কার্ল লুইস, ডনোভান বেইলি, মরিস গ্রিন, আসাফা পাওয়েল, উসাইন বোল্ট—১০০ মিটার রেকর্ডের বিবর্তনে একেক সময়ে এসেছে এই সব ক্ষণজন্মা অ্যাথলেটদের নাম। কিন্তু সবারই রেকর্ড ভাঙার দিনে একটা নাম ছিল ‘কমন’—জিম হাইন্স। ১০০ মিটারে ১০ সেকেন্ডের গণ্ডি ভাঙার কাজটা শুরু আমেরিকান এই স্প্রিন্টারকে দিয়েই। সেই জিম হাইন্স আর নেই। ৭৬ বছর বয়সে না ফেরার দেশে তাঁর চলে যাওয়ার খবরটি গতকাল দিয়েছে ওয়ার্ল্ড অ্যাথলেটিকস।
গত শতাব্দীর ষাটের দশকে যখন ১০ সেকেন্ডের নিচে ১০০ মিটার শেষ করার কল্পনা ছিল আকাশ-কুসুমের মতো, তখন হাইন্সই সেটি বাস্তবে রূপ দিয়ে তাক লাগিয়ে দেন সবাইকে। ১৯৬৮ সালের ইউএস চ্যাম্পিয়নশিপে প্রথম অ্যাথলেট হিসেবে অফিশিয়ালি ১০ সেকেন্ডের নিচে দৌড় শেষ করেন তিনি। ওই বছরই মেক্সিকো সিটি অলিম্পিকে ১০০ মিটারের টাইমিংকে ৯.৯৫ সেকেন্ড নামিয়ে আনেন, যে রেকর্ডটি অক্ষত ছিল দীর্ঘ ১৫ বছর। আরেক আমেরিকান ক্যালভিন স্মিথ ৯.৯৩ সেকেন্ড টাইমিং করে ভেঙে দিয়েছিলেন তাঁর সে রেকর্ড।
১০০ মিটারের বর্তমান রেকর্ড টাইমিং ৯.৫৮ সেকেন্ড, জ্যামাইকান স্প্রিন্ট কিংবদন্তি বোল্টের। তাঁর এই রেকর্ড গড়ার আগে অসংখ্যবার রেকর্ড নিয়ে ভাঙা-গড়া হয়েছে। বোল্ডের স্বদেশি এক আসাফা পাওয়েলই এই ইভেন্ডের রেকর্ডের বিবর্তনে নাম উঠিয়েছেন চারবার। কিন্তু প্রতিবারই নতুন রেকর্ড গড়ার সঙ্গে উঠে এসেছে হাইন্সের সেই ষাটের দশকের ‘কীর্তি’।
সাধারণ এক নির্মাণ কর্মীর সন্তান ছিলেন হাইন্স। ১৯৪৬ সালের সেপ্টেম্বরে যুক্তরাষ্ট্রের আরকানসাসে জন্ম হলেও তাঁর বেড়ে ওঠা ওকল্যান্ডে। তবে স্প্রিন্ট বা অ্যাথলেটিকস নয়, ছেলেবেলায় হাইন্সের ভালোবাসা ছিল বাস্কেটবল। বাস্কেটবল খেলার সময়ই বাস্কেটবল কোর্টে তার ত্বরিত মুভমেন্ট দেখে অ্যাথলেটিকস কোচ জিম কোলম্যান শনাক্ত করেন তাঁকে। তাঁর পরামর্শেই অ্যাথলেটিকসে আসা এবং ‘চোখের পলকে’র ইভেন্টকে ১০ সেকেন্ডের নিচে নামিয়ে আনা।
কার্ল লুইস, ডনোভান বেইলি, মরিস গ্রিন, আসাফা পাওয়েল, উসাইন বোল্ট—১০০ মিটার রেকর্ডের বিবর্তনে একেক সময়ে এসেছে এই সব ক্ষণজন্মা অ্যাথলেটদের নাম। কিন্তু সবারই রেকর্ড ভাঙার দিনে একটা নাম ছিল ‘কমন’—জিম হাইন্স। ১০০ মিটারে ১০ সেকেন্ডের গণ্ডি ভাঙার কাজটা শুরু আমেরিকান এই স্প্রিন্টারকে দিয়েই। সেই জিম হাইন্স আর নেই। ৭৬ বছর বয়সে না ফেরার দেশে তাঁর চলে যাওয়ার খবরটি গতকাল দিয়েছে ওয়ার্ল্ড অ্যাথলেটিকস।
গত শতাব্দীর ষাটের দশকে যখন ১০ সেকেন্ডের নিচে ১০০ মিটার শেষ করার কল্পনা ছিল আকাশ-কুসুমের মতো, তখন হাইন্সই সেটি বাস্তবে রূপ দিয়ে তাক লাগিয়ে দেন সবাইকে। ১৯৬৮ সালের ইউএস চ্যাম্পিয়নশিপে প্রথম অ্যাথলেট হিসেবে অফিশিয়ালি ১০ সেকেন্ডের নিচে দৌড় শেষ করেন তিনি। ওই বছরই মেক্সিকো সিটি অলিম্পিকে ১০০ মিটারের টাইমিংকে ৯.৯৫ সেকেন্ড নামিয়ে আনেন, যে রেকর্ডটি অক্ষত ছিল দীর্ঘ ১৫ বছর। আরেক আমেরিকান ক্যালভিন স্মিথ ৯.৯৩ সেকেন্ড টাইমিং করে ভেঙে দিয়েছিলেন তাঁর সে রেকর্ড।
১০০ মিটারের বর্তমান রেকর্ড টাইমিং ৯.৫৮ সেকেন্ড, জ্যামাইকান স্প্রিন্ট কিংবদন্তি বোল্টের। তাঁর এই রেকর্ড গড়ার আগে অসংখ্যবার রেকর্ড নিয়ে ভাঙা-গড়া হয়েছে। বোল্ডের স্বদেশি এক আসাফা পাওয়েলই এই ইভেন্ডের রেকর্ডের বিবর্তনে নাম উঠিয়েছেন চারবার। কিন্তু প্রতিবারই নতুন রেকর্ড গড়ার সঙ্গে উঠে এসেছে হাইন্সের সেই ষাটের দশকের ‘কীর্তি’।
সাধারণ এক নির্মাণ কর্মীর সন্তান ছিলেন হাইন্স। ১৯৪৬ সালের সেপ্টেম্বরে যুক্তরাষ্ট্রের আরকানসাসে জন্ম হলেও তাঁর বেড়ে ওঠা ওকল্যান্ডে। তবে স্প্রিন্ট বা অ্যাথলেটিকস নয়, ছেলেবেলায় হাইন্সের ভালোবাসা ছিল বাস্কেটবল। বাস্কেটবল খেলার সময়ই বাস্কেটবল কোর্টে তার ত্বরিত মুভমেন্ট দেখে অ্যাথলেটিকস কোচ জিম কোলম্যান শনাক্ত করেন তাঁকে। তাঁর পরামর্শেই অ্যাথলেটিকসে আসা এবং ‘চোখের পলকে’র ইভেন্টকে ১০ সেকেন্ডের নিচে নামিয়ে আনা।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নিলেও ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটে খেলা চালিয়ে যাচ্ছেন ডেভিড ওয়ার্নার। টি-টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক হওয়ার দৌড়ে ছুটছেন বেশ ভালোভাবেই। গতকাল ভারতের বিরাট কোহলিকে টপকে তালিকার পাঁচে উঠে এসেছেন বাঁহাতি এই ওপেনার।
২৫ দিন আগেজাতীয় স্টেডিয়ামের দুটি গ্যালারি অলিখিতভাবে আবাহনী লিমিটেড ও মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবের নামে ভাগ করা। মোহামেডান-ভক্তরা অবশ্য দীর্ঘশ্বাস ফেলতে পারেন। জাতীয় স্টেডিয়ামে আজ আবাহনীর জায়গায় দেখা যেতে পারত তাদেরও। ২৩ বছর পর লিগ জেতার গৌরব কিছুটা হলেও ফিকে হয়ে গেছে এএফসির লাইসেন্স না থাকায়।
২৫ দিন আগেনতুন মৌসুম সামনে রেখে ব্রাজিলিয়ান কোচ সের্গিও ফারিয়াস নিয়োগ দিয়েছিল বসুন্ধরা কিংস। আগামীকাল কাতারের দোহায় এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগের প্রাথমিক পর্বে সিরিয়ার ক্লাব আল কারামাহর মুখোমুখি হবে তারা। কাতারে দলের সঙ্গে যোগ দেওয়ার কথা ছিল ফারিয়াসের। উল্টো ইরাকের ক্লাব দুহোকের স্পোর্টসের কোচ হয়েছেন তিনি।
১১ আগস্ট ২০২৫২০২৬ বিশ্বকাপের স্বেচ্ছাসেবী কর্মসূচির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু করেছে ফিফা। আগ্রহী ব্যক্তিরা আজ শুরু করে দিতে পারেন আবেদনপ্রক্রিয়া।
১১ আগস্ট ২০২৫