কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এইআই) প্রযুক্তির দায়িত্বে থাকা টিম বা দল ভেঙে দিয়েছে ফেসবুকের মূল কোম্পানি মেটা। এ টিমের সদস্যদের অন্য বিভাগগুলোতে নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে। এআই সম্পর্কিত ক্ষতি ঠেকাতে এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে গত শনিবার এক ঘোষণায় কোম্পানি জানিয়েছে।
ইমেইলের মাধ্যমে বিবৃতি দিয়ে মেটার মুখপাত্র বলেন, মূল পণ্য ও প্রযুক্তির উন্নয়নে কর্মীদের কাছাকাছি নিয়ে আসতে চায় কোম্পানিটি। বেশিরভাগ এআই দলের সদস্যরা জেনারেটিভ এআই বিভাগে চলে যাবে। দায়িত্বশীল এআই উন্নয়ন ও ব্যবহারের ক্ষেত্রে মেটার প্রচেষ্টাকে সমর্থন করতে থাকবে। আবার কিছু সদস্য এআইয়ের কাঠামো উন্নয়নে কাজ করবে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, নিরাপদ ও দায়িত্বশীল এআই প্রযুক্তি তৈরিতে অগ্রাধিকার দিচ্ছে কোম্পানি। এজন্য অনেক বিনিয়োগ করছে কোম্পানি। এই পরিবর্তনগুলি ভবিষ্যৎ চাহিদা মেটাতে সাহায্য করবে।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট ‘দ্য ইনফরমেশন’ এই বিষয়ে প্রথম তথ্য তুলে ধরে।
ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড তৈরি ও বিজ্ঞাপনদাতাদের জন্য বিচিত্র টেক্সট তৈরির মত বিভিন্ন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক টুল গত অক্টোবরে উন্মোচন করে মেটা।
মেটার এআইভিত্তিক পণ্যের মধ্যে রয়েছে লার্জ ল্যাংগুয়েজ মডেল ‘লামা ২’ এবং এআই চ্যাটবট ‘মেটা এআই’। টেক্সটের মাধ্যমে নির্দেশনা দিয়ে বাস্তবধর্মী ছবি তৈরি করতে পারে মেটা এআই।
এই বছরে এআই প্রযুক্তি নিরাপত্তায় জোর দেওয়ার নির্দেশনা দিয়েছে বিভিন্ন দেশের সরকার। এজন্য মেটা ও মাইক্রোসফটের মত কোম্পানি এই ধরনের উদ্যোগ নিয়েছে। এ বিষয় নিয়ে এআই কোম্পানিগুলোর সঙ্গে আলোচনা করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সরকার।
প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন সরকারি সংস্থাগুলোকে এআই বিষয়ে নিয়ম–নীতি তৈরির নির্দেশনা দিয়েছে। এছাড়া ইউরোপীয় ইউনিয়ন এআই নিয়ে কিছু নীতি করে করেছে। তবে এই নীতি এখনো কার্যকর করতে পারেনি ইউরোপীয় ইউনিয়ন।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এইআই) প্রযুক্তির দায়িত্বে থাকা টিম বা দল ভেঙে দিয়েছে ফেসবুকের মূল কোম্পানি মেটা। এ টিমের সদস্যদের অন্য বিভাগগুলোতে নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে। এআই সম্পর্কিত ক্ষতি ঠেকাতে এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে গত শনিবার এক ঘোষণায় কোম্পানি জানিয়েছে।
ইমেইলের মাধ্যমে বিবৃতি দিয়ে মেটার মুখপাত্র বলেন, মূল পণ্য ও প্রযুক্তির উন্নয়নে কর্মীদের কাছাকাছি নিয়ে আসতে চায় কোম্পানিটি। বেশিরভাগ এআই দলের সদস্যরা জেনারেটিভ এআই বিভাগে চলে যাবে। দায়িত্বশীল এআই উন্নয়ন ও ব্যবহারের ক্ষেত্রে মেটার প্রচেষ্টাকে সমর্থন করতে থাকবে। আবার কিছু সদস্য এআইয়ের কাঠামো উন্নয়নে কাজ করবে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, নিরাপদ ও দায়িত্বশীল এআই প্রযুক্তি তৈরিতে অগ্রাধিকার দিচ্ছে কোম্পানি। এজন্য অনেক বিনিয়োগ করছে কোম্পানি। এই পরিবর্তনগুলি ভবিষ্যৎ চাহিদা মেটাতে সাহায্য করবে।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট ‘দ্য ইনফরমেশন’ এই বিষয়ে প্রথম তথ্য তুলে ধরে।
ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড তৈরি ও বিজ্ঞাপনদাতাদের জন্য বিচিত্র টেক্সট তৈরির মত বিভিন্ন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক টুল গত অক্টোবরে উন্মোচন করে মেটা।
মেটার এআইভিত্তিক পণ্যের মধ্যে রয়েছে লার্জ ল্যাংগুয়েজ মডেল ‘লামা ২’ এবং এআই চ্যাটবট ‘মেটা এআই’। টেক্সটের মাধ্যমে নির্দেশনা দিয়ে বাস্তবধর্মী ছবি তৈরি করতে পারে মেটা এআই।
এই বছরে এআই প্রযুক্তি নিরাপত্তায় জোর দেওয়ার নির্দেশনা দিয়েছে বিভিন্ন দেশের সরকার। এজন্য মেটা ও মাইক্রোসফটের মত কোম্পানি এই ধরনের উদ্যোগ নিয়েছে। এ বিষয় নিয়ে এআই কোম্পানিগুলোর সঙ্গে আলোচনা করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সরকার।
প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন সরকারি সংস্থাগুলোকে এআই বিষয়ে নিয়ম–নীতি তৈরির নির্দেশনা দিয়েছে। এছাড়া ইউরোপীয় ইউনিয়ন এআই নিয়ে কিছু নীতি করে করেছে। তবে এই নীতি এখনো কার্যকর করতে পারেনি ইউরোপীয় ইউনিয়ন।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ভিত্তিক চ্যাটজিপিটির পরামর্শ মেনে খাদ্যাভাস পরিবর্তন করায় নিউইয়র্কের ৬০ বছর বয়সী এক ব্যক্তি হাসপাতালে ভর্তি হন। চিকিৎসকদের মতে, কয়েক সপ্তাহের মধ্যে খাদ্যাভ্যাসে প্রায় সম্পূর্ণভাবে লবণ বাদ দিয়ে ফেলেন ওই ব্যক্তি, যার ফলে তার শরীরে বিপজ্জনকভাবে সোডিয়ামের ঘাটতি দেখা দেয়।
১২ আগস্ট ২০২৫অ্যাপলের অ্যাপ স্টোর নীতিমালা নিয়ে তীব্র সমালোচনা করেছেন বিশ্বখ্যাত প্রযুক্তি উদ্যোক্তা এবং এক্সএআইয়ের প্রতিষ্ঠাতা ইলন মাস্ক। নিজের এক্স (সাবেক টুইটার) অ্যাকাউন্টে পিন করা একটি পোস্টে মাস্ক দাবি করেন, অ্যাপল ইচ্ছাকৃতভাবে ওপেনএআই ছাড়া অন্য কোনো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক কোম্পানিকে অ্যাপ স্টোরের র্য
১২ আগস্ট ২০২৫বিশ্বের জনপ্রিয় এআই চ্যাটবট চ্যাটজিপিটির নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআই সম্প্রতি তাদের সর্বশেষ সংস্করণ জিপিটি-৫ উন্মোচন করেছে। প্রতিষ্ঠানটি দাবি করছে, এই মডেলটি মানুষের পিএইচডি লেভেলের দক্ষ!
১২ আগস্ট ২০২৫স্মার্টফোন আসক্তি অনেকের কাছে ব্যাপক মাথাব্যথার কারণ। বিরতিহীন স্মার্টফোন স্ক্রলিংয়ের কারণে অন্যান্য কাজে মনোযোগ নষ্ট হয়। তা ছাড়া মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। তবে স্মার্টফোনের আসক্তি কমানো যায় স্মার্টফোন দিয়েই। বিভিন্ন অ্যাপ দিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া আসক্তি থেকে বেরিয়ে আসা যায়। দেখে নিন
১২ আগস্ট ২০২৫