতিরিক্ত মেমোরি কার্ড ব্যবহার করা যেতে পারে। ক্লাউড স্টোরেজ ব্যবহার করা হতে পারে ভালো বিকল্প।
অপ্রয়োজনীয় অ্যাপস ডিলিট করে ফেলুন
মাসে মাত্র একবার ব্যবহার করা হয় এমন অ্যাপ অনেকেই মোবাইল ফোনে ইনস্টল করে রেখে দেন। এভাবে চার-পাঁচটি অ্যাপ ইনস্টল করে রাখলে ফোনের মেমোরি পূর্ণ হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। আপনার ফোনে এমন অপ্রয়োজনীয় অ্যাপ থাকলে তা মুছে ফেলুন। শুধু প্রয়োজনের সময় এসব অ্যাপস ইনস্টল করে নিন।
ভাইরাস রোধ করুন
ভাইরাস আক্রমণ করলে স্মার্টফোন ধীর গতির হয়ে পড়ে। এ জন্য তিনটি কাজ করবেন না। ১. মোবাইল ফোনের মাধ্যমে সন্দেহজনক কোনো লিংকে প্রবেশ, ২. কোনো তৃতীয় পক্ষের ওয়েবসাইট থেকে কোনো অ্যাপ ইনস্টল করা এবং ৩. নির্ভরযোগ্য কোনো ডিভাইস বাদে অন্য কোনো ডিভাইসের সঙ্গে নিজের মোবাইল ফোন সংযুক্ত না করা। কেব্ল অথবা ব্লুটুথ যে মাধ্যমেই হোক তা বাদ দিতে হবে। না হলে মোবাইল ফোন ভাইরাসে আক্রান্ত হতে পারে।
র্যামের ওপর চাপ কমান
অনেকেই কোনো একটি অ্যাপ ব্যবহারের পর সেই অ্যাপ পুরোপুরি বন্ধ করেন না। ফলে সেই অ্যাপ মোবাইল ফোনের ব্যাকগ্রাউন্ডে সক্রিয় থাকে এবং র্যামের জায়গা দখল করে। এভাবে কয়েকটি অ্যাপ একসঙ্গে চালু থাকলে আপনার ফোন ধীর গতির হয়ে পড়বে। এর জন্য একসঙ্গে বেশি অ্যাপ চালু করে না রাখাই ভালো। তবে ঠিক কতগুলো অ্যাপ আপনি চালাতে পারবেন, তা নির্ভর করছে আপনার ফোনের র্যামের পরিমাণের ওপর।
শেষ সমাধান: ফ্যাক্টরি রিসেট
যদি আগের কোনো সমাধানেই কাজ না হয়, তবে আপনার ফোনটি ফ্যাক্টরি রিসেট করতে পারেন। এতে মোবাইল ফোনটির অপারেটিং সিস্টেম একদম নতুন অবস্থায় চলে যাবে। তবে ফ্যাক্টরি রিসেট দেওয়ার আগে প্রয়োজনীয় ফাইল, তথ্য ইত্যাদি অন্য কোথাও ব্যাকআপ রেখে নেবেন।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ভিত্তিক চ্যাটজিপিটির পরামর্শ মেনে খাদ্যাভাস পরিবর্তন করায় নিউইয়র্কের ৬০ বছর বয়সী এক ব্যক্তি হাসপাতালে ভর্তি হন। চিকিৎসকদের মতে, কয়েক সপ্তাহের মধ্যে খাদ্যাভ্যাসে প্রায় সম্পূর্ণভাবে লবণ বাদ দিয়ে ফেলেন ওই ব্যক্তি, যার ফলে তার শরীরে বিপজ্জনকভাবে সোডিয়ামের ঘাটতি দেখা দেয়।
১৯ দিন আগেঅ্যাপলের অ্যাপ স্টোর নীতিমালা নিয়ে তীব্র সমালোচনা করেছেন বিশ্বখ্যাত প্রযুক্তি উদ্যোক্তা এবং এক্সএআইয়ের প্রতিষ্ঠাতা ইলন মাস্ক। নিজের এক্স (সাবেক টুইটার) অ্যাকাউন্টে পিন করা একটি পোস্টে মাস্ক দাবি করেন, অ্যাপল ইচ্ছাকৃতভাবে ওপেনএআই ছাড়া অন্য কোনো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক কোম্পানিকে অ্যাপ স্টোরের র্য
১৯ দিন আগেবিশ্বের জনপ্রিয় এআই চ্যাটবট চ্যাটজিপিটির নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআই সম্প্রতি তাদের সর্বশেষ সংস্করণ জিপিটি-৫ উন্মোচন করেছে। প্রতিষ্ঠানটি দাবি করছে, এই মডেলটি মানুষের পিএইচডি লেভেলের দক্ষ!
১৯ দিন আগেস্মার্টফোন আসক্তি অনেকের কাছে ব্যাপক মাথাব্যথার কারণ। বিরতিহীন স্মার্টফোন স্ক্রলিংয়ের কারণে অন্যান্য কাজে মনোযোগ নষ্ট হয়। তা ছাড়া মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। তবে স্মার্টফোনের আসক্তি কমানো যায় স্মার্টফোন দিয়েই। বিভিন্ন অ্যাপ দিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া আসক্তি থেকে বেরিয়ে আসা যায়। দেখে নিন
১৯ দিন আগে