প্রযুক্তি ডেস্ক
ফেসবুকের সহপ্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গের মেটাভার্স তৈরির লক্ষ্য এখন আর গোপন কিছু নয়। এরই মধ্যে নিজের মূল প্রতিষ্ঠানের নাম ফেসবুক থেকে বদলে ‘মেটা’ রেখেছেন তিনি। এবার এই লক্ষ্য পূরণের পথে অ্যাপল ও মাইক্রোসফটের মতো প্রতিষ্ঠান থেকে দক্ষ কর্মী দলে ভেড়াতে শুরু করেছেন তিনি।
গত বছরের নভেম্বরে ফেসবুক করপোরেশন তাদের নাম পরিবর্তন করে রাখে ‘মেটা’। এখানেই থেমে থাকেননি প্রতিষ্ঠানটির সহপ্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মার্ক জাকারবার্গ। আগামী কয়েক বছরের মধ্যেই মেটাভার্স তৈরির ঘোষণাও দিয়েছেন তিনি। সে লক্ষ্যেই তিনি অ্যাপল ও মাইক্রোসফটের মতো প্রতিষ্ঠানে অগমেন্টেড রিয়্যালিটি নিয়ে কাজ করেন—এমন বিশেষজ্ঞ কর্মীদের দলে টানতে চাইছেন তিনি। কারণ, এই ভার্চুয়াল জগৎ তৈরিতে অগমেন্টেড রিয়্যালিটি (এআর) হচ্ছে মূল উপাদান।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম ওয়ালস্ট্রিট জার্নালের বরাত দিয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, মাইক্রোসফটের হলোলেন্স এআর হেডসেট তৈরি করা দলের প্রায় ১০০ জন কর্মী এ প্রতিষ্ঠান থেকে পদত্যাগ করে মেটায় যোগ দিয়েছেন। অন্যদিকে টেক জায়ান্ট অ্যাপল তাদের কর্মীদের ধরে রাখতে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা বাড়িয়ে দিয়েছে।
গত ডিসেম্বরে মার্কিন সংবাদমাধ্যম ব্লুমবার্গের এক প্রতিবেদন অনুযায়ী, অ্যাপল তার কর্মীদের ৫০ হাজার থেকে ১ লাখ ৮০ হাজার ডলার পর্যন্ত বোনাস চালু করেছে।
মেটার লক্ষ্য নিয়ে গত বছর দেওয়া এক বক্তব্যে প্রতিষ্ঠানটির ভাইস প্রেসিডেন্ট নিক ক্লেগ বলেন, তাঁদের মূল লক্ষ্য মেটাভার্সে রূপান্তরিত হওয়া। ক্লেগের ভাষ্যমতে, ফেসবুক, বর্তমানে মেটার জন্য এই কাজে এখনই নেমে পড়া ছড়া আর কোনো বিকল্প নেই।
মেটাভার্স তত্ত্ব চাউর হওয়ার পর থেকেই অ্যাপলের পাশাপাশি মাইক্রোসফটও এর প্রতি বেশ আগ্রহ দেখিয়ে আসছে। গত বছর মাইক্রোসফটের সিইও সত্য নাদেলা তাঁর এক বক্তব্যে মেটাভার্স তৈরির পরিকল্পনার ইঙ্গিত দিয়েছিলেন। এদিকে মেটাভার্সকে সামনে রেখেই একটি মিক্সড রিয়্যালিটি (এমআর) হেডসেট তৈরিতে জোরেশোরে কাজ চালিয়ে যাচ্ছে অ্যাপল। ২০২৪ সালের মধ্যেই মেটাভার্সের বাজার ৮০০ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এত বড় বাজারে প্রযুক্তি খাতের সব বড় প্রতিষ্ঠান ভাগ বসাতে চাইবে—এটাই স্বাভাবিক।
মেটা সম্পর্কে জাকারবার্গ এখন পর্যন্ত যে ধারণা দিয়েছেন, তা হলো—মেটাভার্স এমন এক বাস্তবতা নিয়ে আসবে, যা মানুষকে কোনো প্রচলিত ভ্রমণ ছাড়াই এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় যাওয়ার সুযোগ করে দেবে। কোনো পরিবহনে না চড়েই মানুষের হলোগ্রাম ইমেজ তাৎক্ষণিকভাবে চলে যাবে তার অফিসে, ঘুরে বেড়াবে বন্ধুদের সঙ্গে কিংবা মা-বাবাকে সময় দিতে চলে যাবে তাদের কাছে।
ফেসবুকের সহপ্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গের মেটাভার্স তৈরির লক্ষ্য এখন আর গোপন কিছু নয়। এরই মধ্যে নিজের মূল প্রতিষ্ঠানের নাম ফেসবুক থেকে বদলে ‘মেটা’ রেখেছেন তিনি। এবার এই লক্ষ্য পূরণের পথে অ্যাপল ও মাইক্রোসফটের মতো প্রতিষ্ঠান থেকে দক্ষ কর্মী দলে ভেড়াতে শুরু করেছেন তিনি।
গত বছরের নভেম্বরে ফেসবুক করপোরেশন তাদের নাম পরিবর্তন করে রাখে ‘মেটা’। এখানেই থেমে থাকেননি প্রতিষ্ঠানটির সহপ্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মার্ক জাকারবার্গ। আগামী কয়েক বছরের মধ্যেই মেটাভার্স তৈরির ঘোষণাও দিয়েছেন তিনি। সে লক্ষ্যেই তিনি অ্যাপল ও মাইক্রোসফটের মতো প্রতিষ্ঠানে অগমেন্টেড রিয়্যালিটি নিয়ে কাজ করেন—এমন বিশেষজ্ঞ কর্মীদের দলে টানতে চাইছেন তিনি। কারণ, এই ভার্চুয়াল জগৎ তৈরিতে অগমেন্টেড রিয়্যালিটি (এআর) হচ্ছে মূল উপাদান।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম ওয়ালস্ট্রিট জার্নালের বরাত দিয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, মাইক্রোসফটের হলোলেন্স এআর হেডসেট তৈরি করা দলের প্রায় ১০০ জন কর্মী এ প্রতিষ্ঠান থেকে পদত্যাগ করে মেটায় যোগ দিয়েছেন। অন্যদিকে টেক জায়ান্ট অ্যাপল তাদের কর্মীদের ধরে রাখতে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা বাড়িয়ে দিয়েছে।
গত ডিসেম্বরে মার্কিন সংবাদমাধ্যম ব্লুমবার্গের এক প্রতিবেদন অনুযায়ী, অ্যাপল তার কর্মীদের ৫০ হাজার থেকে ১ লাখ ৮০ হাজার ডলার পর্যন্ত বোনাস চালু করেছে।
মেটার লক্ষ্য নিয়ে গত বছর দেওয়া এক বক্তব্যে প্রতিষ্ঠানটির ভাইস প্রেসিডেন্ট নিক ক্লেগ বলেন, তাঁদের মূল লক্ষ্য মেটাভার্সে রূপান্তরিত হওয়া। ক্লেগের ভাষ্যমতে, ফেসবুক, বর্তমানে মেটার জন্য এই কাজে এখনই নেমে পড়া ছড়া আর কোনো বিকল্প নেই।
মেটাভার্স তত্ত্ব চাউর হওয়ার পর থেকেই অ্যাপলের পাশাপাশি মাইক্রোসফটও এর প্রতি বেশ আগ্রহ দেখিয়ে আসছে। গত বছর মাইক্রোসফটের সিইও সত্য নাদেলা তাঁর এক বক্তব্যে মেটাভার্স তৈরির পরিকল্পনার ইঙ্গিত দিয়েছিলেন। এদিকে মেটাভার্সকে সামনে রেখেই একটি মিক্সড রিয়্যালিটি (এমআর) হেডসেট তৈরিতে জোরেশোরে কাজ চালিয়ে যাচ্ছে অ্যাপল। ২০২৪ সালের মধ্যেই মেটাভার্সের বাজার ৮০০ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এত বড় বাজারে প্রযুক্তি খাতের সব বড় প্রতিষ্ঠান ভাগ বসাতে চাইবে—এটাই স্বাভাবিক।
মেটা সম্পর্কে জাকারবার্গ এখন পর্যন্ত যে ধারণা দিয়েছেন, তা হলো—মেটাভার্স এমন এক বাস্তবতা নিয়ে আসবে, যা মানুষকে কোনো প্রচলিত ভ্রমণ ছাড়াই এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় যাওয়ার সুযোগ করে দেবে। কোনো পরিবহনে না চড়েই মানুষের হলোগ্রাম ইমেজ তাৎক্ষণিকভাবে চলে যাবে তার অফিসে, ঘুরে বেড়াবে বন্ধুদের সঙ্গে কিংবা মা-বাবাকে সময় দিতে চলে যাবে তাদের কাছে।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ভিত্তিক চ্যাটজিপিটির পরামর্শ মেনে খাদ্যাভাস পরিবর্তন করায় নিউইয়র্কের ৬০ বছর বয়সী এক ব্যক্তি হাসপাতালে ভর্তি হন। চিকিৎসকদের মতে, কয়েক সপ্তাহের মধ্যে খাদ্যাভ্যাসে প্রায় সম্পূর্ণভাবে লবণ বাদ দিয়ে ফেলেন ওই ব্যক্তি, যার ফলে তার শরীরে বিপজ্জনকভাবে সোডিয়ামের ঘাটতি দেখা দেয়।
১২ আগস্ট ২০২৫অ্যাপলের অ্যাপ স্টোর নীতিমালা নিয়ে তীব্র সমালোচনা করেছেন বিশ্বখ্যাত প্রযুক্তি উদ্যোক্তা এবং এক্সএআইয়ের প্রতিষ্ঠাতা ইলন মাস্ক। নিজের এক্স (সাবেক টুইটার) অ্যাকাউন্টে পিন করা একটি পোস্টে মাস্ক দাবি করেন, অ্যাপল ইচ্ছাকৃতভাবে ওপেনএআই ছাড়া অন্য কোনো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক কোম্পানিকে অ্যাপ স্টোরের র্য
১২ আগস্ট ২০২৫বিশ্বের জনপ্রিয় এআই চ্যাটবট চ্যাটজিপিটির নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআই সম্প্রতি তাদের সর্বশেষ সংস্করণ জিপিটি-৫ উন্মোচন করেছে। প্রতিষ্ঠানটি দাবি করছে, এই মডেলটি মানুষের পিএইচডি লেভেলের দক্ষ!
১২ আগস্ট ২০২৫স্মার্টফোন আসক্তি অনেকের কাছে ব্যাপক মাথাব্যথার কারণ। বিরতিহীন স্মার্টফোন স্ক্রলিংয়ের কারণে অন্যান্য কাজে মনোযোগ নষ্ট হয়। তা ছাড়া মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। তবে স্মার্টফোনের আসক্তি কমানো যায় স্মার্টফোন দিয়েই। বিভিন্ন অ্যাপ দিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া আসক্তি থেকে বেরিয়ে আসা যায়। দেখে নিন
১২ আগস্ট ২০২৫