প্রযুক্তি ডেস্ক
গত নভেম্বরে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা গবেষণা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআই এনেছে চ্যাটজিপিটি। এটি চালুর পর থেকে নড়েচড়ে বসে টেক জায়ান্ট প্রতিষ্ঠানগুলো। মাত্র দুই মাসেই ১০ কোটির বেশি মানুষ যুক্ত হয় এই প্ল্যাটফর্মে। গুগলকে পাল্লা দিতে মাইক্রোসফট নিজেদের সার্চ ইঞ্জিন বিংয়ে যুক্ত করেছে চ্যাটজিপিটি প্রযুক্তির চ্যাটবট। চ্যাটজিপিটি নিয়ে উদ্বিগ্ন গুগলও আনে নিজস্ব কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন চ্যাটবট ‘বার্ড’। বসে নেই অন্যান্য প্ল্যাটফর্মও। গত কয়েক মাসে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তানির্ভর অনেক প্রযুক্তি এনেছে প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলো।
এদিকে চ্যাটজিপিটির চতুর্থ সংস্করণও নিয়ে আসে ওপেনএআই। শোনা যাচ্ছে, জিপিটি-৪ থেকেও শক্তিশালী এআই ব্যবস্থা তৈরিতে কাজ চলছে। ধারণা করা হচ্ছে, এই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এতটাই শক্তিশালী ও ক্ষমতাধর হবে যে এটি ভবিষ্যতে মানবসভ্যতার জন্য বিপদ ডেকে আনবে। ইলন মাস্ক ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বিশেষজ্ঞদের একটি দল এ নিয়ে বেশ চিন্তিত। এআই নিয়ে নিজেদের উদ্বেগের কথা জানিয়ে একটি খোলা চিঠি দিয়েছেন তাঁরা।
রয়টার্সের প্রতিবেদন অনুযায়ী, অলাভজনক সংস্থা ‘ফিউচার অব লাইফ ইনস্টিটিউট’-এর জারি করা খোলা চিঠিতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার কারণে সমাজ ও মানবতার ওপর সম্ভাব্য ঝুঁকির বিষয়টি উল্লেখ করা হয়েছে। সংশ্লিষ্ট সংস্থা, সংস্থার কর্ণধার এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহারকারীদের উদ্দেশে দেওয়া এই খোলা চিঠিতে ১ হাজার জনেরও বেশি ব্যক্তি স্বাক্ষর করেন, যাঁদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য টুইটার ও টেসলার প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ক, অ্যাপলের সহপ্রতিষ্ঠাতা স্টিভ ওজনিয়াক ও স্ট্যাবিলিটি এআই সিইও এমাদ মোস্তাক।
খোলা চিঠিতে বলা হয়, আসন্ন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তিকে প্রশিক্ষণ দেওয়া যাতে আগামী ছয় মাস বন্ধ রাখা হয়। চিঠিতে দাবি করা হচ্ছে, এ ধরনের উন্নত এআই ডেভেলপমেন্টের সুরক্ষা নীতি বা সেফটি প্রোটোকল যত দিন না তৈরি করা হচ্ছে, তত দিন যেন তা বন্ধ রাখা হয়।
চিঠিতে এটাও উল্লেখ রয়েছে, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করতে পারে, সেই সম্ভাবনাও রয়েছে।
চিঠিতে পরামর্শ দেওয়া হয়, এআই ডেভেলপাররা যেন সরকারের আইনপ্রণেতা এবং নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে কাজ করেন।
চিঠিতে স্বাক্ষর দেওয়া নিউইয়র্ক ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক গ্যারি মার্কাস বলেন, ‘এই চিঠি একেবারে নিখুঁত না হলেও এর প্রকৃত অর্থ ঠিক আছে। আমরা যতক্ষণ এআইয়ের বিভিন্ন প্রভাব সম্পর্কে ভালোভাবে বুঝতে না পারি, ততক্ষণ আমাদের এর গতি কমাতে হবে।
ফিউচার অব লাইফের এক মুখপাত্র রয়টার্সকে বলেন, ওপেনএআইয়ের প্রধান নির্বাহী স্যাম অল্টম্যান চিঠিতে স্বাক্ষর দেননি। এ প্রসঙ্গে রয়টার্স ওপেনএআইয়ের মন্তব্য জানতে চাইলে কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি। গত সোমবার (২৭ মার্চ) ইউরোপীয় ইউনিয়নের পুলিশ বাহিনী ইউরোপোল চ্যাটজিপিটির মতো অ্যাডভান্সড আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স প্রসঙ্গে নৈতিক ও আইনি উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। পাশাপাশি ফিশিং, বিভ্রান্ত করা এবং সাইবার অপরাধের ক্ষেত্রে এ ধরনের প্রযুক্তির অপব্যবহার প্রসঙ্গেও চিন্তা ব্যক্ত করা হয়েছে।
গত নভেম্বরে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা গবেষণা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআই এনেছে চ্যাটজিপিটি। এটি চালুর পর থেকে নড়েচড়ে বসে টেক জায়ান্ট প্রতিষ্ঠানগুলো। মাত্র দুই মাসেই ১০ কোটির বেশি মানুষ যুক্ত হয় এই প্ল্যাটফর্মে। গুগলকে পাল্লা দিতে মাইক্রোসফট নিজেদের সার্চ ইঞ্জিন বিংয়ে যুক্ত করেছে চ্যাটজিপিটি প্রযুক্তির চ্যাটবট। চ্যাটজিপিটি নিয়ে উদ্বিগ্ন গুগলও আনে নিজস্ব কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন চ্যাটবট ‘বার্ড’। বসে নেই অন্যান্য প্ল্যাটফর্মও। গত কয়েক মাসে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তানির্ভর অনেক প্রযুক্তি এনেছে প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলো।
এদিকে চ্যাটজিপিটির চতুর্থ সংস্করণও নিয়ে আসে ওপেনএআই। শোনা যাচ্ছে, জিপিটি-৪ থেকেও শক্তিশালী এআই ব্যবস্থা তৈরিতে কাজ চলছে। ধারণা করা হচ্ছে, এই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এতটাই শক্তিশালী ও ক্ষমতাধর হবে যে এটি ভবিষ্যতে মানবসভ্যতার জন্য বিপদ ডেকে আনবে। ইলন মাস্ক ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বিশেষজ্ঞদের একটি দল এ নিয়ে বেশ চিন্তিত। এআই নিয়ে নিজেদের উদ্বেগের কথা জানিয়ে একটি খোলা চিঠি দিয়েছেন তাঁরা।
রয়টার্সের প্রতিবেদন অনুযায়ী, অলাভজনক সংস্থা ‘ফিউচার অব লাইফ ইনস্টিটিউট’-এর জারি করা খোলা চিঠিতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার কারণে সমাজ ও মানবতার ওপর সম্ভাব্য ঝুঁকির বিষয়টি উল্লেখ করা হয়েছে। সংশ্লিষ্ট সংস্থা, সংস্থার কর্ণধার এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহারকারীদের উদ্দেশে দেওয়া এই খোলা চিঠিতে ১ হাজার জনেরও বেশি ব্যক্তি স্বাক্ষর করেন, যাঁদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য টুইটার ও টেসলার প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ক, অ্যাপলের সহপ্রতিষ্ঠাতা স্টিভ ওজনিয়াক ও স্ট্যাবিলিটি এআই সিইও এমাদ মোস্তাক।
খোলা চিঠিতে বলা হয়, আসন্ন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তিকে প্রশিক্ষণ দেওয়া যাতে আগামী ছয় মাস বন্ধ রাখা হয়। চিঠিতে দাবি করা হচ্ছে, এ ধরনের উন্নত এআই ডেভেলপমেন্টের সুরক্ষা নীতি বা সেফটি প্রোটোকল যত দিন না তৈরি করা হচ্ছে, তত দিন যেন তা বন্ধ রাখা হয়।
চিঠিতে এটাও উল্লেখ রয়েছে, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করতে পারে, সেই সম্ভাবনাও রয়েছে।
চিঠিতে পরামর্শ দেওয়া হয়, এআই ডেভেলপাররা যেন সরকারের আইনপ্রণেতা এবং নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে কাজ করেন।
চিঠিতে স্বাক্ষর দেওয়া নিউইয়র্ক ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক গ্যারি মার্কাস বলেন, ‘এই চিঠি একেবারে নিখুঁত না হলেও এর প্রকৃত অর্থ ঠিক আছে। আমরা যতক্ষণ এআইয়ের বিভিন্ন প্রভাব সম্পর্কে ভালোভাবে বুঝতে না পারি, ততক্ষণ আমাদের এর গতি কমাতে হবে।
ফিউচার অব লাইফের এক মুখপাত্র রয়টার্সকে বলেন, ওপেনএআইয়ের প্রধান নির্বাহী স্যাম অল্টম্যান চিঠিতে স্বাক্ষর দেননি। এ প্রসঙ্গে রয়টার্স ওপেনএআইয়ের মন্তব্য জানতে চাইলে কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি। গত সোমবার (২৭ মার্চ) ইউরোপীয় ইউনিয়নের পুলিশ বাহিনী ইউরোপোল চ্যাটজিপিটির মতো অ্যাডভান্সড আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স প্রসঙ্গে নৈতিক ও আইনি উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। পাশাপাশি ফিশিং, বিভ্রান্ত করা এবং সাইবার অপরাধের ক্ষেত্রে এ ধরনের প্রযুক্তির অপব্যবহার প্রসঙ্গেও চিন্তা ব্যক্ত করা হয়েছে।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ভিত্তিক চ্যাটজিপিটির পরামর্শ মেনে খাদ্যাভাস পরিবর্তন করায় নিউইয়র্কের ৬০ বছর বয়সী এক ব্যক্তি হাসপাতালে ভর্তি হন। চিকিৎসকদের মতে, কয়েক সপ্তাহের মধ্যে খাদ্যাভ্যাসে প্রায় সম্পূর্ণভাবে লবণ বাদ দিয়ে ফেলেন ওই ব্যক্তি, যার ফলে তার শরীরে বিপজ্জনকভাবে সোডিয়ামের ঘাটতি দেখা দেয়।
২৪ দিন আগেঅ্যাপলের অ্যাপ স্টোর নীতিমালা নিয়ে তীব্র সমালোচনা করেছেন বিশ্বখ্যাত প্রযুক্তি উদ্যোক্তা এবং এক্সএআইয়ের প্রতিষ্ঠাতা ইলন মাস্ক। নিজের এক্স (সাবেক টুইটার) অ্যাকাউন্টে পিন করা একটি পোস্টে মাস্ক দাবি করেন, অ্যাপল ইচ্ছাকৃতভাবে ওপেনএআই ছাড়া অন্য কোনো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক কোম্পানিকে অ্যাপ স্টোরের র্য
২৪ দিন আগেবিশ্বের জনপ্রিয় এআই চ্যাটবট চ্যাটজিপিটির নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআই সম্প্রতি তাদের সর্বশেষ সংস্করণ জিপিটি-৫ উন্মোচন করেছে। প্রতিষ্ঠানটি দাবি করছে, এই মডেলটি মানুষের পিএইচডি লেভেলের দক্ষ!
২৪ দিন আগেস্মার্টফোন আসক্তি অনেকের কাছে ব্যাপক মাথাব্যথার কারণ। বিরতিহীন স্মার্টফোন স্ক্রলিংয়ের কারণে অন্যান্য কাজে মনোযোগ নষ্ট হয়। তা ছাড়া মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। তবে স্মার্টফোনের আসক্তি কমানো যায় স্মার্টফোন দিয়েই। বিভিন্ন অ্যাপ দিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া আসক্তি থেকে বেরিয়ে আসা যায়। দেখে নিন
২৪ দিন আগে