সাবিনা খাতুন এখন বাংলাদেশের মুখ হয়ে উঠেছেন। নেপালে রীতিমতো গোলবন্যা বইয়ে দলের সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ জয়ে বিশেষ অবদান রেখেছেন। গতকাল বিকেলে তাঁর সঙ্গে যখন কথা হয়, তখন তিনি দলের সঙ্গে কাঠমান্ডুর বাংলাদেশ দূতাবাসের বিশেষ সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দিতে যাচ্ছিলেন। যেতে যেতেই কথা বললেন রানা আব্বাসের সঙ্গে।
রানা আব্বাস
প্রশ্ন: লম্বা সময় পর বাংলাদেশ ফুটবলে বড় এক সাফল্য এল আপনাদের হাত ধরে। পুরো দেশে এখন উৎসবের আমেজ। এ নিয়ে আপনাদের অনুভূতি কী?
সাবিনা খাতুন: প্রথমত, অনেক বছর পর এত বড় অর্জন বাংলাদেশের। অবশ্যই এটা অনেক বড় আনন্দের বিষয়। বিশেষ করে নারী ফুটবলের এটা একটা মাইলফলক। অনুভূতি আসলে ব্যক্ত করা যায় না। ভাষায় প্রকাশ করা যায় না। দিন শেষে দেশের মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে পেরেছি, এটাই হচ্ছে সবচেয়ে বড় পাওয়া।
প্রশ্ন: শিরোপা জেতার পর থেকেই দেশে নারী ফুটবলে জয়গান, সবাই আনন্দিত। এই আনন্দের ঢেউ কাঠমান্ডুতে বসেও নিশ্চয়ই স্পর্শ করছে আপনাদের?
সাবিনা: গতকালই (পরশু) সামাজিক মাধ্যম থেকে শুরু করে সব জায়গায় নারী ফুটবল, নারী ফুটবল হচ্ছে। তারা খুশি মানে আমরা খুশি। আমরা খুশি মানে দেশ খুশি।
প্রশ্ন: গত কয়েক বছরে আপনারা অনেক ম্যাচই জিতেছেন। তবে এবার যেন অন্য বাংলাদেশ দেখা গেল। এটা কীভাবে সম্ভব হয়েছে?
সাবিনা: নারী ফুটবলে যে উন্নতি হয়েছে, এটা তারই প্রতিফলন।
প্রশ্ন: টুর্নামেন্টে অন্য সাবিনাকে দেখা গেল। ৮ গোল করে সর্বোচ্চ গোলদাতা (গোল্ডেন বুট) ও টুর্নামেন্ট-সেরার (গোল্ডেন বল) পুরস্কার জিতেছেন। নিজের ভেতরে কি বিশেষ তাড়না ছিল যে কিছু করে দেখাতে হবে?
সাবিনা: এটা তো অবশ্যই আমার জন্য একটা মাইলফলক। নিঃসন্দেহে এটা আমার জীবনের সেরা টুর্নামেন্ট। সেরা স্মৃতি বলা যায়। আমার জন্য অবশ্যই অবশ্যই আনন্দের। চেষ্টা করেছি নিজের অভিজ্ঞতা কাজে লাগাতে।
প্রশ্ন: বলা হচ্ছে, এই দলটা আগের চেয়ে অনেক পরিণত, অভিজ্ঞ। শুধু কি এটির কারণেই এত বড় সাফল্য? নাকি নিজেদের মধ্যে রসায়ন-বন্ধন বা আরও কিছু আছে, সহায়তা করেছে সাফের আরাধ্য শিরোপাটা জিততে?
সাবিনা: অবশ্যই, মণিকা-মারিয়ারা আগে অনেক ছোট ছিল। তখন ১৪-১৫ বছর বয়স ছিল। এখন তারা বড় হয়েছে। পরিণত হয়েছে। পার্থক্যটা অবশ্যই ধীরে ধীরে হবে এবং হচ্ছেও।
প্রশ্ন: সাফ জেতা হলো, এবার আপনাদের লক্ষ্য কী থাকবে?
সাবিনা: অবশ্যই আমাদের লক্ষ্য থাকবে সামনে আরও ভালো করার।
প্রশ্ন: লম্বা সময় পর বাংলাদেশ ফুটবলে বড় এক সাফল্য এল আপনাদের হাত ধরে। পুরো দেশে এখন উৎসবের আমেজ। এ নিয়ে আপনাদের অনুভূতি কী?
সাবিনা খাতুন: প্রথমত, অনেক বছর পর এত বড় অর্জন বাংলাদেশের। অবশ্যই এটা অনেক বড় আনন্দের বিষয়। বিশেষ করে নারী ফুটবলের এটা একটা মাইলফলক। অনুভূতি আসলে ব্যক্ত করা যায় না। ভাষায় প্রকাশ করা যায় না। দিন শেষে দেশের মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে পেরেছি, এটাই হচ্ছে সবচেয়ে বড় পাওয়া।
প্রশ্ন: শিরোপা জেতার পর থেকেই দেশে নারী ফুটবলে জয়গান, সবাই আনন্দিত। এই আনন্দের ঢেউ কাঠমান্ডুতে বসেও নিশ্চয়ই স্পর্শ করছে আপনাদের?
সাবিনা: গতকালই (পরশু) সামাজিক মাধ্যম থেকে শুরু করে সব জায়গায় নারী ফুটবল, নারী ফুটবল হচ্ছে। তারা খুশি মানে আমরা খুশি। আমরা খুশি মানে দেশ খুশি।
প্রশ্ন: গত কয়েক বছরে আপনারা অনেক ম্যাচই জিতেছেন। তবে এবার যেন অন্য বাংলাদেশ দেখা গেল। এটা কীভাবে সম্ভব হয়েছে?
সাবিনা: নারী ফুটবলে যে উন্নতি হয়েছে, এটা তারই প্রতিফলন।
প্রশ্ন: টুর্নামেন্টে অন্য সাবিনাকে দেখা গেল। ৮ গোল করে সর্বোচ্চ গোলদাতা (গোল্ডেন বুট) ও টুর্নামেন্ট-সেরার (গোল্ডেন বল) পুরস্কার জিতেছেন। নিজের ভেতরে কি বিশেষ তাড়না ছিল যে কিছু করে দেখাতে হবে?
সাবিনা: এটা তো অবশ্যই আমার জন্য একটা মাইলফলক। নিঃসন্দেহে এটা আমার জীবনের সেরা টুর্নামেন্ট। সেরা স্মৃতি বলা যায়। আমার জন্য অবশ্যই অবশ্যই আনন্দের। চেষ্টা করেছি নিজের অভিজ্ঞতা কাজে লাগাতে।
প্রশ্ন: বলা হচ্ছে, এই দলটা আগের চেয়ে অনেক পরিণত, অভিজ্ঞ। শুধু কি এটির কারণেই এত বড় সাফল্য? নাকি নিজেদের মধ্যে রসায়ন-বন্ধন বা আরও কিছু আছে, সহায়তা করেছে সাফের আরাধ্য শিরোপাটা জিততে?
সাবিনা: অবশ্যই, মণিকা-মারিয়ারা আগে অনেক ছোট ছিল। তখন ১৪-১৫ বছর বয়স ছিল। এখন তারা বড় হয়েছে। পরিণত হয়েছে। পার্থক্যটা অবশ্যই ধীরে ধীরে হবে এবং হচ্ছেও।
প্রশ্ন: সাফ জেতা হলো, এবার আপনাদের লক্ষ্য কী থাকবে?
সাবিনা: অবশ্যই আমাদের লক্ষ্য থাকবে সামনে আরও ভালো করার।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নিলেও ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটে খেলা চালিয়ে যাচ্ছেন ডেভিড ওয়ার্নার। টি-টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক হওয়ার দৌড়ে ছুটছেন বেশ ভালোভাবেই। গতকাল ভারতের বিরাট কোহলিকে টপকে তালিকার পাঁচে উঠে এসেছেন বাঁহাতি এই ওপেনার।
২৩ দিন আগেজাতীয় স্টেডিয়ামের দুটি গ্যালারি অলিখিতভাবে আবাহনী লিমিটেড ও মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবের নামে ভাগ করা। মোহামেডান-ভক্তরা অবশ্য দীর্ঘশ্বাস ফেলতে পারেন। জাতীয় স্টেডিয়ামে আজ আবাহনীর জায়গায় দেখা যেতে পারত তাদেরও। ২৩ বছর পর লিগ জেতার গৌরব কিছুটা হলেও ফিকে হয়ে গেছে এএফসির লাইসেন্স না থাকায়।
২৩ দিন আগেনতুন মৌসুম সামনে রেখে ব্রাজিলিয়ান কোচ সের্গিও ফারিয়াস নিয়োগ দিয়েছিল বসুন্ধরা কিংস। আগামীকাল কাতারের দোহায় এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগের প্রাথমিক পর্বে সিরিয়ার ক্লাব আল কারামাহর মুখোমুখি হবে তারা। কাতারে দলের সঙ্গে যোগ দেওয়ার কথা ছিল ফারিয়াসের। উল্টো ইরাকের ক্লাব দুহোকের স্পোর্টসের কোচ হয়েছেন তিনি।
২৪ দিন আগে২০২৬ বিশ্বকাপের স্বেচ্ছাসেবী কর্মসূচির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু করেছে ফিফা। আগ্রহী ব্যক্তিরা আজ শুরু করে দিতে পারেন আবেদনপ্রক্রিয়া।
২৪ দিন আগে