শশাঙ্ক বরণ রায়
‘আমাদের গেছে যে দিন
একেবারেই কি গেছে,
কিছুই কি নেই বাকি।…’
রবিঠাকুরের কবিতার এই লাইনগুলোই সত্য বলে মনে হয় আমাদের জনসংস্কৃতির দিকে তাকালে। দশকে দশকে নদীর স্রোতের মতো পরিবর্তন ঘটেছে জনসংস্কৃতির। শিক্ষায়, জীবনযাপনে, বিজ্ঞান-প্রযুক্তিতে, আচার-অনুষ্ঠান, প্রথা থেকে শুরু করে সবখানে পুরোনোকে ভেঙে ঠাঁই হয়েছে নতুনের। সবাই যে এই পরিবর্তন মেনে নিয়েছে, ঠিক তা নয়। কেউ কেউ মানিয়েও নিয়েছে। মেনে নিতে বাধ্যও হয়েছে অনেকে।
শেষ থেকে শুরু এখন বয়সী স্কুলশিক্ষককে নতুন করে শিখতে হচ্ছে হালের প্রযুক্তিগত নানা বিষয়-আশয়। অন্যদিকে রোজকার যানজট ঠেলে অফিসগামী লোকজন সময় কাটাতে পারছেন মোবাইল ফোনে গান শুনে, সিনেমা, নাটক বা পছন্দের নানা কনটেন্ট দেখে। এমনকি রিকশাওয়ালা কাজের ফাঁকে শুনে নিচ্ছেন গান, দেখছেন পুরোনো দিনের কোনো সিনেমা মগ্ন হয়ে। অথচ একটা সময় ছিল যখন এ দেশের চল্লিশোর্ধ্ব মানুষের বিনোদনের মাধ্যম ছিল কেবলই রেডিও বা পত্রিকা কিংবা বইপত্র। জমির আলে রেডিও রেখে কৃষকের গান শোনা থেকে শুরু করে অভিজাত ড্রয়িংরুম, কোথায় ছিল না রেডিওর উপস্থিতি। রেডিওতে শোনা সিনেমার গান ‘এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই’-এর মতোই যেন দুনিয়া বদলে গেছে। গান বদলে গেছে, বদলে গেছে গান শোনার মাধ্যমও। বয়সী মানুষের স্মৃতিতে ছাড়া রেডিও আজ খুঁজে পাওয়া ভার। রেডিওর আগেই হারিয়ে গেছে গ্রামের উঠোনে গোল হয়ে বসে পুঁথিপাঠের আসর। হারিয়ে গেছে পালাগান, জারি-সারি, বারোমাস্যা, বেহুলা নাচারিসহ জনসংস্কৃতির আরও কতসব উপাদান—একসময় যা এই ভূখণ্ডের মানুষের জীবনের অংশ ছিল। এখন এগুলো কোনো না কোনোভাবে খুঁজে পাওয়া যায় ইন্টারনেটের বিশাল ভুবনে।
সবকিছু বদলে গেছে, কোনো কিছু আর আগের মতো নেই—শৈশব থেকে এ কথা বারবার শুনলেও দুনিয়া যে এত দ্রুত বদলে যেতে পারে, তা কারও কল্পনাতেও হয়তো ছিল না। এই পরিবর্তনের প্রধান নিয়ামক তথ্যপ্রযুক্তি। কম্পিউটার, ইন্টারনেটের হাত ধরে ‘স্মার্ট টেকনোলজি’ এত দ্রুত আর এত বিপুল পরিবর্তন এনেছে যে প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে যেন আমরা এক নতুন পৃথিবী দেখি! বহু বৈচিত্র্যের বিশ্ব যেন আজ তথ্য-বিশ্বে রূপান্তরিত হয়েছে, যা ডিজিটাল প্রযুক্তির মাধ্যমেচলে এসেছে আমাদের হাতে মুঠোয়।
কাছে-দূরে, দূরে-কাছে
তথ্যপ্রযুক্তির এই দ্রুত এবং ব্যাপক বিস্তার আমাদের জীবনে যেমন পরিবর্তন এনেছে, পরিবর্তন এনেছে আমাদের সংস্কৃতিতেও। সংস্কৃতির সঙ্গে জীবনপ্রণালির সম্পর্ক গভীর। ফলে জীবনযাপনের পরিবর্তন সংস্কৃতিকেও বদলে দেয়। আবার সংস্কৃতির পরিবর্তন গভীরভাবে প্রভাবিত করে জীবনযাপনকেও।
আজকের যোগাযোগব্যবস্থার বিপুল পরিবর্তন বহু দূরের মানুষকে কাছে এনেছে। অচেনাকে করেছে আপন। মুহূর্তেই মানুষ যুক্ত হচ্ছে পৃথিবীর যেকোনো প্রান্তের মানুষের সঙ্গে। এই সহজসাধ্য যোগাযোগপ্রযুক্তির চর্চা পরকে আপন করার পাশাপাশি আপনকে কি পরও করেনি? অন্য মহাদেশের বন্ধুর সঙ্গে নিত্য যোগাযোগের উল্টো পিঠে পরিজন-প্রতিবেশীর সঙ্গে বিচ্ছিন্নতাও সৃষ্টি করেছে প্রযুক্তিনির্ভরতার এই চর্চা। মানুষ স্মার্টফোনের স্ক্রিনে যতক্ষণ তাকায়, তার সামান্যই বরাদ্দ থাকে পাশের মানুষটির জন্য। ফলে বিচ্ছিন্নতার বেদনা ছড়িয়ে পড়ছে পরিবারে, সমাজে। বাড়ছে অন্তর্দ্বন্দ্ব, প্রতিযোগিতা, মানসিক নানা সমস্যা। এসবের ফেরে পড়ে বদলে যাচ্ছে মানুষের যাপন কৌশল। প্রতিনিয়ত ছুটতে হচ্ছে যাপনের অনুষঙ্গ নিজের করে পাওয়ার জন্য।
সবকিছুর পরিসর বেড়েছে
এদিকে প্রযুক্তির সহজ সুযোগ ব্যবহার করে জানা যাচ্ছে দুনিয়ার নানা প্রান্তের নানা তথ্য। ভিন্ন সংস্কৃতি, ভিন্ন জীবনব্যবস্থার সঙ্গে পরিচয় ঘটছে অনায়াসে। শিল্প-সাহিত্য, জ্ঞান-বিজ্ঞানসহ যেকোনো বিষয় আজ অবারিত। এই বাস্তবতা একটি উন্মুক্ত বিশ্বের সূচনা ঘটিয়েছে। ভৌগোলিক, এমনকি আর্থিক বাধাও অনেকটা কমে এসেছে বৈশ্বিক জ্ঞানের জগতে প্রবেশের ক্ষেত্রে। বেড়েছে ব্যক্তির স্বাধীনতা, মতপ্রকাশের সুযোগ, ডিজিটাল জগতে নিজের অবস্থান করে নেওয়ার জায়গা পেয়েছে মানুষ। ফ্রিল্যান্সিং, অনলাইন কোর্স, ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে নিজের কাজ উপস্থাপন ইত্যাদির সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। চাইলে এগুলো থেকে মানুষ এখন অর্থনৈতিকভাবে লাভবানও হতে পারে।
তবু শঙ্কা
তথ্যপ্রযুক্তির অভূতপূর্ব বিকাশ সবকিছুকে যেমন উন্মুক্ত করেছে, হাতের নাগালে এনেছে, তেমনি ব্যক্তির নিজস্বতা, ব্যক্তিগত গোপনীয়তার অধিকার ক্ষুণ্ন করে চলেছে প্রতিনিয়ত।
উন্মুক্ত তথ্য ব্যবহৃত হচ্ছে ব্যবসায়ের উপকরণ হিসেবে। শুধু ব্যক্তির তথ্য নয়, মানুষেরাই যেন বৃহৎ করপোরেট প্রতিষ্ঠানের ব্যবসার উপকরণে পরিণত হয়েছে তথ্যপ্রযুক্তির স্রোতে ভেসে।
ইতিবাচক হওয়া জরুরি
প্রযুক্তির নেতিবাচক বিভিন্ন দিক আছে, সত্য। কিন্তু এর বিশাল প্রান্তরও আছে। এক দিকে বেড়েছে মানুষের বিনোদনের পরিসর, বেড়েছে তথ্যের সরবরাহ। এখন ঘরে বসে অনেক কাজ করা সম্ভব, যাতে এক দিকে বাঁচে সময়, অন্যদিকে অর্থ। এ দুটিই জীবনের জন্য জরুরি। এগুলোকে ইতিবাচক হিসেবে কাজে লাগালে এর সুদূরপ্রসারী লাভই হবে আমাদের।
‘আমাদের গেছে যে দিন
একেবারেই কি গেছে,
কিছুই কি নেই বাকি।…’
রবিঠাকুরের কবিতার এই লাইনগুলোই সত্য বলে মনে হয় আমাদের জনসংস্কৃতির দিকে তাকালে। দশকে দশকে নদীর স্রোতের মতো পরিবর্তন ঘটেছে জনসংস্কৃতির। শিক্ষায়, জীবনযাপনে, বিজ্ঞান-প্রযুক্তিতে, আচার-অনুষ্ঠান, প্রথা থেকে শুরু করে সবখানে পুরোনোকে ভেঙে ঠাঁই হয়েছে নতুনের। সবাই যে এই পরিবর্তন মেনে নিয়েছে, ঠিক তা নয়। কেউ কেউ মানিয়েও নিয়েছে। মেনে নিতে বাধ্যও হয়েছে অনেকে।
শেষ থেকে শুরু এখন বয়সী স্কুলশিক্ষককে নতুন করে শিখতে হচ্ছে হালের প্রযুক্তিগত নানা বিষয়-আশয়। অন্যদিকে রোজকার যানজট ঠেলে অফিসগামী লোকজন সময় কাটাতে পারছেন মোবাইল ফোনে গান শুনে, সিনেমা, নাটক বা পছন্দের নানা কনটেন্ট দেখে। এমনকি রিকশাওয়ালা কাজের ফাঁকে শুনে নিচ্ছেন গান, দেখছেন পুরোনো দিনের কোনো সিনেমা মগ্ন হয়ে। অথচ একটা সময় ছিল যখন এ দেশের চল্লিশোর্ধ্ব মানুষের বিনোদনের মাধ্যম ছিল কেবলই রেডিও বা পত্রিকা কিংবা বইপত্র। জমির আলে রেডিও রেখে কৃষকের গান শোনা থেকে শুরু করে অভিজাত ড্রয়িংরুম, কোথায় ছিল না রেডিওর উপস্থিতি। রেডিওতে শোনা সিনেমার গান ‘এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই’-এর মতোই যেন দুনিয়া বদলে গেছে। গান বদলে গেছে, বদলে গেছে গান শোনার মাধ্যমও। বয়সী মানুষের স্মৃতিতে ছাড়া রেডিও আজ খুঁজে পাওয়া ভার। রেডিওর আগেই হারিয়ে গেছে গ্রামের উঠোনে গোল হয়ে বসে পুঁথিপাঠের আসর। হারিয়ে গেছে পালাগান, জারি-সারি, বারোমাস্যা, বেহুলা নাচারিসহ জনসংস্কৃতির আরও কতসব উপাদান—একসময় যা এই ভূখণ্ডের মানুষের জীবনের অংশ ছিল। এখন এগুলো কোনো না কোনোভাবে খুঁজে পাওয়া যায় ইন্টারনেটের বিশাল ভুবনে।
সবকিছু বদলে গেছে, কোনো কিছু আর আগের মতো নেই—শৈশব থেকে এ কথা বারবার শুনলেও দুনিয়া যে এত দ্রুত বদলে যেতে পারে, তা কারও কল্পনাতেও হয়তো ছিল না। এই পরিবর্তনের প্রধান নিয়ামক তথ্যপ্রযুক্তি। কম্পিউটার, ইন্টারনেটের হাত ধরে ‘স্মার্ট টেকনোলজি’ এত দ্রুত আর এত বিপুল পরিবর্তন এনেছে যে প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে যেন আমরা এক নতুন পৃথিবী দেখি! বহু বৈচিত্র্যের বিশ্ব যেন আজ তথ্য-বিশ্বে রূপান্তরিত হয়েছে, যা ডিজিটাল প্রযুক্তির মাধ্যমেচলে এসেছে আমাদের হাতে মুঠোয়।
কাছে-দূরে, দূরে-কাছে
তথ্যপ্রযুক্তির এই দ্রুত এবং ব্যাপক বিস্তার আমাদের জীবনে যেমন পরিবর্তন এনেছে, পরিবর্তন এনেছে আমাদের সংস্কৃতিতেও। সংস্কৃতির সঙ্গে জীবনপ্রণালির সম্পর্ক গভীর। ফলে জীবনযাপনের পরিবর্তন সংস্কৃতিকেও বদলে দেয়। আবার সংস্কৃতির পরিবর্তন গভীরভাবে প্রভাবিত করে জীবনযাপনকেও।
আজকের যোগাযোগব্যবস্থার বিপুল পরিবর্তন বহু দূরের মানুষকে কাছে এনেছে। অচেনাকে করেছে আপন। মুহূর্তেই মানুষ যুক্ত হচ্ছে পৃথিবীর যেকোনো প্রান্তের মানুষের সঙ্গে। এই সহজসাধ্য যোগাযোগপ্রযুক্তির চর্চা পরকে আপন করার পাশাপাশি আপনকে কি পরও করেনি? অন্য মহাদেশের বন্ধুর সঙ্গে নিত্য যোগাযোগের উল্টো পিঠে পরিজন-প্রতিবেশীর সঙ্গে বিচ্ছিন্নতাও সৃষ্টি করেছে প্রযুক্তিনির্ভরতার এই চর্চা। মানুষ স্মার্টফোনের স্ক্রিনে যতক্ষণ তাকায়, তার সামান্যই বরাদ্দ থাকে পাশের মানুষটির জন্য। ফলে বিচ্ছিন্নতার বেদনা ছড়িয়ে পড়ছে পরিবারে, সমাজে। বাড়ছে অন্তর্দ্বন্দ্ব, প্রতিযোগিতা, মানসিক নানা সমস্যা। এসবের ফেরে পড়ে বদলে যাচ্ছে মানুষের যাপন কৌশল। প্রতিনিয়ত ছুটতে হচ্ছে যাপনের অনুষঙ্গ নিজের করে পাওয়ার জন্য।
সবকিছুর পরিসর বেড়েছে
এদিকে প্রযুক্তির সহজ সুযোগ ব্যবহার করে জানা যাচ্ছে দুনিয়ার নানা প্রান্তের নানা তথ্য। ভিন্ন সংস্কৃতি, ভিন্ন জীবনব্যবস্থার সঙ্গে পরিচয় ঘটছে অনায়াসে। শিল্প-সাহিত্য, জ্ঞান-বিজ্ঞানসহ যেকোনো বিষয় আজ অবারিত। এই বাস্তবতা একটি উন্মুক্ত বিশ্বের সূচনা ঘটিয়েছে। ভৌগোলিক, এমনকি আর্থিক বাধাও অনেকটা কমে এসেছে বৈশ্বিক জ্ঞানের জগতে প্রবেশের ক্ষেত্রে। বেড়েছে ব্যক্তির স্বাধীনতা, মতপ্রকাশের সুযোগ, ডিজিটাল জগতে নিজের অবস্থান করে নেওয়ার জায়গা পেয়েছে মানুষ। ফ্রিল্যান্সিং, অনলাইন কোর্স, ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে নিজের কাজ উপস্থাপন ইত্যাদির সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। চাইলে এগুলো থেকে মানুষ এখন অর্থনৈতিকভাবে লাভবানও হতে পারে।
তবু শঙ্কা
তথ্যপ্রযুক্তির অভূতপূর্ব বিকাশ সবকিছুকে যেমন উন্মুক্ত করেছে, হাতের নাগালে এনেছে, তেমনি ব্যক্তির নিজস্বতা, ব্যক্তিগত গোপনীয়তার অধিকার ক্ষুণ্ন করে চলেছে প্রতিনিয়ত।
উন্মুক্ত তথ্য ব্যবহৃত হচ্ছে ব্যবসায়ের উপকরণ হিসেবে। শুধু ব্যক্তির তথ্য নয়, মানুষেরাই যেন বৃহৎ করপোরেট প্রতিষ্ঠানের ব্যবসার উপকরণে পরিণত হয়েছে তথ্যপ্রযুক্তির স্রোতে ভেসে।
ইতিবাচক হওয়া জরুরি
প্রযুক্তির নেতিবাচক বিভিন্ন দিক আছে, সত্য। কিন্তু এর বিশাল প্রান্তরও আছে। এক দিকে বেড়েছে মানুষের বিনোদনের পরিসর, বেড়েছে তথ্যের সরবরাহ। এখন ঘরে বসে অনেক কাজ করা সম্ভব, যাতে এক দিকে বাঁচে সময়, অন্যদিকে অর্থ। এ দুটিই জীবনের জন্য জরুরি। এগুলোকে ইতিবাচক হিসেবে কাজে লাগালে এর সুদূরপ্রসারী লাভই হবে আমাদের।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ভিত্তিক চ্যাটজিপিটির পরামর্শ মেনে খাদ্যাভাস পরিবর্তন করায় নিউইয়র্কের ৬০ বছর বয়সী এক ব্যক্তি হাসপাতালে ভর্তি হন। চিকিৎসকদের মতে, কয়েক সপ্তাহের মধ্যে খাদ্যাভ্যাসে প্রায় সম্পূর্ণভাবে লবণ বাদ দিয়ে ফেলেন ওই ব্যক্তি, যার ফলে তার শরীরে বিপজ্জনকভাবে সোডিয়ামের ঘাটতি দেখা দেয়।
২০ দিন আগেঅ্যাপলের অ্যাপ স্টোর নীতিমালা নিয়ে তীব্র সমালোচনা করেছেন বিশ্বখ্যাত প্রযুক্তি উদ্যোক্তা এবং এক্সএআইয়ের প্রতিষ্ঠাতা ইলন মাস্ক। নিজের এক্স (সাবেক টুইটার) অ্যাকাউন্টে পিন করা একটি পোস্টে মাস্ক দাবি করেন, অ্যাপল ইচ্ছাকৃতভাবে ওপেনএআই ছাড়া অন্য কোনো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক কোম্পানিকে অ্যাপ স্টোরের র্য
২০ দিন আগেবিশ্বের জনপ্রিয় এআই চ্যাটবট চ্যাটজিপিটির নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআই সম্প্রতি তাদের সর্বশেষ সংস্করণ জিপিটি-৫ উন্মোচন করেছে। প্রতিষ্ঠানটি দাবি করছে, এই মডেলটি মানুষের পিএইচডি লেভেলের দক্ষ!
২০ দিন আগেস্মার্টফোন আসক্তি অনেকের কাছে ব্যাপক মাথাব্যথার কারণ। বিরতিহীন স্মার্টফোন স্ক্রলিংয়ের কারণে অন্যান্য কাজে মনোযোগ নষ্ট হয়। তা ছাড়া মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। তবে স্মার্টফোনের আসক্তি কমানো যায় স্মার্টফোন দিয়েই। বিভিন্ন অ্যাপ দিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া আসক্তি থেকে বেরিয়ে আসা যায়। দেখে নিন
২০ দিন আগে