ঢাকা: এক বছর পিছিয়ে কাল থেকে শুরু হচ্ছে ইউরো ২০২০। ১১টি শহরে শিরোপা লড়াইয়ে নামবে ২৪টি দেশ। কার হাতে শিরোপা উঠবে তা নিয়েও জল্পনা–কল্পনার শেষ নেই। ফুটবল পণ্ডিতরাও বেছে নিচ্ছেন নিজেদের ফেবারিট। বেশির ভাগ বিশেষজ্ঞের মতে, বিশ্বকাপের পর ইউরোর শিরোপাও জিতবে ফ্রান্স। তালিকায় আছে পর্তুগাল, বেলজিয়াম, ইতালি ও ইংল্যান্ডের নামও। এবার দেখে নেওয়া যাক, নিজেদের ফেবারিট বেছে নিতে গিয়ে কী বলছেন তাঁরা।
অ্যালেন শিয়ারার (নিউক্যাসল কিংবদন্তি): ফ্রান্স এটা জিততে যাচ্ছে। মাঠে প্রত্যেকটা পজিশনে তাদের প্রতিভাবান খেলোয়াড় আছে।
গ্যারি লিনেকার (ইংলিশ কিংবদন্তি): ফ্রান্সকে বাদ দেওয়া কঠিন। ৫ বছর আগে তারা ফাইনালে হেরেছিল। কিন্তু তিন বছর আগে তারা বিশ্বকাপ জিতেছে। এখন তাদের দলে বেনজেমাও আছে। এর মাঝে অনেক উন্নতি করেছে তারা। নিশ্চিতভাবেই তারা ফেবারিট। তবে পর্তুগালকেও আপনি বাদ দিতে পারবেন না। চার বছর আগে তারাই চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল। এবারও তাদের দল খুব ভালো।
আর্সেন ওয়েঙ্গার (কিংবদন্তি আর্সেনাল কোচ): ফ্রান্স কেবল ফেবারিট নয়, তারা সুপার ফেবারিট। তাই ফ্রান্সকে কেবল ফেবারিট বললে কম বলা হয়।
অ্যালেক্স স্কট (ফুটবল পণ্ডিত): বেলজিয়াম শক্তিশালী দল। তাদের খেলোয়াড়রা এখন বেশ আলো ছড়াচ্ছে। তাদের কোচ রবার্তো মার্টিনেজের সঙ্গে আমি এ মৌসুমে টেলিভিশনে কাজ করেছি। তার ব্যক্তিত্ব এবং ধরন সম্পর্কে আমার ধারণা আছে। তাদের স্কোয়াডে বিশেষ কিছু খেলোয়াড় আছে এবং কিছু আছে যারা খুবই মেধাবী।
ক্রিস ওয়াডলে (সাবেক ইংলিশ ম্যানেজার): ইংল্যান্ডের নাম বলতে পারলে ভালো লাগত, কিন্তু আমার বাজি ইতালির পক্ষে। আমি তাদের দেখেছি। রবার্তো মানচিনি যেভাবে দলটি পরিচালনা করছেন, তা আমার খুব ভালো লেগেছে। তারা গতানুগতিক ইতালি দলের মতো খেলে না, যারা গোলের জন্য প্রতি আক্রমণের ওপর নির্ভর করে থাকে। বল পায়ে মানচিনির শিষ্যরা দারুণ। রক্ষণেও তাঁরা দুর্দান্ত। তাদের হারানো কঠিন হবে।
রিও ফার্দিনান্দ (সাবেক ইংলিশ ডিফেন্ডার): ফ্রান্স দলে গভীরতা সবচেয়ে বেশি। তাদের প্রতিভাবান খেলোয়াড়ও অনেক। সে কারণে তারা আমার ফেবারিট।
মিকাহ রিচার্ডস (ফুটবল পণ্ডিত): কেভিন ডি ব্রুইনের মতো বিশ্ব সেরা মিডফিল্ডার থাকায় এবার বেলজিয়াম ইউরো জিততে যাচ্ছে। তাদের দলে প্রয়োজনীয় অভিজ্ঞতাও রয়েছে। পাশাপাশি আমার ধারণা ফ্রান্স এবার সংগ্রাম করবে। তাদের দলে প্রতিভার ছড়াছড়ি, সে কারণে বিরোধও বেশি থাকবে।
রব গ্রিন (সাবেক চেলসি গোলরক্ষক): আমি এককভাবে কাউকে দেখছি না। তবে আমি ফ্রান্সকে বেছে নেব। কিন্তু ডেনমার্ক আমার ডার্ক হর্স।
গেইজকা মেনডিয়েতা (সাবেক স্প্যানিশ ফুটবলার): স্পেনের নাম বলতে পারলে ভালো লাগত। কিন্তু আমি টুর্নামেন্টের ফেবারিট হিসাবে বেছে নেব ফ্রান্সকে। তারা বিশ্বচ্যাম্পিয়ন, সঙ্গে যোগ হয়েছেন করিম বেনজেমাও।
গিয়ানলুকা জামব্রোত্তা (সাবেক ইতালিয়ান তারকা): আমি আশা করি লম্বা সময় পর ইতালি আবার শিরোপা জিতবে। তবে ফ্রান্সের দলটিও দুর্দান্ত।
নুনো গোমেজ (পর্তুগিজ কিংবদন্তি): আমি আমার দেশকেই বেছে নিচ্ছি। তারা শিরোপা দাবিদার।
ঢাকা: এক বছর পিছিয়ে কাল থেকে শুরু হচ্ছে ইউরো ২০২০। ১১টি শহরে শিরোপা লড়াইয়ে নামবে ২৪টি দেশ। কার হাতে শিরোপা উঠবে তা নিয়েও জল্পনা–কল্পনার শেষ নেই। ফুটবল পণ্ডিতরাও বেছে নিচ্ছেন নিজেদের ফেবারিট। বেশির ভাগ বিশেষজ্ঞের মতে, বিশ্বকাপের পর ইউরোর শিরোপাও জিতবে ফ্রান্স। তালিকায় আছে পর্তুগাল, বেলজিয়াম, ইতালি ও ইংল্যান্ডের নামও। এবার দেখে নেওয়া যাক, নিজেদের ফেবারিট বেছে নিতে গিয়ে কী বলছেন তাঁরা।
অ্যালেন শিয়ারার (নিউক্যাসল কিংবদন্তি): ফ্রান্স এটা জিততে যাচ্ছে। মাঠে প্রত্যেকটা পজিশনে তাদের প্রতিভাবান খেলোয়াড় আছে।
গ্যারি লিনেকার (ইংলিশ কিংবদন্তি): ফ্রান্সকে বাদ দেওয়া কঠিন। ৫ বছর আগে তারা ফাইনালে হেরেছিল। কিন্তু তিন বছর আগে তারা বিশ্বকাপ জিতেছে। এখন তাদের দলে বেনজেমাও আছে। এর মাঝে অনেক উন্নতি করেছে তারা। নিশ্চিতভাবেই তারা ফেবারিট। তবে পর্তুগালকেও আপনি বাদ দিতে পারবেন না। চার বছর আগে তারাই চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল। এবারও তাদের দল খুব ভালো।
আর্সেন ওয়েঙ্গার (কিংবদন্তি আর্সেনাল কোচ): ফ্রান্স কেবল ফেবারিট নয়, তারা সুপার ফেবারিট। তাই ফ্রান্সকে কেবল ফেবারিট বললে কম বলা হয়।
অ্যালেক্স স্কট (ফুটবল পণ্ডিত): বেলজিয়াম শক্তিশালী দল। তাদের খেলোয়াড়রা এখন বেশ আলো ছড়াচ্ছে। তাদের কোচ রবার্তো মার্টিনেজের সঙ্গে আমি এ মৌসুমে টেলিভিশনে কাজ করেছি। তার ব্যক্তিত্ব এবং ধরন সম্পর্কে আমার ধারণা আছে। তাদের স্কোয়াডে বিশেষ কিছু খেলোয়াড় আছে এবং কিছু আছে যারা খুবই মেধাবী।
ক্রিস ওয়াডলে (সাবেক ইংলিশ ম্যানেজার): ইংল্যান্ডের নাম বলতে পারলে ভালো লাগত, কিন্তু আমার বাজি ইতালির পক্ষে। আমি তাদের দেখেছি। রবার্তো মানচিনি যেভাবে দলটি পরিচালনা করছেন, তা আমার খুব ভালো লেগেছে। তারা গতানুগতিক ইতালি দলের মতো খেলে না, যারা গোলের জন্য প্রতি আক্রমণের ওপর নির্ভর করে থাকে। বল পায়ে মানচিনির শিষ্যরা দারুণ। রক্ষণেও তাঁরা দুর্দান্ত। তাদের হারানো কঠিন হবে।
রিও ফার্দিনান্দ (সাবেক ইংলিশ ডিফেন্ডার): ফ্রান্স দলে গভীরতা সবচেয়ে বেশি। তাদের প্রতিভাবান খেলোয়াড়ও অনেক। সে কারণে তারা আমার ফেবারিট।
মিকাহ রিচার্ডস (ফুটবল পণ্ডিত): কেভিন ডি ব্রুইনের মতো বিশ্ব সেরা মিডফিল্ডার থাকায় এবার বেলজিয়াম ইউরো জিততে যাচ্ছে। তাদের দলে প্রয়োজনীয় অভিজ্ঞতাও রয়েছে। পাশাপাশি আমার ধারণা ফ্রান্স এবার সংগ্রাম করবে। তাদের দলে প্রতিভার ছড়াছড়ি, সে কারণে বিরোধও বেশি থাকবে।
রব গ্রিন (সাবেক চেলসি গোলরক্ষক): আমি এককভাবে কাউকে দেখছি না। তবে আমি ফ্রান্সকে বেছে নেব। কিন্তু ডেনমার্ক আমার ডার্ক হর্স।
গেইজকা মেনডিয়েতা (সাবেক স্প্যানিশ ফুটবলার): স্পেনের নাম বলতে পারলে ভালো লাগত। কিন্তু আমি টুর্নামেন্টের ফেবারিট হিসাবে বেছে নেব ফ্রান্সকে। তারা বিশ্বচ্যাম্পিয়ন, সঙ্গে যোগ হয়েছেন করিম বেনজেমাও।
গিয়ানলুকা জামব্রোত্তা (সাবেক ইতালিয়ান তারকা): আমি আশা করি লম্বা সময় পর ইতালি আবার শিরোপা জিতবে। তবে ফ্রান্সের দলটিও দুর্দান্ত।
নুনো গোমেজ (পর্তুগিজ কিংবদন্তি): আমি আমার দেশকেই বেছে নিচ্ছি। তারা শিরোপা দাবিদার।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নিলেও ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটে খেলা চালিয়ে যাচ্ছেন ডেভিড ওয়ার্নার। টি-টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক হওয়ার দৌড়ে ছুটছেন বেশ ভালোভাবেই। গতকাল ভারতের বিরাট কোহলিকে টপকে তালিকার পাঁচে উঠে এসেছেন বাঁহাতি এই ওপেনার।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় স্টেডিয়ামের দুটি গ্যালারি অলিখিতভাবে আবাহনী লিমিটেড ও মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবের নামে ভাগ করা। মোহামেডান-ভক্তরা অবশ্য দীর্ঘশ্বাস ফেলতে পারেন। জাতীয় স্টেডিয়ামে আজ আবাহনীর জায়গায় দেখা যেতে পারত তাদেরও। ২৩ বছর পর লিগ জেতার গৌরব কিছুটা হলেও ফিকে হয়ে গেছে এএফসির লাইসেন্স না থাকায়।
১২ আগস্ট ২০২৫নতুন মৌসুম সামনে রেখে ব্রাজিলিয়ান কোচ সের্গিও ফারিয়াস নিয়োগ দিয়েছিল বসুন্ধরা কিংস। আগামীকাল কাতারের দোহায় এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগের প্রাথমিক পর্বে সিরিয়ার ক্লাব আল কারামাহর মুখোমুখি হবে তারা। কাতারে দলের সঙ্গে যোগ দেওয়ার কথা ছিল ফারিয়াসের। উল্টো ইরাকের ক্লাব দুহোকের স্পোর্টসের কোচ হয়েছেন তিনি।
১১ আগস্ট ২০২৫২০২৬ বিশ্বকাপের স্বেচ্ছাসেবী কর্মসূচির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু করেছে ফিফা। আগ্রহী ব্যক্তিরা আজ শুরু করে দিতে পারেন আবেদনপ্রক্রিয়া।
১১ আগস্ট ২০২৫