গোপনীয়তার মামলা নিষ্পত্তি করতে কোটি কোটি ব্যবহারকারীর ব্রাউজিং ডেটা মুছে ফেলতে রাজি হয়েছে গুগল। ইনকগনিটো মোডে ব্রাউজিং করলেও গুগল ব্যক্তিগত ডেটা ট্র্যাক করে বলে মামলায় অভিযোগ তোলা হয়। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়।
গত সোমবার যুক্তরাষ্ট্রের ওকল্যান্ড, ক্যালিফোর্নিয়ার ফেডারেল আদালতে মামলা নিষ্পত্তির শর্তাবলি দাখিল করা হয়েছে। শর্ত অনুযায়ী মামলার নিষ্পত্তির জন্য মার্কিন জেলা বিচারক ইভন গঞ্জালেজ রজার্সের অনুমোদনের প্রয়োজন।
মামলার বাদী আইনজীবীরা এই মামলার নিষ্পত্তির চুক্তির জন্য ৫০০ কোটি থেকে ৭০০ কোটি ডলার পর্যন্ত জরিমানা দাবি করে। তবে গুগল কোনো জরিমানা দেবে না। আবার ক্ষতিপূরণ আদায়ে কোম্পানির বিরুদ্ধে ব্যবহারকারীদের পৃথকভাবে মামলা করার সুযোগ রয়েছে।
২০২০ সালে প্রতিনিধিত্বমূলক মামলাটি শুরু হয়। ১ জুন ২০১৬ সাল থেকে যেসব ব্যবহারকারীরা ব্যক্তিগত ব্রাউজিং টুলটি (ইনকগনিটো মোড) ব্যবহার করছিলেন তাদের গোপনীয়তার বিষয়টি এই মামলায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
ব্যবহারকারীরা অভিযোগ করেন, ক্রোম ব্রাউজারকে ‘ইনকগনিটো’ মোডে এবং অন্যান্য ব্রাউজারগুলো ‘প্রাইভেট’ ব্রাউজিং মোডে সেট করে ব্যবহার করলেও গুগলের অ্যানালাইটিকস, কুকিজ ও অ্যাপগুলো অ্যালফাবেট (গুগলের মূল কোম্পানি) ইউনিটকে ব্যবহারকারীদের ডেটা ট্র্যাক করতে দেয়। ব্যবহারকারীদের বন্ধুদের, প্রিয় খাবার, শখ, কেনাকাটার অভ্যাস এবং অনলাইনে ‘সবচেয়ে ব্যক্তিগত এবং বিব্রতকর জিনিসগুলো’ সম্পর্কে ব্রাউজার থেকে জানতে পেরে গুগলকে একটি ‘তথ্যের অযোগ্য ভান্ডারে’ পরিণত করেছে।
এই চুক্তির অধীনে ‘ব্যক্তিগত’ ব্রাউজিংয়ে কোম্পানিটি যেসব ডেটা সংগ্রহ করে তার নীতি আপডেট ও প্রকাশ করবে গুগল। এই প্রক্রিয়া ইতিমধ্যেই শুরু হয়েছে। চুক্তি অনুসারে ইনকগনিটো মোড ব্যবহারকারীদের পাঁচ বছরের জন্য থার্ড পার্টি কুকিগুলো ব্লক করতে দেবে।
আইনজীবীরা বলেন, এই চুক্তির ফলে গুগল ব্যবহারকারীদের ব্যক্তিগত ব্রাউজিং সেশন থেকে কম ডেটা সংগ্রহ করবে ও ডেটা থেকে কম অর্থ উপার্জন করবে।
গুগলের মুখপাত্র হোসে কাস্তানেদা বলেছেন, মামলাটির অভিযোগ ভিত্তিহীন বলে দাবি করলেও কোম্পানিটি মামলা নিষ্পত্তি করতে পেরে সন্তুষ্ট।
তিনি আরও বলেন, ‘ব্যবহারকারীরা যখন ইনকগনিটো মোড ব্যবহার করেন তখন আমরা কখনই তাদের সঙ্গে ডেটা ট্রাক করি না’। আমরা পুরোনো প্রযুক্তিগত ডেটা মুছে ফেলতে পেরে খুশি যা কখনো কোনো ব্যক্তিগত ডেটার সঙ্গে সম্পর্কিত ছিল না এবং কখনো ব্যক্তিগতকরণের জন্য ব্যবহার করা হয়নি।’
এই নিষ্পত্তিকে ‘প্রভাবশালী প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর সততা এবং জবাবদিহির ক্ষেত্রে একটি ঐতিহাসিক পদক্ষেপ’ বলে অভিহিত করেছেন মামলার বাদী আইনজীবী ডেভিড বয়েস।
২০২৩ সালের ডিসেম্বরে মামলাটির একটি প্রাথমিক নিষ্পত্তি হয়েছিল। এর মাধ্যমে গুগল গত ৫ ফেব্রুয়ারির আদালতের নির্ধারিত বিচারকাজ এড়াতে সক্ষম হয়। তবে মামলার নিষ্পত্তির শর্তাবলি সেসময় প্রকাশ করা হয়নি। পরবর্তীতে মামলার বাদীর আইনজীবীরা গুগলের কাছে অনির্দিষ্ট আইনি ফি চাওয়ার পরিকল্পনা করে।
গোপনীয়তার মামলা নিষ্পত্তি করতে কোটি কোটি ব্যবহারকারীর ব্রাউজিং ডেটা মুছে ফেলতে রাজি হয়েছে গুগল। ইনকগনিটো মোডে ব্রাউজিং করলেও গুগল ব্যক্তিগত ডেটা ট্র্যাক করে বলে মামলায় অভিযোগ তোলা হয়। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়।
গত সোমবার যুক্তরাষ্ট্রের ওকল্যান্ড, ক্যালিফোর্নিয়ার ফেডারেল আদালতে মামলা নিষ্পত্তির শর্তাবলি দাখিল করা হয়েছে। শর্ত অনুযায়ী মামলার নিষ্পত্তির জন্য মার্কিন জেলা বিচারক ইভন গঞ্জালেজ রজার্সের অনুমোদনের প্রয়োজন।
মামলার বাদী আইনজীবীরা এই মামলার নিষ্পত্তির চুক্তির জন্য ৫০০ কোটি থেকে ৭০০ কোটি ডলার পর্যন্ত জরিমানা দাবি করে। তবে গুগল কোনো জরিমানা দেবে না। আবার ক্ষতিপূরণ আদায়ে কোম্পানির বিরুদ্ধে ব্যবহারকারীদের পৃথকভাবে মামলা করার সুযোগ রয়েছে।
২০২০ সালে প্রতিনিধিত্বমূলক মামলাটি শুরু হয়। ১ জুন ২০১৬ সাল থেকে যেসব ব্যবহারকারীরা ব্যক্তিগত ব্রাউজিং টুলটি (ইনকগনিটো মোড) ব্যবহার করছিলেন তাদের গোপনীয়তার বিষয়টি এই মামলায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
ব্যবহারকারীরা অভিযোগ করেন, ক্রোম ব্রাউজারকে ‘ইনকগনিটো’ মোডে এবং অন্যান্য ব্রাউজারগুলো ‘প্রাইভেট’ ব্রাউজিং মোডে সেট করে ব্যবহার করলেও গুগলের অ্যানালাইটিকস, কুকিজ ও অ্যাপগুলো অ্যালফাবেট (গুগলের মূল কোম্পানি) ইউনিটকে ব্যবহারকারীদের ডেটা ট্র্যাক করতে দেয়। ব্যবহারকারীদের বন্ধুদের, প্রিয় খাবার, শখ, কেনাকাটার অভ্যাস এবং অনলাইনে ‘সবচেয়ে ব্যক্তিগত এবং বিব্রতকর জিনিসগুলো’ সম্পর্কে ব্রাউজার থেকে জানতে পেরে গুগলকে একটি ‘তথ্যের অযোগ্য ভান্ডারে’ পরিণত করেছে।
এই চুক্তির অধীনে ‘ব্যক্তিগত’ ব্রাউজিংয়ে কোম্পানিটি যেসব ডেটা সংগ্রহ করে তার নীতি আপডেট ও প্রকাশ করবে গুগল। এই প্রক্রিয়া ইতিমধ্যেই শুরু হয়েছে। চুক্তি অনুসারে ইনকগনিটো মোড ব্যবহারকারীদের পাঁচ বছরের জন্য থার্ড পার্টি কুকিগুলো ব্লক করতে দেবে।
আইনজীবীরা বলেন, এই চুক্তির ফলে গুগল ব্যবহারকারীদের ব্যক্তিগত ব্রাউজিং সেশন থেকে কম ডেটা সংগ্রহ করবে ও ডেটা থেকে কম অর্থ উপার্জন করবে।
গুগলের মুখপাত্র হোসে কাস্তানেদা বলেছেন, মামলাটির অভিযোগ ভিত্তিহীন বলে দাবি করলেও কোম্পানিটি মামলা নিষ্পত্তি করতে পেরে সন্তুষ্ট।
তিনি আরও বলেন, ‘ব্যবহারকারীরা যখন ইনকগনিটো মোড ব্যবহার করেন তখন আমরা কখনই তাদের সঙ্গে ডেটা ট্রাক করি না’। আমরা পুরোনো প্রযুক্তিগত ডেটা মুছে ফেলতে পেরে খুশি যা কখনো কোনো ব্যক্তিগত ডেটার সঙ্গে সম্পর্কিত ছিল না এবং কখনো ব্যক্তিগতকরণের জন্য ব্যবহার করা হয়নি।’
এই নিষ্পত্তিকে ‘প্রভাবশালী প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর সততা এবং জবাবদিহির ক্ষেত্রে একটি ঐতিহাসিক পদক্ষেপ’ বলে অভিহিত করেছেন মামলার বাদী আইনজীবী ডেভিড বয়েস।
২০২৩ সালের ডিসেম্বরে মামলাটির একটি প্রাথমিক নিষ্পত্তি হয়েছিল। এর মাধ্যমে গুগল গত ৫ ফেব্রুয়ারির আদালতের নির্ধারিত বিচারকাজ এড়াতে সক্ষম হয়। তবে মামলার নিষ্পত্তির শর্তাবলি সেসময় প্রকাশ করা হয়নি। পরবর্তীতে মামলার বাদীর আইনজীবীরা গুগলের কাছে অনির্দিষ্ট আইনি ফি চাওয়ার পরিকল্পনা করে।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ভিত্তিক চ্যাটজিপিটির পরামর্শ মেনে খাদ্যাভাস পরিবর্তন করায় নিউইয়র্কের ৬০ বছর বয়সী এক ব্যক্তি হাসপাতালে ভর্তি হন। চিকিৎসকদের মতে, কয়েক সপ্তাহের মধ্যে খাদ্যাভ্যাসে প্রায় সম্পূর্ণভাবে লবণ বাদ দিয়ে ফেলেন ওই ব্যক্তি, যার ফলে তার শরীরে বিপজ্জনকভাবে সোডিয়ামের ঘাটতি দেখা দেয়।
১২ আগস্ট ২০২৫অ্যাপলের অ্যাপ স্টোর নীতিমালা নিয়ে তীব্র সমালোচনা করেছেন বিশ্বখ্যাত প্রযুক্তি উদ্যোক্তা এবং এক্সএআইয়ের প্রতিষ্ঠাতা ইলন মাস্ক। নিজের এক্স (সাবেক টুইটার) অ্যাকাউন্টে পিন করা একটি পোস্টে মাস্ক দাবি করেন, অ্যাপল ইচ্ছাকৃতভাবে ওপেনএআই ছাড়া অন্য কোনো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক কোম্পানিকে অ্যাপ স্টোরের র্য
১২ আগস্ট ২০২৫বিশ্বের জনপ্রিয় এআই চ্যাটবট চ্যাটজিপিটির নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআই সম্প্রতি তাদের সর্বশেষ সংস্করণ জিপিটি-৫ উন্মোচন করেছে। প্রতিষ্ঠানটি দাবি করছে, এই মডেলটি মানুষের পিএইচডি লেভেলের দক্ষ!
১২ আগস্ট ২০২৫স্মার্টফোন আসক্তি অনেকের কাছে ব্যাপক মাথাব্যথার কারণ। বিরতিহীন স্মার্টফোন স্ক্রলিংয়ের কারণে অন্যান্য কাজে মনোযোগ নষ্ট হয়। তা ছাড়া মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। তবে স্মার্টফোনের আসক্তি কমানো যায় স্মার্টফোন দিয়েই। বিভিন্ন অ্যাপ দিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া আসক্তি থেকে বেরিয়ে আসা যায়। দেখে নিন
১২ আগস্ট ২০২৫